বিডিজেন ডেস্ক
পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদের ‘ডি–চকে’ (জিরো পয়েন্ট) পৌঁছেছে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) দলের সমর্থকদের গাড়িবহর। পথে বিভিন্ন স্থানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বাধা ডিঙিয়ে আজ মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) ইসলামাবাদের ‘ডি–চকে’ সমাবেশস্থলে পৌঁছে যায় দলটির নেতা-কর্মীরা। সেখানে পিটিআই সমর্থক ও পুলিশ সদস্যদের মধ্যে সংঘর্ষে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাজধানীতে সেনা মোতায়েন করা হয়েছে।
পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম জিও নিউজের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
কারাবন্দী ইমরান খানের মুক্তি, সরকারের পদত্যাগ এবং সংবিধানের ২৬তম সংশোধনী বাতিলের দাবিতে ডি–চকে সমাবেশের ডাক দিয়েছে পিটিআই। সংবিধানের এই সংশোধনীর মাধ্যমে উচ্চ আদালতে বিচারক নিয়োগের ক্ষমতা পার্লামেন্টের হাতে অর্পণ করা হয়েছে।
জিও নিউজ বলছে, বিক্ষোভাকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে পুলিশ কাঁদানে গ্যাসের শেল নিক্ষেপ করেছে। অন্যদিকে পিটিআই কর্মীরা পাথর ছুড়ে পাল্টা হামলা চালিয়েছে। এতে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ আকার ধারণ করে।
ফয়সালাবাদ থেকে ইসলামাবাদ ও রাওয়ালপিন্ডিগামী গুরুত্বপূর্ণ সড়কগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
সংবাদমাধ্যমটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মোটরওয়েজ এম-৩ ও এম-৪–এর বিভিন্ন পয়েন্টে কনটেইনার বসানো হয়েছে। এতে এই মহাসড়কগুলোতে প্রবেশের সুযোগ সম্পূর্ণভাবে বন্ধ হয়ে গেছে। এ ছাড়া, ফয়সালাবাদ থেকে শেইখুপুরা ও লাহোর সড়কের একাধিক স্থানে যান চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
এদিকে রাওয়ালপিন্ডির হাকলা ইন্টারচেঞ্জের কাছে পুলিশ কনস্টেবলের মৃত্যু ও আহত হওয়ার ঘটনায় থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। পিটিআই প্রতিষ্ঠাতা ইমরান খান, খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী আলি আমিন গান্দাপুর, সালার খান কাকার, শাহিদ খাট্টাকসহ অন্যদের নাম উল্লেখ করে তক্ষশীলা থানায় মামলাটি করা হয়।
মামলার এফআইআরে বলা হয়েছে, কাঁদানে গ্যাস, রাবার বুলেট বন্দুক ও অন্য অস্ত্র নিয়ে হামলাকারীরা ১৪৪ ধারা লঙ্ঘন করে এবং পুলিশ অফিসার ও নিরাপত্তা কর্মীদের ওপর লাঠি ও পাথর দিয়ে আক্রমণ চালায়।
আরও পড়ুন
পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদের ‘ডি–চকে’ (জিরো পয়েন্ট) পৌঁছেছে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) দলের সমর্থকদের গাড়িবহর। পথে বিভিন্ন স্থানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বাধা ডিঙিয়ে আজ মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) ইসলামাবাদের ‘ডি–চকে’ সমাবেশস্থলে পৌঁছে যায় দলটির নেতা-কর্মীরা। সেখানে পিটিআই সমর্থক ও পুলিশ সদস্যদের মধ্যে সংঘর্ষে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাজধানীতে সেনা মোতায়েন করা হয়েছে।
পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম জিও নিউজের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
কারাবন্দী ইমরান খানের মুক্তি, সরকারের পদত্যাগ এবং সংবিধানের ২৬তম সংশোধনী বাতিলের দাবিতে ডি–চকে সমাবেশের ডাক দিয়েছে পিটিআই। সংবিধানের এই সংশোধনীর মাধ্যমে উচ্চ আদালতে বিচারক নিয়োগের ক্ষমতা পার্লামেন্টের হাতে অর্পণ করা হয়েছে।
জিও নিউজ বলছে, বিক্ষোভাকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে পুলিশ কাঁদানে গ্যাসের শেল নিক্ষেপ করেছে। অন্যদিকে পিটিআই কর্মীরা পাথর ছুড়ে পাল্টা হামলা চালিয়েছে। এতে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ আকার ধারণ করে।
ফয়সালাবাদ থেকে ইসলামাবাদ ও রাওয়ালপিন্ডিগামী গুরুত্বপূর্ণ সড়কগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
সংবাদমাধ্যমটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মোটরওয়েজ এম-৩ ও এম-৪–এর বিভিন্ন পয়েন্টে কনটেইনার বসানো হয়েছে। এতে এই মহাসড়কগুলোতে প্রবেশের সুযোগ সম্পূর্ণভাবে বন্ধ হয়ে গেছে। এ ছাড়া, ফয়সালাবাদ থেকে শেইখুপুরা ও লাহোর সড়কের একাধিক স্থানে যান চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
এদিকে রাওয়ালপিন্ডির হাকলা ইন্টারচেঞ্জের কাছে পুলিশ কনস্টেবলের মৃত্যু ও আহত হওয়ার ঘটনায় থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। পিটিআই প্রতিষ্ঠাতা ইমরান খান, খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী আলি আমিন গান্দাপুর, সালার খান কাকার, শাহিদ খাট্টাকসহ অন্যদের নাম উল্লেখ করে তক্ষশীলা থানায় মামলাটি করা হয়।
মামলার এফআইআরে বলা হয়েছে, কাঁদানে গ্যাস, রাবার বুলেট বন্দুক ও অন্য অস্ত্র নিয়ে হামলাকারীরা ১৪৪ ধারা লঙ্ঘন করে এবং পুলিশ অফিসার ও নিরাপত্তা কর্মীদের ওপর লাঠি ও পাথর দিয়ে আক্রমণ চালায়।
আরও পড়ুন
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের দাবি, ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতি চুক্তি মেনে নিতে রাজি হয়েছে ইসরায়েল। পাশাপাশি, হামাস এই চুক্তি না মানলে ফলাফল আরও খারাপ হবে বলেও দাবি করেন ট্রাম্প।
সিরিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে নিতে একটি নির্বাহী আদেশে সই করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। প্রায় ৬ মাস আগে সিরিয়ায় ক্ষমতা থেকে উৎখাত হন দেশটির দীর্ঘদিনের শাসক বাশার আল-আসাদ। তাঁকে উৎখাতে নেতৃত্ব দেন দেশটির বর্তমান শাসক আহমেদ আল–শারা।
যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট এক ঐতিহাসিক রায়ে ফেডারেল বিচারকদের ক্ষমতা কমিয়ে দিয়েছে। এই বিচারকেরা প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব সীমিত করার নির্বাহী আদেশ স্থগিত করতে দেশব্যাপী আদেশ জারি করেছিলেন।