বিডিজেন ডেস্ক
মালয়েশিয়ার একটি কারখানায় অবৈধভাবে কাজ করতে গিয়ে আটক হয়েছেন ৫১ বাংলাদেশিসহ ১৩৮ অভিবাসী। তারা মালয়েশিয়ায় ঘুরতে গিয়ে সোশ্যাল ভিজিট পাস ব্যবহার করে দেশটির সেলাঙ্গর রাজ্যের একটি কারখানায় কাজ করছিলেন।
বৃহস্পতিবার (১৭ অক্টোবর) এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানান সেলাঙ্গর অভিবাসন বিভাগের পরিচালক খায়রুল আমিনাস কামারুদ্দিন।
বিবৃতিতে বলা হয়, মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে সেলাঙ্গর রাজ্যের শাহ আলম সেকশন ইউ-৮-এর একটি কারখানায় অভিযান চালিয়ে ১৩৮ অভিবাসীকে আটক করা হয়েছে।
তাদের মধ্যে বাংলাদেশের ৫১, চীনের ৬, ইন্দোনেশিয়ার ২২, নেপালের ৩১, মিয়ানমারের ১৮, পাকিস্তানের ৫, ভারতের ৪ এবং শ্রীলঙ্কার একজন নাগরিক রয়েছেন।
মালয়েশিয়ার একটি কারখানায় অবৈধভাবে কাজ করতে গিয়ে আটক হয়েছেন ৫১ বাংলাদেশিসহ ১৩৮ অভিবাসী। তারা মালয়েশিয়ায় ঘুরতে গিয়ে সোশ্যাল ভিজিট পাস ব্যবহার করে দেশটির সেলাঙ্গর রাজ্যের একটি কারখানায় কাজ করছিলেন।
বৃহস্পতিবার (১৭ অক্টোবর) এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানান সেলাঙ্গর অভিবাসন বিভাগের পরিচালক খায়রুল আমিনাস কামারুদ্দিন।
বিবৃতিতে বলা হয়, মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে সেলাঙ্গর রাজ্যের শাহ আলম সেকশন ইউ-৮-এর একটি কারখানায় অভিযান চালিয়ে ১৩৮ অভিবাসীকে আটক করা হয়েছে।
তাদের মধ্যে বাংলাদেশের ৫১, চীনের ৬, ইন্দোনেশিয়ার ২২, নেপালের ৩১, মিয়ানমারের ১৮, পাকিস্তানের ৫, ভারতের ৪ এবং শ্রীলঙ্কার একজন নাগরিক রয়েছেন।
সৌদি আরবের বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের এক কর্মকর্তা নাম না প্রকাশের শর্তে এএফপিকে বলেন, 'ইরানি হজযাত্রীদের সৌদি আরবে আনতে শনিবার তেহরানের ইমাম খোমেনি বিমানবন্দর থেকে আবারও হজ ফ্লাইট চালু করেছে উড়োজাহাজ সংস্থা ফ্লাইনাস।'
ইয়েমেন থেকে উড়ে আসা ক্ষেপণাস্ত্রের কারণে ইসরায়েলের বেন গুরিয়ন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বিমান ওঠানামা সাময়িকভাবে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার (১৮ মে) বিমানবন্দরে বিমান ওঠানামা সাময়িকভাবে বন্ধ করা হয়েছে। ইসরায়েলের সম্প্রচারমাধ্যম চ্যানেল ১২ এ খবর জানিয়েছে।
মালয়েশিয়া সরকার ৫০০ রিঙ্গিত ও ৩০০ রিঙ্গিত জরিমানা দিয়ে বাংলাদেশিসহ অনথিভুক্ত অভিবাসীদের শর্ত সাপেক্ষে দেশে ফেরার সুযোগ দিয়েছে। দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী দাতুক সেরি সাইফুদ্দিন নাসুশন ইসমাইল গতকাল শুক্রবার (১৬ মে) এক অনুষ্ঠানে এই সিদ্ধান্তের কথা জানান।
বাংলাদেশে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর ভারতের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক শীতল হয়ে পড়ে। এর প্রভাব পড়ে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলোর সঙ্গে মূল ভূখণ্ডের যোগাযোগ ব্যবস্থা নিয়েও। বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে যোগাযোগের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত হয়ে পড়ায় ভারত এখন নতুন করে বিকল্প সংযোগ প্রতিষ্ঠার পথে এগোচ্ছে।