বিডিজেন ডেস্ক
সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে এক আরব নারীকে কারাদণ্ড, জরিমানা ও দেশত্যাগের আদেশ দিয়েছে দেশটির একটি আদালত।
খবর গালফ নিউজের।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দুবাই ফৌজদারি আদালত উপসাগরীয় অঞ্চলের এক নারীকে ৬ মাসের কারাদণ্ড দিয়েছে। তার বিরুদ্ধে পথঘাটে মাতলামি, শান্তি বিঘ্নিত করা এবং পুলিশ কর্মকর্তাদের ওপর হামলার অভিযোগ আনা হয়েছে। কারাদণ্ডের পাশাপাশি আদালত তাকে ২০ হাজার দিরহাম জরিমানা করেছেন এবং সাজা শেষ হওয়ার পর সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে তাকে বহিষ্কারের আদেশ দিয়েছে।
ওই নারীকে রাস্তায় মাতাল অবস্থায় আটক করা হয়। কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, জনসমাগমস্থলে নেশাগ্রস্ত থাকার কারণে শান্তি বিঘ্নিত হয়েছে। ফলে পুলিশকে ডাকতে হয়েছে।
দুবাই পুলিশের সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছালে, ওই নারী মারমুখী আচরণ করেন। তিনি একাধিক পুলিশ কর্মকর্তাকে শারীরিকভাবে আক্রমণ করেন এবং তাদের গালিগালাজ করেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
দুবাই পাবলিক প্রসিকিউশন দ্রুত মামলাটি আদালতে পাঠায় এবং এর ফৌজদারি ও দেওয়ানি উভয় অপরাধ বিবেচনায় আদালত রায় ঘোষণা করে।
মামলার শুনানি শেষে আদালত ‘পুলিশ কর্মকর্তাদের ওপর হামলার গুরুত্ব বিবেচনায়’ ৬ মাসের কারাদণ্ড, জরিমানা এবং দেশত্যাগের আদেশ দেয়।
আদালতের রায়ে উল্লেখ করা হয়, আইনশৃঙ্খলা রক্ষা এবং আইন প্রয়োগকারী সংস্থার প্রতি সম্মান প্রদর্শন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। দুবাইসহ সংযুক্ত আরব আমিরাতের আইন অনুযায়ী, পথে ঘাটে মাতলামি করা এবং পুলিশ কর্মকর্তাদের শারীরিক ও মৌখিকভাবে আক্রমণ করা গুরুতর অপরাধ।
মামলার দেওয়ানি অপরাধ পর্যালোচনার জন্য সংশ্লিষ্ট দেওয়ানি আদালতে নথিপত্র পাঠানো হয়েছে।
এদিকে ওই নারীর বিরুদ্ধে নেওয়া আইনি পদক্ষেপ অনেকে মেনে নিতে পারছেন না। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক আলোচনা চলছে। অনেকে দাবি করছেন, ওই নারীর বিরুদ্ধে নেওয়া আইনগত পদক্ষেপটি সঠিক হয়নি, তাঁর প্রতি অন্যায় হয়েছে।
তবে তদন্তের বরাত দিয়ে পুলিশ বলছে, ওই নারী মারাত্মক মাতাল অবস্থায় গ্রেপ্তার হয়েছিলেন, যা জনসাধারণের শান্তি বিঘ্নিত করে। এ ছাড়া, তিনি পুলিশ কর্মকর্তাদের উদ্দেশে অশালীন ভাষা ব্যবহার করেছেন।
সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রতিক্রিয়ার জবাবে দুবাই পাবলিক প্রসিকিউশন বলেছে, আইন সবার জন্য সমান, জাতীয়তা বা স্থান নির্বিশেষে যে কেউ আইন লঙ্ঘন করলে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে এক আরব নারীকে কারাদণ্ড, জরিমানা ও দেশত্যাগের আদেশ দিয়েছে দেশটির একটি আদালত।
খবর গালফ নিউজের।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দুবাই ফৌজদারি আদালত উপসাগরীয় অঞ্চলের এক নারীকে ৬ মাসের কারাদণ্ড দিয়েছে। তার বিরুদ্ধে পথঘাটে মাতলামি, শান্তি বিঘ্নিত করা এবং পুলিশ কর্মকর্তাদের ওপর হামলার অভিযোগ আনা হয়েছে। কারাদণ্ডের পাশাপাশি আদালত তাকে ২০ হাজার দিরহাম জরিমানা করেছেন এবং সাজা শেষ হওয়ার পর সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে তাকে বহিষ্কারের আদেশ দিয়েছে।
ওই নারীকে রাস্তায় মাতাল অবস্থায় আটক করা হয়। কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, জনসমাগমস্থলে নেশাগ্রস্ত থাকার কারণে শান্তি বিঘ্নিত হয়েছে। ফলে পুলিশকে ডাকতে হয়েছে।
দুবাই পুলিশের সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছালে, ওই নারী মারমুখী আচরণ করেন। তিনি একাধিক পুলিশ কর্মকর্তাকে শারীরিকভাবে আক্রমণ করেন এবং তাদের গালিগালাজ করেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
দুবাই পাবলিক প্রসিকিউশন দ্রুত মামলাটি আদালতে পাঠায় এবং এর ফৌজদারি ও দেওয়ানি উভয় অপরাধ বিবেচনায় আদালত রায় ঘোষণা করে।
মামলার শুনানি শেষে আদালত ‘পুলিশ কর্মকর্তাদের ওপর হামলার গুরুত্ব বিবেচনায়’ ৬ মাসের কারাদণ্ড, জরিমানা এবং দেশত্যাগের আদেশ দেয়।
আদালতের রায়ে উল্লেখ করা হয়, আইনশৃঙ্খলা রক্ষা এবং আইন প্রয়োগকারী সংস্থার প্রতি সম্মান প্রদর্শন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। দুবাইসহ সংযুক্ত আরব আমিরাতের আইন অনুযায়ী, পথে ঘাটে মাতলামি করা এবং পুলিশ কর্মকর্তাদের শারীরিক ও মৌখিকভাবে আক্রমণ করা গুরুতর অপরাধ।
মামলার দেওয়ানি অপরাধ পর্যালোচনার জন্য সংশ্লিষ্ট দেওয়ানি আদালতে নথিপত্র পাঠানো হয়েছে।
এদিকে ওই নারীর বিরুদ্ধে নেওয়া আইনি পদক্ষেপ অনেকে মেনে নিতে পারছেন না। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক আলোচনা চলছে। অনেকে দাবি করছেন, ওই নারীর বিরুদ্ধে নেওয়া আইনগত পদক্ষেপটি সঠিক হয়নি, তাঁর প্রতি অন্যায় হয়েছে।
তবে তদন্তের বরাত দিয়ে পুলিশ বলছে, ওই নারী মারাত্মক মাতাল অবস্থায় গ্রেপ্তার হয়েছিলেন, যা জনসাধারণের শান্তি বিঘ্নিত করে। এ ছাড়া, তিনি পুলিশ কর্মকর্তাদের উদ্দেশে অশালীন ভাষা ব্যবহার করেছেন।
সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রতিক্রিয়ার জবাবে দুবাই পাবলিক প্রসিকিউশন বলেছে, আইন সবার জন্য সমান, জাতীয়তা বা স্থান নির্বিশেষে যে কেউ আইন লঙ্ঘন করলে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মালয়েশিয়া সরকার ৫০০ রিঙ্গিত ও ৩০০ রিঙ্গিত জরিমানা দিয়ে বাংলাদেশিসহ অনথিভুক্ত অভিবাসীদের শর্ত সাপেক্ষে দেশে ফেরার সুযোগ দিয়েছে। দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী দাতুক সেরি সাইফুদ্দিন নাসুশন ইসমাইল গতকাল শুক্রবার (১৬ মে) এক অনুষ্ঠানে এই সিদ্ধান্তের কথা জানান।
বাংলাদেশে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর ভারতের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক শীতল হয়ে পড়ে। এর প্রভাব পড়ে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলোর সঙ্গে মূল ভূখণ্ডের যোগাযোগ ব্যবস্থা নিয়েও। বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে যোগাযোগের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত হয়ে পড়ায় ভারত এখন নতুন করে বিকল্প সংযোগ প্রতিষ্ঠার পথে এগোচ্ছে।
ভারতকে পূর্ণাঙ্গ সংলাপে বসার আহ্বান জানিয়েছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ। তিনি কাশ্মীরসহ বিতর্কিত ইস্যু নিষ্পত্তি করে যৌথভাবে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে ভারতের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি বেশ কয়েকটি সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষর করেছেন। এসব চুক্তির আওতায় কমপক্ষে ১ লাখ ২০ হাজার কোটি ডলার মূল্যের অর্থনৈতিক লেনদেন হবে বলে আশা করা হচ্ছে। হোয়াইট হাউস এসব তথ্য জানিয়েছে।
বাংলাদেশে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর ভারতের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক শীতল হয়ে পড়ে। এর প্রভাব পড়ে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলোর সঙ্গে মূল ভূখণ্ডের যোগাযোগ ব্যবস্থা নিয়েও। বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে যোগাযোগের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত হয়ে পড়ায় ভারত এখন নতুন করে বিকল্প সংযোগ প্রতিষ্ঠার পথে এগোচ্ছে।
১১ ঘণ্টা আগে