বিডিজেন ডেস্ক
বাংলাদেশে পর্তুগালের দূতাবাস বা কনস্যুলার অফিস না থাকায় পর্তুগালপ্রবাসী বাংলাদেশিরা এবং তাদের স্বজনেরা নানা সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন। এ সমস্যা সমাধানে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারকে কূটনৈতিক উদ্যোগ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন পর্তুগালপ্রবাসী বাংলাদেশিরা।
সম্প্রতি পর্তুগালের রাজধানী লিসবনে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের প্রতি খোলা চিঠি শিরোনামে এক সভায় প্রবাসীরা এ আহ্বান জানান।
গ্রিন সিলেট ট্রাভেলসের উদ্যোগে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত পর্তুগিজ নাগরিক ও ব্যবসায়ীসহ বিভিন্ন শ্রেণিপেশার প্রবাসীরা অংশ নেন।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশে পর্তুগালের দূতাবাস স্থাপনের দাবিসহ আটটি বিষয় তুলে ধরা হয়।
দাবি উপস্থাপন করেন অনুষ্ঠানের আয়োজক গ্রিন সিলেট ট্রাভেলসের স্বত্বাধিকারী আব্দুল হাকিম মিনহাজ।
তিনি বলেন, বাংলাদেশে পর্তুগালের দূতাবাস বা কনস্যুলার অফিস স্থাপন পর্তুগালপ্রবাসীদের দীর্ঘদিনের প্রাণের দাবি। আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্ব ড. মুহাম্মদ ইউনূস এ বিষয়ে উদ্যোগ নিলে এটি অবশ্যই বাস্তবায়ন হতে পারে। তাই প্রধান উপদেষ্টার কাছে আমরা কূটনৈতিক সম্পর্কের উন্নয়নসহ কয়েকটি বিষয়ে জোরালো দাবি জানাচ্ছি।
ব্যবসায়ী মো. জহিরুল ইসলাম বলেন, ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসারে বাংলাদেশে পর্তুগালের দূতাবাস স্থাপন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। পাশাপাশি আমাদের ব্যবসায়ীদের কিছু দায়িত্ব পালন করতে হবে যেন পর্তুগাল সরকারের কাছে এটির গুরুত্ব বাড়ে।
প্রবাসীদের মধ্যে মো. হারুন অর রশিদ বলেন, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার প্রবাসীদের স্বার্থ রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিচ্ছে। তাছাড়া আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্ব ড. মুহাম্মদ ইউনূস পদক্ষেপ নিলে অনেক কিছুই সম্ভব।
পর্তুগাল বাংলা প্রেসক্লাবের সভাপতি রনি মোহাম্মদ বলেন, এর আগে তিনজন মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীর পর্তুগাল সফর এবং পর্তুগালের প্রতিনিধিদলের বাংলাদেশ সফরের মাধ্যমে বাংলাদেশে পর্তুগালের দূতাবাস স্থাপনের ব্যাপারে আলোচনা হয়। কিন্তু পরে তা আর বাস্তবায়ন হয়নি। কী অগ্রগতি হয়েছে, তাও প্রবাসীদের জানা নেই। বাংলাদেশে পর্তুগালের দূতাবাস না হলেও অন্তত কনস্যুলার অফিস স্থাপন করা জরুরি। এ জন্য প্রধান উপদেষ্টাসহ দায়িত্বশীলদের কাছে দাবি তুলে ধরতে হবে এবং অব্যাহতভাবে তাগাদা দিতে হবে।
সাবেক সভাপতি রাসেল আহম্মেদ বলেন, প্রবাসীদের কমিউনিটির সর্বস্তরের লোকজনকে একত্রিত করে এ দাবি বাস্তবায়নে সম্মিলিত প্রয়াস চালাতে হবে।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ব্যবসায়ী জিল্লুর রহমান, এস এম আজাদ, শহীদ আহমদ প্রিন্স, মুহাম্মাদ আবদুর রহিম, মোহাম্মদ রফিক উদ্দীন, নয়ন দেব, নাজমুল হাসান, ফয়ছল আহমদ, আবুল হোসাইন, আব্দুল গফফার, সিরাজুল হক শিপন, নিজামুর রহমান টিপু, ফয়জুর রহমান ও মো. রুহুল আমীন প্রমূখ।
বক্তারা জানান, বাংলাদেশে পর্তুগালের দূতাবাস স্থাপনসহ প্রবাসীদের দাবিগুলো সরকারের দায়িত্বশীল পর্যায়ে পৌঁছে দেওয়ার জন্য ভবিষ্যতে বিভিন্ন ধরনের কর্মসূচির আয়োজন করা হবে।
বাংলাদেশে পর্তুগালের দূতাবাস বা কনস্যুলার অফিস না থাকায় পর্তুগালপ্রবাসী বাংলাদেশিরা এবং তাদের স্বজনেরা নানা সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন। এ সমস্যা সমাধানে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারকে কূটনৈতিক উদ্যোগ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন পর্তুগালপ্রবাসী বাংলাদেশিরা।
সম্প্রতি পর্তুগালের রাজধানী লিসবনে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের প্রতি খোলা চিঠি শিরোনামে এক সভায় প্রবাসীরা এ আহ্বান জানান।
গ্রিন সিলেট ট্রাভেলসের উদ্যোগে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত পর্তুগিজ নাগরিক ও ব্যবসায়ীসহ বিভিন্ন শ্রেণিপেশার প্রবাসীরা অংশ নেন।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশে পর্তুগালের দূতাবাস স্থাপনের দাবিসহ আটটি বিষয় তুলে ধরা হয়।
দাবি উপস্থাপন করেন অনুষ্ঠানের আয়োজক গ্রিন সিলেট ট্রাভেলসের স্বত্বাধিকারী আব্দুল হাকিম মিনহাজ।
তিনি বলেন, বাংলাদেশে পর্তুগালের দূতাবাস বা কনস্যুলার অফিস স্থাপন পর্তুগালপ্রবাসীদের দীর্ঘদিনের প্রাণের দাবি। আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্ব ড. মুহাম্মদ ইউনূস এ বিষয়ে উদ্যোগ নিলে এটি অবশ্যই বাস্তবায়ন হতে পারে। তাই প্রধান উপদেষ্টার কাছে আমরা কূটনৈতিক সম্পর্কের উন্নয়নসহ কয়েকটি বিষয়ে জোরালো দাবি জানাচ্ছি।
ব্যবসায়ী মো. জহিরুল ইসলাম বলেন, ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসারে বাংলাদেশে পর্তুগালের দূতাবাস স্থাপন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। পাশাপাশি আমাদের ব্যবসায়ীদের কিছু দায়িত্ব পালন করতে হবে যেন পর্তুগাল সরকারের কাছে এটির গুরুত্ব বাড়ে।
প্রবাসীদের মধ্যে মো. হারুন অর রশিদ বলেন, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার প্রবাসীদের স্বার্থ রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিচ্ছে। তাছাড়া আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্ব ড. মুহাম্মদ ইউনূস পদক্ষেপ নিলে অনেক কিছুই সম্ভব।
পর্তুগাল বাংলা প্রেসক্লাবের সভাপতি রনি মোহাম্মদ বলেন, এর আগে তিনজন মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীর পর্তুগাল সফর এবং পর্তুগালের প্রতিনিধিদলের বাংলাদেশ সফরের মাধ্যমে বাংলাদেশে পর্তুগালের দূতাবাস স্থাপনের ব্যাপারে আলোচনা হয়। কিন্তু পরে তা আর বাস্তবায়ন হয়নি। কী অগ্রগতি হয়েছে, তাও প্রবাসীদের জানা নেই। বাংলাদেশে পর্তুগালের দূতাবাস না হলেও অন্তত কনস্যুলার অফিস স্থাপন করা জরুরি। এ জন্য প্রধান উপদেষ্টাসহ দায়িত্বশীলদের কাছে দাবি তুলে ধরতে হবে এবং অব্যাহতভাবে তাগাদা দিতে হবে।
সাবেক সভাপতি রাসেল আহম্মেদ বলেন, প্রবাসীদের কমিউনিটির সর্বস্তরের লোকজনকে একত্রিত করে এ দাবি বাস্তবায়নে সম্মিলিত প্রয়াস চালাতে হবে।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ব্যবসায়ী জিল্লুর রহমান, এস এম আজাদ, শহীদ আহমদ প্রিন্স, মুহাম্মাদ আবদুর রহিম, মোহাম্মদ রফিক উদ্দীন, নয়ন দেব, নাজমুল হাসান, ফয়ছল আহমদ, আবুল হোসাইন, আব্দুল গফফার, সিরাজুল হক শিপন, নিজামুর রহমান টিপু, ফয়জুর রহমান ও মো. রুহুল আমীন প্রমূখ।
বক্তারা জানান, বাংলাদেশে পর্তুগালের দূতাবাস স্থাপনসহ প্রবাসীদের দাবিগুলো সরকারের দায়িত্বশীল পর্যায়ে পৌঁছে দেওয়ার জন্য ভবিষ্যতে বিভিন্ন ধরনের কর্মসূচির আয়োজন করা হবে।
এসব দেশের কোনো নাগরিককে বিয়ে করলেই দ্রুত আপনি পেয়ে যেতে পারেন সেই দেশের নাগরিকত্ব।
সৌদি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, আবাসন, শ্রম ও সীমান্ত নিরাপত্তা আইন মেনে চলা নিশ্চিত করতে এ অভিযান চালানো হয়েছে।
কুয়েতের একটি তদন্ত কমিটি ২ হাজার ৮৯৯ কুয়েতির নাগরিকত্ব বাতিল করেছে। এ সিদ্ধান্তটি এখন অনুমোদনের জন্য মন্ত্রিপরিষদের কাছে পাঠানো হবে।
কুয়েতে ১০ হাজার নার্স নিয়োগে দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাংলাদেশ থেকে তালিকা পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন কুয়েতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল সৈয়দ তারেক হোসেন।