
বিডিজেন ডেস্ক

কবি আসাদ চৌধুরীর চলে যাওয়ার দিনটি (৫ অক্টোবর) স্মরণ করে তাঁর স্বজন ও ভক্তদের কথায়, কবিতায়, সংগীতে কবির সঙ্গে যুক্ত হওয়ার ইচ্ছায় কানাডার টরন্টোয় স্মরণসভা ও মৃত্যুবার্ষিকী পালন করেছেন।
স্কারবরোর কপিং রোডে আবৃত্তিকার ও সংগঠক হিমাদ্রী রায়ের সঞ্চালনায় সূচনা সংগীত পরিবেশন করেন মৈত্রেয়ী দেবী ও শিখা আখতারি আহমাদ।
‘তোমাদের যা বলার ছিল, বলছে কি তা বাংলাদেশ'। কবির কর্ম নিয়ে আলোকপাত করেন কবি দিলওয়ার এলাহী। সাংস্কৃতিক সংগঠক আরিয়ান হক নজরুল রচিত ভক্তিগীতির পরিবেশনায় আলয় যখন শান্ত স্নিগ্ধ তারপর একে একে স্মৃতিচারণ করেন সেলিনা সিদ্দিকী, কথা সাহিত্যিক সালমা বাণী, মিডিয়া ব্যাক্তিত্ব আসমা আহমেদ, সাংস্কৃতিক সংগঠক শাপলা শালুক, রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব আমিন মিয়া, মিডিয়া ব্যক্তিত্ব সুমন রাহমান,কবি কন্যা নুসরাত জাহান চৌধুরী ও কবি পুত্র আসিফ চৌধুরী।
কবি আসাদ চৌধুরীর সাহিত্যকর্ম ও মানুষ আসাদ চৌধুরীর ওপর বক্তব্য দেন কবি দিলারা হাফিজ। তিনি কবিকে নিয়ে স্বরচিত কবিতা আবৃত্তি করে শোনান। তিনি কবিপত্নী কবি সাহানা চৌধুরীকে সবার উদ্দেশে কিছু বলতে বলেন।
অনুষ্ঠানে কবি দেলওয়ার এলাহী কবি দিলারা হাফিজকে সভানেত্রী মনোনীত করে কবি আসাদ চৌধুরী স্মৃতি পর্ষদের ঘোষণা দেন।
অনুষ্ঠানে সমবেতরা শহরের সবাইকে নিয়ে এর পরিধি বাড়িয়ে একসঙ্গে কাজ করার প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন। কবি পরিবার ও উপস্থিত ভক্তরা তা সর্বসম্মতভাবে গ্রহণ করেন।
অনুষ্ঠানে আলোকিত উপস্থিতি ছিল রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ও সাংস্কৃতিক পৃষ্ঠপোষক ফাইজুল করিম ও জাকির হোসেনের। হাস্যজ্জোল উপস্থিতি ছিল আবৃত্তিকার দিলারা নাহার বাবু ও এলিনা মিতার। ছিলেন কবির প্রিয় মুখ রতন রায়, গৌতম শিকদার, গ্যারী খ্রিষ্টোফার রোজারিও।
শিখা আখতারি ও আসিফ চৌধুরীর সংগীতে মধ্যরাতে সকল কবি ভক্ত তাদের স্পন্দনে কবি আসাদ চৌধুরী উপস্থিতি নিয়ে ঘরে ফেরেন।

কবি আসাদ চৌধুরীর চলে যাওয়ার দিনটি (৫ অক্টোবর) স্মরণ করে তাঁর স্বজন ও ভক্তদের কথায়, কবিতায়, সংগীতে কবির সঙ্গে যুক্ত হওয়ার ইচ্ছায় কানাডার টরন্টোয় স্মরণসভা ও মৃত্যুবার্ষিকী পালন করেছেন।
স্কারবরোর কপিং রোডে আবৃত্তিকার ও সংগঠক হিমাদ্রী রায়ের সঞ্চালনায় সূচনা সংগীত পরিবেশন করেন মৈত্রেয়ী দেবী ও শিখা আখতারি আহমাদ।
‘তোমাদের যা বলার ছিল, বলছে কি তা বাংলাদেশ'। কবির কর্ম নিয়ে আলোকপাত করেন কবি দিলওয়ার এলাহী। সাংস্কৃতিক সংগঠক আরিয়ান হক নজরুল রচিত ভক্তিগীতির পরিবেশনায় আলয় যখন শান্ত স্নিগ্ধ তারপর একে একে স্মৃতিচারণ করেন সেলিনা সিদ্দিকী, কথা সাহিত্যিক সালমা বাণী, মিডিয়া ব্যাক্তিত্ব আসমা আহমেদ, সাংস্কৃতিক সংগঠক শাপলা শালুক, রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব আমিন মিয়া, মিডিয়া ব্যক্তিত্ব সুমন রাহমান,কবি কন্যা নুসরাত জাহান চৌধুরী ও কবি পুত্র আসিফ চৌধুরী।
কবি আসাদ চৌধুরীর সাহিত্যকর্ম ও মানুষ আসাদ চৌধুরীর ওপর বক্তব্য দেন কবি দিলারা হাফিজ। তিনি কবিকে নিয়ে স্বরচিত কবিতা আবৃত্তি করে শোনান। তিনি কবিপত্নী কবি সাহানা চৌধুরীকে সবার উদ্দেশে কিছু বলতে বলেন।
অনুষ্ঠানে কবি দেলওয়ার এলাহী কবি দিলারা হাফিজকে সভানেত্রী মনোনীত করে কবি আসাদ চৌধুরী স্মৃতি পর্ষদের ঘোষণা দেন।
অনুষ্ঠানে সমবেতরা শহরের সবাইকে নিয়ে এর পরিধি বাড়িয়ে একসঙ্গে কাজ করার প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন। কবি পরিবার ও উপস্থিত ভক্তরা তা সর্বসম্মতভাবে গ্রহণ করেন।
অনুষ্ঠানে আলোকিত উপস্থিতি ছিল রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ও সাংস্কৃতিক পৃষ্ঠপোষক ফাইজুল করিম ও জাকির হোসেনের। হাস্যজ্জোল উপস্থিতি ছিল আবৃত্তিকার দিলারা নাহার বাবু ও এলিনা মিতার। ছিলেন কবির প্রিয় মুখ রতন রায়, গৌতম শিকদার, গ্যারী খ্রিষ্টোফার রোজারিও।
শিখা আখতারি ও আসিফ চৌধুরীর সংগীতে মধ্যরাতে সকল কবি ভক্ত তাদের স্পন্দনে কবি আসাদ চৌধুরী উপস্থিতি নিয়ে ঘরে ফেরেন।
এই প্রতিবেদনটি থেকে বোঝা যায়, এই নীতির সবচেয়ে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে বাংলাদেশ, পাকিস্তান, সোমালিয়া, নাইজেরিয়া, উত্তর আফ্রিকা এবং মধ্যপ্রাচ্যের প্রবাসীদের ওপর। এসব দেশ থেকে আসা বিপুলসংখ্যক মুসলিম নাগরিক যুক্তরাজ্যে বসবাস করেন।
২০২৫ সালে দেশটির গোল্ডেন ভিসা ও ভ্রমণ ভিসা প্রকল্পের অধীনে নতুন আরও কিছু ক্যাটাগরি নিয়ে এসেছে। যার মধ্যে আবেদন ও যোগ্যতার ক্ষেত্রে কিছু নিয়ম পরিবর্তন করা হয়েছে। এতে পর্যটক, পেশাজীবী ও বাসিন্দারা কীভাবে দেশটিতে প্রবেশ করবেন সেটির নিয়মবালি যুক্ত করা হয়েছে।
সভায় দেশটিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ ভোটারদের কঠোরভাবে সতর্ক করে বলেন, কাকে ভোট দেওয়া হয়েছে, সেই তথ্য সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করা বা অন্য কারও সঙ্গে শেয়ার করা যাবে না। ব্যালটকে তিনি একজন ভোটারের গোপনীয় আমানত হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, এর ব্যবহার অবশ্যই দায়িত্বশীলভাবে করতে হবে।
টেলিগ্রাফের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, একই ঘটনার ভিন্ন আরেকটি অনুসন্ধানে জানা গেছে, চীন, বাংলাদেশ ও ভিয়েতনামে প্রতারকেরা প্রশ্নপত্র ফাঁস করেছে। এমনকি টাকার বিনিময়ে তারা প্রশ্নপত্রগুলো বিক্রি করেছে।

সভায় দেশটিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ ভোটারদের কঠোরভাবে সতর্ক করে বলেন, কাকে ভোট দেওয়া হয়েছে, সেই তথ্য সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করা বা অন্য কারও সঙ্গে শেয়ার করা যাবে না। ব্যালটকে তিনি একজন ভোটারের গোপনীয় আমানত হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, এর ব্যবহার অবশ্যই দায়িত্বশীলভাবে করতে হবে।
৩ দিন আগে