বিডিজেন ডেস্ক
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে স্থায়ী হতে চান অনেকে। ইউরোপ কিংবা আমেরিকায় হলে তো কথাই নেই। এ ছাড়া উন্নত ও উন্নয়নশীল অনেক দেশেই স্থায়ীভাবে থেকে যেতে চান কেউ কেউ। কেননা অভিবাসী আইন দিন দিন কঠোর করছে দেশগুলো। এ কারণে বিভিন্ন দেশে থাকা কঠিন হয়ে পড়ছে।
এসব চিন্তা করে কোনো দেশের নাগরিকত্ব পেতে চান অনেক অভিবাসী। এ জন্য অবশ্য কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে। এর মধ্যে কয়েকটি দেশ এই নিয়ম বেশ সহজ করেছে। এসব দেশের কোনো নাগরিককে বিয়ে করলেই দ্রুত আপনি পেয়ে যেতে পারেন সেই দেশের নাগরিকত্ব।
এমন ৫টি দেশ নিয়ে জেনে নেওয়া যাক:
মেক্সিকো
উত্তর আমেরিকা মহাদেশের এই দেশের নাম শুনলেই প্রথমে ভেসে আসে যুক্তরাষ্ট্রের সীমান্তে অভিবাসীর ঢল। অনেকেই মেক্সিকোতে নাগরিকত্ব নিয়ে পরে সেখান থেকে চলে যান আমেরিকাতে। তবে মেক্সিকোর নাগরিকত্ব পেতে হলে কিছু নিয়ম মেনে চলতে হয়।
মেক্সিকোর কোনো নাগরিককে বিয়ে করলে এই প্রক্রিয়া সহজ হয়ে থাকে। বিয়ে করার পর আপনি নাগরিকত্ব পাওয়ার জন্য আবেদন করবেন। নাগরিকত্ব পেতে ২ বছর লাগতে পারে। এখানে আমলাতান্ত্রিক জটিলতা নেই বললেই চলে।
আর্জেন্টিনা
ফুটবল তারকা দিয়াগো ম্যারাডোনা কিংবা লিওনেল মেসির নামেই অধিক পরিচিত দেশ আর্জেন্টিনা। ফুটবলের জন্য বিখ্যাত দক্ষিণ আমেরিকার এই দেশের নাগরিকত্ব পাওয়াও তেমন জটিল কোনো ব্যাপার নয়। এ জন্য আপনাকে বিয়ে করতে হবে দেশটির কোনো নাগরিককে।
বিয়ের পর নাগরিকত্ব পেতে ২ বছর লাগতে পারে। এখানেও আমলাতান্ত্রিক জটিলতা নেই বললেই চলে। বিয়ের পর কোথাও একসঙ্গে থাকছেন, এমন প্রমাণ না দেখালেও চলবে।
ডমিনিকান রিপাবলিক
ক্যারিবীয় অঞ্চলের দেশ ডমিনিকান রিপাবলিকেও আপনি চাইলে দ্রুত নাগরিকত্ব নিতে পারেন। এ জন্য আরও কম সময় লাগবে। এখানকার কোনো নাগরিককে বিয়ে করার পর দেশটির নাগরিক হতে আপনাকে মাত্র ৬ মাস অপেক্ষা করতে হবে। আর বেশি সময় লাগলে সর্বোচ্চ ১ বছরের মধ্যে পেয়ে যেতে পারেন নাগরিকত্ব।
ব্রাজিল
আর্জেন্টিনার মতো ব্রাজিলও বাংলাদেশের মানুষের কাছে বেশ পরিচিত নাম। দক্ষিণ আমেরিকার দেশটি ফুটবলার পেলের নামেই অনেকে চেনেন। এ ছাড়া সাম্বা নাচের জন্যও দেশটি বিখ্যাত। এ দেশের নাগরিকত্ব পেতে হলে আপনাকে দেশটির কোনো নাগরিককে বিয়ে করার পর মাত্র ১ বছর অপেক্ষা করতে হবে। এখানে তাদের ভাষা জানা থাকার কোনো শর্ত নেই।
পর্তুগাল
এমন যদি হয়, বিয়ে করলেই ইউরোপের কোনো দেশের নাগরিকত্ব মিলবে! হ্যাঁ, এমন সুযোগ দিচ্ছে ইউরোপের দেশ পর্তুগাল। দেশটির কোনো নাগরিককে বিয়ে করলে এরপর আপনাকে নাগরিকত্ব পেতে অপেক্ষা করতে হবে ৩ বছর। তবে এখানে কিছু শর্ত শিথিল করা হয়েছে। বিয়ের পর আপনাকে পর্তুগালে না থাকলেও চলবে।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে স্থায়ী হতে চান অনেকে। ইউরোপ কিংবা আমেরিকায় হলে তো কথাই নেই। এ ছাড়া উন্নত ও উন্নয়নশীল অনেক দেশেই স্থায়ীভাবে থেকে যেতে চান কেউ কেউ। কেননা অভিবাসী আইন দিন দিন কঠোর করছে দেশগুলো। এ কারণে বিভিন্ন দেশে থাকা কঠিন হয়ে পড়ছে।
এসব চিন্তা করে কোনো দেশের নাগরিকত্ব পেতে চান অনেক অভিবাসী। এ জন্য অবশ্য কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে। এর মধ্যে কয়েকটি দেশ এই নিয়ম বেশ সহজ করেছে। এসব দেশের কোনো নাগরিককে বিয়ে করলেই দ্রুত আপনি পেয়ে যেতে পারেন সেই দেশের নাগরিকত্ব।
এমন ৫টি দেশ নিয়ে জেনে নেওয়া যাক:
মেক্সিকো
উত্তর আমেরিকা মহাদেশের এই দেশের নাম শুনলেই প্রথমে ভেসে আসে যুক্তরাষ্ট্রের সীমান্তে অভিবাসীর ঢল। অনেকেই মেক্সিকোতে নাগরিকত্ব নিয়ে পরে সেখান থেকে চলে যান আমেরিকাতে। তবে মেক্সিকোর নাগরিকত্ব পেতে হলে কিছু নিয়ম মেনে চলতে হয়।
মেক্সিকোর কোনো নাগরিককে বিয়ে করলে এই প্রক্রিয়া সহজ হয়ে থাকে। বিয়ে করার পর আপনি নাগরিকত্ব পাওয়ার জন্য আবেদন করবেন। নাগরিকত্ব পেতে ২ বছর লাগতে পারে। এখানে আমলাতান্ত্রিক জটিলতা নেই বললেই চলে।
আর্জেন্টিনা
ফুটবল তারকা দিয়াগো ম্যারাডোনা কিংবা লিওনেল মেসির নামেই অধিক পরিচিত দেশ আর্জেন্টিনা। ফুটবলের জন্য বিখ্যাত দক্ষিণ আমেরিকার এই দেশের নাগরিকত্ব পাওয়াও তেমন জটিল কোনো ব্যাপার নয়। এ জন্য আপনাকে বিয়ে করতে হবে দেশটির কোনো নাগরিককে।
বিয়ের পর নাগরিকত্ব পেতে ২ বছর লাগতে পারে। এখানেও আমলাতান্ত্রিক জটিলতা নেই বললেই চলে। বিয়ের পর কোথাও একসঙ্গে থাকছেন, এমন প্রমাণ না দেখালেও চলবে।
ডমিনিকান রিপাবলিক
ক্যারিবীয় অঞ্চলের দেশ ডমিনিকান রিপাবলিকেও আপনি চাইলে দ্রুত নাগরিকত্ব নিতে পারেন। এ জন্য আরও কম সময় লাগবে। এখানকার কোনো নাগরিককে বিয়ে করার পর দেশটির নাগরিক হতে আপনাকে মাত্র ৬ মাস অপেক্ষা করতে হবে। আর বেশি সময় লাগলে সর্বোচ্চ ১ বছরের মধ্যে পেয়ে যেতে পারেন নাগরিকত্ব।
ব্রাজিল
আর্জেন্টিনার মতো ব্রাজিলও বাংলাদেশের মানুষের কাছে বেশ পরিচিত নাম। দক্ষিণ আমেরিকার দেশটি ফুটবলার পেলের নামেই অনেকে চেনেন। এ ছাড়া সাম্বা নাচের জন্যও দেশটি বিখ্যাত। এ দেশের নাগরিকত্ব পেতে হলে আপনাকে দেশটির কোনো নাগরিককে বিয়ে করার পর মাত্র ১ বছর অপেক্ষা করতে হবে। এখানে তাদের ভাষা জানা থাকার কোনো শর্ত নেই।
পর্তুগাল
এমন যদি হয়, বিয়ে করলেই ইউরোপের কোনো দেশের নাগরিকত্ব মিলবে! হ্যাঁ, এমন সুযোগ দিচ্ছে ইউরোপের দেশ পর্তুগাল। দেশটির কোনো নাগরিককে বিয়ে করলে এরপর আপনাকে নাগরিকত্ব পেতে অপেক্ষা করতে হবে ৩ বছর। তবে এখানে কিছু শর্ত শিথিল করা হয়েছে। বিয়ের পর আপনাকে পর্তুগালে না থাকলেও চলবে।
এসব দেশের কোনো নাগরিককে বিয়ে করলেই দ্রুত আপনি পেয়ে যেতে পারেন সেই দেশের নাগরিকত্ব।
সৌদি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, আবাসন, শ্রম ও সীমান্ত নিরাপত্তা আইন মেনে চলা নিশ্চিত করতে এ অভিযান চালানো হয়েছে।
কুয়েতের একটি তদন্ত কমিটি ২ হাজার ৮৯৯ কুয়েতির নাগরিকত্ব বাতিল করেছে। এ সিদ্ধান্তটি এখন অনুমোদনের জন্য মন্ত্রিপরিষদের কাছে পাঠানো হবে।
কুয়েতে ১০ হাজার নার্স নিয়োগে দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাংলাদেশ থেকে তালিকা পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন কুয়েতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল সৈয়দ তারেক হোসেন।