
বিডিজেন ডেস্ক
ওমানে ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে আগামী দুই দিনের মধ্যে আকস্মিক বন্যা দেখা দিতে পারে। দেশটির আবহাওয়া অধিদপ্তরের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাতভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজ।
ওমানের আবহাওয়া অধিদপ্তর জানায়, আজ সোমবার থেকে আগামী বুধবার পর্যন্ত ওমানের আল শারকিয়াহ, আল উস্তা এবং ধোফার, মাস্কাট, উত্তর আল শারকিয়াহ, আল দাখিলিয়াহ এবং অন্যান্য অঞ্চলেও উল্লেখযোগ্য বৃষ্টিপাত হতে পারে।
এ নিয়ে সতর্কবার্তা দিয়ে ওমানের সরকারি এই সংস্থাটি জানায়, উল্লেখিত স্থানে ৩০ থেকে ৮০ মিলিমিটার পর্যন্ত বৃষ্টি হতে পারে। সেইসঙ্গে প্রবল বাতাস, শিলাবৃষ্টি ও আকস্মিক বন্যার আশঙ্কা রয়েছে। আগামী দুই দিন বাতাসের গতিবেগ ঘণ্টায় ৬৪ কিলোমিটার পর্যন্ত হতে পারে। এছাড়া উপকূল বরাবর ঢেউ ৩ মিটার পর্যন্ত বাড়তে পারে।
ওমানের বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ বাসিন্দাদের সতর্কতা অবলম্বন করার আহ্বান জানিয়েছে। সংস্থাটি জানায়, আগামী মঙ্গলবার ভোর ৪টা থেকে বুধবার ভোর ৪টা পর্যন্ত আবহাওয়ার সতর্কবার্তা কার্যকর থাকবে।
ওমানে ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে আগামী দুই দিনের মধ্যে আকস্মিক বন্যা দেখা দিতে পারে। দেশটির আবহাওয়া অধিদপ্তরের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাতভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজ।
ওমানের আবহাওয়া অধিদপ্তর জানায়, আজ সোমবার থেকে আগামী বুধবার পর্যন্ত ওমানের আল শারকিয়াহ, আল উস্তা এবং ধোফার, মাস্কাট, উত্তর আল শারকিয়াহ, আল দাখিলিয়াহ এবং অন্যান্য অঞ্চলেও উল্লেখযোগ্য বৃষ্টিপাত হতে পারে।
এ নিয়ে সতর্কবার্তা দিয়ে ওমানের সরকারি এই সংস্থাটি জানায়, উল্লেখিত স্থানে ৩০ থেকে ৮০ মিলিমিটার পর্যন্ত বৃষ্টি হতে পারে। সেইসঙ্গে প্রবল বাতাস, শিলাবৃষ্টি ও আকস্মিক বন্যার আশঙ্কা রয়েছে। আগামী দুই দিন বাতাসের গতিবেগ ঘণ্টায় ৬৪ কিলোমিটার পর্যন্ত হতে পারে। এছাড়া উপকূল বরাবর ঢেউ ৩ মিটার পর্যন্ত বাড়তে পারে।
ওমানের বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ বাসিন্দাদের সতর্কতা অবলম্বন করার আহ্বান জানিয়েছে। সংস্থাটি জানায়, আগামী মঙ্গলবার ভোর ৪টা থেকে বুধবার ভোর ৪টা পর্যন্ত আবহাওয়ার সতর্কবার্তা কার্যকর থাকবে।
“তারা দূর দেশে, প্রিয়জনদের থেকে বহু দূরে থেকে কাজ করেন—শুধু ঘরের মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর জন্য। কিন্তু সেই পথে তারা নিজের আনন্দের মুহূর্তগুলো হারিয়ে ফেলেন,” বড় মঞ্চে দর্শকদের সঙ্গে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে বলেন আসিফ।
হাজারো প্রবাসী বাংলাদেশি ও তাদের পরিবার উৎসবে অংশ নেন। নাচ, গান ও আলোকসজ্জায় গোটা পার্ক রূপ নেয় উৎসবের নগরে। প্রবাসী রুমেল বলেন, “এটি সত্যিই অসাধারণ। প্রতিদিন কাজের চাপে থাকি, পরিবারের মুখে হাসি রাখতে লড়াই করি। এই আয়োজন আমাদের ক্লান্তি ভুলিয়ে দিয়েছে।
জাঁকজমকপূর্ণ এই উৎসবে থাকছে প্রাণবন্ত পরিবেশনা, ঐতিহ্যবাহী সংগীত ও নৃত্য, সঙ্গে থাকবে আসল বাংলাদেশি খাবারের স্বাদ—সব মিলিয়ে এটি হয়ে উঠবে বাংলাদেশের ঐতিহ্যের এক চমৎকার প্রদর্শনী।
সমুদ্রে বিপদগ্রস্ত মানুষের জীবন রক্ষা আন্তর্জাতিক সামুদ্রিক আইনের অধীনে মানবিক ও নৈতিক দায়িত্ব। ইউএনএইচসিআর ও আইওএম আহ্বান জানিয়েছে, এমন ট্র্যাজেডি রোধে অনুসন্ধান ও উদ্ধার সক্ষমতা বৃদ্ধি, নিরাপদ আশ্রয়ে প্রবেশের সুযোগ নিশ্চিতকরণ এবং আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা জোরদারের জন্য।