বিডিজেন ডেস্ক
যুক্তরাজ্যের লন্ডনে বাংলাদেশের আদিবাসী জুম্ম জনগণের ওপর সাম্প্রতিক সহিংস সাম্প্রদায়িক হামলার বন্ধে শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ সমাবেশ হয়েছে।
১৯ অক্টোবর (শনিবার) লন্ডনের পার্লামেন্ট স্কয়ারে এই সমাবেশ আয়োজন করা হয়।
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল, সারভাইভাল ইন্টারন্যাশনাল ও ফ্রেন্ডস অব সিএইচটির সহযোগিতায় এই সমাবেশ আয়োজন করে জুম্ম পিপলস নেটওয়ার্ক ইউকে।
বিক্ষোভে বক্তারা ১ অক্টোবর খাগড়াছড়িতে সহিংসতার ভয়াবহ প্রভাবের বিবরণ দেন। যা ১৮, ১৯ ও ২০ সেপ্টেম্বর দীঘিনালা, খাগড়াছড়ি ও রাঙামাটিতে পূর্বে সহিংস হামলার পর শুরু হয়েছিল।
বক্তাদের মধ্যে ছিলেন জুম্ম পিপলস নেটওয়ার্ক ইউকের উজ্জয়িনী রায়, অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের কান্ট্রি কো-অর্ডিনেটর জেরেমি অ্যালেন, ফ্রেন্ডস অব পার্বত্য চট্টগ্রামের ওমবাশি গ্রেচ ক্যাটো, সমাজবিজ্ঞানী ড. রুমানা হাশিম ও নোয়েল হিউম।
উজ্জয়িনী রায় তাঁর বক্তব্যে সাম্প্রতিক হামলার নিন্দা এবং আদিবাসী জুম্ম সম্প্রদায়কে রক্ষা করতে সরকারের ব্যর্থতার জন্য উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
জেরেমি অ্যালেন বান্দরবানে বসবাস ও কাজের অভিজ্ঞতা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ সরকারকে অবিলম্বে জনতার সহিংসতা বন্ধ করতে এবং এলাকায় সহিংসতার আরও বৃদ্ধি রোধে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছে।
ওমবাশি গ্রেচ ক্যাটো বলেন, চলমান সংঘাতে জনজীবনে হুমকির কারণে রাঙামাটি, বান্দরবান ও খাগড়াছড়ি এই তিন পার্বত্য জেলায় সংখ্যাগরিষ্ঠ বৌদ্ধ আদিবাসী জুম্ম জনগোষ্ঠীর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উৎসব বাতিল করা হয়েছে।
রুমানা হাসেম উল্লেখ করেন, তাঁর গবেষণার ফলাফলে দেখা গেছে যে পার্বত্য চট্টগ্রামে সামরিকীকরণ এবং আন্তঃজাতিগত সংঘাতের কারণে লিঙ্গ সহিংসতা বৃদ্ধি পেয়েছে।
বিক্ষোভ শেষে উজ্জয়িনী রায়, জেরেমি অ্যালেন, ধর্মপ্রিয়া শ্রমন, ওমবাশি গ্রেচ ক্যাটো ও ভ্যালেন্টাইন হার্ডিং ১০ ডাউনিং স্ট্রিটে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কেয়ার স্টারমার বরাবর স্মারকলিপি দেন। বিজ্ঞপ্তি
যুক্তরাজ্যের লন্ডনে বাংলাদেশের আদিবাসী জুম্ম জনগণের ওপর সাম্প্রতিক সহিংস সাম্প্রদায়িক হামলার বন্ধে শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ সমাবেশ হয়েছে।
১৯ অক্টোবর (শনিবার) লন্ডনের পার্লামেন্ট স্কয়ারে এই সমাবেশ আয়োজন করা হয়।
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল, সারভাইভাল ইন্টারন্যাশনাল ও ফ্রেন্ডস অব সিএইচটির সহযোগিতায় এই সমাবেশ আয়োজন করে জুম্ম পিপলস নেটওয়ার্ক ইউকে।
বিক্ষোভে বক্তারা ১ অক্টোবর খাগড়াছড়িতে সহিংসতার ভয়াবহ প্রভাবের বিবরণ দেন। যা ১৮, ১৯ ও ২০ সেপ্টেম্বর দীঘিনালা, খাগড়াছড়ি ও রাঙামাটিতে পূর্বে সহিংস হামলার পর শুরু হয়েছিল।
বক্তাদের মধ্যে ছিলেন জুম্ম পিপলস নেটওয়ার্ক ইউকের উজ্জয়িনী রায়, অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের কান্ট্রি কো-অর্ডিনেটর জেরেমি অ্যালেন, ফ্রেন্ডস অব পার্বত্য চট্টগ্রামের ওমবাশি গ্রেচ ক্যাটো, সমাজবিজ্ঞানী ড. রুমানা হাশিম ও নোয়েল হিউম।
উজ্জয়িনী রায় তাঁর বক্তব্যে সাম্প্রতিক হামলার নিন্দা এবং আদিবাসী জুম্ম সম্প্রদায়কে রক্ষা করতে সরকারের ব্যর্থতার জন্য উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
জেরেমি অ্যালেন বান্দরবানে বসবাস ও কাজের অভিজ্ঞতা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ সরকারকে অবিলম্বে জনতার সহিংসতা বন্ধ করতে এবং এলাকায় সহিংসতার আরও বৃদ্ধি রোধে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছে।
ওমবাশি গ্রেচ ক্যাটো বলেন, চলমান সংঘাতে জনজীবনে হুমকির কারণে রাঙামাটি, বান্দরবান ও খাগড়াছড়ি এই তিন পার্বত্য জেলায় সংখ্যাগরিষ্ঠ বৌদ্ধ আদিবাসী জুম্ম জনগোষ্ঠীর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উৎসব বাতিল করা হয়েছে।
রুমানা হাসেম উল্লেখ করেন, তাঁর গবেষণার ফলাফলে দেখা গেছে যে পার্বত্য চট্টগ্রামে সামরিকীকরণ এবং আন্তঃজাতিগত সংঘাতের কারণে লিঙ্গ সহিংসতা বৃদ্ধি পেয়েছে।
বিক্ষোভ শেষে উজ্জয়িনী রায়, জেরেমি অ্যালেন, ধর্মপ্রিয়া শ্রমন, ওমবাশি গ্রেচ ক্যাটো ও ভ্যালেন্টাইন হার্ডিং ১০ ডাউনিং স্ট্রিটে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কেয়ার স্টারমার বরাবর স্মারকলিপি দেন। বিজ্ঞপ্তি
দুই দেশের অর্থনৈতিক সম্পর্কের নতুন দিগন্ত উন্মোচনের মধ্য দিয়ে অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলথ রাজ্যের সিডনিতে শেষ হয়েছে অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস এক্সপো ২০২৫।
পাকিস্তানে নিয়োজিত বাংলাদেশ হাইকমিশনের চ্যান্সারি ১ অক্টোবর (বুধবার) ইসলামাবাদের ডিপ্লোম্যাটিক এনক্লেভে নিজস্ব ভবনে স্থানান্তরিত হয়েছে।
শফিকুলের সহকর্মী শাওন সাহা বলেন, 'ঘটনাটি আমার এলাকায় হয়েছে। শুনতে পেরেছি শফিক ভাই খাইরান থেকে ট্যাঙ্কার নিয়ে ওয়াফরা আসার সময় এক কুয়েতি নাগরিকের গাড়ি হঠাৎ করে তার ট্যাঙ্কারের সামনে চলে আসে। তখন তাকে বাঁচাতে গিয়ে ট্যাঙ্কার উল্টে যায়। এতে ঘটনাস্থলেই মারা যান তিনি।'
স্থানীয় সময় দুপুরে নিউ সাউথ ওয়েলসের প্রিমিয়ার ক্রিস মিন্স ফিতা কেটে জাঁকজমকপূর্ণভাবে এই এক্সপোর উদ্বোধন করেন। অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস ফোরাম এই এক্সপোর আয়োজন করেছে।