
বিডিজেন ডেস্ক

ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের প্রধান ইয়াহিয়া সিনওয়ারকে হত্যার ঘটনায় প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে পশ্চিমা কয়েকটি দেশ।
এ ঘটনাকে ইসরায়েলের জন্য বড় সাফল্য বলে মনে করছে এসব দেশ। পাশাপাশি মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধবিরতির সম্ভাবনা জোরদার করবে বলে প্রত্যাশা করছে দেশগুলো।
সিনওয়ারকে হত্যার খবরে বিবৃতি দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস। বাইডেন বলেছেন, ইসরায়েল, যুক্তরাষ্ট্র এবং বিশ্বের জন্য আজ একটি শুভদিন। ইয়াহিয়া সিনওয়ার নিহত হওয়ায় গাজার বুকে হামাসের ক্ষমতার অবসান ঘটবে। একটি রাজনৈতিক মীমাংসার সুযোগ তৈরি হবে। এতে ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনিরা একটি ভালো ভবিষ্যৎ উপহার পাবে।
হোয়াইট হাউস বলেছে, সিনওয়ারকে খুনের মিশনে সফল হওয়ায় ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকে অভিনন্দন জানিয়েছেন বাইডেন। বিষয়টিকে কাজে লাগিয়ে কীভাবে জিম্মিদের দেশে ফিরিয়ে আনা যায়, সে ব্যাপারে কথা বলেছেন তাঁরা। এ ছাড়া, ইসরায়েলের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে যুদ্ধের সমাপ্তি টানার বিষয়েও তাঁদের মধ্য কথা হয়েছে।
এ ঘটনার প্রতিক্রিয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের উইসকনসিনের মিলওয়াকিতে এক নির্বাচনী সমাবেশে কমলা হারিস বলেন, ‘ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, গত বছরের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামাসের হামলায় যারা ভুক্তভোগী এবং গাজায় যেসব জিম্মিকে হত্যা করা হয়েছে তারাসহ হাজারো নিষ্পাপ মানুষকে হত্যার জন্য দায়ী সিনওয়ার। তাঁর মৃত্যু অবশেষে গাজায় যুদ্ধ শেষ করার সুযোগ করে দিল। আমি শুধু এটুকু আশা করতে পারি যে হামাসের কারণে যেসব পরিবার ভুগছে, তারা এখন স্বস্তির নিশ্বাস ফেলতে পারবে।
এদিকে হামাসপ্রধান সিনওয়ারের নিহত হওয়ার খবরে যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার বলেছেন, ইহুদিদের ইতিহাসে সবচেয়ে ভয়াবহ দিনটির জন্য দায়ী ইয়াহিয়া সিনওয়ার। যুক্তরাজ্য তাঁর মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করবে না।
কিয়ার স্টারমার আরও বলেন, জিম্মিদের মুক্তি, যুদ্ধবিরতি এবং মানবিক সহায়তা বৃদ্ধি লম্বা সময় ধরে বিলম্বিত হচ্ছে। এখন আমরা মধ্যপ্রাচ্যে দীর্ঘমেয়াদি এবং টেকসই শান্তি প্রতিষ্ঠার দিকে এগিয়ে যেতে পারি।
ইয়াহিয়া সিনওয়ারের নিহত হওয়ার ঘটনায় প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল মাখোঁ। তিনি এ ঘটনাকে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর জন্য বড় সাফল্য বলে মন্তব্য করেন।
মাখোঁ বলেন, জিম্মিদের মুক্তি নিশ্চিত করা এবং যুদ্ধ শেষ করার জন্য এ সুযোগকে কাজে লাগানো উচিত। এখন মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলের সামরিক অভিযান বন্ধ করা জরুরি বলেও মনে করছেন তিনি।
সূত্র: বিবিসি

ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের প্রধান ইয়াহিয়া সিনওয়ারকে হত্যার ঘটনায় প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে পশ্চিমা কয়েকটি দেশ।
এ ঘটনাকে ইসরায়েলের জন্য বড় সাফল্য বলে মনে করছে এসব দেশ। পাশাপাশি মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধবিরতির সম্ভাবনা জোরদার করবে বলে প্রত্যাশা করছে দেশগুলো।
সিনওয়ারকে হত্যার খবরে বিবৃতি দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস। বাইডেন বলেছেন, ইসরায়েল, যুক্তরাষ্ট্র এবং বিশ্বের জন্য আজ একটি শুভদিন। ইয়াহিয়া সিনওয়ার নিহত হওয়ায় গাজার বুকে হামাসের ক্ষমতার অবসান ঘটবে। একটি রাজনৈতিক মীমাংসার সুযোগ তৈরি হবে। এতে ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনিরা একটি ভালো ভবিষ্যৎ উপহার পাবে।
হোয়াইট হাউস বলেছে, সিনওয়ারকে খুনের মিশনে সফল হওয়ায় ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকে অভিনন্দন জানিয়েছেন বাইডেন। বিষয়টিকে কাজে লাগিয়ে কীভাবে জিম্মিদের দেশে ফিরিয়ে আনা যায়, সে ব্যাপারে কথা বলেছেন তাঁরা। এ ছাড়া, ইসরায়েলের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে যুদ্ধের সমাপ্তি টানার বিষয়েও তাঁদের মধ্য কথা হয়েছে।
এ ঘটনার প্রতিক্রিয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের উইসকনসিনের মিলওয়াকিতে এক নির্বাচনী সমাবেশে কমলা হারিস বলেন, ‘ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, গত বছরের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামাসের হামলায় যারা ভুক্তভোগী এবং গাজায় যেসব জিম্মিকে হত্যা করা হয়েছে তারাসহ হাজারো নিষ্পাপ মানুষকে হত্যার জন্য দায়ী সিনওয়ার। তাঁর মৃত্যু অবশেষে গাজায় যুদ্ধ শেষ করার সুযোগ করে দিল। আমি শুধু এটুকু আশা করতে পারি যে হামাসের কারণে যেসব পরিবার ভুগছে, তারা এখন স্বস্তির নিশ্বাস ফেলতে পারবে।
এদিকে হামাসপ্রধান সিনওয়ারের নিহত হওয়ার খবরে যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার বলেছেন, ইহুদিদের ইতিহাসে সবচেয়ে ভয়াবহ দিনটির জন্য দায়ী ইয়াহিয়া সিনওয়ার। যুক্তরাজ্য তাঁর মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করবে না।
কিয়ার স্টারমার আরও বলেন, জিম্মিদের মুক্তি, যুদ্ধবিরতি এবং মানবিক সহায়তা বৃদ্ধি লম্বা সময় ধরে বিলম্বিত হচ্ছে। এখন আমরা মধ্যপ্রাচ্যে দীর্ঘমেয়াদি এবং টেকসই শান্তি প্রতিষ্ঠার দিকে এগিয়ে যেতে পারি।
ইয়াহিয়া সিনওয়ারের নিহত হওয়ার ঘটনায় প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল মাখোঁ। তিনি এ ঘটনাকে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর জন্য বড় সাফল্য বলে মন্তব্য করেন।
মাখোঁ বলেন, জিম্মিদের মুক্তি নিশ্চিত করা এবং যুদ্ধ শেষ করার জন্য এ সুযোগকে কাজে লাগানো উচিত। এখন মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলের সামরিক অভিযান বন্ধ করা জরুরি বলেও মনে করছেন তিনি।
সূত্র: বিবিসি
সিডনিতে বসবাসরত বুয়েট অ্যালামনাই পরিবারগুলোর মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় করতে এবং নতুন প্রজন্মকে একত্রিত করতে এ আয়োজন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। সারা দিনের হাসি-আনন্দ, খেলা আর বন্ধুত্বের মেলবন্ধন সকল অংশগ্রহণকারীর মনে তৈরি করে স্মরণীয় স্মৃতি।
ব্রিটেনের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী শাবানা মাহমুদ বলেন, “বিপদ থেকে পালিয়ে আসা লোকদের স্বাগত জানানোর ঐতিহ্য এই দেশের আছে। আমাদের উদারতা অবৈধ অভিবাসীদের আকর্ষণ করছে। অভিবাসনের গতি এবং মাত্রা দেশের ওপর প্রচণ্ড চাপ সৃষ্টি করছে।”
বিবৃতিতে বলা হয়, দুটি নৌকা ডুবির ঘটনা ঘটেছে। প্রথম নৌকাটিতে বাংলাদেশ থেকে আসা ২৬ জন ছিলেন। তাদের মধ্যে ৪ জন মারা গেছেন।
সভায় বক্তারা ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসের আলোচনার পাশাপাশি বাংলাদেশের আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোট বিপ্লবের মাধ্যমে বিএনপিকে বিজয়ী করতে প্রবাস থেকে সবাইকে একযোগে কাজ করার কথা বলেন।