বিডিজেন ডেস্ক
বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থীরা সৃষ্টিশীলতার দীপ্তি ছড়িয়ে দিচ্ছেন বিশ্বজুড়ে। অস্ট্রেলিয়ার পার্থেও তাদের প্রতিভার স্বাক্ষর চোখে পড়ার মতো। সম্প্রতি শত ব্যস্ততা পাশ কাটিয়ে এক ছাদের নিচে হাজির হয়েছেন পার্থে বসবাসরত সাবেক বুয়েটিয়ানরা।
বুয়েট অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন অব ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া সম্প্রতি (১৬ নভেম্বর) গ্যারি হোল্যান্ড কমিউনিটি সেন্টারে রকিংহামে তাদের বার্ষিক পুনর্মিলনী উদযাপন করেছে। সন্ধ্যা ৭টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত চলে এ অনুষ্ঠান।
উষ্ণ অভ্যর্থনায় সূচনা হয় সন্ধ্যায়। প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা একে অপরকে দেখে হন আবেগে আপ্লুত। অনুষ্ঠানে অতিথিদের মধ্যে ছিলেন বুয়েটের প্রাক্তন ছাত্রছাত্রী, তাদের পরিবার এবং পৃষ্ঠপোষকেরা। তারা অতীতের স্মৃতি রোমন্থন এবং নতুন অভিজ্ঞতা ভাগাভাগি করেন।
পুনর্মিলনীর মূল আকর্ষণ ছিল একটি চিত্তাকর্ষক সাংস্কৃতিক প্রদর্শন। যা মুগ্ধ করেছে দর্শকদের। অনুষ্ঠানে বুয়েটের প্রাক্তন শিক্ষার্থী ও তাদের সন্তানরা বিভিন্ন প্রতিভা প্রদর্শন করেছেন। কবিতা আবৃত্তি, শিশুদের নৃত্য এবং প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের একটি সংগীত পরিবেশনা ছিল এ আয়োজনের বিশেষ আকর্ষণ।
সাংস্কৃতিক পর্বে উপস্থিত দর্শকেরা আবেগময় কবিতা আবৃত্তি উপভোগ করেছেন, যা দেশের প্রতি তাদের ভালোবাসা এবং বুয়েটের প্রতি গভীর আবেগকে তুলে ধরে। শিশুদের নৃত্য পরিবেশনা ছিল মনোমুগ্ধকর, তাদের শৈশবের নিষ্পাপতা এবং সৃজনশীলতা একত্রিত হয়ে তৈরি করে একটি আনন্দদায়ক পরিবেশ। এছাড়াও প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের সংগীত পরিবেশনা, যেখানে জনপ্রিয় বাংলা গান পরিবেশন করা হয়, যা দর্শকদের মধ্যে এক বিশেষ উন্মাদনা ছড়িয়ে দেয়।
অতিথিদের জন্য ছিল একটি সুস্বাদু ডিনার বাফে, যা উদযাপনে একটি আনন্দদায়ক কেক কাটা অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সজ্জিত ছিল। কেক কাটার সময় অতিথিরা একসঙ্গে গান গেয়ে এবং একে অপরকে শুভেচ্ছা জানিয়ে আনন্দে মেতে ওঠেন।
এ ছাড়াও, একটি পেশাদার ফটোগ্রাফার অনুষ্ঠানের মুহূর্তগুলো ক্যামেরাবন্দি করেছেন, যেন এই বিশেষ রাতের স্মৃতি চিরকাল জীবন্ত থাকে। অতিথিরা গ্রুপ ফটো সেশনে অংশগ্রহণ করেন, যা সবার মুখে হাসি ফোটায়।
রাতের পরবর্তী পর্বে ছিল সাংস্কৃতিক উৎসব। অতিথিরা পুনরায় কবিতা আবৃত্তি শুনে মুগ্ধ হন এবং শিশুদের সংগীতের মাধ্যমে একটি প্রাণবন্ত পরিবেশ তৈরি হয়। এ ছাড়া একটি রোমান্টিক জুটি গান এবং একাধিক একক ও দ্বৈত সংগীত পরিবেশনার মাধ্যমে সবাইকে মন্ত্রমুগ্ধ করে।
সভাপতি মো. মোশারফ হোসেন ভূঁইয়া এবং সাধারণ সম্পাদক কাজী জিয়াউল ইসলামের হৃদয়গ্রাহী বক্তৃতার মাধ্যমে সমাপ্তি হয় এ বিশেষ সন্ধ্যার। দুজনে অতিথিদের প্রতি প্রকাশ করেন কৃতজ্ঞতা, যা ছিল উজ্জীবিত ও অনুপ্রেরণামূলক।
এই সফল পুনর্মিলনী বুয়েটিয়ানদের মধ্যে সম্পর্ক দৃঢ় করেছে, সেইসঙ্গে প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের মধ্যে স্থায়ী বন্ধুত্বের বীজও বপন করেছে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।
বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থীরা সৃষ্টিশীলতার দীপ্তি ছড়িয়ে দিচ্ছেন বিশ্বজুড়ে। অস্ট্রেলিয়ার পার্থেও তাদের প্রতিভার স্বাক্ষর চোখে পড়ার মতো। সম্প্রতি শত ব্যস্ততা পাশ কাটিয়ে এক ছাদের নিচে হাজির হয়েছেন পার্থে বসবাসরত সাবেক বুয়েটিয়ানরা।
বুয়েট অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন অব ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া সম্প্রতি (১৬ নভেম্বর) গ্যারি হোল্যান্ড কমিউনিটি সেন্টারে রকিংহামে তাদের বার্ষিক পুনর্মিলনী উদযাপন করেছে। সন্ধ্যা ৭টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত চলে এ অনুষ্ঠান।
উষ্ণ অভ্যর্থনায় সূচনা হয় সন্ধ্যায়। প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা একে অপরকে দেখে হন আবেগে আপ্লুত। অনুষ্ঠানে অতিথিদের মধ্যে ছিলেন বুয়েটের প্রাক্তন ছাত্রছাত্রী, তাদের পরিবার এবং পৃষ্ঠপোষকেরা। তারা অতীতের স্মৃতি রোমন্থন এবং নতুন অভিজ্ঞতা ভাগাভাগি করেন।
পুনর্মিলনীর মূল আকর্ষণ ছিল একটি চিত্তাকর্ষক সাংস্কৃতিক প্রদর্শন। যা মুগ্ধ করেছে দর্শকদের। অনুষ্ঠানে বুয়েটের প্রাক্তন শিক্ষার্থী ও তাদের সন্তানরা বিভিন্ন প্রতিভা প্রদর্শন করেছেন। কবিতা আবৃত্তি, শিশুদের নৃত্য এবং প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের একটি সংগীত পরিবেশনা ছিল এ আয়োজনের বিশেষ আকর্ষণ।
সাংস্কৃতিক পর্বে উপস্থিত দর্শকেরা আবেগময় কবিতা আবৃত্তি উপভোগ করেছেন, যা দেশের প্রতি তাদের ভালোবাসা এবং বুয়েটের প্রতি গভীর আবেগকে তুলে ধরে। শিশুদের নৃত্য পরিবেশনা ছিল মনোমুগ্ধকর, তাদের শৈশবের নিষ্পাপতা এবং সৃজনশীলতা একত্রিত হয়ে তৈরি করে একটি আনন্দদায়ক পরিবেশ। এছাড়াও প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের সংগীত পরিবেশনা, যেখানে জনপ্রিয় বাংলা গান পরিবেশন করা হয়, যা দর্শকদের মধ্যে এক বিশেষ উন্মাদনা ছড়িয়ে দেয়।
অতিথিদের জন্য ছিল একটি সুস্বাদু ডিনার বাফে, যা উদযাপনে একটি আনন্দদায়ক কেক কাটা অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সজ্জিত ছিল। কেক কাটার সময় অতিথিরা একসঙ্গে গান গেয়ে এবং একে অপরকে শুভেচ্ছা জানিয়ে আনন্দে মেতে ওঠেন।
এ ছাড়াও, একটি পেশাদার ফটোগ্রাফার অনুষ্ঠানের মুহূর্তগুলো ক্যামেরাবন্দি করেছেন, যেন এই বিশেষ রাতের স্মৃতি চিরকাল জীবন্ত থাকে। অতিথিরা গ্রুপ ফটো সেশনে অংশগ্রহণ করেন, যা সবার মুখে হাসি ফোটায়।
রাতের পরবর্তী পর্বে ছিল সাংস্কৃতিক উৎসব। অতিথিরা পুনরায় কবিতা আবৃত্তি শুনে মুগ্ধ হন এবং শিশুদের সংগীতের মাধ্যমে একটি প্রাণবন্ত পরিবেশ তৈরি হয়। এ ছাড়া একটি রোমান্টিক জুটি গান এবং একাধিক একক ও দ্বৈত সংগীত পরিবেশনার মাধ্যমে সবাইকে মন্ত্রমুগ্ধ করে।
সভাপতি মো. মোশারফ হোসেন ভূঁইয়া এবং সাধারণ সম্পাদক কাজী জিয়াউল ইসলামের হৃদয়গ্রাহী বক্তৃতার মাধ্যমে সমাপ্তি হয় এ বিশেষ সন্ধ্যার। দুজনে অতিথিদের প্রতি প্রকাশ করেন কৃতজ্ঞতা, যা ছিল উজ্জীবিত ও অনুপ্রেরণামূলক।
এই সফল পুনর্মিলনী বুয়েটিয়ানদের মধ্যে সম্পর্ক দৃঢ় করেছে, সেইসঙ্গে প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের মধ্যে স্থায়ী বন্ধুত্বের বীজও বপন করেছে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।
ইসরায়েলের সঙ্গে ১২ দিনের যুদ্ধকালে জনসমক্ষে দেখা যায়নি ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনিকে। যুদ্ধের সময় গণমাধ্যমে বার্তা দিলেও এই প্রথম জনসমক্ষে এলেন ৮৬ বছর বয়সী এই নেতা। আশুরা উপলক্ষে গতকাল শনিবার (৫ জুলাই) তেহরানে এক অনুষ্ঠানে তিনি অংশ নেন।
যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস অঙ্গরাজ্যে আকস্মিক বন্যায় এখন পর্যন্ত ৫০ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। এর মধ্যে ১৫ জন শিশু। এ ছাড়া, একটি ক্যাম্পের ২৭ শিশু এখনো নিখোঁজ রয়েছে।
ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার কয়েক ঘণ্টা আগে, ২৪ জুন প্যারিসে টেলিভিশনে সম্প্রচারিত এক সংবাদ সম্মেলনে হাজির হন ইরানের শেষ ‘শাহ’ মোহাম্মদ রেজা পাহলভির ছেলে রেজা পাহলভি।
মালয়েশিয়ায় সম্প্রতি গ্রেপ্তার হওয়া একটি বাংলাদেশি জঙ্গি গোষ্ঠী সিরিয়া ও বাংলাদেশে ইসলামিক স্টেট (আইএস) সেলগুলোকে অর্থ সহায়তা দেওয়ার জন্য অর্থ সংগ্রহ করছিল। আজ শুক্রবার (৪ জুলাই) সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানিয়েছেন মালয়েশিয়ার পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) দাতুক সেরি মোহাম্মদ খালিদ ইসমাইল।