বিডিজেন ডেস্ক
উচ্চশিক্ষায় অস্ট্রেলিয়া হতে পারে অন্যতম সেরা অপশন। তবে সম্প্রতি বিদেশি শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপ কমিয়ে দিয়েছে দেশটি। তবুও একটি বড় অংশ পড়তে যাচ্ছেন অস্ট্রেলিয়ায়।
বিনা খরচে পড়ার সুযোগ রয়েছে দেশটিতে। প্রতি বছর স্কলারশিপ দিয়ে থাকে অস্ট্রেলিয়ার প্রথম সারির বিশ্ববিদ্যালয় ইউনিভার্সিটি অব মেলবোর্ন। ‘গ্র্যাজুয়েট রিসার্চ স্কলারশিপের’ আওতায় প্রতি বছর দেশি-বিদেশি মিলিয়ে ৬০০ জনকে বিনা খরচে পড়ার সুযোগ দেয় বিশ্ববিদ্যালয়টি। যদিও এই সংখ্যা কম-বেশি হতে পারে। এ বছর আবেদনের শেষ সময় আগামী ৩১ অক্টোবর।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
সম্পূর্ণ বিনা খরচে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রির সুযোগ পাবেন। স্নাতকোত্তরে ২ বছর এই সুবিধা পাবেন। আর পিএইচডিতে এই সুবিধা দেবে সাড়ে ৩ বছর। এ বৃত্তির জন্য শিক্ষার্থীদের সম্পূর্ণ টিউশন ফি মওকুফ করা হবে। প্রতি বছর আবাসন ভাতা হিসেবে ৩৭ হাজার ডলার দেওয়া হবে। এ ছাড়া বিদেশি শিক্ষার্থীদের যাতায়াত অনুদান হিসেবে দেওয়া হবে সর্বোচ্চ ৩ হাজার ডলার। স্বাস্থ্যবিমাও মিলবে।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
স্নাতকোত্তরের জন্য স্নাতক এবং পিএইচডির জন্য স্নাতকোত্তর পাস হতে হবে। একাডেমিক ফল বিশ্ববিদ্যালয়ের চাওয়া অনুযায়ী হতে হবে। ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক করে থাকলে অগ্রাধিকার পাবেন। ইংরেজি ভাষায় দক্ষ হতে হবে। আইইএলটিএস বা টোয়েফলে ভালো স্কোর করতে হবে। কিছু ক্ষেত্রে গবেষণা দেখাতে হয়।
আবেদনপত্রের সঙ্গে সার্টিফিকেটসহ অন্যান্য ডকুমেন্ট পাঠাতে হবে। বিদেশে পড়াশোনায় যেসব ডকুমেন্টস লাগে এখানেও সেগুলোই চলবে। ট্রান্সক্রিপ্ট, লেটার অব মোটিভেশন, দুইটি রেকমেন্ডেশন লেটার, পূরণকৃত আবেদনপত্র, সিভি, প্রুফ অব রেসিডেন্স, পাসপোর্ট বা আইডির স্ক্যান কপি, ইংরেজি ভাষা দক্ষতার সনদ।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
ইউনিভার্সিটি অব মেলবোর্নে স্নাতক করে থাকলে সাধারনত কোনো আবেদন করতে হয় না। অটোম্যাটিক অফার লেটার আসে। তবে এর বাইরে কেউ স্কলারশিপ পেতে চাইলে যোগ্যতা দেখিয়ে আবেদন করতে পারবেন। সুপারভাইজারের সঙ্গে যোগাযোগ করেও আবেদন করা যায়। আবেদনের পর বিশ্ববিদ্যালয় থেকেই অফার লেটার দেওয়া হয়।
এই মুহূর্তে আবেদন করার সুযোগ রয়েছে। আগামী ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
উচ্চশিক্ষায় অস্ট্রেলিয়া হতে পারে অন্যতম সেরা অপশন। তবে সম্প্রতি বিদেশি শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপ কমিয়ে দিয়েছে দেশটি। তবুও একটি বড় অংশ পড়তে যাচ্ছেন অস্ট্রেলিয়ায়।
বিনা খরচে পড়ার সুযোগ রয়েছে দেশটিতে। প্রতি বছর স্কলারশিপ দিয়ে থাকে অস্ট্রেলিয়ার প্রথম সারির বিশ্ববিদ্যালয় ইউনিভার্সিটি অব মেলবোর্ন। ‘গ্র্যাজুয়েট রিসার্চ স্কলারশিপের’ আওতায় প্রতি বছর দেশি-বিদেশি মিলিয়ে ৬০০ জনকে বিনা খরচে পড়ার সুযোগ দেয় বিশ্ববিদ্যালয়টি। যদিও এই সংখ্যা কম-বেশি হতে পারে। এ বছর আবেদনের শেষ সময় আগামী ৩১ অক্টোবর।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
সম্পূর্ণ বিনা খরচে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রির সুযোগ পাবেন। স্নাতকোত্তরে ২ বছর এই সুবিধা পাবেন। আর পিএইচডিতে এই সুবিধা দেবে সাড়ে ৩ বছর। এ বৃত্তির জন্য শিক্ষার্থীদের সম্পূর্ণ টিউশন ফি মওকুফ করা হবে। প্রতি বছর আবাসন ভাতা হিসেবে ৩৭ হাজার ডলার দেওয়া হবে। এ ছাড়া বিদেশি শিক্ষার্থীদের যাতায়াত অনুদান হিসেবে দেওয়া হবে সর্বোচ্চ ৩ হাজার ডলার। স্বাস্থ্যবিমাও মিলবে।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
স্নাতকোত্তরের জন্য স্নাতক এবং পিএইচডির জন্য স্নাতকোত্তর পাস হতে হবে। একাডেমিক ফল বিশ্ববিদ্যালয়ের চাওয়া অনুযায়ী হতে হবে। ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক করে থাকলে অগ্রাধিকার পাবেন। ইংরেজি ভাষায় দক্ষ হতে হবে। আইইএলটিএস বা টোয়েফলে ভালো স্কোর করতে হবে। কিছু ক্ষেত্রে গবেষণা দেখাতে হয়।
আবেদনপত্রের সঙ্গে সার্টিফিকেটসহ অন্যান্য ডকুমেন্ট পাঠাতে হবে। বিদেশে পড়াশোনায় যেসব ডকুমেন্টস লাগে এখানেও সেগুলোই চলবে। ট্রান্সক্রিপ্ট, লেটার অব মোটিভেশন, দুইটি রেকমেন্ডেশন লেটার, পূরণকৃত আবেদনপত্র, সিভি, প্রুফ অব রেসিডেন্স, পাসপোর্ট বা আইডির স্ক্যান কপি, ইংরেজি ভাষা দক্ষতার সনদ।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
ইউনিভার্সিটি অব মেলবোর্নে স্নাতক করে থাকলে সাধারনত কোনো আবেদন করতে হয় না। অটোম্যাটিক অফার লেটার আসে। তবে এর বাইরে কেউ স্কলারশিপ পেতে চাইলে যোগ্যতা দেখিয়ে আবেদন করতে পারবেন। সুপারভাইজারের সঙ্গে যোগাযোগ করেও আবেদন করা যায়। আবেদনের পর বিশ্ববিদ্যালয় থেকেই অফার লেটার দেওয়া হয়।
এই মুহূর্তে আবেদন করার সুযোগ রয়েছে। আগামী ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
মালয়েশিয়ায় অধ্যয়নরত বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ‘গ্র্যাজুয়েট প্লাস’ ভিসা চালুর সম্ভাবনা রয়েছে। এটি কার্যকর হলে বাংলাদেশের হাজারো শিক্ষার্থীর জন্য মালয়েশিয়ার ক্রমবর্ধমান অর্থনীতিতে উচ্চদক্ষতার চাকরির সুযোগ তৈরি হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
আগামী বছর (২০২৬) বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তির সর্বোচ্চ সীমা ৯ শতাংশ বাড়িয়ে ২ লাখ ৯৫ হাজারে উন্নীত করবে অস্ট্রেলিয়া। এতে অগ্রাধিকার পাবে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর শিক্ষার্থীরা। গতকাল সোমবার (৪ আগস্ট) দেশটির সরকার এই ঘোষণা দিয়েছে।
২০২৫ সালের ১ সেপ্টেম্বর থেকে কানাডার স্টাডি পারমিটের (শিক্ষা অনুমতি) জন্য ব্যাংক সলভেন্সি (আর্থিক সক্ষমতা বা দীর্ঘমেয়াদি দেনা পরিশোধের সক্ষমতা) নীতিমালায় পরিবর্তন আসছে।