
বিডিজেন ডেস্ক

গ্রিসের দক্ষিণের ছোট দ্বীপ ক্রিসি থেকে ২৬ মাইল (৪০ কিলোমিটার) দক্ষিণে একটি নৌকা উল্টে কমপক্ষে ১৮ জন অভিবাসী ডুবে মারা গেছেন। এ ঘটনায় সমুদ্র থেকে দুজনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে।
খবর বার্তা সংস্থা রয়টার্সের।
একজন কোস্টগার্ড কর্মকর্তা শনিবার (৬ ডিসেম্বর) এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি জানান, তুরস্কের একটি কার্গো জাহাজ ডুবতে থাকা নৌকাটিকে দেখতে পায়। এরপর তারা গ্রিস কর্তৃপক্ষ জানায়।
ওই কর্মকর্তা আরও জানান, জীবিত বেঁচে যাওয়া দুজনকে ক্রিট দ্বীপে নেওয়া হচ্ছে।
২০১৫-১৬ সালের অভিবাসন সংকটে গ্রিস ছিল সামনের সারিতে, যখন মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকা থেকে ১০ লাখেরও বেশি মানুষ ইউরোপে প্রবেশ করে।
সেই সময়ের পর থেকে এই প্রবাহ কমে গেলেও গত এক বছরে অভিবাসী নৌকার সংখ্যা আবার তীব্রভাবে বেড়েছে। বিশেষ করে লিবিয়া থেকে ক্রিট, গাভদোস এবং ক্রিসি—আফ্রিকার উপকূলের নিকটবর্তী এজিয়ান দ্বীপপুঞ্জের এই তিন দ্বীপের দিকে অভিবাসী নৌকা বেশি আসছে। দুর্ঘটনায় প্রাণহানির ঘটনাও এখনো সাধারণ ঘটনা।

গ্রিসের দক্ষিণের ছোট দ্বীপ ক্রিসি থেকে ২৬ মাইল (৪০ কিলোমিটার) দক্ষিণে একটি নৌকা উল্টে কমপক্ষে ১৮ জন অভিবাসী ডুবে মারা গেছেন। এ ঘটনায় সমুদ্র থেকে দুজনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে।
খবর বার্তা সংস্থা রয়টার্সের।
একজন কোস্টগার্ড কর্মকর্তা শনিবার (৬ ডিসেম্বর) এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি জানান, তুরস্কের একটি কার্গো জাহাজ ডুবতে থাকা নৌকাটিকে দেখতে পায়। এরপর তারা গ্রিস কর্তৃপক্ষ জানায়।
ওই কর্মকর্তা আরও জানান, জীবিত বেঁচে যাওয়া দুজনকে ক্রিট দ্বীপে নেওয়া হচ্ছে।
২০১৫-১৬ সালের অভিবাসন সংকটে গ্রিস ছিল সামনের সারিতে, যখন মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকা থেকে ১০ লাখেরও বেশি মানুষ ইউরোপে প্রবেশ করে।
সেই সময়ের পর থেকে এই প্রবাহ কমে গেলেও গত এক বছরে অভিবাসী নৌকার সংখ্যা আবার তীব্রভাবে বেড়েছে। বিশেষ করে লিবিয়া থেকে ক্রিট, গাভদোস এবং ক্রিসি—আফ্রিকার উপকূলের নিকটবর্তী এজিয়ান দ্বীপপুঞ্জের এই তিন দ্বীপের দিকে অভিবাসী নৌকা বেশি আসছে। দুর্ঘটনায় প্রাণহানির ঘটনাও এখনো সাধারণ ঘটনা।
গ্রিসের দক্ষিণের ছোট দ্বীপ ক্রিসি থেকে ২৬ মাইল (৪০ কিলোমিটার) দক্ষিণে একটি নৌকা উল্টে কমপক্ষে ১৮ জন অভিবাসী ডুবে মারা গেছেন। এ ঘটনায় সমুদ্র থেকে দুজনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, অবৈধ অভিবাসীদের ধরতে এই যৌথ অভিযানে মোট ৮৪৩ জনকে আটক করা হয়। এর মধ্যে ৩৫ জন নারী। আটক ব্যক্তিদের নাগরিকত্বের তালিকায় রয়েছে, মিয়ানমারের ৬৪৭, নেপালের ১০২, বাংলাদেশের ৭৯, ইন্দোনেশিয়ার ১৫ ও ভারতের ১০ জন।
ফিনল্যান্ডের মানুষের কাছে এই দিনটি কেবল একটি রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠান নয়—এটি একটি অনুভূতি, একটি দায়বদ্ধতা ও একটি শপথের দিন। যুদ্ধবিধ্বস্ত অতীত পেরিয়ে আজ দেশটি শান্তি, গণতন্ত্র, মানবাধিকার, শিক্ষা ও সামাজিক নিরাপত্তায় বিশ্বে অনন্য—স্বাধীনতা দিবসের এই উৎসব সেই অর্জনের গৌরবময় সাক্ষ্য।
ব্রিফিংয়ে ন্যাশনাল অটোনোমাস ইউনিভার্সিটি অব মেক্সিকোর (ইউনাম) শিক্ষার্থীরা জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে বাংলাদেশের নেতৃত্ব, বৈশ্বিক জলবায়ু কূটনীতিতে সক্রিয় ভূমিকা এবং ফিলিস্তিন ও রোহিঙ্গা সংকটসহ আন্তর্জাতিক ইস্যুতে বাংলাদেশের অবস্থান সম্পর্কে জানতে পারে।