বিডিজেন ডেস্ক
মধ্যপ্রাচ্যের দেশ বাহরাইন বিদেশিদের জন্য ১০ হাজারের বেশি গোল্ডেন রেসিডেন্সি ভিসা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সে দেশের ন্যাশনালিটি পাসপোর্টস অ্যান্ড রেসিডেন্সি অ্যাফেয়ার্স (এনপিআরএ) বিষয়টি অনুমোদন করেছে। বিশ্বের ৯৯টি দেশের নাগরিকেরা এই বিশেষ ভিসা পাবেন।
এ ব্যাপারে অ্যারাবিয়ান বিজনেসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, বাহরাইনের অর্থনৈতিক ও বিনিয়োগ প্রবৃদ্ধি, দক্ষ ও মেধাবীদের আকর্ষণ করার অংশ হিসেবে এ রেসিডেন্সি বা আবাসিক ভিসা দেয়া হচ্ছে।
এবারে যারা এই গোল্ডেন রেসিডেন্সি ভিসা পাচ্ছেন তাদের মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রের পেশাদার ব্যক্তিরা রয়েছেন। শিল্পী ও ক্রীড়াবিদসহ অন্তর্ভুক্ত রয়েছেন দেশটিতে দীর্ঘ সময় অবস্থানরত পেশাজীবী ও তাদের পরিবারের সদস্যরা।
সম্প্রতি বাহরাইনে অনুষ্ঠিত ‘গেটওয়ে গালফ ২০২৪’ শীর্ষক বিশেষ আয়োজন থেকে গোল্ডেন রেসিডেন্সি ভিসার ঘোষণা করা হয়। ফোরামটি মধ্যপ্রাচ্যের এই অঞ্চলের দ্রুত পরিবর্তনশীল অর্থনীতিতে বিনিয়োগ নিয়ে কাজ করছে। সাম্প্রতিক এ অনুষ্ঠানে অংশ নেন বিভিন্ন দেশের সরকারি কর্মকর্তা, ব্যবসায়ী নেতা ও নির্বাহীরা। সেখানে বাহরাইনের ‘ইকোনমিক ভিশন ২০৩০’ নিয়ে আলোচনা করেন দেশটির কর্মকর্তারা। তারা বলেন, এ লক্ষ্য সামনে রেখে আবাসিক পরিষেবার ডিজিটাল রূপান্তরে কাজ করছে দেশটি।
টানা পাঁচ বছরের বেশি বাহরাইনে বসবাস করলে পাওয়া যেতে পারে গোল্ডেন রেসিডেন্সি ভিসা। এ শর্ত পূরণ করা কর্মী বা অবসরপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের ন্যূনতম মাসিক আয় হতে হবে ২ হাজার বাহরাইন দিনার বা ৫ হাজার ৩০০ ডলার আয়।
সাধারণত কয়েকটি বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে গোল্ডেন রেসিডেন্সি ভিসার যোগ্যতা নির্ধারণ করে বাহরাইন। সম্পত্তির মালিকানা দেখিয়েও দেশটিতে এই ভিসা পাওয়া যেতে পারে। সেক্ষেত্রে ন্যূনতম ২ লাখ দিনার বা ৫ লাখ ৩১ হাজার ডলার মূল্যের সম্পত্তির মালিক হতে হবে। অবসরপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের কমপক্ষে ৪ হাজার দিনার বা ১০ হাজার ৬০০ ডলার মাসিক আয় থাকতে হবে। এছাড়া বিভিন্ন ক্ষেত্রে দক্ষ ব্যক্তিদের নির্ধারিত মানদণ্ড পূরণ করতে হবে।
গোল্ডেন রেসিডেন্সি ভিসা আবেদন সহজ করার জন্য বাহরাইন সরকার বিশেষ ওয়েবসাইট চালু করেছে। সেখানে এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য পাচ্ছেন আগ্রহী ব্যক্তিরা।
মধ্যপ্রাচ্যের দেশ বাহরাইন বিদেশিদের জন্য ১০ হাজারের বেশি গোল্ডেন রেসিডেন্সি ভিসা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সে দেশের ন্যাশনালিটি পাসপোর্টস অ্যান্ড রেসিডেন্সি অ্যাফেয়ার্স (এনপিআরএ) বিষয়টি অনুমোদন করেছে। বিশ্বের ৯৯টি দেশের নাগরিকেরা এই বিশেষ ভিসা পাবেন।
এ ব্যাপারে অ্যারাবিয়ান বিজনেসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, বাহরাইনের অর্থনৈতিক ও বিনিয়োগ প্রবৃদ্ধি, দক্ষ ও মেধাবীদের আকর্ষণ করার অংশ হিসেবে এ রেসিডেন্সি বা আবাসিক ভিসা দেয়া হচ্ছে।
এবারে যারা এই গোল্ডেন রেসিডেন্সি ভিসা পাচ্ছেন তাদের মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রের পেশাদার ব্যক্তিরা রয়েছেন। শিল্পী ও ক্রীড়াবিদসহ অন্তর্ভুক্ত রয়েছেন দেশটিতে দীর্ঘ সময় অবস্থানরত পেশাজীবী ও তাদের পরিবারের সদস্যরা।
সম্প্রতি বাহরাইনে অনুষ্ঠিত ‘গেটওয়ে গালফ ২০২৪’ শীর্ষক বিশেষ আয়োজন থেকে গোল্ডেন রেসিডেন্সি ভিসার ঘোষণা করা হয়। ফোরামটি মধ্যপ্রাচ্যের এই অঞ্চলের দ্রুত পরিবর্তনশীল অর্থনীতিতে বিনিয়োগ নিয়ে কাজ করছে। সাম্প্রতিক এ অনুষ্ঠানে অংশ নেন বিভিন্ন দেশের সরকারি কর্মকর্তা, ব্যবসায়ী নেতা ও নির্বাহীরা। সেখানে বাহরাইনের ‘ইকোনমিক ভিশন ২০৩০’ নিয়ে আলোচনা করেন দেশটির কর্মকর্তারা। তারা বলেন, এ লক্ষ্য সামনে রেখে আবাসিক পরিষেবার ডিজিটাল রূপান্তরে কাজ করছে দেশটি।
টানা পাঁচ বছরের বেশি বাহরাইনে বসবাস করলে পাওয়া যেতে পারে গোল্ডেন রেসিডেন্সি ভিসা। এ শর্ত পূরণ করা কর্মী বা অবসরপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের ন্যূনতম মাসিক আয় হতে হবে ২ হাজার বাহরাইন দিনার বা ৫ হাজার ৩০০ ডলার আয়।
সাধারণত কয়েকটি বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে গোল্ডেন রেসিডেন্সি ভিসার যোগ্যতা নির্ধারণ করে বাহরাইন। সম্পত্তির মালিকানা দেখিয়েও দেশটিতে এই ভিসা পাওয়া যেতে পারে। সেক্ষেত্রে ন্যূনতম ২ লাখ দিনার বা ৫ লাখ ৩১ হাজার ডলার মূল্যের সম্পত্তির মালিক হতে হবে। অবসরপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের কমপক্ষে ৪ হাজার দিনার বা ১০ হাজার ৬০০ ডলার মাসিক আয় থাকতে হবে। এছাড়া বিভিন্ন ক্ষেত্রে দক্ষ ব্যক্তিদের নির্ধারিত মানদণ্ড পূরণ করতে হবে।
গোল্ডেন রেসিডেন্সি ভিসা আবেদন সহজ করার জন্য বাহরাইন সরকার বিশেষ ওয়েবসাইট চালু করেছে। সেখানে এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য পাচ্ছেন আগ্রহী ব্যক্তিরা।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের দাবি, ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতি চুক্তি মেনে নিতে রাজি হয়েছে ইসরায়েল। পাশাপাশি, হামাস এই চুক্তি না মানলে ফলাফল আরও খারাপ হবে বলেও দাবি করেন ট্রাম্প।
সিরিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে নিতে একটি নির্বাহী আদেশে সই করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। প্রায় ৬ মাস আগে সিরিয়ায় ক্ষমতা থেকে উৎখাত হন দেশটির দীর্ঘদিনের শাসক বাশার আল-আসাদ। তাঁকে উৎখাতে নেতৃত্ব দেন দেশটির বর্তমান শাসক আহমেদ আল–শারা।
যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট এক ঐতিহাসিক রায়ে ফেডারেল বিচারকদের ক্ষমতা কমিয়ে দিয়েছে। এই বিচারকেরা প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব সীমিত করার নির্বাহী আদেশ স্থগিত করতে দেশব্যাপী আদেশ জারি করেছিলেন।