বিডিজেন ডেস্ক
ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে পর্যটকদের ওপর প্রাণঘাতী হামলার ঘটনায় নিরপেক্ষ তদন্তের কথা জানিয়েছে পাকিস্তান। পাশাপাশি হামলার বিষয়ে আন্তর্জাতিক তদন্তের দাবি তুলেছে পাকিস্তান।
বার্তা সংস্থা এএফপি এ খবর দিয়েছে।
এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়, শনিবার অ্যাবোটাবাদের সামরিক একাডেমিতে এক অনুষ্ঠানে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ বলেন, 'পাকিস্তান যেকোনো নিরপেক্ষ, স্বচ্ছ ও বিশ্বাসযোগ্য তদন্তে অংশ নিতে প্রস্তুত।'
এসময় তিনি আরও বলেন, 'দেশের সার্বভৌমত্ব ও সীমান্ত রক্ষায় পাকিস্তানের সশস্ত্র বাহিনী পুরোপুরি সক্ষম। ২০১৯ সালে ভারতের আগ্রাসি অনুপ্রবেশের সময় আমরা এর প্রমাণ দিয়েছি।'
এদিকে গতকাল নিউইয়র্ক টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী খাজা মোহাম্মদ আসিফ কাশ্মীরে ২৬ জন পর্যটক হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় আন্তর্জাতিক তদন্তের প্রয়োজনীয়তার কথা বলেছেন। তিনি জানিয়েছেন, ইসলামাবাদ আন্তর্জাতিক তদন্তকারীদের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত আছে।
ভারতের কাশ্মীরে পর্যটকদের ওপর হামলায় গত মঙ্গলবার ২৬ জন নিহত হয়। ভারত এ হামলার জন্য সরাসরি পাকিস্তানকে দায়ী করেছে। তবে পাকিস্তান বারবার এই অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে আসছে।
সাক্ষাৎকারে খাজা আসিফ বলেন, 'আমরা চাই না এই যুদ্ধের আগুন ছড়িয়ে পড়ুক, কারণ এতে গোটা অঞ্চলই বিপদের মুখে পড়তে পারে।'
হামলার পর পরমাণু শক্তিধর দুই দেশ পাল্টাপাল্টি পদক্ষেপ নিয়েছে। ভারত 'সিন্ধু নদের পানিবন্টন চুক্তি' সাময়িকভাবে স্থগিত করেছে এবং পাকিস্তান ভারতের বিমান সংস্থাগুলোর জন্য তাদের আকাশসীমা বন্ধ করে দিয়েছে।
আসিফ অভিযোগ করেন, 'এই হামলাকে অজুহাত হিসেবে ব্যবহার করে ভারত পানিচুক্তি স্থগিত করেছে এবং দেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে নিজেদের স্বার্থসিদ্ধি করতে চায়।'
তিনি আরও বলেন, 'কোনো প্রমাণ বা তদন্ত ছাড়াই ভারত আমাদের শাস্তি দেওয়ার চেষ্টা করছে।'
এদিকে, 'কাশ্মীর রেজিস্ট্যান্স' নামে একটি সংগঠন সামাজিক মাধ্যমে এই হামলার দায় স্বীকার করেছে। ভারতের নিরাপত্তা সংস্থাগুলোর দাবি, এই সংগঠনটি পাকিস্তানভিত্তিক লস্কর-ই-তাইয়্যেবা (এলইটি) ও হিজবুল মুজাহিদিনের শাখা।
তবে আসিফ এই অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে বলেছেন, 'লস্কর-ই-তাইয়্যেবা এখন নিষ্ক্রিয়। পাকিস্তানে তাদের কোনো অবকাঠামো নেই।' তিনি দাবি করেন, 'যারা বেঁচে আছে, তারা গৃহবন্দি কিংবা হেফাজতে আছে। তারা একেবারেই সক্রিয় নয়।'
ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে পর্যটকদের ওপর প্রাণঘাতী হামলার ঘটনায় নিরপেক্ষ তদন্তের কথা জানিয়েছে পাকিস্তান। পাশাপাশি হামলার বিষয়ে আন্তর্জাতিক তদন্তের দাবি তুলেছে পাকিস্তান।
বার্তা সংস্থা এএফপি এ খবর দিয়েছে।
এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়, শনিবার অ্যাবোটাবাদের সামরিক একাডেমিতে এক অনুষ্ঠানে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ বলেন, 'পাকিস্তান যেকোনো নিরপেক্ষ, স্বচ্ছ ও বিশ্বাসযোগ্য তদন্তে অংশ নিতে প্রস্তুত।'
এসময় তিনি আরও বলেন, 'দেশের সার্বভৌমত্ব ও সীমান্ত রক্ষায় পাকিস্তানের সশস্ত্র বাহিনী পুরোপুরি সক্ষম। ২০১৯ সালে ভারতের আগ্রাসি অনুপ্রবেশের সময় আমরা এর প্রমাণ দিয়েছি।'
এদিকে গতকাল নিউইয়র্ক টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী খাজা মোহাম্মদ আসিফ কাশ্মীরে ২৬ জন পর্যটক হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় আন্তর্জাতিক তদন্তের প্রয়োজনীয়তার কথা বলেছেন। তিনি জানিয়েছেন, ইসলামাবাদ আন্তর্জাতিক তদন্তকারীদের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত আছে।
ভারতের কাশ্মীরে পর্যটকদের ওপর হামলায় গত মঙ্গলবার ২৬ জন নিহত হয়। ভারত এ হামলার জন্য সরাসরি পাকিস্তানকে দায়ী করেছে। তবে পাকিস্তান বারবার এই অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে আসছে।
সাক্ষাৎকারে খাজা আসিফ বলেন, 'আমরা চাই না এই যুদ্ধের আগুন ছড়িয়ে পড়ুক, কারণ এতে গোটা অঞ্চলই বিপদের মুখে পড়তে পারে।'
হামলার পর পরমাণু শক্তিধর দুই দেশ পাল্টাপাল্টি পদক্ষেপ নিয়েছে। ভারত 'সিন্ধু নদের পানিবন্টন চুক্তি' সাময়িকভাবে স্থগিত করেছে এবং পাকিস্তান ভারতের বিমান সংস্থাগুলোর জন্য তাদের আকাশসীমা বন্ধ করে দিয়েছে।
আসিফ অভিযোগ করেন, 'এই হামলাকে অজুহাত হিসেবে ব্যবহার করে ভারত পানিচুক্তি স্থগিত করেছে এবং দেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে নিজেদের স্বার্থসিদ্ধি করতে চায়।'
তিনি আরও বলেন, 'কোনো প্রমাণ বা তদন্ত ছাড়াই ভারত আমাদের শাস্তি দেওয়ার চেষ্টা করছে।'
এদিকে, 'কাশ্মীর রেজিস্ট্যান্স' নামে একটি সংগঠন সামাজিক মাধ্যমে এই হামলার দায় স্বীকার করেছে। ভারতের নিরাপত্তা সংস্থাগুলোর দাবি, এই সংগঠনটি পাকিস্তানভিত্তিক লস্কর-ই-তাইয়্যেবা (এলইটি) ও হিজবুল মুজাহিদিনের শাখা।
তবে আসিফ এই অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে বলেছেন, 'লস্কর-ই-তাইয়্যেবা এখন নিষ্ক্রিয়। পাকিস্তানে তাদের কোনো অবকাঠামো নেই।' তিনি দাবি করেন, 'যারা বেঁচে আছে, তারা গৃহবন্দি কিংবা হেফাজতে আছে। তারা একেবারেই সক্রিয় নয়।'
অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের সিডনিতে চট্টগ্রাম ক্লাব অস্ট্রেলিয়ার (সিসিএ) উদ্যোগে ‘মেজবান ২০২৫’-এর সফলতা উদ্যাপন উপলক্ষে এক বিশেষ পারিবারিক মধ্যাহ্নভোজ ও মিলনমেলার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সৌদি আরবের বন্দর নগরী জেদ্দায় এই ঐতিহাসিক উদ্যোগের প্রতি প্রবাসী বাংলাদেশিদের সাড়া এখনো আশানুরূপ নয়। মধ্যপ্রাচ্যের এই দেশটিতে প্রায় ৩০ লাখ বাংলাদেশি কর্মরত আছেন, তাদের মধ্যে এখন পর্যন্ত মাত্র ২ হাজার ৫০০ জন ভোটার হিসেবে নিবন্ধন সম্পন্ন করেছেন।
ড. আসিফ নজরুল তার আলোচনার শুরুতে বাহরাইন ও বাংলাদেশের মাঝে বন্ধুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক সর্ম্পকের কথা তুলে ধরেন। তিনি দুই দেশের দ্বিপক্ষীয় বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোকপাত করেন। বিশেষ করে বাহরাইনে বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য দীর্ঘ দিন বন্ধ থাকা শ্রমবাজার ও ভিসা উন্মুক্ত করে দেওয়ার জন্য আহ্বান জানান তিনি।
এ বছর সূচকে চীনের অগ্রগতি চোখে পড়ার মতো। ২০২৪ সালে ১৯তম অবস্থান থেকে উঠে এসে এবার ৬ষ্ঠ হয়েছে দেশটি। অন্যদিকে মালয়েশিয়া প্রথমবারের মতো শীর্ষ ১০-এ প্রবেশ করেছে। ভিয়েতনাম রয়েছে ৫ম স্থানে।