বিডিজেন ডেস্ক
মালয়েশিয়ার সাবাহর প্রাদেশিক সরকারের কয়েকজন মন্ত্রী ও কর্মকর্তাদের সঙ্গে পৃথক পৃথক বৈঠক করেছেন বাংলাদেশ হাইকমিশনের কর্মকর্তারা।
সাবাহ প্রদেশের কোটা কিনাবালুতে ১৯-২০ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হয় ইন্টারন্যাশনাল ব্লু ইকোনমি কনফারেন্স ২০২৪।
এতে ডেপুটি হাইকমিশনার মোহাম্মদ খোরশেদ আলম খাস্তগীরের নেতৃত্বে মালয়েশিয়ার বাংলাদেশ হাইকমিশনের একটি উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদল অংশগ্রহণ করে।
কনফারেন্স চলাকালে বাংলাদেশ হাইকমিশনের প্রতিনিধিদল সাবাহ প্রদেশের উপ-মূখ্যমন্ত্রী ১ এবং কৃষি, মৎস্য ও খাদ্য নিরাপত্তাবিষয়ক দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী ড. জেফরি জি কিটিংগান, অর্থমন্ত্রী দাতুক সেরি পাংলিমা মাসিদি মানজুন, শিল্প উন্নয়ন ও উদ্যোক্তা মন্ত্রণালয়ের পার্মানেন্ট সচিব দাতুক থমাস লজিজিন, স্বরাষ্ট্র বিভাগের সচিব দাতুক এজি শাহমিনান এজি শাহরি, অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও বিনিয়োগ কর্তৃপক্ষের উপ প্রধান নির্বাহী ড. সং ভান লিয়ং, পুলিশ কমিশনার দাতুক জাওতেহ ডিকুন এবং শ্রম বিভাগের পরিচালক ওয়ান জুলকফলি বিন ওয়ান সেটাপার সঙ্গে আলাদা আলাদা বৈঠক করে।
বৈঠকে ডেপুটি হাইকমিশনারের সঙ্গে ছিলেন কাউন্সেলর (রাজনৈতিক) প্রণব কুমার ভট্টাচার্য, প্রথম সচিব (শ্রম) এ এস এম জাহিদুর রহমান, প্রথম সচিব (রাজনৈতিক) রেহানা পারভিন।
বৈঠকে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে সাবাহ প্রদেশে বাংলাদেশিদের প্রবেশের জন্য মুখ্যমন্ত্রীর দপ্তরের স্পেশাল পাস নেওয়ার বিধান বাতিল এবং বাংলাদেশি কর্মী নিয়োগের অনুরোধ জানানো হয়। এ ছাড়া, দ্বিপক্ষীয় কৃষি উন্নয়ন ও বাণিজ্য বৃদ্ধির বিষয়টি তুলে ধরা হয়।
সাবাহ প্রদেশের মন্ত্রী ও কর্মকর্তারা বাংলাদেশিদের প্রবেশের জন্য স্পেশাল পাস নেওয়ার বিধান বাতিল করার এবং বাংলাদেশি কর্মী নিয়োগের বিষয়টি বিবেচনার আশ্বাস দেন।
কৃষিমন্ত্রী বাংলাদেশের কৃষি পদ্ধতি, বিশেষ করে ধান, মাছ উৎপাদন সম্পর্কে জানতে এবং বাংলাদেশের সঙ্গে সহযোগিতার সুযোগ অন্বেষণের জন্য আগামী বছরের শুরুতে বাংলাদেশ সফর করার আগ্রহ প্রকাশ করেন।
মালয়েশিয়ার বাংলাদেশ হাইকমিশনের প্রথম সচিব (প্রেস) সুফি আবদুল্লাহিল মারুফ এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছেন।
উল্লেখ্য, মালয়েশিয়ার সাবাহ প্রদেশে বাংলাদেশি বিভিন্ন পেশাজীবীদের কাজের সুযোগ থাকলেও সাধারণ কর্মীদের কাজের অনুমতি নেই।
মালয়েশিয়ার সাবাহর প্রাদেশিক সরকারের কয়েকজন মন্ত্রী ও কর্মকর্তাদের সঙ্গে পৃথক পৃথক বৈঠক করেছেন বাংলাদেশ হাইকমিশনের কর্মকর্তারা।
সাবাহ প্রদেশের কোটা কিনাবালুতে ১৯-২০ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হয় ইন্টারন্যাশনাল ব্লু ইকোনমি কনফারেন্স ২০২৪।
এতে ডেপুটি হাইকমিশনার মোহাম্মদ খোরশেদ আলম খাস্তগীরের নেতৃত্বে মালয়েশিয়ার বাংলাদেশ হাইকমিশনের একটি উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদল অংশগ্রহণ করে।
কনফারেন্স চলাকালে বাংলাদেশ হাইকমিশনের প্রতিনিধিদল সাবাহ প্রদেশের উপ-মূখ্যমন্ত্রী ১ এবং কৃষি, মৎস্য ও খাদ্য নিরাপত্তাবিষয়ক দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী ড. জেফরি জি কিটিংগান, অর্থমন্ত্রী দাতুক সেরি পাংলিমা মাসিদি মানজুন, শিল্প উন্নয়ন ও উদ্যোক্তা মন্ত্রণালয়ের পার্মানেন্ট সচিব দাতুক থমাস লজিজিন, স্বরাষ্ট্র বিভাগের সচিব দাতুক এজি শাহমিনান এজি শাহরি, অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও বিনিয়োগ কর্তৃপক্ষের উপ প্রধান নির্বাহী ড. সং ভান লিয়ং, পুলিশ কমিশনার দাতুক জাওতেহ ডিকুন এবং শ্রম বিভাগের পরিচালক ওয়ান জুলকফলি বিন ওয়ান সেটাপার সঙ্গে আলাদা আলাদা বৈঠক করে।
বৈঠকে ডেপুটি হাইকমিশনারের সঙ্গে ছিলেন কাউন্সেলর (রাজনৈতিক) প্রণব কুমার ভট্টাচার্য, প্রথম সচিব (শ্রম) এ এস এম জাহিদুর রহমান, প্রথম সচিব (রাজনৈতিক) রেহানা পারভিন।
বৈঠকে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে সাবাহ প্রদেশে বাংলাদেশিদের প্রবেশের জন্য মুখ্যমন্ত্রীর দপ্তরের স্পেশাল পাস নেওয়ার বিধান বাতিল এবং বাংলাদেশি কর্মী নিয়োগের অনুরোধ জানানো হয়। এ ছাড়া, দ্বিপক্ষীয় কৃষি উন্নয়ন ও বাণিজ্য বৃদ্ধির বিষয়টি তুলে ধরা হয়।
সাবাহ প্রদেশের মন্ত্রী ও কর্মকর্তারা বাংলাদেশিদের প্রবেশের জন্য স্পেশাল পাস নেওয়ার বিধান বাতিল করার এবং বাংলাদেশি কর্মী নিয়োগের বিষয়টি বিবেচনার আশ্বাস দেন।
কৃষিমন্ত্রী বাংলাদেশের কৃষি পদ্ধতি, বিশেষ করে ধান, মাছ উৎপাদন সম্পর্কে জানতে এবং বাংলাদেশের সঙ্গে সহযোগিতার সুযোগ অন্বেষণের জন্য আগামী বছরের শুরুতে বাংলাদেশ সফর করার আগ্রহ প্রকাশ করেন।
মালয়েশিয়ার বাংলাদেশ হাইকমিশনের প্রথম সচিব (প্রেস) সুফি আবদুল্লাহিল মারুফ এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছেন।
উল্লেখ্য, মালয়েশিয়ার সাবাহ প্রদেশে বাংলাদেশি বিভিন্ন পেশাজীবীদের কাজের সুযোগ থাকলেও সাধারণ কর্মীদের কাজের অনুমতি নেই।
১১৪/২০২৪ ধারায় নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জিসিসি অঞ্চলের যেকোনো দেশে বসবাসরত এবং ন্যূনতম ৬ মাসের জন্য বৈধ রেসিডেন্স পারমিটধারী বিদেশি নাগরিকেরা কুয়েতে প্রবেশ করতে চাইলে স্থলপথ কিংবা আকাশ পথে বন্দরে এসে সরাসরি পর্যটন ভিসা (অন অ্যারাইভাল ভিসা) পাবেন।
মালয়েশিয়ার দায়রা আদালতে ২ বাংলাদেশির বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের অভিযোগ আনা হয়েছে।
কৃষকদের স্বার্থের সঙ্গে কখনোই আপস করবে না ভারত সরকার। দেশটির স্বাধীনতা দিবসে লালকেল্লা থেকে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে আবার কেন্দ্রীয় সরকারের অবস্থান স্পষ্ট করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
হাইতির গ্যাংদের নিয়ন্ত্রণে এবার কাজ পাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের বেসরকারি নিরাপত্তা ঠিকাদারি সংস্থা। এরই মধ্যে একটি দীর্ঘমেয়াদি চুক্তি হয়েছে। এই সংস্থা সেখানে প্রবল ক্ষমতাধর গ্যাংগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করবে এবং একই সঙ্গে কর আদায়ের দায়িত্বও পালন করবে।