
বিডিজেন ডেস্ক

বিশ্বের সর্ববৃহৎ মরুভূমি সাহারা মরুভূমির একটি অংশে ভয়াবহ বন্যা দেখা দিয়েছে। সাহারা মরুভূমিতে এমন বন্যা বেশ বিরল ঘটনা।
সামাজিক যোগাযোগামাধ্যমে এরই মধ্যে মরুভূমির বন্যার বেশ কিছু ছবি ও ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে। জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাবের কারণে এমন হয়েছে বলে মনে করছেন জলবায়ুবিদরা।
সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান মরক্কোর আবহাওয়া সংস্থাকে উদ্ধৃত করে জানিয়েছে, মরক্কোর উত্তর-পূর্বাঞ্চলে টানা দুই দিন বৃষ্টি হয়। এই বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ছিল গড়ের চেয়ে অনেক বেশি। রাজধানী রাবাত থেকে ৪৫০ কিলোমিটার দক্ষিণের গ্রাম তাগোনিটে এই বৃষ্টি হয়।
মরক্কোর আবহাওয়া সংস্থা বলছে, সেপ্টেম্বরের একদিন বৃষ্টিপাত হয় ১০০ মিলিমিটার। এই বৃষ্টি এ সময়ে রেকর্ড। এরপর চলতি মাসে স্যাটেলাইটে তোলা সাহারা মরুভূমির ছবি প্রকাশ করেছে যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা।
নাসার ছবিতে সাহারার ইরিকুই হ্রদ দেখা যায়। এটি সাহারার জাগোরা ও টাটা অঞ্চলের মাঝে অবস্থিত একটি শুকনো হ্রদ। আর তা ভরে গেছে পানিতে।
মরক্কোর আবহাওয়া সংস্থার কর্মকর্তা হুসাইন ইউআবেব বলেন, ‘এই অল্প সময়ে এত বেশি বৃষ্টি আমরা সচরাচর দেখি না। ৩০ বা ৫০ বছর আগে এমন হয়েছিল।’
দ্য গার্ডিয়ান বলছে, মরক্কোতে গত মাসের বন্যায় ১৮ জন মারা গেছে। গত বছরের ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি পুষিয়ে উঠতে না উঠতেই এবার বন্যা ব্যাপক ক্ষতি করেছে মরক্কোর।
উত্তর, কেন্দ্রীয় ও পশ্চিম আফ্রিকার প্রায় ৯০ লাখ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে সাহারা মরুভূমি। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে যেকোনো সময় সংকট দেখা দিতে পারে এখানে।
এ ব্যাপারে বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থার মহাসচিব সেলেস্তে সাওলো বলেন, ‘উষ্ণতা বৃদ্ধির ফলে এখানে হাইড্রোলজিক্যাল চক্র ত্বরান্বিত হয়েছে। এই সাহারা এখন আমাদের কাছে অপ্রত্যাশিত এক জায়গা। এখানে এখন অনেক পানি দেখা দিতে পারে। আবার একদম পানিশূণ্যও হয়ে যেতে পারে।’

বিশ্বের সর্ববৃহৎ মরুভূমি সাহারা মরুভূমির একটি অংশে ভয়াবহ বন্যা দেখা দিয়েছে। সাহারা মরুভূমিতে এমন বন্যা বেশ বিরল ঘটনা।
সামাজিক যোগাযোগামাধ্যমে এরই মধ্যে মরুভূমির বন্যার বেশ কিছু ছবি ও ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে। জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাবের কারণে এমন হয়েছে বলে মনে করছেন জলবায়ুবিদরা।
সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান মরক্কোর আবহাওয়া সংস্থাকে উদ্ধৃত করে জানিয়েছে, মরক্কোর উত্তর-পূর্বাঞ্চলে টানা দুই দিন বৃষ্টি হয়। এই বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ছিল গড়ের চেয়ে অনেক বেশি। রাজধানী রাবাত থেকে ৪৫০ কিলোমিটার দক্ষিণের গ্রাম তাগোনিটে এই বৃষ্টি হয়।
মরক্কোর আবহাওয়া সংস্থা বলছে, সেপ্টেম্বরের একদিন বৃষ্টিপাত হয় ১০০ মিলিমিটার। এই বৃষ্টি এ সময়ে রেকর্ড। এরপর চলতি মাসে স্যাটেলাইটে তোলা সাহারা মরুভূমির ছবি প্রকাশ করেছে যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা।
নাসার ছবিতে সাহারার ইরিকুই হ্রদ দেখা যায়। এটি সাহারার জাগোরা ও টাটা অঞ্চলের মাঝে অবস্থিত একটি শুকনো হ্রদ। আর তা ভরে গেছে পানিতে।
মরক্কোর আবহাওয়া সংস্থার কর্মকর্তা হুসাইন ইউআবেব বলেন, ‘এই অল্প সময়ে এত বেশি বৃষ্টি আমরা সচরাচর দেখি না। ৩০ বা ৫০ বছর আগে এমন হয়েছিল।’
দ্য গার্ডিয়ান বলছে, মরক্কোতে গত মাসের বন্যায় ১৮ জন মারা গেছে। গত বছরের ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি পুষিয়ে উঠতে না উঠতেই এবার বন্যা ব্যাপক ক্ষতি করেছে মরক্কোর।
উত্তর, কেন্দ্রীয় ও পশ্চিম আফ্রিকার প্রায় ৯০ লাখ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে সাহারা মরুভূমি। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে যেকোনো সময় সংকট দেখা দিতে পারে এখানে।
এ ব্যাপারে বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থার মহাসচিব সেলেস্তে সাওলো বলেন, ‘উষ্ণতা বৃদ্ধির ফলে এখানে হাইড্রোলজিক্যাল চক্র ত্বরান্বিত হয়েছে। এই সাহারা এখন আমাদের কাছে অপ্রত্যাশিত এক জায়গা। এখানে এখন অনেক পানি দেখা দিতে পারে। আবার একদম পানিশূণ্যও হয়ে যেতে পারে।’
“তারা দূর দেশে, প্রিয়জনদের থেকে বহু দূরে থেকে কাজ করেন—শুধু ঘরের মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর জন্য। কিন্তু সেই পথে তারা নিজের আনন্দের মুহূর্তগুলো হারিয়ে ফেলেন,” বড় মঞ্চে দর্শকদের সঙ্গে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে বলেন আসিফ।
হাজারো প্রবাসী বাংলাদেশি ও তাদের পরিবার উৎসবে অংশ নেন। নাচ, গান ও আলোকসজ্জায় গোটা পার্ক রূপ নেয় উৎসবের নগরে। প্রবাসী রুমেল বলেন, “এটি সত্যিই অসাধারণ। প্রতিদিন কাজের চাপে থাকি, পরিবারের মুখে হাসি রাখতে লড়াই করি। এই আয়োজন আমাদের ক্লান্তি ভুলিয়ে দিয়েছে।
জাঁকজমকপূর্ণ এই উৎসবে থাকছে প্রাণবন্ত পরিবেশনা, ঐতিহ্যবাহী সংগীত ও নৃত্য, সঙ্গে থাকবে আসল বাংলাদেশি খাবারের স্বাদ—সব মিলিয়ে এটি হয়ে উঠবে বাংলাদেশের ঐতিহ্যের এক চমৎকার প্রদর্শনী।
সমুদ্রে বিপদগ্রস্ত মানুষের জীবন রক্ষা আন্তর্জাতিক সামুদ্রিক আইনের অধীনে মানবিক ও নৈতিক দায়িত্ব। ইউএনএইচসিআর ও আইওএম আহ্বান জানিয়েছে, এমন ট্র্যাজেডি রোধে অনুসন্ধান ও উদ্ধার সক্ষমতা বৃদ্ধি, নিরাপদ আশ্রয়ে প্রবেশের সুযোগ নিশ্চিতকরণ এবং আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা জোরদারের জন্য।