বিডিজেন ডেস্ক
সৌদি আরবে এ বছর মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের সংখ্যা রেকর্ড ছাড়িয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার আরও চার ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার পর এ সংখ্যা ৩০৩-এ পৌঁছেছে। বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
সৌদি প্রেস এজেন্সির বরাতে এএফপি জানায়, সর্বশেষ মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তের মধ্যে তিনজন মাদক চোরাচালানের অভিযোগে এবং একজন হত্যার দায়ে দোষী সাব্যস্ত হন।
রাষ্ট্রীয় তথ্যানুযায়ী, সেপ্টেম্বর শেষে সৌদি আরবে ২০০ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছিল। তবে সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের হার দ্রুত বেড়েছে।
আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা আমনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩ সালে চীন এবং ইরানের পর মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের দিক থেকে সৌদি আরব তৃতীয় স্থানে ছিল। ২০২২ সালে দেশটিতে ১৯৬ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছিল, যা এক বছরে ছিল সর্বোচ্চ।
মানবাধিকার সংগঠনগুলো বলছে, মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের এই উচ্চ হার আন্তর্জাতিক মানদণ্ডের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ। এটি মানবাধিকার লঙ্ঘনের অন্যতম উদাহরণ।
সৌদি আরবে এ বছর মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের সংখ্যা রেকর্ড ছাড়িয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার আরও চার ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার পর এ সংখ্যা ৩০৩-এ পৌঁছেছে। বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
সৌদি প্রেস এজেন্সির বরাতে এএফপি জানায়, সর্বশেষ মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তের মধ্যে তিনজন মাদক চোরাচালানের অভিযোগে এবং একজন হত্যার দায়ে দোষী সাব্যস্ত হন।
রাষ্ট্রীয় তথ্যানুযায়ী, সেপ্টেম্বর শেষে সৌদি আরবে ২০০ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছিল। তবে সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের হার দ্রুত বেড়েছে।
আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা আমনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩ সালে চীন এবং ইরানের পর মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের দিক থেকে সৌদি আরব তৃতীয় স্থানে ছিল। ২০২২ সালে দেশটিতে ১৯৬ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছিল, যা এক বছরে ছিল সর্বোচ্চ।
মানবাধিকার সংগঠনগুলো বলছে, মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের এই উচ্চ হার আন্তর্জাতিক মানদণ্ডের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ। এটি মানবাধিকার লঙ্ঘনের অন্যতম উদাহরণ।
মালয়েশিয়ায় সম্প্রতি গ্রেপ্তার হওয়া একটি বাংলাদেশি জঙ্গি গোষ্ঠী সিরিয়া ও বাংলাদেশে ইসলামিক স্টেট (আইএস) সেলগুলোকে অর্থ সহায়তা দেওয়ার জন্য অর্থ সংগ্রহ করছিল। আজ শুক্রবার (৪ জুলাই) সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানিয়েছেন মালয়েশিয়ার পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) দাতুক সেরি মোহাম্মদ খালিদ ইসমাইল।
যুক্তরাষ্ট্র-সমর্থিত নতুন যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব গাজায় যুদ্ধের অবসান ঘটাবে—এমন নিশ্চয়তা চায় হামাস। গতকাল বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) এমনটাই জানিয়েছে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠনটির ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের দাবি, ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতি চুক্তি মেনে নিতে রাজি হয়েছে ইসরায়েল। পাশাপাশি, হামাস এই চুক্তি না মানলে ফলাফল আরও খারাপ হবে বলেও দাবি করেন ট্রাম্প।