ভারত-পাকিস্তান সংঘাত
বিডিজেন ডেস্ক
ভারতীয় বিমান বাহিনীর গর্ব রাফায়েল যুদ্ধ বিমানকে ঘায়েল করেছে পাকিস্তানের জেসি-১০ যুদ্ধ বিমান। চীনের প্রযুক্তিতে তৈরি এই যুদ্ধ বিমানের ‘পারফরম্যান্সে’ রীতিমতো হতবাক যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বিশেষজ্ঞরা।
খবর বার্তা সংস্থা রয়টার্সের।
৬ মে দিবাগত রাতে পাকিস্তানের মাটিতে ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরুর প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই পাকিস্তান বিমান বাহিনী তাদের চীনা প্রযুক্তির জেসি-১০ যুদ্ধ বিমান দিয়ে ভারতীয় বিমান বাহিনীর ৫টি যুদ্ধ বিমান ভূপাতিত করে বলে দাবি করেছে। পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীর মুখপাত্র দাবি করেছেন, পাকিস্তান বিমান বাহিনী ভারতের যে ৫টি যুদ্ধ বিমান ভূপাতিত করেছে, তার ৩টি ফ্রান্সের তৈরি রাফায়েল ও একটি করে রাশিয়ার সুখোই-৩০ ও মিগ-২৯। তবে সুখোই ও মিগ ঘায়েলের চেয়েও রাফায়েল নিয়ে আলোচনাটা একটু বেশিই হচ্ছে।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর গর্বের বিষয় ফ্রান্সের রাফায়েল যুদ্ধ বিমান। ভারতীয় বিমান বাহিনীরও। ৬ মে রাতের আগে ভারতীয় বিমান বাহিনীর বহরে মোট ৩৬টি রাফায়েল ছিল। ২২ এপ্রিল কাশ্মীরের পহেলগামে সন্ত্রাসী হামলার পর সে জন্য পাকিস্তানকে দায়ী করে ভারত পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে আরও ২৬টি রাফায়েল যুদ্ধ বিমানের অর্ডার দিয়েছে এমন খবরও শোনা যাচ্ছে। তবে ৬ মে রাতে পাকিস্তান বিমান বাহিনীর জেসি-১০ যুদ্ধ বিমানের হামলায় ৩ রাফায়েলের ভূপাতিত হওয়া বৈশ্বিক যুদ্ধ বিমানের বাণিজ্যে বড় ধরনের ধাক্কা দিয়েছে বলেই ইঙ্গিত আছে রয়টার্সের প্রতিবেদনে।
যুক্তরাষ্ট্রের কমপক্ষে একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে রয়টার্সকে বলেছেন, তাদের কাছে কমপক্ষে ২টি রাফায়েল যুদ্ধ বিমান ভূপাতিত হওয়ার খবর আছে। পাকিস্তান বিমান বাহিনী যে চীনা প্রযুক্তির জেসি-১০ যুদ্ধ বিমান দিয়ে রাফায়েলর মতো ৪.৫ প্রজন্মের যুদ্ধ বিমানকে ধ্বংস করে দিয়েছে এতে অবাক হওয়ার যথেষ্ট কারণ আছে। চীনা প্রযুক্তির যুদ্ধ বিমানের সক্ষমতার নিদর্শন হিসেবেই দেখছেন তারা বিষয়টি। সেই সঙ্গে তাদের আশঙ্কা চীন হয়তো এই যুদ্ধ বিমানকে তাইওয়ান কিংবা ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে হুমকি হিসেবে দাঁড় করাতে পারে।
রাফায়েল যুদ্ধ বিমানকে এ মুহূর্তে বিশ্বের অন্যতম অগ্রসর ৪.৫ প্রজন্মের যুদ্ধ বিমান হিসেবে ধরে নেওয়া হয়েছে। ভারতও তাদের বিমানবাহিনীকে শক্তিশালী করতে এই যুদ্ধ বিমান বিলিয়ন ডলার খরচ করে কিনেছে। চীনের প্রযুক্তিতে তৈরি জেসি-১০কেও যুদ্ধ ৪.৫ প্রজন্মের যুদ্ধ বিমান হিসেবে তৈরি করা হলেও চীনা প্রযুক্তি নিয়ে পশ্চিমা সমরবিদদের এক ধরনের উন্নাসিকতা ছিল। কিন্তু ৬ মে রাতে সেই ধারণা পুরোপুরি বদলে দিয়েছে জেসি-১০। এই যুদ্ধ বিমানে চীনের তৈরি পিএল-১৫ আকাশ থেকে আকাশে উৎক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করা হয়েছে, যেটিতে ধরাশায়ী ফ্রান্সের দাসল্ট কোম্পানির বহুল চর্চিত যুদ্ধ বিমান রাফায়েল। রাফায়েলে ব্যবহার করা হয় ইউরোপিয়ান মিসাইল গ্রুপের তৈরি ‘মেটেওর’ ক্ষেপণাস্ত্র। যেটি পিএল-১৫ এর কাছে অকার্যকর প্রমাণিত হয়েছে।
তবে পশ্চিমা সমরবিদেরা এখনই চীনের প্রযুক্তি নিয়ে চূড়ান্ত কোনো সিদ্ধান্তে আসতে চাচ্ছেন না। তারা বিষয়টি নিয়ে আরও পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখবেন। ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজের মিলিটারি অ্যারোস্পেস বিষয়ক জ্যেষ্ঠ ফেলো ডগলাস বেরি রয়টার্সকে বলেছেন, ‘আকাশ যুদ্ধ বাণিজ্যে যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, চীন ও ইউরোপের কয়েকটি দেশ একে অন্যের বড় প্রতিদ্বন্দ্বী। তাই ভবিষ্যতের বিভিন্ন যুদ্ধে কোন কোন অস্ত্র ও যুদ্ধ বিমান ব্যবহার করা হবে, কোন দেশ, কী ধরনের অস্ত্র বা যুদ্ধ বিমান তৈরি করছে, কী ধরনের যন্ত্রাংশ ব্যবহার করা হচ্ছে, এসব নিয়ে সবাই খুবই আগ্রহী। সবাই একে অন্যের তথ্য সংগ্রহ করতে চায়।’
ভারতীয় বিমান বাহিনীর গর্ব রাফায়েল যুদ্ধ বিমানকে ঘায়েল করেছে পাকিস্তানের জেসি-১০ যুদ্ধ বিমান। চীনের প্রযুক্তিতে তৈরি এই যুদ্ধ বিমানের ‘পারফরম্যান্সে’ রীতিমতো হতবাক যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বিশেষজ্ঞরা।
খবর বার্তা সংস্থা রয়টার্সের।
৬ মে দিবাগত রাতে পাকিস্তানের মাটিতে ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরুর প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই পাকিস্তান বিমান বাহিনী তাদের চীনা প্রযুক্তির জেসি-১০ যুদ্ধ বিমান দিয়ে ভারতীয় বিমান বাহিনীর ৫টি যুদ্ধ বিমান ভূপাতিত করে বলে দাবি করেছে। পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীর মুখপাত্র দাবি করেছেন, পাকিস্তান বিমান বাহিনী ভারতের যে ৫টি যুদ্ধ বিমান ভূপাতিত করেছে, তার ৩টি ফ্রান্সের তৈরি রাফায়েল ও একটি করে রাশিয়ার সুখোই-৩০ ও মিগ-২৯। তবে সুখোই ও মিগ ঘায়েলের চেয়েও রাফায়েল নিয়ে আলোচনাটা একটু বেশিই হচ্ছে।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর গর্বের বিষয় ফ্রান্সের রাফায়েল যুদ্ধ বিমান। ভারতীয় বিমান বাহিনীরও। ৬ মে রাতের আগে ভারতীয় বিমান বাহিনীর বহরে মোট ৩৬টি রাফায়েল ছিল। ২২ এপ্রিল কাশ্মীরের পহেলগামে সন্ত্রাসী হামলার পর সে জন্য পাকিস্তানকে দায়ী করে ভারত পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে আরও ২৬টি রাফায়েল যুদ্ধ বিমানের অর্ডার দিয়েছে এমন খবরও শোনা যাচ্ছে। তবে ৬ মে রাতে পাকিস্তান বিমান বাহিনীর জেসি-১০ যুদ্ধ বিমানের হামলায় ৩ রাফায়েলের ভূপাতিত হওয়া বৈশ্বিক যুদ্ধ বিমানের বাণিজ্যে বড় ধরনের ধাক্কা দিয়েছে বলেই ইঙ্গিত আছে রয়টার্সের প্রতিবেদনে।
যুক্তরাষ্ট্রের কমপক্ষে একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে রয়টার্সকে বলেছেন, তাদের কাছে কমপক্ষে ২টি রাফায়েল যুদ্ধ বিমান ভূপাতিত হওয়ার খবর আছে। পাকিস্তান বিমান বাহিনী যে চীনা প্রযুক্তির জেসি-১০ যুদ্ধ বিমান দিয়ে রাফায়েলর মতো ৪.৫ প্রজন্মের যুদ্ধ বিমানকে ধ্বংস করে দিয়েছে এতে অবাক হওয়ার যথেষ্ট কারণ আছে। চীনা প্রযুক্তির যুদ্ধ বিমানের সক্ষমতার নিদর্শন হিসেবেই দেখছেন তারা বিষয়টি। সেই সঙ্গে তাদের আশঙ্কা চীন হয়তো এই যুদ্ধ বিমানকে তাইওয়ান কিংবা ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে হুমকি হিসেবে দাঁড় করাতে পারে।
রাফায়েল যুদ্ধ বিমানকে এ মুহূর্তে বিশ্বের অন্যতম অগ্রসর ৪.৫ প্রজন্মের যুদ্ধ বিমান হিসেবে ধরে নেওয়া হয়েছে। ভারতও তাদের বিমানবাহিনীকে শক্তিশালী করতে এই যুদ্ধ বিমান বিলিয়ন ডলার খরচ করে কিনেছে। চীনের প্রযুক্তিতে তৈরি জেসি-১০কেও যুদ্ধ ৪.৫ প্রজন্মের যুদ্ধ বিমান হিসেবে তৈরি করা হলেও চীনা প্রযুক্তি নিয়ে পশ্চিমা সমরবিদদের এক ধরনের উন্নাসিকতা ছিল। কিন্তু ৬ মে রাতে সেই ধারণা পুরোপুরি বদলে দিয়েছে জেসি-১০। এই যুদ্ধ বিমানে চীনের তৈরি পিএল-১৫ আকাশ থেকে আকাশে উৎক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করা হয়েছে, যেটিতে ধরাশায়ী ফ্রান্সের দাসল্ট কোম্পানির বহুল চর্চিত যুদ্ধ বিমান রাফায়েল। রাফায়েলে ব্যবহার করা হয় ইউরোপিয়ান মিসাইল গ্রুপের তৈরি ‘মেটেওর’ ক্ষেপণাস্ত্র। যেটি পিএল-১৫ এর কাছে অকার্যকর প্রমাণিত হয়েছে।
তবে পশ্চিমা সমরবিদেরা এখনই চীনের প্রযুক্তি নিয়ে চূড়ান্ত কোনো সিদ্ধান্তে আসতে চাচ্ছেন না। তারা বিষয়টি নিয়ে আরও পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখবেন। ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজের মিলিটারি অ্যারোস্পেস বিষয়ক জ্যেষ্ঠ ফেলো ডগলাস বেরি রয়টার্সকে বলেছেন, ‘আকাশ যুদ্ধ বাণিজ্যে যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, চীন ও ইউরোপের কয়েকটি দেশ একে অন্যের বড় প্রতিদ্বন্দ্বী। তাই ভবিষ্যতের বিভিন্ন যুদ্ধে কোন কোন অস্ত্র ও যুদ্ধ বিমান ব্যবহার করা হবে, কোন দেশ, কী ধরনের অস্ত্র বা যুদ্ধ বিমান তৈরি করছে, কী ধরনের যন্ত্রাংশ ব্যবহার করা হচ্ছে, এসব নিয়ে সবাই খুবই আগ্রহী। সবাই একে অন্যের তথ্য সংগ্রহ করতে চায়।’
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের দাবি, ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতি চুক্তি মেনে নিতে রাজি হয়েছে ইসরায়েল। পাশাপাশি, হামাস এই চুক্তি না মানলে ফলাফল আরও খারাপ হবে বলেও দাবি করেন ট্রাম্প।
সিরিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে নিতে একটি নির্বাহী আদেশে সই করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। প্রায় ৬ মাস আগে সিরিয়ায় ক্ষমতা থেকে উৎখাত হন দেশটির দীর্ঘদিনের শাসক বাশার আল-আসাদ। তাঁকে উৎখাতে নেতৃত্ব দেন দেশটির বর্তমান শাসক আহমেদ আল–শারা।
যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট এক ঐতিহাসিক রায়ে ফেডারেল বিচারকদের ক্ষমতা কমিয়ে দিয়েছে। এই বিচারকেরা প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব সীমিত করার নির্বাহী আদেশ স্থগিত করতে দেশব্যাপী আদেশ জারি করেছিলেন।