
বিডিজেন ডেস্ক

তেহরান ও ওয়াশিংটনের মধ্যে পারমাণবিক চুক্তি সই নিয়ে পাল্টাপাল্টি হুমকি দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি।
খবর বার্তা সংস্থা রয়টার্সের।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানকে হুমকি দিয়ে বলেছেন, তেহরান যদি তার পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে ওয়াশিংটনের সঙ্গে কোনো চুক্তিতে না পৌঁছায়, তাহলে দেশটির ওপর বোমা হামলা চালানো হবে। পাশাপাশি ইরানসহ যেসব দেশ ইরানের সঙ্গে বাণিজ্য করবে, তাদের ওপরও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হবে।
পাল্টা জবাব দিয়ে খামেনি বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র হামলা চালালে এর উপযুক্ত জবাব দেওয়া হবে।
গত সপ্তাহে ইরান ওয়াশিংটনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করার পর ট্রাম্প গত রোববার (৩০ মার্চ) এনবিসি নিউজের কাছে প্রথম মুখ খোলেন। টেলিফোনে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ও ইরানি কর্মকর্তারা আলোচনা করছেন। তবে এর বেশি বিস্তারিত কিছু বলেননি।
যুক্তরাষ্ট্র প্রেসিডেন্ট বলেন, যদি তারা (ইরান) কোনো চুক্তি না করে, তাহলে বোমাবর্ষণ হবে। এবার এমন বোমাবর্ষণ হবে, যা তারা আগে কখনো দেখেনি।
ট্রাম্প আরও বলেন, ‘এমন আশঙ্কাও আছে, যদি তারা (ইরান) চুক্তি না করে, তাহলে আমি তাদের ওপর চার বছর আগের মতোই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করব।’
বৃহস্পতিবার তেহরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বরাত দিয়ে বলা হয়েছে, ট্রাম্পের একটি চিঠির জবাবে ইরান ওমানের মাধ্যমে একটি চিঠি পাঠিয়েছে। ওই চিঠিতে তেহরানকে নতুন পারমাণবিক চুক্তিতে পৌঁছানোর আহ্বান জানানো হয়েছে।
তবে তেহরান বলেছে, তাদের নীতি হলো, সর্বোচ্চ চাপ ও সামরিক হুমকির মুখে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সরাসরি আলোচনায় অংশ না নেওয়া।
রোববার ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান এই নীতির কথা পুনর্ব্যক্ত করেছেন। দেশটির সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, (যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে) সরাসরি আলোচনা প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে। তবে ইরান সব সময় পরোক্ষ আলোচনায় ছিল, এখনো আছে।
পরোক্ষ আলোচনা এখনো অব্যাহত থাকতে পারে বলে সর্বোচ্চ নেতাও জোর দিয়েছেন।
এনবিসিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প রুশ ও ইরানি পণ্যের ক্রেতাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের হুমকিও দিয়েছেন। তিনি গত সপ্তাহে ভেনেজুয়েলার তেল ক্রেতাদের ওপর এ ধরনের নিষেধাজ্ঞা আরোপের অনুমোদন দিয়ে একটি নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করেছিলেন।
পশ্চিমা দেশগুলো অভিযোগ করে আসছে যে উচ্চস্তরের বিশুদ্ধতা পর্যন্ত ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির গোপন এজেন্ডা রয়েছে ইরানের। তবে তেহরানের দাবি, তাদের পারমাণবিক কর্মসূচি সম্পূর্ণরূপে বেসামরিক শক্তির জন্য।
ট্রাম্পের হুমকির জবাবে গতকাল সোমবার খামেনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র যদি হামলা চালায়, তবে তাদের কঠোর জবাব পাবে।
যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে দুই মাসের মধ্যে চুক্তি করতে ইরানকে চাপ দেওয়া হচ্ছে। এর মধ্যে তেহরান ও যুক্তরাষ্ট্রের আলোচনায় মধ্যস্থতা করা সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূতকে গতকাল তলব করে ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। তাদের পক্ষ থেকে বলা হয়, যেকোনো হুমকির প্রতি সিদ্ধান্তমূলক ও তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে তেহরানের সংকল্প দৃঢ়।
ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা খামেনি বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র আর ইসরায়েলের শত্রুতা সব সময়ই ছিল। তারা আমাদের আক্রমণের হুমকি দেয়। আমরা খুব এ হুমকিতে সম্ভাব্য বলে মনে করি না। তবে যদি তারা কোনো দুষ্কর্ম করে, তবে তাদের অবশ্যই শক্তিশালী পাল্টা জবাব দেওয়া হবে।’
খামেনি আরও বলেন, যদি তারা বিগত বছরগুলোর মতো ইরানের ভেতরে রাষ্ট্রদ্রোহ সৃষ্টি করার কথা ভাবে, তবে ইরানি জনগণ নিজেরাই তার মোকাবিলা করবে।
ইরানি কর্তৃপক্ষ সেখানে সাম্প্রতিক অস্থিরতার জন্য পশ্চিমাদের দোষারোপ করে আসছে। এর মধ্যে রয়েছে ২০২২-২৩ সালে হিজাব নীতি লঙ্ঘনের অভিযোগে আটক তরুণী মাসা আমিনির পুলিশ হেফাজতে মৃত্যুকে কেন্দ্র করে বিক্ষোভ এবং ২০১৯ সালে জ্বালানির দাম বৃদ্ধির বিরুদ্ধে দেশব্যাপী বিক্ষোভের ঘটনা।
ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান বলেছেন, তারা খামেনির আদেশ অনুসারে পরোক্ষভাবে আলোচনা চালিয়ে যেতে ইচ্ছুক।
গতকাল ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ইসমাইল বাঘাই টুইট করে বলেন, ইরানের বিরুদ্ধে একজন রাষ্ট্রপ্রধানের বোমা হামলার প্রকাশ্য হুমকি আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার মূলনীতির এক মর্মান্তিক অবমাননা।
ইসমাইল বাঘাই বলেন, সহিংসতা সহিংসতার জন্ম দেয়, শান্তি শান্তির জন্ম দেয়। যুক্তরাষ্ট্র পথ বেছে এবং পরিণতি মেনে নিতে পারে।
ট্রাম্প তাঁর প্রথম মেয়াদে ২০১৫ সালে ইরান ও বিশ্ব শক্তির মধ্যে একটি চুক্তি থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে প্রত্যাহার করে নেন। ওই চুক্তিতে নিষেধাজ্ঞা শিথিল করার বিনিময়ে তেহরানের বিতর্কিত পারমাণবিক কর্মকাণ্ডের ওপর কঠোর সীমা আরোপ করা হয়েছিল।
আরও পড়ুন

তেহরান ও ওয়াশিংটনের মধ্যে পারমাণবিক চুক্তি সই নিয়ে পাল্টাপাল্টি হুমকি দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি।
খবর বার্তা সংস্থা রয়টার্সের।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানকে হুমকি দিয়ে বলেছেন, তেহরান যদি তার পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে ওয়াশিংটনের সঙ্গে কোনো চুক্তিতে না পৌঁছায়, তাহলে দেশটির ওপর বোমা হামলা চালানো হবে। পাশাপাশি ইরানসহ যেসব দেশ ইরানের সঙ্গে বাণিজ্য করবে, তাদের ওপরও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হবে।
পাল্টা জবাব দিয়ে খামেনি বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র হামলা চালালে এর উপযুক্ত জবাব দেওয়া হবে।
গত সপ্তাহে ইরান ওয়াশিংটনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করার পর ট্রাম্প গত রোববার (৩০ মার্চ) এনবিসি নিউজের কাছে প্রথম মুখ খোলেন। টেলিফোনে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ও ইরানি কর্মকর্তারা আলোচনা করছেন। তবে এর বেশি বিস্তারিত কিছু বলেননি।
যুক্তরাষ্ট্র প্রেসিডেন্ট বলেন, যদি তারা (ইরান) কোনো চুক্তি না করে, তাহলে বোমাবর্ষণ হবে। এবার এমন বোমাবর্ষণ হবে, যা তারা আগে কখনো দেখেনি।
ট্রাম্প আরও বলেন, ‘এমন আশঙ্কাও আছে, যদি তারা (ইরান) চুক্তি না করে, তাহলে আমি তাদের ওপর চার বছর আগের মতোই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করব।’
বৃহস্পতিবার তেহরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বরাত দিয়ে বলা হয়েছে, ট্রাম্পের একটি চিঠির জবাবে ইরান ওমানের মাধ্যমে একটি চিঠি পাঠিয়েছে। ওই চিঠিতে তেহরানকে নতুন পারমাণবিক চুক্তিতে পৌঁছানোর আহ্বান জানানো হয়েছে।
তবে তেহরান বলেছে, তাদের নীতি হলো, সর্বোচ্চ চাপ ও সামরিক হুমকির মুখে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সরাসরি আলোচনায় অংশ না নেওয়া।
রোববার ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান এই নীতির কথা পুনর্ব্যক্ত করেছেন। দেশটির সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, (যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে) সরাসরি আলোচনা প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে। তবে ইরান সব সময় পরোক্ষ আলোচনায় ছিল, এখনো আছে।
পরোক্ষ আলোচনা এখনো অব্যাহত থাকতে পারে বলে সর্বোচ্চ নেতাও জোর দিয়েছেন।
এনবিসিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প রুশ ও ইরানি পণ্যের ক্রেতাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের হুমকিও দিয়েছেন। তিনি গত সপ্তাহে ভেনেজুয়েলার তেল ক্রেতাদের ওপর এ ধরনের নিষেধাজ্ঞা আরোপের অনুমোদন দিয়ে একটি নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করেছিলেন।
পশ্চিমা দেশগুলো অভিযোগ করে আসছে যে উচ্চস্তরের বিশুদ্ধতা পর্যন্ত ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির গোপন এজেন্ডা রয়েছে ইরানের। তবে তেহরানের দাবি, তাদের পারমাণবিক কর্মসূচি সম্পূর্ণরূপে বেসামরিক শক্তির জন্য।
ট্রাম্পের হুমকির জবাবে গতকাল সোমবার খামেনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র যদি হামলা চালায়, তবে তাদের কঠোর জবাব পাবে।
যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে দুই মাসের মধ্যে চুক্তি করতে ইরানকে চাপ দেওয়া হচ্ছে। এর মধ্যে তেহরান ও যুক্তরাষ্ট্রের আলোচনায় মধ্যস্থতা করা সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূতকে গতকাল তলব করে ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। তাদের পক্ষ থেকে বলা হয়, যেকোনো হুমকির প্রতি সিদ্ধান্তমূলক ও তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে তেহরানের সংকল্প দৃঢ়।
ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা খামেনি বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র আর ইসরায়েলের শত্রুতা সব সময়ই ছিল। তারা আমাদের আক্রমণের হুমকি দেয়। আমরা খুব এ হুমকিতে সম্ভাব্য বলে মনে করি না। তবে যদি তারা কোনো দুষ্কর্ম করে, তবে তাদের অবশ্যই শক্তিশালী পাল্টা জবাব দেওয়া হবে।’
খামেনি আরও বলেন, যদি তারা বিগত বছরগুলোর মতো ইরানের ভেতরে রাষ্ট্রদ্রোহ সৃষ্টি করার কথা ভাবে, তবে ইরানি জনগণ নিজেরাই তার মোকাবিলা করবে।
ইরানি কর্তৃপক্ষ সেখানে সাম্প্রতিক অস্থিরতার জন্য পশ্চিমাদের দোষারোপ করে আসছে। এর মধ্যে রয়েছে ২০২২-২৩ সালে হিজাব নীতি লঙ্ঘনের অভিযোগে আটক তরুণী মাসা আমিনির পুলিশ হেফাজতে মৃত্যুকে কেন্দ্র করে বিক্ষোভ এবং ২০১৯ সালে জ্বালানির দাম বৃদ্ধির বিরুদ্ধে দেশব্যাপী বিক্ষোভের ঘটনা।
ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান বলেছেন, তারা খামেনির আদেশ অনুসারে পরোক্ষভাবে আলোচনা চালিয়ে যেতে ইচ্ছুক।
গতকাল ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ইসমাইল বাঘাই টুইট করে বলেন, ইরানের বিরুদ্ধে একজন রাষ্ট্রপ্রধানের বোমা হামলার প্রকাশ্য হুমকি আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার মূলনীতির এক মর্মান্তিক অবমাননা।
ইসমাইল বাঘাই বলেন, সহিংসতা সহিংসতার জন্ম দেয়, শান্তি শান্তির জন্ম দেয়। যুক্তরাষ্ট্র পথ বেছে এবং পরিণতি মেনে নিতে পারে।
ট্রাম্প তাঁর প্রথম মেয়াদে ২০১৫ সালে ইরান ও বিশ্ব শক্তির মধ্যে একটি চুক্তি থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে প্রত্যাহার করে নেন। ওই চুক্তিতে নিষেধাজ্ঞা শিথিল করার বিনিময়ে তেহরানের বিতর্কিত পারমাণবিক কর্মকাণ্ডের ওপর কঠোর সীমা আরোপ করা হয়েছিল।
আরও পড়ুন
রাষ্ট্রদূত মো. আমানুল হক তার বক্তব্যে বৈশ্বিক শান্তি প্রতিষ্ঠায় জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর গুরুত্বপূর্ণ অবদান এবং তুরস্কের সঙ্গে বাংলাদেশের চলমান দ্বিপক্ষীয় সামরিক গুরুত্বপূর্ণ সম্পর্কের বিষয়ে বিশদ আলোচনা করেন।
মন্ত্রণালয় জানায়, ট্যাবি সংশ্লিষ্ট সরকারি সংস্থাকে সম্পূর্ণ ফি বা জরিমানার টাকা আগেই পরিশোধ করবে। এরপর গ্রাহক পূর্বনির্ধারিত শর্ত অনুযায়ী ট্যাবিকে কিস্তিতে টাকা পরিশোধ করবেন। ট্যাবির ‘আগে নিন, পরে দিন’ মডেল ব্যবহার করে গ্রাহকেরা একবারে পুরো টাকা না দিয়ে কিস্তিতে পরিশোধের সুযোগ পাবেন।
পল গ্রিফিথস বলেন, ভ্রমণের সময় মানুষের জন্য সবচেয়ে মূল্যবান জিনিস হলো সময়। বিমানবন্দরগুলোতে চেক ইন ডেস্কের জন্য অপেক্ষা করতে, লাইনে দাঁড়াতে বলা, ব্যাগেজ সিস্টেমে রাখার আগে তাদের লাগেজে কাগজের লেবেল লাগাতে বলা, ইমিগ্রেশনের জন্য লাইনে দাঁড়ানো।
কানাডার টরন্টোয় বাংলাদেশ সোসাইটি এসসি বাংলাদেশের ৫৪তম বিজয় দিবসে নবীন–প্রবীণের সম্মিলন ঘটিয়ে বিজয় উল্লাস উদযাপন করবে। আগামী ২০ ডিসেম্বর টরন্টোর হাঙ্গেরিয়ান কালচারাল সেন্টারে এই অনুষ্ঠান হবে বলে সংগঠনের পক্ষ থেকে এক মিডিয়া ব্রিফিংয়ে জানানো হয়েছে।