বিডিজেন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে চলমান বাণিজ্যযুদ্ধ ঘিরে অস্থিতিশীল বিশ্ব বাজার। পাল্টাপাল্টি শুল্ক আরোপে অস্বস্তিতে রয়েছে দুই দেশের ব্যবসায়ীরাও। এমনই সংকটের মধ্যে সুখবরের ইঙ্গিত দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর ভাষ্যমতে, চীনা পণ্যের ওপর শুল্ক কমাতে চান তিনি।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স ওয়াশিংটন থেকে এ খবর দিয়েছে।
স্থানীয় সময় গত বৃহস্পতিবার হোয়াইট হাউসে চীনের পণ্যের ওপর আরোপ করা শুল্ক নিয়ে আলাপের সময় সাংবাদিকদের ট্রাম্প বলেন, ‘সেগুলো (শুল্ক) আরও বেশি হোক, তা আমি চাই না। কারণ, একটি পর্যায়ে গেলে মানুষ আর কেনাকাটা করতে পারবে না।’ প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেন, ‘আমি (শুল্ক) কমাতে পারি। কারণ, আপনি চাইবেন, মানুষ কেনাকাটা করুক।’
চলতি মাসের শুরুতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের পণ্যের ওপর উচ্চহারে পাল্টা শুল্ক আরোপ করেন ট্রাম্প। পরে ৯০ দিনের জন্য সেই শুল্ক স্থগিত করা হলেও ভাগ্য সুপ্রসন্ন ছিল না চীনের। দেশটির ওপর বরং ধাপে ধাপে শুল্ক বাড়িয়ে ১৪৫ শতাংশ করা হয়। পাল্টা জবাবে চীনও যুক্তরাষ্ট্রের পণ্যের ওপর শুল্ক বাড়িয়ে ১২৫ শতাংশ করে।
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক যেন আবার আরোপ করা না হয়, সে জন্য ইতিমধ্যেই দৌড়ঝাঁপ শুরু করেছে বিভিন্ন দেশ। এ তালিকায় চীনও রয়েছে বলে বৃহস্পতিবার জানিয়েছেন ট্রাম্প। তিনি বলেন, শুল্ক নিয়ে বেইজিং বেশ কয়েকবার যোগাযোগ করেছে। সব মিলিয়ে তিনি আত্মবিশ্বাসী—চীনের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের ‘খুব ভালো’ একটি চুক্তি হবে।
শুল্ক নিয়ে চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে যোগাযোগ হচ্ছে বলে সূত্রের বরাতে জানতে পেরেছে রয়টার্সও। তবে এই আলাপের প্রকৃতি নিয়ে বিস্তারিত কিছু জানাননি ট্রাম্প। আলোচনায় চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং যুক্ত ছিলেন কি না, তা–ও খোলাসা করা হয়নি। এর আগে গত সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রের ওপর শুল্ক আর না বৃদ্ধি করার ইঙ্গিত দিয়ে চীন বলেছিল, শুল্ক নিয়ে ‘খেলায়’ তারা আর প্রতিক্রিয়া জানাবে না।
যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে চলমান বাণিজ্যযুদ্ধ ঘিরে অস্থিতিশীল বিশ্ব বাজার। পাল্টাপাল্টি শুল্ক আরোপে অস্বস্তিতে রয়েছে দুই দেশের ব্যবসায়ীরাও। এমনই সংকটের মধ্যে সুখবরের ইঙ্গিত দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর ভাষ্যমতে, চীনা পণ্যের ওপর শুল্ক কমাতে চান তিনি।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স ওয়াশিংটন থেকে এ খবর দিয়েছে।
স্থানীয় সময় গত বৃহস্পতিবার হোয়াইট হাউসে চীনের পণ্যের ওপর আরোপ করা শুল্ক নিয়ে আলাপের সময় সাংবাদিকদের ট্রাম্প বলেন, ‘সেগুলো (শুল্ক) আরও বেশি হোক, তা আমি চাই না। কারণ, একটি পর্যায়ে গেলে মানুষ আর কেনাকাটা করতে পারবে না।’ প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেন, ‘আমি (শুল্ক) কমাতে পারি। কারণ, আপনি চাইবেন, মানুষ কেনাকাটা করুক।’
চলতি মাসের শুরুতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের পণ্যের ওপর উচ্চহারে পাল্টা শুল্ক আরোপ করেন ট্রাম্প। পরে ৯০ দিনের জন্য সেই শুল্ক স্থগিত করা হলেও ভাগ্য সুপ্রসন্ন ছিল না চীনের। দেশটির ওপর বরং ধাপে ধাপে শুল্ক বাড়িয়ে ১৪৫ শতাংশ করা হয়। পাল্টা জবাবে চীনও যুক্তরাষ্ট্রের পণ্যের ওপর শুল্ক বাড়িয়ে ১২৫ শতাংশ করে।
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক যেন আবার আরোপ করা না হয়, সে জন্য ইতিমধ্যেই দৌড়ঝাঁপ শুরু করেছে বিভিন্ন দেশ। এ তালিকায় চীনও রয়েছে বলে বৃহস্পতিবার জানিয়েছেন ট্রাম্প। তিনি বলেন, শুল্ক নিয়ে বেইজিং বেশ কয়েকবার যোগাযোগ করেছে। সব মিলিয়ে তিনি আত্মবিশ্বাসী—চীনের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের ‘খুব ভালো’ একটি চুক্তি হবে।
শুল্ক নিয়ে চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে যোগাযোগ হচ্ছে বলে সূত্রের বরাতে জানতে পেরেছে রয়টার্সও। তবে এই আলাপের প্রকৃতি নিয়ে বিস্তারিত কিছু জানাননি ট্রাম্প। আলোচনায় চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং যুক্ত ছিলেন কি না, তা–ও খোলাসা করা হয়নি। এর আগে গত সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রের ওপর শুল্ক আর না বৃদ্ধি করার ইঙ্গিত দিয়ে চীন বলেছিল, শুল্ক নিয়ে ‘খেলায়’ তারা আর প্রতিক্রিয়া জানাবে না।
যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে চলমান বাণিজ্যযুদ্ধ ঘিরে অস্থিতিশীল বিশ্ব বাজার। পাল্টাপাল্টি শুল্ক আরোপে অস্বস্তিতে রয়েছে দুই দেশের ব্যবসায়ীরাও। এমনই সংকটের মধ্যে সুখবরের ইঙ্গিত দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
অবৈধ অভিবাসী আটকে মালয়েশিয়াজুড়ে ব্যাপক অভিযান শুরু হয়েছে। গত বুধবার (১৬ এপ্রিল) পর্যন্ত দেশটিতে ২২ হাজার অবৈধ অভিবাসীকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী আটক করেছে। শুক্রবার মালয়েশিয়ার গণমাধ্যম নিউ স্ট্রেট টাইমসের খবরে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
গাজা ভূখন্ডে ইসরায়েলি বিমান হামলায় একই পরিবারের ১০ জনসহ ১৫ জন নিহত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) দিবাগত রাতে ইসরায়েলের আলাদা দুই হামলায় এ প্রাণহানির ঘটনা ঘটে। শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) গাজার সিভিল ডিফেন্স এজেন্সি এ তথ্য জানিয়েছে।
বিশ্বব্যাপী নানা আর্থিক অস্থিরতা, রাজনৈতিক টানাপোড়েন ও বাণিজ্যযুদ্ধের মাঝেও চমক দেখিয়েছে রাশিয়ার রুবল। বিশ্ব অর্থনীতির ঘূর্ণিপাকে যখন অধিকাংশ মুদ্রাই দুর্বল হয়েছে, তখন রুবলের উত্থান আন্তর্জাতিক বাজারে নজর কেড়েছে। চলতি বছর বিশ্বের সবচেয়ে ভালো পারফর্ম করা মুদ্রায় পরিণত হয়েছে রাশিয়ার রুবল।