বিডিজেন ডেস্ক
দক্ষিণ লেবাননে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনীর (ইউনিফিল) একটি ওয়াচ টাওয়ার ও ঘরের বেড়া ভেঙে দিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী।
রোববার (২০ অক্টোবর) শান্তিরক্ষীদের অবস্থান লক্ষ্য করে গোলাবর্ষণ করেছে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী। এতে ইউনিফিলের ওয়াচ টাওয়ারটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
লেবাননে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনী ইউনিফিল নামে পরিচিত।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা এ খবর দিয়েছে।
এর আগেও ইউনিফিলের ওয়াচ টাওয়ারে হামলা চালিয়েছিল ইসরায়েলি বাহিনী। ১৭ অক্টোবর দক্ষিণ লেবাননে মোতায়েন থাকা জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীরা বলেছেন, ইসরায়েলি বাহিনী দক্ষিণাঞ্চলে তাদের একটি অবস্থানে সরাসরি এবং স্পষ্টতই ইচ্ছাকৃতভাবে গোলাবর্ষণ করেছে।
১৭ অক্টোবরের হামলার পর থেকেই ইসরায়েলি বাহিনী ও অন্য সংশ্লিষ্ট পক্ষকে জাতিসংঘের কর্মী ও সম্পত্তির নিরাপত্তা নিশ্চিত করার আহ্বান জানানো হয়েছে।
জাতিসংঘের অবস্থানগুলোর ওপর হামলা আন্তর্জাতিক আইনের স্পষ্ট লঙ্ঘন হিসেবে গণ্য করা হয় বলে ইসরায়েলকে সতর্ক করেছে ইউনিফিল।
সম্প্রতি ইসরায়েল দাবি করেছে, লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনীর অবস্থানের কাছ থেকে ইসরায়েলের ওপর আক্রমণ চালাচ্ছে। এই অভিযোগ হিজবুল্লাহ অস্বীকার করেছে।
বুধবার (১৬ অক্টোবর) ইউনিফিল জানিয়েছে, ইসরায়েলের একটি ট্যাংক দক্ষিণ লেবাননে তাদের একটি ওয়াচটাওয়ারের ওপর গুলি চালিয়েছে।
গত সপ্তাহে ইউনিফিল বলেছে, ইসরায়েলের দুটি ট্যাংক দক্ষিণ লেবাননে তাদের একটি অবস্থানের মূল গেট ধ্বংস করেছে এবং জোরপূর্বক সেই অবস্থানে প্রবেশ করেছে। এতে কমপক্ষে চারজন সৈনিক আহত হয়েছে।
ইসরায়েল অক্টোবরের শুরুতে দক্ষিণ লেবাননে স্থল অভিযান শুরু করার পর থেকে ইউনিফিলের সামনের সারির বেশ কয়েকটি অবস্থানে গুলি চালিয়েছে। ইসরায়েল দাবি করেছে যে, তারা হিজবুল্লাহর অবকাঠামো ভেঙে ফেলার জন্য এই অভিযান চালাচ্ছে।
জাতিসংঘের অবকাঠামোয় হামলার নিন্দা জানিয়েছেন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। জাতিসংঘের শান্তিরক্ষীদের ওপর আক্রমণকে আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন ও যুদ্ধাপরাধ বলেছেন তিনি।
এদিকে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু সম্প্রতি জাতিসংঘের মহাসচিব গুতেরেসের কাছে ইউনিফিল বাহিনীকে দক্ষিণ লেবানন থেকে সরিয়ে নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন।
তবে জাতিসংঘ ইউনিফিলকে সরিয়ে নিচ্ছে না। ইউনিফিল ১৯৭৮ সাল থেকে ইসরায়েল ও লেবাননের মধ্যবর্তী সীমান্ত অঞ্চলে পর্যবেক্ষণ করে আসছে। মিশনটি ৫০টি দেশের অংশগ্রহণে গঠিত ও ১০ হাজারের বেশি সেনা মোতায়েন রয়েছে।
সূত্র: আল জাজিরা
দক্ষিণ লেবাননে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনীর (ইউনিফিল) একটি ওয়াচ টাওয়ার ও ঘরের বেড়া ভেঙে দিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী।
রোববার (২০ অক্টোবর) শান্তিরক্ষীদের অবস্থান লক্ষ্য করে গোলাবর্ষণ করেছে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী। এতে ইউনিফিলের ওয়াচ টাওয়ারটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
লেবাননে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনী ইউনিফিল নামে পরিচিত।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা এ খবর দিয়েছে।
এর আগেও ইউনিফিলের ওয়াচ টাওয়ারে হামলা চালিয়েছিল ইসরায়েলি বাহিনী। ১৭ অক্টোবর দক্ষিণ লেবাননে মোতায়েন থাকা জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীরা বলেছেন, ইসরায়েলি বাহিনী দক্ষিণাঞ্চলে তাদের একটি অবস্থানে সরাসরি এবং স্পষ্টতই ইচ্ছাকৃতভাবে গোলাবর্ষণ করেছে।
১৭ অক্টোবরের হামলার পর থেকেই ইসরায়েলি বাহিনী ও অন্য সংশ্লিষ্ট পক্ষকে জাতিসংঘের কর্মী ও সম্পত্তির নিরাপত্তা নিশ্চিত করার আহ্বান জানানো হয়েছে।
জাতিসংঘের অবস্থানগুলোর ওপর হামলা আন্তর্জাতিক আইনের স্পষ্ট লঙ্ঘন হিসেবে গণ্য করা হয় বলে ইসরায়েলকে সতর্ক করেছে ইউনিফিল।
সম্প্রতি ইসরায়েল দাবি করেছে, লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনীর অবস্থানের কাছ থেকে ইসরায়েলের ওপর আক্রমণ চালাচ্ছে। এই অভিযোগ হিজবুল্লাহ অস্বীকার করেছে।
বুধবার (১৬ অক্টোবর) ইউনিফিল জানিয়েছে, ইসরায়েলের একটি ট্যাংক দক্ষিণ লেবাননে তাদের একটি ওয়াচটাওয়ারের ওপর গুলি চালিয়েছে।
গত সপ্তাহে ইউনিফিল বলেছে, ইসরায়েলের দুটি ট্যাংক দক্ষিণ লেবাননে তাদের একটি অবস্থানের মূল গেট ধ্বংস করেছে এবং জোরপূর্বক সেই অবস্থানে প্রবেশ করেছে। এতে কমপক্ষে চারজন সৈনিক আহত হয়েছে।
ইসরায়েল অক্টোবরের শুরুতে দক্ষিণ লেবাননে স্থল অভিযান শুরু করার পর থেকে ইউনিফিলের সামনের সারির বেশ কয়েকটি অবস্থানে গুলি চালিয়েছে। ইসরায়েল দাবি করেছে যে, তারা হিজবুল্লাহর অবকাঠামো ভেঙে ফেলার জন্য এই অভিযান চালাচ্ছে।
জাতিসংঘের অবকাঠামোয় হামলার নিন্দা জানিয়েছেন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। জাতিসংঘের শান্তিরক্ষীদের ওপর আক্রমণকে আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন ও যুদ্ধাপরাধ বলেছেন তিনি।
এদিকে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু সম্প্রতি জাতিসংঘের মহাসচিব গুতেরেসের কাছে ইউনিফিল বাহিনীকে দক্ষিণ লেবানন থেকে সরিয়ে নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন।
তবে জাতিসংঘ ইউনিফিলকে সরিয়ে নিচ্ছে না। ইউনিফিল ১৯৭৮ সাল থেকে ইসরায়েল ও লেবাননের মধ্যবর্তী সীমান্ত অঞ্চলে পর্যবেক্ষণ করে আসছে। মিশনটি ৫০টি দেশের অংশগ্রহণে গঠিত ও ১০ হাজারের বেশি সেনা মোতায়েন রয়েছে।
সূত্র: আল জাজিরা
এসব দেশের কোনো নাগরিককে বিয়ে করলেই দ্রুত আপনি পেয়ে যেতে পারেন সেই দেশের নাগরিকত্ব।
সৌদি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, আবাসন, শ্রম ও সীমান্ত নিরাপত্তা আইন মেনে চলা নিশ্চিত করতে এ অভিযান চালানো হয়েছে।
কুয়েতের একটি তদন্ত কমিটি ২ হাজার ৮৯৯ কুয়েতির নাগরিকত্ব বাতিল করেছে। এ সিদ্ধান্তটি এখন অনুমোদনের জন্য মন্ত্রিপরিষদের কাছে পাঠানো হবে।
কুয়েতে ১০ হাজার নার্স নিয়োগে দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাংলাদেশ থেকে তালিকা পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন কুয়েতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল সৈয়দ তারেক হোসেন।