বিডিজেন ডেস্ক
বসবাসের অনুমতি বা ইকামা ও এন্ট্রি ভিসার বাণিজ্য ঠেকাতে একটি খসড়া আইন অনুমোদন করেছে কুয়েত সরকার। এই সপ্তাহের শুরুতে কুয়েতের মন্ত্রিসভার বৈঠকে ৩৬ অনুচ্ছেদের আইনের খসড়াটি অনুমোদন দেওয়া হয়। সংযুক্ত আরব আমিরাতভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, কুয়েত সরকারের খসড়া আইনে বিদেশিদের প্রবেশ, উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের বিজ্ঞপ্তি, বিদেশিদের বাসস্থান, আবাসনের অনুমতি, এসব সম্পর্কিত অপরাধ, নির্বাসন এবং জরিমানার বিষয়গুলো উল্লেখ করা হয়েছে।
খসড়া আইনে ইকামা বাণিজ্য নিষিদ্ধ করা হয়েছে। কুয়েতে ইকামা বাণিজ্য বলতে অর্থের বিনিময়ে এন্ট্রি ভিসা, বসবাসের অনুমতি এবং তা নবায়নের সুবিধা পাওয়াকে বোঝানো হয়।
খসড়া আইনে আরও বলা হয়, একজন প্রবাসীকে নিয়োগ কর্তা যে কাজের জন্য নিয়োগ দিয়েছেন তাঁকে শুধু সেই কাজই করতে হবে। এছাড়া কোনো তৃতীয়পক্ষ তাঁকে আশ্রয় দিতে পারবে না। যাদের কাছে বৈধ ইকামা নেই তাঁদেরকেও আশ্রয় দেওয়া নিষিদ্ধ করা হয়েছে এই নতুন খসড়া আইনে ।
খসড়া আইনের আরেকটি অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে যে, কোনো প্রবাসী ভিসার মেয়াদ, অস্থায়ী বা নিয়মিত বসবাসের অনুমতির মেয়াদ শেষ হলেও যদি কুয়েত না ছাড়ে তাহলে, তা নিয়োগকারীকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে জানাতে হবে।
মাত্র ১৭,৮১৮ বর্গকিলোমিটার আয়তনের কুয়েতের জনসংখ্যা ৪৯ লাখ। এদের অর্ধেকেরও বেশি অভিবাসী, এবং তাদের মধ্যে অনেকেই নাগরিকত্ব পেয়েছেন। অভিবাসীর সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় আরব বংশোদ্ভূত আদি নাগরিকরা সংখ্যালঘু ও কোণঠাসা অবস্থায় পড়ছেন বলে মনে করছে কুয়েত সরকার। এই কারণে বিগত কয়েক বছর ধরে সরকার অবৈধ অভিবাসীদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিচ্ছে।
বসবাসের অনুমতি বা ইকামা ও এন্ট্রি ভিসার বাণিজ্য ঠেকাতে একটি খসড়া আইন অনুমোদন করেছে কুয়েত সরকার। এই সপ্তাহের শুরুতে কুয়েতের মন্ত্রিসভার বৈঠকে ৩৬ অনুচ্ছেদের আইনের খসড়াটি অনুমোদন দেওয়া হয়। সংযুক্ত আরব আমিরাতভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, কুয়েত সরকারের খসড়া আইনে বিদেশিদের প্রবেশ, উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের বিজ্ঞপ্তি, বিদেশিদের বাসস্থান, আবাসনের অনুমতি, এসব সম্পর্কিত অপরাধ, নির্বাসন এবং জরিমানার বিষয়গুলো উল্লেখ করা হয়েছে।
খসড়া আইনে ইকামা বাণিজ্য নিষিদ্ধ করা হয়েছে। কুয়েতে ইকামা বাণিজ্য বলতে অর্থের বিনিময়ে এন্ট্রি ভিসা, বসবাসের অনুমতি এবং তা নবায়নের সুবিধা পাওয়াকে বোঝানো হয়।
খসড়া আইনে আরও বলা হয়, একজন প্রবাসীকে নিয়োগ কর্তা যে কাজের জন্য নিয়োগ দিয়েছেন তাঁকে শুধু সেই কাজই করতে হবে। এছাড়া কোনো তৃতীয়পক্ষ তাঁকে আশ্রয় দিতে পারবে না। যাদের কাছে বৈধ ইকামা নেই তাঁদেরকেও আশ্রয় দেওয়া নিষিদ্ধ করা হয়েছে এই নতুন খসড়া আইনে ।
খসড়া আইনের আরেকটি অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে যে, কোনো প্রবাসী ভিসার মেয়াদ, অস্থায়ী বা নিয়মিত বসবাসের অনুমতির মেয়াদ শেষ হলেও যদি কুয়েত না ছাড়ে তাহলে, তা নিয়োগকারীকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে জানাতে হবে।
মাত্র ১৭,৮১৮ বর্গকিলোমিটার আয়তনের কুয়েতের জনসংখ্যা ৪৯ লাখ। এদের অর্ধেকেরও বেশি অভিবাসী, এবং তাদের মধ্যে অনেকেই নাগরিকত্ব পেয়েছেন। অভিবাসীর সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় আরব বংশোদ্ভূত আদি নাগরিকরা সংখ্যালঘু ও কোণঠাসা অবস্থায় পড়ছেন বলে মনে করছে কুয়েত সরকার। এই কারণে বিগত কয়েক বছর ধরে সরকার অবৈধ অভিবাসীদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিচ্ছে।
সৌদি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, আবাসন, শ্রম ও সীমান্ত নিরাপত্তা আইন মেনে চলা নিশ্চিত করতে এ অভিযান চালানো হয়েছে।
কুয়েতের একটি তদন্ত কমিটি ২ হাজার ৮৯৯ কুয়েতির নাগরিকত্ব বাতিল করেছে। এ সিদ্ধান্তটি এখন অনুমোদনের জন্য মন্ত্রিপরিষদের কাছে পাঠানো হবে।
কুয়েতে ১০ হাজার নার্স নিয়োগে দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাংলাদেশ থেকে তালিকা পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন কুয়েতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল সৈয়দ তারেক হোসেন।
সৌদি রেড ক্রিসেন্টের মদিনা শাখার পরিচালক ডা. আহমেদ বিন আলী আল জাহরানির ও মদিনা অঞ্চলের গভর্নর প্রিন্স সালমান বিন সুলতান বিন আব্দুলাজিজ আনুষ্ঠানিকভাবে এই সার্ভিসটির উদ্বোধন করেন।