বিডিজেন ডেস্ক
সংযুক্ত আরব আমিরাতের ফেডারেল প্রতিযোগিতা ও পরিসংখ্যান কেন্দ্র (এফসিএসসি) ঘোষণা করেছে, দেশটির শ্রমশক্তি ২০২৪ সালে ৯ দশমিক ৪ মিলিয়ন জনে পৌঁছেছে। যা ২০২৩ সালের তুলনায় অনেক বেশি।
খবর সংযুক্ত আরব আমিরাতভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজের।
দেশটিতে ১৫ বছর ও তার বেশি বয়সী ব্যক্তিদের অর্থনৈতিক অংশগ্রহণের হার বেড়ে ৮১ দশমিক ৪ শতাংশ এবং বেকারত্বের হার কমে ১ দশমিক ৯ শতাংশে নেমেছে, যা আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) অনুমান অনুযায়ী বিশ্বে সর্বনিম্ন স্তরের মধ্যে একটি।
শ্রমবাজারে আরব আমিরাতের বৈশ্বিক নেতৃত্ব
আন্তর্জাতিক ব্যবস্থাপনা উন্নয়ন ইনস্টিটিউট (আইএমডি) প্রকাশিত ওয়ার্ল্ড কম্পিটিটিভনেস ইয়ারবুকের প্রতিবেদনে দেখা গেছে, সংযুক্ত আরব আমিরাত শ্রমবাজার প্রতিযোগিতার সূচকে বিশ্ব নেতৃত্বকে আরও শক্তিশালী করছে। সংযুক্ত আরব আমিরাত ২০২৫ সালের শ্রমশক্তি প্রবৃদ্ধি সূচকে বিশ্বে প্রথম স্থান অধিকার করেছে। এ ছাড়া পাঁচটি অন্য সূচকে শীর্ষ পাঁচে অবস্থান করেছে, যার মধ্যে:
*শ্রমশক্তির শতাংশে বিশ্বে ২য় স্থান
*বিদেশি শ্রমশক্তির শতাংশে বিশ্বে ২য় স্থান
বেকারত্বের হার ১ দশমিক ৯ শতাংশ
এফসিএসসির পরিচালক হানান আহলি বলেন, ২০২৪ সালের শ্রমশক্তি সমীক্ষার ইতিবাচক ফলাফল—যেখানে শ্রমশক্তির আকার ও অর্থনৈতিক অংশগ্রহণের হার বৃদ্ধি এবং বেকারত্বের হার মাত্র ১ দশমিক ৯ শতাংশে নেমে এসেছে—এগুলো শুধু পরিসংখ্যান নয়। এগুলো আমাদের দেশের দূরদর্শী নেতৃত্বের ফল, যারা ধারাবাহিকভাবে কর্মশক্তি বৃদ্ধির জন্য একটি আদর্শ পরিবেশ গড়ে তুলছেন। তাদের লক্ষ বিভিন্ন উদ্যোগ ও নীতিমালার মাধ্যমে শ্রমশক্তির উন্নয়নকে সহায়তা করা এবং বেকারত্বের হার হ্রাস করা।
তিনি আরও বলেন, শ্রমশক্তি সমীক্ষা একটি গুরুত্বপূর্ণ পারিবারিক সমীক্ষা, যা গবেষণা ও পরিসংখ্যান বিশ্লেষণের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য সরবরাহ, নীতি নির্ধারকদের সহায়তা এবং শ্রমশক্তি সম্পর্কিত সর্বশেষ ও সঠিক তথ্য প্রদান করে।
শ্রমশক্তি এবং লিঙ্গভিত্তিক তথ্য
*শ্রমশক্তি: ৯ দশমিক ৪ মিলিয়ন (১৫ বছর বা তদূর্ধ্ব)
*কর্মরত মানুষের সংখ্যা: ৯ দশমিক ২ মিলিয়ন
*পুরুষ: ৭ দশমিক ৫ মিলিয়ন (৮১ শতাংশ)
*নারী: ১ দশমিক ৭ মিলিয়ন (১৯ শতাংশ)
*অর্থনৈতিক অংশগ্রহণের হার: ৮১ দশমিক ৪ শতাংশ
*যুব বেকারত্ব (১৫–২৪ বছর): ৫ দশমিক ২ শতাংশ
*সামগ্রিক বেকারত্ব: ১ দশমিক ৯ শতাংশ
বেসরকারি খাতের নেতৃত্ব
সংযুক্ত আরব আমিরাতের শ্রমশক্তির ৮৫ শতাংশ বেসরকারি খাতে নিয়োজিত, যা ৭ দশমিক ৮ মিলিয়ন মানুষের সমান। এর মধ্যে:
*পুরুষ: ৬ দশমিক ৭ মিলিয়ন
*নারী: ১ মিলিয়ন
বাকি শ্রমশক্তি সরকারি খাত, কূটনৈতিক সংস্থা, অলাভজনক প্রতিষ্ঠান এবং অন্য খাতে নিয়োজিত।
বয়সভিত্তিক শ্রমশক্তি
*৩০–৩৯ বছর বয়সী: ৩ দশমিক ৩ মিলিয়ন (৩৬ শতাংশ)
*২৫–২৯ বছর বয়সী: ১ দশমিক ৫ মিলিয়ন
*৪০–৪৪ বছর বয়সী: ১ দশমিক ৪ মিলিয়ন
চাকরিজীবী ও স্বনির্ভর কর্মসংস্থান
*বেতনভুক্ত চাকরিজীবী: ৯৬ শতাংশ (৮ দশমিক ৮ মিলিয়ন)
*পুরুষ: ৭ দশমিক ২ মিলিয়ন
*নারী: ১ দশমিক ৬ মিলিয়ন
নিয়োগকর্তা/স্বনিয়োজিত
৩ শতাংশ (৩ লাখ ৪৩ হাজার ৭০০ জন)
*পুরুষ: ৩ লাখ ১ হাজার ৯০০
*নারী: ৪১ হাজার ৭০০
সংযুক্ত আরব আমিরাতের শ্রমশক্তি ২০২৪ সালে উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি পেয়েছে, বেকারত্বের হার কমেছে এবং অর্থনৈতিক অংশগ্রহণ বেড়েছে। বেসরকারি খাতের নেতৃত্ব, যুব কর্মসংস্থানের উন্নতি এবং বৈশ্বিক শ্রমবাজার প্রতিযোগিতায় নেতৃত্ব সংযুক্ত আরব আমিরাতকে একটি শক্তিশালী শ্রমবাজার দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের ফেডারেল প্রতিযোগিতা ও পরিসংখ্যান কেন্দ্র (এফসিএসসি) ঘোষণা করেছে, দেশটির শ্রমশক্তি ২০২৪ সালে ৯ দশমিক ৪ মিলিয়ন জনে পৌঁছেছে। যা ২০২৩ সালের তুলনায় অনেক বেশি।
খবর সংযুক্ত আরব আমিরাতভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজের।
দেশটিতে ১৫ বছর ও তার বেশি বয়সী ব্যক্তিদের অর্থনৈতিক অংশগ্রহণের হার বেড়ে ৮১ দশমিক ৪ শতাংশ এবং বেকারত্বের হার কমে ১ দশমিক ৯ শতাংশে নেমেছে, যা আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) অনুমান অনুযায়ী বিশ্বে সর্বনিম্ন স্তরের মধ্যে একটি।
শ্রমবাজারে আরব আমিরাতের বৈশ্বিক নেতৃত্ব
আন্তর্জাতিক ব্যবস্থাপনা উন্নয়ন ইনস্টিটিউট (আইএমডি) প্রকাশিত ওয়ার্ল্ড কম্পিটিটিভনেস ইয়ারবুকের প্রতিবেদনে দেখা গেছে, সংযুক্ত আরব আমিরাত শ্রমবাজার প্রতিযোগিতার সূচকে বিশ্ব নেতৃত্বকে আরও শক্তিশালী করছে। সংযুক্ত আরব আমিরাত ২০২৫ সালের শ্রমশক্তি প্রবৃদ্ধি সূচকে বিশ্বে প্রথম স্থান অধিকার করেছে। এ ছাড়া পাঁচটি অন্য সূচকে শীর্ষ পাঁচে অবস্থান করেছে, যার মধ্যে:
*শ্রমশক্তির শতাংশে বিশ্বে ২য় স্থান
*বিদেশি শ্রমশক্তির শতাংশে বিশ্বে ২য় স্থান
বেকারত্বের হার ১ দশমিক ৯ শতাংশ
এফসিএসসির পরিচালক হানান আহলি বলেন, ২০২৪ সালের শ্রমশক্তি সমীক্ষার ইতিবাচক ফলাফল—যেখানে শ্রমশক্তির আকার ও অর্থনৈতিক অংশগ্রহণের হার বৃদ্ধি এবং বেকারত্বের হার মাত্র ১ দশমিক ৯ শতাংশে নেমে এসেছে—এগুলো শুধু পরিসংখ্যান নয়। এগুলো আমাদের দেশের দূরদর্শী নেতৃত্বের ফল, যারা ধারাবাহিকভাবে কর্মশক্তি বৃদ্ধির জন্য একটি আদর্শ পরিবেশ গড়ে তুলছেন। তাদের লক্ষ বিভিন্ন উদ্যোগ ও নীতিমালার মাধ্যমে শ্রমশক্তির উন্নয়নকে সহায়তা করা এবং বেকারত্বের হার হ্রাস করা।
তিনি আরও বলেন, শ্রমশক্তি সমীক্ষা একটি গুরুত্বপূর্ণ পারিবারিক সমীক্ষা, যা গবেষণা ও পরিসংখ্যান বিশ্লেষণের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য সরবরাহ, নীতি নির্ধারকদের সহায়তা এবং শ্রমশক্তি সম্পর্কিত সর্বশেষ ও সঠিক তথ্য প্রদান করে।
শ্রমশক্তি এবং লিঙ্গভিত্তিক তথ্য
*শ্রমশক্তি: ৯ দশমিক ৪ মিলিয়ন (১৫ বছর বা তদূর্ধ্ব)
*কর্মরত মানুষের সংখ্যা: ৯ দশমিক ২ মিলিয়ন
*পুরুষ: ৭ দশমিক ৫ মিলিয়ন (৮১ শতাংশ)
*নারী: ১ দশমিক ৭ মিলিয়ন (১৯ শতাংশ)
*অর্থনৈতিক অংশগ্রহণের হার: ৮১ দশমিক ৪ শতাংশ
*যুব বেকারত্ব (১৫–২৪ বছর): ৫ দশমিক ২ শতাংশ
*সামগ্রিক বেকারত্ব: ১ দশমিক ৯ শতাংশ
বেসরকারি খাতের নেতৃত্ব
সংযুক্ত আরব আমিরাতের শ্রমশক্তির ৮৫ শতাংশ বেসরকারি খাতে নিয়োজিত, যা ৭ দশমিক ৮ মিলিয়ন মানুষের সমান। এর মধ্যে:
*পুরুষ: ৬ দশমিক ৭ মিলিয়ন
*নারী: ১ মিলিয়ন
বাকি শ্রমশক্তি সরকারি খাত, কূটনৈতিক সংস্থা, অলাভজনক প্রতিষ্ঠান এবং অন্য খাতে নিয়োজিত।
বয়সভিত্তিক শ্রমশক্তি
*৩০–৩৯ বছর বয়সী: ৩ দশমিক ৩ মিলিয়ন (৩৬ শতাংশ)
*২৫–২৯ বছর বয়সী: ১ দশমিক ৫ মিলিয়ন
*৪০–৪৪ বছর বয়সী: ১ দশমিক ৪ মিলিয়ন
চাকরিজীবী ও স্বনির্ভর কর্মসংস্থান
*বেতনভুক্ত চাকরিজীবী: ৯৬ শতাংশ (৮ দশমিক ৮ মিলিয়ন)
*পুরুষ: ৭ দশমিক ২ মিলিয়ন
*নারী: ১ দশমিক ৬ মিলিয়ন
নিয়োগকর্তা/স্বনিয়োজিত
৩ শতাংশ (৩ লাখ ৪৩ হাজার ৭০০ জন)
*পুরুষ: ৩ লাখ ১ হাজার ৯০০
*নারী: ৪১ হাজার ৭০০
সংযুক্ত আরব আমিরাতের শ্রমশক্তি ২০২৪ সালে উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি পেয়েছে, বেকারত্বের হার কমেছে এবং অর্থনৈতিক অংশগ্রহণ বেড়েছে। বেসরকারি খাতের নেতৃত্ব, যুব কর্মসংস্থানের উন্নতি এবং বৈশ্বিক শ্রমবাজার প্রতিযোগিতায় নেতৃত্ব সংযুক্ত আরব আমিরাতকে একটি শক্তিশালী শ্রমবাজার দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের বাংলাদেশি দুই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে অনুষ্ঠিত এইচএসসি (২০২৫) ফলাফল সন্তোষজনক হয়েছে।
সংযুক্ত আরব আমিরাত ২০২৫ সালের শ্রমশক্তি প্রবৃদ্ধি সূচকে বিশ্বে প্রথম স্থান অধিকার করেছে। এ ছাড়া পাঁচটি অন্য সূচকে শীর্ষ পাঁচে অবস্থান করেছে, যার মধ্যে রয়েছে শ্রমশক্তির শতাংশে বিশ্বে ২য় স্থান এবং বিদেশি শ্রমশক্তির শতাংশে বিশ্বে ২য় স্থান।
প্রথমার্ধে শিল্পী গেয়েছেন নিজের পছন্দের গান, আর দ্বিতীয়ার্ধে পরিবেশন করেছেন শ্রোতাদের অনুরোধের গান। গানের মাঝে তিনি গল্পের মতো করে গানের পটভূমি ও অর্থ বিশ্লেষণ করেছেন, যা শ্রোতারা গভীর আগ্রহে উপভোগ করেন।
কুয়েতে প্রবাসী সাংবাদিক আবু বক্কর সিদ্দিক পাভেলের বাবা হাজী মোহাম্মদ আবু তাহেরের মৃত্যুতে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।