বিডিজেন ডেস্ক
মালয়েশিয়া থেকে দেশে ফেরার পথে কুয়ালালামপুর বিমানবন্দরে মো. হাকমত আলি খান (৪৪) নামে এক প্রবাসী বাংলাদেশির আকস্মিক মৃত্যু হয়েছে। মালয়েশিয়ায় চলমান অভিবাসী প্রত্যাবাসন কর্মসূচির আওতায় নাম নিবন্ধন করে সব প্রক্রিয়া শেষে বাংলাদেশে ফিরছিলেন তিনি।
কিন্তু শনিবার (১৪ ডিসেম্বর) কুয়ালালামপুর বিমানবন্দরে বিমানে ওঠার আগে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন মো. হাকমত আলি।
খবর সময় প্রবাসের।
স্থানীয় সময় পৌনে ৩টার দিকে কুয়ালালামপুরথেকে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে যাওয়া ইউএস বাংলা এয়ারলাইনসের-৩১৬ ফ্লাইটে হাকমত আলি খানের দেশে ফেরার কথা ছিল।
হাকমত আলি খানের পৈত্রিক বাড়ি কুমিল্লার কোতোয়ালি থানার সদর রসুলপুরে। তাঁর বাবার নাম মো. ফজলুল হক খান।
এ দিকে ইউএস বাংলা এয়ারলাইনসের স্টেশন ম্যানেজার মো. আমানুল হক মৃধা পলাশ জানিয়েছেন, অন্য যাত্রীর মতো হাকমত আলি খান বোর্ডিং সম্পন্ন করে ইমিগ্রেশন পার হওয়ার সময়ও সম্পূর্ণ সুস্থ ছিলেন। কিন্তু হঠাৎ বিমানে ওঠার আগ মুহূর্তে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। এ সময় কুয়ালালামপুর বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের কর্তব্যরত চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে তাকে মৃত ঘোষণা করেন। পরে তার মরদেহ বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধায়নে সেরডাং হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে বলে জানান ইউএসবাংলার ওই কর্মকর্তা।
এদিকে ট্রাভেল এজেন্সি এনজেডট্রিপ কর্তৃপক্ষ জানায়, ২৭ সেপ্টেম্বর কুয়ালালামপুর অফিসে গিয়ে হাকমত আলি খান নামে ওই প্রবাসী কুয়ালালামপুর থেকে ঢাকা যাওয়ার একটি বিমান টিকিট ক্রয় করেন। তার মৃত্যুর খবর দুঃখজনক উল্লেখ করে তার মরদেহ দেশে পাঠাতে সব ধরনের সহযোগিতারও আশ্বাস দেয় এজেন্সি কর্তৃপক্ষ।
হাকমত আলি খানের মরদেহ দেশে পাঠাতে তার ভিসা প্রদানকারী এজেন্সি ও বাংলাদেশ হাইকমিশনের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
হাকমত আলি খান দেশটিতে অনিয়মিত থাকার কারণে বাংলাদেশ দূতাবাস থেকে ট্রাভেল পারমিট ও ইমিগ্রেশন থেকে স্পেশাল পাস নিয়েছিলেন। তবে তার পরিবার ইমিগ্রেশন থেকে ইস্যু করা স্পেশাল পাসের মেয়াদ থাকা অবস্থায় নিহতের মরদেহ দেশে পাঠানোর অনুরোধ করেছে।
সূত্র: সময় প্রবাস
মালয়েশিয়া থেকে দেশে ফেরার পথে কুয়ালালামপুর বিমানবন্দরে মো. হাকমত আলি খান (৪৪) নামে এক প্রবাসী বাংলাদেশির আকস্মিক মৃত্যু হয়েছে। মালয়েশিয়ায় চলমান অভিবাসী প্রত্যাবাসন কর্মসূচির আওতায় নাম নিবন্ধন করে সব প্রক্রিয়া শেষে বাংলাদেশে ফিরছিলেন তিনি।
কিন্তু শনিবার (১৪ ডিসেম্বর) কুয়ালালামপুর বিমানবন্দরে বিমানে ওঠার আগে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন মো. হাকমত আলি।
খবর সময় প্রবাসের।
স্থানীয় সময় পৌনে ৩টার দিকে কুয়ালালামপুরথেকে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে যাওয়া ইউএস বাংলা এয়ারলাইনসের-৩১৬ ফ্লাইটে হাকমত আলি খানের দেশে ফেরার কথা ছিল।
হাকমত আলি খানের পৈত্রিক বাড়ি কুমিল্লার কোতোয়ালি থানার সদর রসুলপুরে। তাঁর বাবার নাম মো. ফজলুল হক খান।
এ দিকে ইউএস বাংলা এয়ারলাইনসের স্টেশন ম্যানেজার মো. আমানুল হক মৃধা পলাশ জানিয়েছেন, অন্য যাত্রীর মতো হাকমত আলি খান বোর্ডিং সম্পন্ন করে ইমিগ্রেশন পার হওয়ার সময়ও সম্পূর্ণ সুস্থ ছিলেন। কিন্তু হঠাৎ বিমানে ওঠার আগ মুহূর্তে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। এ সময় কুয়ালালামপুর বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের কর্তব্যরত চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে তাকে মৃত ঘোষণা করেন। পরে তার মরদেহ বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধায়নে সেরডাং হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে বলে জানান ইউএসবাংলার ওই কর্মকর্তা।
এদিকে ট্রাভেল এজেন্সি এনজেডট্রিপ কর্তৃপক্ষ জানায়, ২৭ সেপ্টেম্বর কুয়ালালামপুর অফিসে গিয়ে হাকমত আলি খান নামে ওই প্রবাসী কুয়ালালামপুর থেকে ঢাকা যাওয়ার একটি বিমান টিকিট ক্রয় করেন। তার মৃত্যুর খবর দুঃখজনক উল্লেখ করে তার মরদেহ দেশে পাঠাতে সব ধরনের সহযোগিতারও আশ্বাস দেয় এজেন্সি কর্তৃপক্ষ।
হাকমত আলি খানের মরদেহ দেশে পাঠাতে তার ভিসা প্রদানকারী এজেন্সি ও বাংলাদেশ হাইকমিশনের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
হাকমত আলি খান দেশটিতে অনিয়মিত থাকার কারণে বাংলাদেশ দূতাবাস থেকে ট্রাভেল পারমিট ও ইমিগ্রেশন থেকে স্পেশাল পাস নিয়েছিলেন। তবে তার পরিবার ইমিগ্রেশন থেকে ইস্যু করা স্পেশাল পাসের মেয়াদ থাকা অবস্থায় নিহতের মরদেহ দেশে পাঠানোর অনুরোধ করেছে।
সূত্র: সময় প্রবাস
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের দাবি, ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতি চুক্তি মেনে নিতে রাজি হয়েছে ইসরায়েল। পাশাপাশি, হামাস এই চুক্তি না মানলে ফলাফল আরও খারাপ হবে বলেও দাবি করেন ট্রাম্প।
সিরিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে নিতে একটি নির্বাহী আদেশে সই করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। প্রায় ৬ মাস আগে সিরিয়ায় ক্ষমতা থেকে উৎখাত হন দেশটির দীর্ঘদিনের শাসক বাশার আল-আসাদ। তাঁকে উৎখাতে নেতৃত্ব দেন দেশটির বর্তমান শাসক আহমেদ আল–শারা।
যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট এক ঐতিহাসিক রায়ে ফেডারেল বিচারকদের ক্ষমতা কমিয়ে দিয়েছে। এই বিচারকেরা প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব সীমিত করার নির্বাহী আদেশ স্থগিত করতে দেশব্যাপী আদেশ জারি করেছিলেন।