বিডিজেন ডেস্ক
বিদেশি শিক্ষার্থীদের বিনা খরচে চার বছর মেয়াদি পিএইচডি করার সুযোগ দিয়ে থাকে সিঙ্গাপুরের বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়। ‘সিঙ্গাপুর ইন্টারন্যাশনাল গ্র্যাজুয়েট অ্যাওয়ার্ড (সিঙ্গা)’–এর আওতায় নির্বাচিত বিদেশি শিক্ষার্থীদের সিঙ্গাপুর সরকার এই স্কলারশিপ দেয়। এতে দেওয়া হয় উপবৃত্তিও।
সিঙ্গা অ্যাওয়ার্ডের আওতায় আছে এজেন্সি ফর সায়েন্স, টেকনোলজি অ্যান্ড রিসার্চ (এস্টার), নানয়াং টেকনোলজিক্যাল ইউনিভার্সিটি (এনটিইউ), ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব সিঙ্গাপুর (এনএসইউ) এবং সিঙ্গাপুর ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি অ্যান্ড ডিজাইন। এসব বিশ্ববিদ্যালয়ে বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিষয় নিয়ে পিএইচডি করতে পারবেন বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরাও।
বাংলাদেশসহ অন্য যে কোনো দেশের শিক্ষার্থীরা আগস্ট–২০২৫ ইনটেকের জন্য আবেদন করতে পারবেন। আবেদনের শেষ সময় আগামী ১ ডিসেম্বর।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
এই বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীদের সম্পূর্ণ টিউশন ফি মওকুফ করা হবে। এর বাইরে প্রতিমাসে শিক্ষার্থীদের প্রায় ২ হাজার ৭০০ সিঙ্গাপুর ডলার (প্রায় ২ লাখ ২০ হাজার টাকা) উপবৃত্তি প্রদান করবে কর্তৃপক্ষ। এ ছাড়া আবাসন ভাতা হিসেবে এককালীন ১ হাজার সিঙ্গাপুর ডলার (প্রায় ৮১ হাজার টাকা) প্রদান করবে তারা।
মেডিকেল ইনস্যুরেন্সের সুবিধাসহ অন্যান্য সুবিধা প্রদান করা হবে। বিমানে আসা-যাওয়ার খরচ বাবদ ১ হাজার ৫০০ সিঙ্গাপুর ডলার (প্রায় ১ লাখ ২২ হাজার টাকা) থাকছে এই স্কলারশিপের আওতায়।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
প্রথমবারের মতো ভর্তি হতে হবে। দক্ষ হতে হবে ইংরেজি ভাষায়। এ জন্য আইইএলটিএস বা টোয়েফলে স্কোর দেখাতে হবে। অবশ্যই স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারী হতে হবে। আগের সব একাডেমিক ফলাফল ভালো থাকতে হবে। একাডেমিক রেফারেন্স থেকে ভালো রিপোর্ট জমা দিতে হবে।
আবেদনকারীর পাসপোর্ট, ছবি, একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট, সিভি, স্টেটমেন্ট অব পারপাস, ২টি রেফারেন্স লেটার , আইএলটিএস/মিডিয়াম অব ইন্সট্রাকশন সনদ (যদি থাকে) লাগবে।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
ওয়েবসাইটে গিয়ে গবেষণা বিভাগে খোঁজ করতে হবে। এরপর বেছে নিতে হবে আপনি কোন বিষয়ে গবেষণা করতে চান। সে অনুযায়ী আবেদন করবেন। আবেদন সাধারণত বছরের শেষদিকে করা যায়। প্রতি বছরই আবেদন করার সুযোগ থাকে এই স্কলারশিপে। আবেদনের ১২ সপ্তাহের মধ্যে নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের তালিকা প্রকাশ করা হয় ওয়েবসাইটে।
এ বছর এরই মধ্যে আবেদন আহ্বান করেছে এই স্কলারশিপ কর্তৃপক্ষ। আবেদন করতে পারবেন আগামী ১ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
বিদেশি শিক্ষার্থীদের বিনা খরচে চার বছর মেয়াদি পিএইচডি করার সুযোগ দিয়ে থাকে সিঙ্গাপুরের বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়। ‘সিঙ্গাপুর ইন্টারন্যাশনাল গ্র্যাজুয়েট অ্যাওয়ার্ড (সিঙ্গা)’–এর আওতায় নির্বাচিত বিদেশি শিক্ষার্থীদের সিঙ্গাপুর সরকার এই স্কলারশিপ দেয়। এতে দেওয়া হয় উপবৃত্তিও।
সিঙ্গা অ্যাওয়ার্ডের আওতায় আছে এজেন্সি ফর সায়েন্স, টেকনোলজি অ্যান্ড রিসার্চ (এস্টার), নানয়াং টেকনোলজিক্যাল ইউনিভার্সিটি (এনটিইউ), ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব সিঙ্গাপুর (এনএসইউ) এবং সিঙ্গাপুর ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি অ্যান্ড ডিজাইন। এসব বিশ্ববিদ্যালয়ে বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিষয় নিয়ে পিএইচডি করতে পারবেন বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরাও।
বাংলাদেশসহ অন্য যে কোনো দেশের শিক্ষার্থীরা আগস্ট–২০২৫ ইনটেকের জন্য আবেদন করতে পারবেন। আবেদনের শেষ সময় আগামী ১ ডিসেম্বর।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
এই বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীদের সম্পূর্ণ টিউশন ফি মওকুফ করা হবে। এর বাইরে প্রতিমাসে শিক্ষার্থীদের প্রায় ২ হাজার ৭০০ সিঙ্গাপুর ডলার (প্রায় ২ লাখ ২০ হাজার টাকা) উপবৃত্তি প্রদান করবে কর্তৃপক্ষ। এ ছাড়া আবাসন ভাতা হিসেবে এককালীন ১ হাজার সিঙ্গাপুর ডলার (প্রায় ৮১ হাজার টাকা) প্রদান করবে তারা।
মেডিকেল ইনস্যুরেন্সের সুবিধাসহ অন্যান্য সুবিধা প্রদান করা হবে। বিমানে আসা-যাওয়ার খরচ বাবদ ১ হাজার ৫০০ সিঙ্গাপুর ডলার (প্রায় ১ লাখ ২২ হাজার টাকা) থাকছে এই স্কলারশিপের আওতায়।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
প্রথমবারের মতো ভর্তি হতে হবে। দক্ষ হতে হবে ইংরেজি ভাষায়। এ জন্য আইইএলটিএস বা টোয়েফলে স্কোর দেখাতে হবে। অবশ্যই স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারী হতে হবে। আগের সব একাডেমিক ফলাফল ভালো থাকতে হবে। একাডেমিক রেফারেন্স থেকে ভালো রিপোর্ট জমা দিতে হবে।
আবেদনকারীর পাসপোর্ট, ছবি, একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট, সিভি, স্টেটমেন্ট অব পারপাস, ২টি রেফারেন্স লেটার , আইএলটিএস/মিডিয়াম অব ইন্সট্রাকশন সনদ (যদি থাকে) লাগবে।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
ওয়েবসাইটে গিয়ে গবেষণা বিভাগে খোঁজ করতে হবে। এরপর বেছে নিতে হবে আপনি কোন বিষয়ে গবেষণা করতে চান। সে অনুযায়ী আবেদন করবেন। আবেদন সাধারণত বছরের শেষদিকে করা যায়। প্রতি বছরই আবেদন করার সুযোগ থাকে এই স্কলারশিপে। আবেদনের ১২ সপ্তাহের মধ্যে নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের তালিকা প্রকাশ করা হয় ওয়েবসাইটে।
এ বছর এরই মধ্যে আবেদন আহ্বান করেছে এই স্কলারশিপ কর্তৃপক্ষ। আবেদন করতে পারবেন আগামী ১ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
অস্ট্রেলিয়ার শিক্ষার্থী ভিসা আবেদনের ক্ষেত্রে লেভেল-১ স্ট্যাটাস হলো একটি বিশেষ সুবিধা, যা কোনো দেশ বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য দেশটির হোম অ্যাফেয়ার্সের নির্ধারিত সর্বনিম্ন অভিবাসন ঝুঁকির স্তর। এই পদ্ধতিটিকে মূলত ‘সিম্পলিফাইড স্টুডেন্ট ভিসা ফ্রেমওয়ার্ক’–এর একটি অংশ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
ডিএসইউ স্কলারশিপের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি প্রোগ্রামে ভর্তি হতে পারবেন। স্কলারশিপের মূল উদ্দেশ্য হলো আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য ইতালিতে পড়াশোনা সহজ ও সাশ্রয়ী করা।
সৌদি আরব, কাতার, কুয়েত, ওমান, ইতালি, দক্ষিণ কোরিয়া ও সংযুক্ত আরব আমিরাতে কর্মরত বা বসবাসরত বৈধ বাংলাদেশি প্রবাসী বা অভিবাসী কিংবা বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত আগ্রহী ব্যক্তিদের সেই দেশের বাংলাদেশ দূতাবাসের মাধ্যমে বিএ ও বিএসএস প্রোগ্রামে ভর্তি করা হবে।
কানাডায় নতুন আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীর আসা উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। দেশটির ইমিগ্রেশন, রিফিউজি অ্যান্ড সিটিজেনশিপ কানাডা (আইআরসিসি) এ তথ্য জানিয়েছে।