বিডিজেন ডেস্ক
সৌদি আরবের ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমানের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রীয় তহবিল ও ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগ উঠেছে। আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ) এ নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে । গতকাল বুধবার ৯৩ পৃষ্ঠার এ প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হয়।
এতে বলা হয়, ২০১৭ সাল থেকে দুর্নীতি বিরোধী অভিযানের নামে সৌদির ভিন্ন মতাবলম্বী শীর্ষ ব্যবসায়ী ও ধনকুবেরদের প্রতিষ্ঠান ও সম্পত্তি জব্দ করেছেন মোহাম্মদ বিন সালমান। ওই বছরই তার বাবা সৌদি বাদশাহ সালমান বিন আবদুল আজিজ আল সৌদের কাছ থেকে রাষ্ট্রের নির্বাহী ক্ষমতা গ্রহণ করেন তিনি।
এইচআরডব্লিউর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দুর্নীতি বিরোধী অভিযানের নামে সৌদির শীর্ষ ব্যবসায়ী ও ধনকুবেরদের মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান-সম্পত্তি জব্দ করছেন মোহাম্মদ বিন সালমান, পরে সেসব রাষ্ট্রীয় তহবিল পাবলিক ইনভেস্টমেন্ট ফান্ডের (পিআইএফ) আওতায় নিয়ে যান।
ফলে অস্বাভাবিকভাবে ফুলে-ফেঁপে উঠে পিআইএফের সম্পদের পরিমাণ। এক দশক আগে রাষ্ট্রীয় এই তহবিলে সম্পদের পরিমাণ ছিল ৮ হাজার ৪০০ কোটি ডলার। বর্তমানে এটির সম্পদের পরিমাণ ১০ গুণের বেশি বেড়ে হয়েছে ৯২ হাজার ৫০০ কোটি ডলার (৯২৫ বিলিয়ন ডলার)।
পদাধিকার বলে পিআইএফের সার্বিক নিয়ন্ত্রণ রয়েছে ৩৯ বছর বয়সী সৌদি যুবরাজের হাতে। এ তহবিলের অর্থ কোন খাতে কীভাবে ব্যয় হবে সে সম্পর্কেও তার সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত।
এইচআরডব্লিউ বলছে, 'পিআইএফের মাধ্যমে সৌদি যুবরাজ রাষ্ট্রের অর্থনীতিতে ব্যাপকভাবে নিজের প্রভাব বিস্তার করেছেন, যা অভূতপূর্ব। এর আগে কখনও কোনো শাসক দেশের অর্থনীতিতে এত প্রভাব বিস্তার করতে পারেননি। তবে দেশের অর্থনীতিতে যুবরাজ মোহাম্মদের এই পরিমাণ প্রভাবশালী হয়ে ওঠা শেষ পর্যন্ত সৌদির জনগণের কোনো উপকারে আসবে কি না তা নিয়ে গভীর সংশয় দেখা গেছে।'
এদিকে সালমানের বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগও তুলেছে এইচআরডব্লিউ। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পিআইএফের অধীনে সবচেয়ে বড় প্রকল্পের নাম ‘নিওম’। নিওমসহ পিআইএফের বিভিন্ন প্রকল্পে কর্মরত শ্রমিকদের অধিক সময় কাজ করতে বাধ্য করা, দুর্ব্যবহার ও নির্যাতন এবং আন্তর্জাতিক শ্রম আইনের ঘোরতর লঙ্ঘনের অভিযোগ রয়েছে সৌদি সরকারের বিরুদ্ধে।
২০১৭ সালে ক্ষমতায় গ্রহণের পর জ্বালানি তেলের ওপর নির্ভরতা কমিয়ে অন্যান্য অর্থনৈতিক খাতকে শক্তিশালী করার ঘোষণা দিয়েছিলেন মোহাম্মদ বিন সালমান। আগামী ২০৩০ সালের মধ্যে পর্যটন, শিক্ষা ও অন্যান্য অর্থনৈতিক খাতকে জ্বালানি তেলের চেয়েও বেশি শক্তিশালী খাত হিসেবে গড়ে তুলতে চায় সৌদি সরকার। এ লক্ষ্যে বড় বড় সব মেগা প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে সৌদি প্রশাসন।
সৌদি আরবের ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমানের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রীয় তহবিল ও ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগ উঠেছে। আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ) এ নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে । গতকাল বুধবার ৯৩ পৃষ্ঠার এ প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হয়।
এতে বলা হয়, ২০১৭ সাল থেকে দুর্নীতি বিরোধী অভিযানের নামে সৌদির ভিন্ন মতাবলম্বী শীর্ষ ব্যবসায়ী ও ধনকুবেরদের প্রতিষ্ঠান ও সম্পত্তি জব্দ করেছেন মোহাম্মদ বিন সালমান। ওই বছরই তার বাবা সৌদি বাদশাহ সালমান বিন আবদুল আজিজ আল সৌদের কাছ থেকে রাষ্ট্রের নির্বাহী ক্ষমতা গ্রহণ করেন তিনি।
এইচআরডব্লিউর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দুর্নীতি বিরোধী অভিযানের নামে সৌদির শীর্ষ ব্যবসায়ী ও ধনকুবেরদের মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান-সম্পত্তি জব্দ করছেন মোহাম্মদ বিন সালমান, পরে সেসব রাষ্ট্রীয় তহবিল পাবলিক ইনভেস্টমেন্ট ফান্ডের (পিআইএফ) আওতায় নিয়ে যান।
ফলে অস্বাভাবিকভাবে ফুলে-ফেঁপে উঠে পিআইএফের সম্পদের পরিমাণ। এক দশক আগে রাষ্ট্রীয় এই তহবিলে সম্পদের পরিমাণ ছিল ৮ হাজার ৪০০ কোটি ডলার। বর্তমানে এটির সম্পদের পরিমাণ ১০ গুণের বেশি বেড়ে হয়েছে ৯২ হাজার ৫০০ কোটি ডলার (৯২৫ বিলিয়ন ডলার)।
পদাধিকার বলে পিআইএফের সার্বিক নিয়ন্ত্রণ রয়েছে ৩৯ বছর বয়সী সৌদি যুবরাজের হাতে। এ তহবিলের অর্থ কোন খাতে কীভাবে ব্যয় হবে সে সম্পর্কেও তার সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত।
এইচআরডব্লিউ বলছে, 'পিআইএফের মাধ্যমে সৌদি যুবরাজ রাষ্ট্রের অর্থনীতিতে ব্যাপকভাবে নিজের প্রভাব বিস্তার করেছেন, যা অভূতপূর্ব। এর আগে কখনও কোনো শাসক দেশের অর্থনীতিতে এত প্রভাব বিস্তার করতে পারেননি। তবে দেশের অর্থনীতিতে যুবরাজ মোহাম্মদের এই পরিমাণ প্রভাবশালী হয়ে ওঠা শেষ পর্যন্ত সৌদির জনগণের কোনো উপকারে আসবে কি না তা নিয়ে গভীর সংশয় দেখা গেছে।'
এদিকে সালমানের বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগও তুলেছে এইচআরডব্লিউ। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পিআইএফের অধীনে সবচেয়ে বড় প্রকল্পের নাম ‘নিওম’। নিওমসহ পিআইএফের বিভিন্ন প্রকল্পে কর্মরত শ্রমিকদের অধিক সময় কাজ করতে বাধ্য করা, দুর্ব্যবহার ও নির্যাতন এবং আন্তর্জাতিক শ্রম আইনের ঘোরতর লঙ্ঘনের অভিযোগ রয়েছে সৌদি সরকারের বিরুদ্ধে।
২০১৭ সালে ক্ষমতায় গ্রহণের পর জ্বালানি তেলের ওপর নির্ভরতা কমিয়ে অন্যান্য অর্থনৈতিক খাতকে শক্তিশালী করার ঘোষণা দিয়েছিলেন মোহাম্মদ বিন সালমান। আগামী ২০৩০ সালের মধ্যে পর্যটন, শিক্ষা ও অন্যান্য অর্থনৈতিক খাতকে জ্বালানি তেলের চেয়েও বেশি শক্তিশালী খাত হিসেবে গড়ে তুলতে চায় সৌদি সরকার। এ লক্ষ্যে বড় বড় সব মেগা প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে সৌদি প্রশাসন।
অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের সিডনিতে চট্টগ্রাম ক্লাব অস্ট্রেলিয়ার (সিসিএ) উদ্যোগে ‘মেজবান ২০২৫’-এর সফলতা উদ্যাপন উপলক্ষে এক বিশেষ পারিবারিক মধ্যাহ্নভোজ ও মিলনমেলার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সৌদি আরবের বন্দর নগরী জেদ্দায় এই ঐতিহাসিক উদ্যোগের প্রতি প্রবাসী বাংলাদেশিদের সাড়া এখনো আশানুরূপ নয়। মধ্যপ্রাচ্যের এই দেশটিতে প্রায় ৩০ লাখ বাংলাদেশি কর্মরত আছেন, তাদের মধ্যে এখন পর্যন্ত মাত্র ২ হাজার ৫০০ জন ভোটার হিসেবে নিবন্ধন সম্পন্ন করেছেন।
ড. আসিফ নজরুল তার আলোচনার শুরুতে বাহরাইন ও বাংলাদেশের মাঝে বন্ধুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক সর্ম্পকের কথা তুলে ধরেন। তিনি দুই দেশের দ্বিপক্ষীয় বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোকপাত করেন। বিশেষ করে বাহরাইনে বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য দীর্ঘ দিন বন্ধ থাকা শ্রমবাজার ও ভিসা উন্মুক্ত করে দেওয়ার জন্য আহ্বান জানান তিনি।
এ বছর সূচকে চীনের অগ্রগতি চোখে পড়ার মতো। ২০২৪ সালে ১৯তম অবস্থান থেকে উঠে এসে এবার ৬ষ্ঠ হয়েছে দেশটি। অন্যদিকে মালয়েশিয়া প্রথমবারের মতো শীর্ষ ১০-এ প্রবেশ করেছে। ভিয়েতনাম রয়েছে ৫ম স্থানে।