বিডিজেন ডেস্ক
সংযুক্ত আরব আমিরাতের (ইউএই) বাণিজ্যিক নগরী দুবাইয়ে বিশ্বের সবচেয়ে বড় সোনার বারের প্রদর্শনী হয়েছে। শহরের ঐতিহ্যবাহী স্বর্ণের বাজার গোল্ড সুক এক্সটেনশন কর্তৃপক্ষ এ আয়োজন করে। সংবাদমাধ্যম অ্যারাবিয়ান বিজনেসের এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা যায়।
গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস অনুযায়ী, প্রদর্শনীতে স্থান পাওয়া বারটির ওজন ৩০০ কেজির বেশি। এর মালিক আরব ধনকুবের এসা আল ফালাসির মালিকানাধীন খনি কোম্পানি এমিরেটস মিন্টিং ফ্যাক্টরি।
আয়োজকরা বলছেন, এ প্রদর্শনী দুবাইকে স্বর্ণ ও মূল্যবান ধাতুর ক্ষেত্রে একটি বৈশ্বিক কেন্দ্র হিসেবে তুলে ধরেছে।
গত শনিবার শুরু হওয়া এই প্রদর্শনী রোববার শেষ হয়। দুদিনের এ আয়োজনে দর্শনার্থীরা রেকর্ডধারী স্বর্ণবারটি কাছ থেকে দেখার বিরল সুযোগ পান। এ ছাড়া ব্যতিক্রমী বারটির সঙ্গে ছবি তুলে স্মৃতিময় মুহূর্ত ধারণ করেন। এটি গোল্ড সুক এক্সটেনশনের এমিরেটস মিন্টিং ফ্যাক্টরি শপের সামনে প্রদর্শিত হয়।
এর আগে জাপানে ২৫০ কেজি ওজনের একটি স্বর্ণবার প্রদর্শন করা হয়েছিল। সেখান থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে দুবাইয়ের প্রদর্শনীটির আয়োজন করা হয়।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের (ইউএই) বাণিজ্যিক নগরী দুবাইয়ে বিশ্বের সবচেয়ে বড় সোনার বারের প্রদর্শনী হয়েছে। শহরের ঐতিহ্যবাহী স্বর্ণের বাজার গোল্ড সুক এক্সটেনশন কর্তৃপক্ষ এ আয়োজন করে। সংবাদমাধ্যম অ্যারাবিয়ান বিজনেসের এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা যায়।
গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস অনুযায়ী, প্রদর্শনীতে স্থান পাওয়া বারটির ওজন ৩০০ কেজির বেশি। এর মালিক আরব ধনকুবের এসা আল ফালাসির মালিকানাধীন খনি কোম্পানি এমিরেটস মিন্টিং ফ্যাক্টরি।
আয়োজকরা বলছেন, এ প্রদর্শনী দুবাইকে স্বর্ণ ও মূল্যবান ধাতুর ক্ষেত্রে একটি বৈশ্বিক কেন্দ্র হিসেবে তুলে ধরেছে।
গত শনিবার শুরু হওয়া এই প্রদর্শনী রোববার শেষ হয়। দুদিনের এ আয়োজনে দর্শনার্থীরা রেকর্ডধারী স্বর্ণবারটি কাছ থেকে দেখার বিরল সুযোগ পান। এ ছাড়া ব্যতিক্রমী বারটির সঙ্গে ছবি তুলে স্মৃতিময় মুহূর্ত ধারণ করেন। এটি গোল্ড সুক এক্সটেনশনের এমিরেটস মিন্টিং ফ্যাক্টরি শপের সামনে প্রদর্শিত হয়।
এর আগে জাপানে ২৫০ কেজি ওজনের একটি স্বর্ণবার প্রদর্শন করা হয়েছিল। সেখান থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে দুবাইয়ের প্রদর্শনীটির আয়োজন করা হয়।
অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের সিডনিতে চট্টগ্রাম ক্লাব অস্ট্রেলিয়ার (সিসিএ) উদ্যোগে ‘মেজবান ২০২৫’-এর সফলতা উদ্যাপন উপলক্ষে এক বিশেষ পারিবারিক মধ্যাহ্নভোজ ও মিলনমেলার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সৌদি আরবের বন্দর নগরী জেদ্দায় এই ঐতিহাসিক উদ্যোগের প্রতি প্রবাসী বাংলাদেশিদের সাড়া এখনো আশানুরূপ নয়। মধ্যপ্রাচ্যের এই দেশটিতে প্রায় ৩০ লাখ বাংলাদেশি কর্মরত আছেন, তাদের মধ্যে এখন পর্যন্ত মাত্র ২ হাজার ৫০০ জন ভোটার হিসেবে নিবন্ধন সম্পন্ন করেছেন।
ড. আসিফ নজরুল তার আলোচনার শুরুতে বাহরাইন ও বাংলাদেশের মাঝে বন্ধুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক সর্ম্পকের কথা তুলে ধরেন। তিনি দুই দেশের দ্বিপক্ষীয় বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোকপাত করেন। বিশেষ করে বাহরাইনে বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য দীর্ঘ দিন বন্ধ থাকা শ্রমবাজার ও ভিসা উন্মুক্ত করে দেওয়ার জন্য আহ্বান জানান তিনি।
এ বছর সূচকে চীনের অগ্রগতি চোখে পড়ার মতো। ২০২৪ সালে ১৯তম অবস্থান থেকে উঠে এসে এবার ৬ষ্ঠ হয়েছে দেশটি। অন্যদিকে মালয়েশিয়া প্রথমবারের মতো শীর্ষ ১০-এ প্রবেশ করেছে। ভিয়েতনাম রয়েছে ৫ম স্থানে।