বিডিজেন ডেস্ক
জার্মানি, ফ্রান্স ও যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা আগামীকাল শুক্রবার (২০ জুন) জেনেভায় ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে পারমাণবিক ইস্যুতে আলোচনা করতে যাচ্ছেন।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জার্মানির একটি কূটনৈতিক সূত্র এমন তথ্য জানিয়েছে।
সূত্রটি জানায়, আলোচনা শুরুর আগে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) শীর্ষ কূটনীতিক কায়া কালাসের সঙ্গে জার্মানির স্থায়ী মিশনে একটি বৈঠক করবেন ইউরোপের ওই ৩ মন্ত্রী। এরপর তারা একসঙ্গে ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করবেন।
ইউরোপের ৩ দেশের মন্ত্রীরা এমন এক সময়ে ইরানের সঙ্গে এই বৈঠকের উদ্যোগ নিয়েছেন, যখন মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা তীব্র হয়ে উঠছে। গত সপ্তাহে ইসরায়েল ইরানের ওপর ব্যাপক সামরিক আগ্রাসন চালিয়েছে। তার জবাবে ইরানও ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এখনো স্পষ্ট করে বলেননি, যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলের সামরিক অভিযানে যুক্ত হবে কি না। এতে পরিস্থিতি আরও খারাপ হওয়ার আশঙ্কা বাড়ছে।
জার্মানির সূত্রটি জানায়, এ বৈঠক যুক্তরাষ্ট্রের সমন্বয়ে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এর লক্ষ্য হলো ইরানকে বোঝানো, তাদের পারমাণবিক কর্মসূচি যেন শুধুই বেসামরিক কাজে ব্যবহৃত হয়—এ নিশ্চয়তা দেওয়া জরুরি।
বৈঠকের পর বিশেষজ্ঞ পর্যায়ে আরও বিস্তারিত ও গঠনমূলক আলোচনা হবে বলেও সূত্রটি জানায়।
ইসরায়েল বলছে, তারা তেহরানের পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির সক্ষমতা পুরোপুরি নষ্ট করতে চায়।
অন্যদিকে ইরান বারবার দাবি করেছে, তাদের পারমাণবিক কর্মসূচি শুধু শান্তিপূর্ণ উদ্দেশ্যে পরিচালিত হচ্ছে, সামরিক কাজে নয়।
জার্মান চ্যান্সেলর ফ্রিডরিখ মের্ৎস ইসরায়েলের হামলার পক্ষে কথা বলেছেন। অন্যদিকে তেহরানকে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেছেন, ‘তারা যদি উত্তেজনা না কমায়, তাহলে আরও বড় ধ্বংসের ঝুঁকি তৈরি হবে।’
জার্মান পররাষ্ট্রমন্ত্রী জোহান ওয়াডেফুল গতকাল বুধবার (১৮ জুন) এক বিবৃতিতে ইরানের নেতাদের প্রতি আহ্বান জানান, যাতে তারা সমাধানের পথে ফিরে আসেন। তিনি বলেন, আলোচনার টেবিলে বসার জন্য কখনোই দেরি করা ঠিক নয়।
জার্মানি, ফ্রান্স ও যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা আগামীকাল শুক্রবার (২০ জুন) জেনেভায় ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে পারমাণবিক ইস্যুতে আলোচনা করতে যাচ্ছেন।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জার্মানির একটি কূটনৈতিক সূত্র এমন তথ্য জানিয়েছে।
সূত্রটি জানায়, আলোচনা শুরুর আগে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) শীর্ষ কূটনীতিক কায়া কালাসের সঙ্গে জার্মানির স্থায়ী মিশনে একটি বৈঠক করবেন ইউরোপের ওই ৩ মন্ত্রী। এরপর তারা একসঙ্গে ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করবেন।
ইউরোপের ৩ দেশের মন্ত্রীরা এমন এক সময়ে ইরানের সঙ্গে এই বৈঠকের উদ্যোগ নিয়েছেন, যখন মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা তীব্র হয়ে উঠছে। গত সপ্তাহে ইসরায়েল ইরানের ওপর ব্যাপক সামরিক আগ্রাসন চালিয়েছে। তার জবাবে ইরানও ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এখনো স্পষ্ট করে বলেননি, যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলের সামরিক অভিযানে যুক্ত হবে কি না। এতে পরিস্থিতি আরও খারাপ হওয়ার আশঙ্কা বাড়ছে।
জার্মানির সূত্রটি জানায়, এ বৈঠক যুক্তরাষ্ট্রের সমন্বয়ে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এর লক্ষ্য হলো ইরানকে বোঝানো, তাদের পারমাণবিক কর্মসূচি যেন শুধুই বেসামরিক কাজে ব্যবহৃত হয়—এ নিশ্চয়তা দেওয়া জরুরি।
বৈঠকের পর বিশেষজ্ঞ পর্যায়ে আরও বিস্তারিত ও গঠনমূলক আলোচনা হবে বলেও সূত্রটি জানায়।
ইসরায়েল বলছে, তারা তেহরানের পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির সক্ষমতা পুরোপুরি নষ্ট করতে চায়।
অন্যদিকে ইরান বারবার দাবি করেছে, তাদের পারমাণবিক কর্মসূচি শুধু শান্তিপূর্ণ উদ্দেশ্যে পরিচালিত হচ্ছে, সামরিক কাজে নয়।
জার্মান চ্যান্সেলর ফ্রিডরিখ মের্ৎস ইসরায়েলের হামলার পক্ষে কথা বলেছেন। অন্যদিকে তেহরানকে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেছেন, ‘তারা যদি উত্তেজনা না কমায়, তাহলে আরও বড় ধ্বংসের ঝুঁকি তৈরি হবে।’
জার্মান পররাষ্ট্রমন্ত্রী জোহান ওয়াডেফুল গতকাল বুধবার (১৮ জুন) এক বিবৃতিতে ইরানের নেতাদের প্রতি আহ্বান জানান, যাতে তারা সমাধানের পথে ফিরে আসেন। তিনি বলেন, আলোচনার টেবিলে বসার জন্য কখনোই দেরি করা ঠিক নয়।
অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের সিডনিতে চট্টগ্রাম ক্লাব অস্ট্রেলিয়ার (সিসিএ) উদ্যোগে ‘মেজবান ২০২৫’-এর সফলতা উদ্যাপন উপলক্ষে এক বিশেষ পারিবারিক মধ্যাহ্নভোজ ও মিলনমেলার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সৌদি আরবের বন্দর নগরী জেদ্দায় এই ঐতিহাসিক উদ্যোগের প্রতি প্রবাসী বাংলাদেশিদের সাড়া এখনো আশানুরূপ নয়। মধ্যপ্রাচ্যের এই দেশটিতে প্রায় ৩০ লাখ বাংলাদেশি কর্মরত আছেন, তাদের মধ্যে এখন পর্যন্ত মাত্র ২ হাজার ৫০০ জন ভোটার হিসেবে নিবন্ধন সম্পন্ন করেছেন।
ড. আসিফ নজরুল তার আলোচনার শুরুতে বাহরাইন ও বাংলাদেশের মাঝে বন্ধুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক সর্ম্পকের কথা তুলে ধরেন। তিনি দুই দেশের দ্বিপক্ষীয় বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোকপাত করেন। বিশেষ করে বাহরাইনে বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য দীর্ঘ দিন বন্ধ থাকা শ্রমবাজার ও ভিসা উন্মুক্ত করে দেওয়ার জন্য আহ্বান জানান তিনি।
এ বছর সূচকে চীনের অগ্রগতি চোখে পড়ার মতো। ২০২৪ সালে ১৯তম অবস্থান থেকে উঠে এসে এবার ৬ষ্ঠ হয়েছে দেশটি। অন্যদিকে মালয়েশিয়া প্রথমবারের মতো শীর্ষ ১০-এ প্রবেশ করেছে। ভিয়েতনাম রয়েছে ৫ম স্থানে।