
বিডিজেন ডেস্ক

ভারতকে পূর্ণাঙ্গ সংলাপে বসার আহ্বান জানিয়েছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ। তিনি কাশ্মীরসহ বিতর্কিত ইস্যু নিষ্পত্তি করে যৌথভাবে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে ভারতের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। গতকাল শুক্রবার (১৬ মে) ইসলামাবাদে অনুষ্ঠিত ‘ইয়াওমে-তাশাক্কুর’ (শোকরিয়ার দিবস) উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এসব বার্তা দেন।
খবর পাকিস্তানের ইংরেজি দৈনিক দ্য ডনের।
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, অতীতে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে ৩টি যুদ্ধ হয়েছে, কিন্তু দুর্ভোগ ছাড়া মানুষ কিছু পায়নি। শাহবাজ শরিফ বলেন, কাশ্মীর ও পানিবণ্টন ইস্যুর মতো বিরোধ নিষ্পত্তি হলে আমরা বাণিজ্য ও সন্ত্রাসবাদবিরোধী বিষয়ে আলোচনা করতে পারি।
পাকিস্তান সন্ত্রাসবাদের কারণে সবচেয়ে বড় ভুক্তভোগী উল্লেখ করে শাহবাজ বলেন, এখানে ৯০ হাজার মানুষ প্রাণ হারিয়েছে এবং ১৫০ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি অর্থনৈতিক ক্ষতি হয়েছে।
ডনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গতকালের অনুষ্ঠানে শাহবাজ ছাড়াও জয়েন্ট চিফস অব স্টাফ কমিটির চেয়ারম্যান জেনারেল সাহির মির্জা, সেনাপ্রধান সৈয়দ আসিম মুনির, বিমানবাহিনীর প্রধান মার্শাল জহির আহমেদ বাবর, নৌপ্রধান নাভেদ আশরাফ, ফেডারেল ক্যাবিনেটের সদস্য, কুটনীতিবিদসহ বিশিষ্ট ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।
ভারতের সঙ্গে সংঘাত প্রসঙ্গে শাহবাজ দাবি করেন, আমরা যুদ্ধে জিতেছি কিন্তু শান্তি চাই। আমরা আমাদের শত্রুদের একটি শিক্ষা দিয়েছি কিন্তু আমরা আগ্রাসনের নিন্দা করি।
দুই পারমাণবিক শক্তিধর দেশের (পাকিস্তান, ভারত) মধ্যে যুদ্ধ হলে উপমহাদেশে বসবাসকারী ১ দশমিক ৬ বিলিয়নেরও বেশি মানুষের জীবন বিপন্ন হতে পারে উল্লেখ করেন পাকিস্তানের এই প্রধানমন্ত্রী।
শুক্রবারের অনুষ্ঠানে শাহবাজ শরিফ স্মরণ করিয়ে দেন, ৬ মে রাতে পাকিস্তানের ৩টি বিমানঘাঁটিতে হামলা চালায় ভারত। এরপর রাতেই সশস্ত্র বাহিনীর প্রধানদের সঙ্গে বৈঠকে তিনি পাল্টা জবাবের অনুমতি দেন।

ভারতকে পূর্ণাঙ্গ সংলাপে বসার আহ্বান জানিয়েছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ। তিনি কাশ্মীরসহ বিতর্কিত ইস্যু নিষ্পত্তি করে যৌথভাবে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে ভারতের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। গতকাল শুক্রবার (১৬ মে) ইসলামাবাদে অনুষ্ঠিত ‘ইয়াওমে-তাশাক্কুর’ (শোকরিয়ার দিবস) উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এসব বার্তা দেন।
খবর পাকিস্তানের ইংরেজি দৈনিক দ্য ডনের।
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, অতীতে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে ৩টি যুদ্ধ হয়েছে, কিন্তু দুর্ভোগ ছাড়া মানুষ কিছু পায়নি। শাহবাজ শরিফ বলেন, কাশ্মীর ও পানিবণ্টন ইস্যুর মতো বিরোধ নিষ্পত্তি হলে আমরা বাণিজ্য ও সন্ত্রাসবাদবিরোধী বিষয়ে আলোচনা করতে পারি।
পাকিস্তান সন্ত্রাসবাদের কারণে সবচেয়ে বড় ভুক্তভোগী উল্লেখ করে শাহবাজ বলেন, এখানে ৯০ হাজার মানুষ প্রাণ হারিয়েছে এবং ১৫০ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি অর্থনৈতিক ক্ষতি হয়েছে।
ডনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গতকালের অনুষ্ঠানে শাহবাজ ছাড়াও জয়েন্ট চিফস অব স্টাফ কমিটির চেয়ারম্যান জেনারেল সাহির মির্জা, সেনাপ্রধান সৈয়দ আসিম মুনির, বিমানবাহিনীর প্রধান মার্শাল জহির আহমেদ বাবর, নৌপ্রধান নাভেদ আশরাফ, ফেডারেল ক্যাবিনেটের সদস্য, কুটনীতিবিদসহ বিশিষ্ট ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।
ভারতের সঙ্গে সংঘাত প্রসঙ্গে শাহবাজ দাবি করেন, আমরা যুদ্ধে জিতেছি কিন্তু শান্তি চাই। আমরা আমাদের শত্রুদের একটি শিক্ষা দিয়েছি কিন্তু আমরা আগ্রাসনের নিন্দা করি।
দুই পারমাণবিক শক্তিধর দেশের (পাকিস্তান, ভারত) মধ্যে যুদ্ধ হলে উপমহাদেশে বসবাসকারী ১ দশমিক ৬ বিলিয়নেরও বেশি মানুষের জীবন বিপন্ন হতে পারে উল্লেখ করেন পাকিস্তানের এই প্রধানমন্ত্রী।
শুক্রবারের অনুষ্ঠানে শাহবাজ শরিফ স্মরণ করিয়ে দেন, ৬ মে রাতে পাকিস্তানের ৩টি বিমানঘাঁটিতে হামলা চালায় ভারত। এরপর রাতেই সশস্ত্র বাহিনীর প্রধানদের সঙ্গে বৈঠকে তিনি পাল্টা জবাবের অনুমতি দেন।
রাষ্ট্রদূত মো. আমানুল হক তার বক্তব্যে বৈশ্বিক শান্তি প্রতিষ্ঠায় জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর গুরুত্বপূর্ণ অবদান এবং তুরস্কের সঙ্গে বাংলাদেশের চলমান দ্বিপক্ষীয় সামরিক গুরুত্বপূর্ণ সম্পর্কের বিষয়ে বিশদ আলোচনা করেন।
মন্ত্রণালয় জানায়, ট্যাবি সংশ্লিষ্ট সরকারি সংস্থাকে সম্পূর্ণ ফি বা জরিমানার টাকা আগেই পরিশোধ করবে। এরপর গ্রাহক পূর্বনির্ধারিত শর্ত অনুযায়ী ট্যাবিকে কিস্তিতে টাকা পরিশোধ করবেন। ট্যাবির ‘আগে নিন, পরে দিন’ মডেল ব্যবহার করে গ্রাহকেরা একবারে পুরো টাকা না দিয়ে কিস্তিতে পরিশোধের সুযোগ পাবেন।
পল গ্রিফিথস বলেন, ভ্রমণের সময় মানুষের জন্য সবচেয়ে মূল্যবান জিনিস হলো সময়। বিমানবন্দরগুলোতে চেক ইন ডেস্কের জন্য অপেক্ষা করতে, লাইনে দাঁড়াতে বলা, ব্যাগেজ সিস্টেমে রাখার আগে তাদের লাগেজে কাগজের লেবেল লাগাতে বলা, ইমিগ্রেশনের জন্য লাইনে দাঁড়ানো।
কানাডার টরন্টোয় বাংলাদেশ সোসাইটি এসসি বাংলাদেশের ৫৪তম বিজয় দিবসে নবীন–প্রবীণের সম্মিলন ঘটিয়ে বিজয় উল্লাস উদযাপন করবে। আগামী ২০ ডিসেম্বর টরন্টোর হাঙ্গেরিয়ান কালচারাল সেন্টারে এই অনুষ্ঠান হবে বলে সংগঠনের পক্ষ থেকে এক মিডিয়া ব্রিফিংয়ে জানানো হয়েছে।