
আতিকুর রহমান শুভ, সিডনি থেকে

অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের সিডনির হার্স্টভিল সিভিক থিয়েটারে সম্প্রতি ‘ডায়েরির পাতা থেকে’ অনুষ্ঠানে গান পরিবেশন করেছেন শিল্পী নিজাম উদ্দিন উজ্জ্বল। তাঁর গানের ডালিতে ছিল নজরুলসংগীত, রবীন্দ্রসংগীত, হারানো দিনের বাংলা গান, আধুনিক বাংলা গান, ঠুমরি, গজল ও দেশের গান। সবই তিনি গেয়েছেন অনবদ্য দক্ষতায় ও আত্মনিবেদনে।
অনুষ্ঠানটি আয়োজনে ছিল সিডনি মিউজিক ক্লাব। আমন্ত্রিত সুধীজন, শিল্পী ও সংগীতপ্রেমী শ্রোতাদের অংশগ্রহণে পুরো পরিবেশ যেন রূপ নেয় এক বৃহৎ মিলনমেলায়। বাদ্যযন্ত্রে সঙ্গ দেন প্রতিশ্রুতিশীল শিল্পীরা—সোহেল খান, সুবীর গুহ, নীলাদ্রি চক্রবর্তী, ইয়াসির পারভেজ ও শাহরিয়ার। প্রায় ২০০ দর্শক মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে উপভোগ করেন উজ্জ্বল ও তাঁর সহশিল্পীদের পরিবেশনা।
যান্ত্রিক গোলযোগের কারণে অনুষ্ঠানটি নির্ধারিত সময়ের এক ঘণ্টা পর শুরু হলেও দর্শকেরা ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করেন। শুরুতেই উজ্জ্বল পরিবেশন করেন নজরুলের বিখ্যাত ঠুমরি ‘কেন কাঁদে পরাণ কি বেদনায় কারে কহি’। এরপর রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘আমি চিনি গো চিনি তোমারে ওগো বিদেশিনী’ ও ‘ভালোবেসে সখি নিভৃতে যতনে আমার নামটি লিখো তোমার মনের মন্দিরে’— দুটি গান মিলিয়ে তিনি উপস্থাপন করেন চমৎকার একটি মেডলি, যেখানে শ্রোতারাও কণ্ঠ মিলিয়ে গান করেন।

এরপর এক এক করে পরিবেশন করেন— ‘কোয়েলিয়া গান থামা এবার’, ‘জীবনানন্দ হয়ে সংসারে আমি’, ‘আমার আঁধার ঘরে শুধু দোলে তোমার স্মৃতির দোলনা’, ‘আমাকে পুড়িয়ে তুমি মেটেনি সাধ কিছুতে’, ‘আমি কি তোমার মতো এত ভালোবাসতে পারি’, ‘পাহাড়ের কান্না দেখে তোমরা তাকে ঝর্ণা বলো’ ও ‘যেভাবে বাঁচি বেঁচে তো আছি জীবনের মাঝামাঝি’—এর মতো গানগুলো। বিরতির আগের শেষ গানটি ছিল সদ্যপ্রয়াত লালনসম্রাজ্ঞী ফরিদা পারভীনকে শ্রদ্ধা জানিয়ে পরিবেশিত— ‘এই পদ্মা, এই মেঘনা, এই যমুনা–সুরমা নদী তটে’।
প্রথমার্ধে শিল্পী গেয়েছেন নিজের পছন্দের গান, আর দ্বিতীয়ার্ধে পরিবেশন করেছেন শ্রোতাদের অনুরোধের গান। ওপার বাংলার জনপ্রিয় ধ্রুপদী গান ও গজলের পাশাপাশি হেমন্ত মুখোপাধ্যায়, শচীন দেব বর্মণ, অখিলবন্ধু ঘোষ, জগজিৎ সিং, বেগম আখতার, রশিদ খান ও মেহেদি হাসানের বিখ্যাত গানও শোনান তিনি। গানের মাঝে তিনি গল্পের মতো করে গানের পটভূমি ও অর্থ বিশ্লেষণ করেছেন, যা শ্রোতারা গভীর আগ্রহে উপভোগ করেন।

অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের সিডনির হার্স্টভিল সিভিক থিয়েটারে সম্প্রতি ‘ডায়েরির পাতা থেকে’ অনুষ্ঠানে গান পরিবেশন করেছেন শিল্পী নিজাম উদ্দিন উজ্জ্বল। তাঁর গানের ডালিতে ছিল নজরুলসংগীত, রবীন্দ্রসংগীত, হারানো দিনের বাংলা গান, আধুনিক বাংলা গান, ঠুমরি, গজল ও দেশের গান। সবই তিনি গেয়েছেন অনবদ্য দক্ষতায় ও আত্মনিবেদনে।
অনুষ্ঠানটি আয়োজনে ছিল সিডনি মিউজিক ক্লাব। আমন্ত্রিত সুধীজন, শিল্পী ও সংগীতপ্রেমী শ্রোতাদের অংশগ্রহণে পুরো পরিবেশ যেন রূপ নেয় এক বৃহৎ মিলনমেলায়। বাদ্যযন্ত্রে সঙ্গ দেন প্রতিশ্রুতিশীল শিল্পীরা—সোহেল খান, সুবীর গুহ, নীলাদ্রি চক্রবর্তী, ইয়াসির পারভেজ ও শাহরিয়ার। প্রায় ২০০ দর্শক মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে উপভোগ করেন উজ্জ্বল ও তাঁর সহশিল্পীদের পরিবেশনা।
যান্ত্রিক গোলযোগের কারণে অনুষ্ঠানটি নির্ধারিত সময়ের এক ঘণ্টা পর শুরু হলেও দর্শকেরা ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করেন। শুরুতেই উজ্জ্বল পরিবেশন করেন নজরুলের বিখ্যাত ঠুমরি ‘কেন কাঁদে পরাণ কি বেদনায় কারে কহি’। এরপর রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘আমি চিনি গো চিনি তোমারে ওগো বিদেশিনী’ ও ‘ভালোবেসে সখি নিভৃতে যতনে আমার নামটি লিখো তোমার মনের মন্দিরে’— দুটি গান মিলিয়ে তিনি উপস্থাপন করেন চমৎকার একটি মেডলি, যেখানে শ্রোতারাও কণ্ঠ মিলিয়ে গান করেন।

এরপর এক এক করে পরিবেশন করেন— ‘কোয়েলিয়া গান থামা এবার’, ‘জীবনানন্দ হয়ে সংসারে আমি’, ‘আমার আঁধার ঘরে শুধু দোলে তোমার স্মৃতির দোলনা’, ‘আমাকে পুড়িয়ে তুমি মেটেনি সাধ কিছুতে’, ‘আমি কি তোমার মতো এত ভালোবাসতে পারি’, ‘পাহাড়ের কান্না দেখে তোমরা তাকে ঝর্ণা বলো’ ও ‘যেভাবে বাঁচি বেঁচে তো আছি জীবনের মাঝামাঝি’—এর মতো গানগুলো। বিরতির আগের শেষ গানটি ছিল সদ্যপ্রয়াত লালনসম্রাজ্ঞী ফরিদা পারভীনকে শ্রদ্ধা জানিয়ে পরিবেশিত— ‘এই পদ্মা, এই মেঘনা, এই যমুনা–সুরমা নদী তটে’।
প্রথমার্ধে শিল্পী গেয়েছেন নিজের পছন্দের গান, আর দ্বিতীয়ার্ধে পরিবেশন করেছেন শ্রোতাদের অনুরোধের গান। ওপার বাংলার জনপ্রিয় ধ্রুপদী গান ও গজলের পাশাপাশি হেমন্ত মুখোপাধ্যায়, শচীন দেব বর্মণ, অখিলবন্ধু ঘোষ, জগজিৎ সিং, বেগম আখতার, রশিদ খান ও মেহেদি হাসানের বিখ্যাত গানও শোনান তিনি। গানের মাঝে তিনি গল্পের মতো করে গানের পটভূমি ও অর্থ বিশ্লেষণ করেছেন, যা শ্রোতারা গভীর আগ্রহে উপভোগ করেন।
২০২৫ সালে দেশটির গোল্ডেন ভিসা ও ভ্রমণ ভিসা প্রকল্পের অধীনে নতুন আরও কিছু ক্যাটাগরি নিয়ে এসেছে। যার মধ্যে আবেদন ও যোগ্যতার ক্ষেত্রে কিছু নিয়ম পরিবর্তন করা হয়েছে। এতে পর্যটক, পেশাজীবী ও বাসিন্দারা কীভাবে দেশটিতে প্রবেশ করবেন সেটির নিয়মবালি যুক্ত করা হয়েছে।
সভায় দেশটিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ ভোটারদের কঠোরভাবে সতর্ক করে বলেন, কাকে ভোট দেওয়া হয়েছে, সেই তথ্য সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করা বা অন্য কারও সঙ্গে শেয়ার করা যাবে না। ব্যালটকে তিনি একজন ভোটারের গোপনীয় আমানত হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, এর ব্যবহার অবশ্যই দায়িত্বশীলভাবে করতে হবে।
টেলিগ্রাফের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, একই ঘটনার ভিন্ন আরেকটি অনুসন্ধানে জানা গেছে, চীন, বাংলাদেশ ও ভিয়েতনামে প্রতারকেরা প্রশ্নপত্র ফাঁস করেছে। এমনকি টাকার বিনিময়ে তারা প্রশ্নপত্রগুলো বিক্রি করেছে।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের সকল মসজিদে ২০২৬ সালের জানুয়ারি থেকে জুমার নামাজের নতুন সময়সূচি ঘোষণা করেছে দেশটির ইসলামিক বিষয়ক সরকারি সংস্থা জেনারেল অথরিটি ফর ইসলামিক অ্যাফেয়ার্স অ্যান্ডোমেনটস ও যাকাত (আওকাফ)।

সভায় দেশটিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ ভোটারদের কঠোরভাবে সতর্ক করে বলেন, কাকে ভোট দেওয়া হয়েছে, সেই তথ্য সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করা বা অন্য কারও সঙ্গে শেয়ার করা যাবে না। ব্যালটকে তিনি একজন ভোটারের গোপনীয় আমানত হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, এর ব্যবহার অবশ্যই দায়িত্বশীলভাবে করতে হবে।
১৫ ঘণ্টা আগে