
বিডিজেন ডেস্ক

সৌদি আরবের বাৎসরিক বিনোদন উৎসব ‘রিয়াদ সিজন’ এর একটি ফ্যাশন শো নিয়ে বিতর্ক চলছে। সেই ফ্যাশন শোতে ‘গ্লাস ইন্সটলেশন’ (কাচ দিয়ে তৈরি একটা বস্তু) দেখানো হয়েছিল, যা পবিত্র কাবা শরিফের মত দেখতে। পরে মূলধারার আরব গণমাধ্যম এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এ নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি’র প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়। এ ঘটনার পর অনেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এর সমালোচনা করছেন। কেউ কেউ আবার সৌদি যুবরাজকেও দায়ী করেছেন।
তবে কর্তৃপক্ষের তরফে জানানো হয়েছে এটা কাঁচের তৈরি একটা ঘনকাকৃতির কাঠামো, যার সঙ্গে কাবার কোনো সম্পর্ক নেই।
সৌদি আরবের সরকারি গণমাধ্যম সমস্ত অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছে। গুজব রুখতে কাজ করে এমন এক সৌদি সংগঠনও জানিয়েছে, ফ্যাশন শোতে রাখা যে কাঠামোকে ঘিরে এত বিতর্ক, তা একটা কাচের তৈরি ঘনকাকৃতির একটা বস্তু মাত্র। এছাড়াও সৌদি আরবের ‘অ্যান্টি রিউমর অথরিটি’ বা গুজব বিরোধী কর্তৃপক্ষ ওই অনুষ্ঠানে পবিত্র কাবা শরিফের আদলে তৈরি কোনো বস্তু ব্যবহারের বিষয়টা সুস্পষ্টভাবে অস্বীকার করেছে।
সরকারি গণমাধ্যমের ব্যাখ্যা দেওয়া সত্ত্বেও অনেক ইসলামি ব্যক্তিত্ব এই ঘটনাকে ‘ইসলামের অবমাননা’ বলে মনে করেছেন। কেউ কেউ আবার আরও একধাপ এগিয়ে গিয়ে বলেছেন যে এই ‘বিকৃত’ প্রদর্শনীতে যা করা হয়েছে তা ‘শয়তানের কার্যকলাপ’।
কানাডীয় ইসলামী লেখক তারিক অব্দ আল-হলিম ‘টেলিগ্রাম’-এ হিদায়াত আলসারি নামে পোস্ট শেয়ার করেন। তিনি লিখেছেন, ‘আরব উপদ্বীপে বহুঈশ্বরবাদ একটা আনুষ্ঠানিক ধর্ম হিসেবে ফিরে এসেছে।’
কেউ কেউ আবার একে ‘পৌত্তলিক প্রথার’ সঙ্গেও তুলনা করেছেন। এদিকে, কট্টরপন্থিদের অনেকেই এই বিতর্কের সঙ্গে যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের নাম জুড়ে দিয়ে তাকেও নিশানা করেছেন।
মরক্কোর ধর্মীয় নেতা আল-হাসান বিন আলি আল-কিত্তানি বলেছেন, ‘এই ঘটনা মূল্যবোধের অবক্ষয় ও দুর্নীতির লক্ষণ।’
সিরিয়া-ভিত্তিক চিন্তাবিদ আবদেল রহমান আল-ইদ্রিসির দাবি, ‘কাবার মতো দেখেতে কোনো কাঠামোর চারপাশে মডেলদের নাচ আসলে সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সলমানের নির্দেশে হয়েছে।’

সৌদি আরবের বাৎসরিক বিনোদন উৎসব ‘রিয়াদ সিজন’ এর একটি ফ্যাশন শো নিয়ে বিতর্ক চলছে। সেই ফ্যাশন শোতে ‘গ্লাস ইন্সটলেশন’ (কাচ দিয়ে তৈরি একটা বস্তু) দেখানো হয়েছিল, যা পবিত্র কাবা শরিফের মত দেখতে। পরে মূলধারার আরব গণমাধ্যম এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এ নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি’র প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়। এ ঘটনার পর অনেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এর সমালোচনা করছেন। কেউ কেউ আবার সৌদি যুবরাজকেও দায়ী করেছেন।
তবে কর্তৃপক্ষের তরফে জানানো হয়েছে এটা কাঁচের তৈরি একটা ঘনকাকৃতির কাঠামো, যার সঙ্গে কাবার কোনো সম্পর্ক নেই।
সৌদি আরবের সরকারি গণমাধ্যম সমস্ত অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছে। গুজব রুখতে কাজ করে এমন এক সৌদি সংগঠনও জানিয়েছে, ফ্যাশন শোতে রাখা যে কাঠামোকে ঘিরে এত বিতর্ক, তা একটা কাচের তৈরি ঘনকাকৃতির একটা বস্তু মাত্র। এছাড়াও সৌদি আরবের ‘অ্যান্টি রিউমর অথরিটি’ বা গুজব বিরোধী কর্তৃপক্ষ ওই অনুষ্ঠানে পবিত্র কাবা শরিফের আদলে তৈরি কোনো বস্তু ব্যবহারের বিষয়টা সুস্পষ্টভাবে অস্বীকার করেছে।
সরকারি গণমাধ্যমের ব্যাখ্যা দেওয়া সত্ত্বেও অনেক ইসলামি ব্যক্তিত্ব এই ঘটনাকে ‘ইসলামের অবমাননা’ বলে মনে করেছেন। কেউ কেউ আবার আরও একধাপ এগিয়ে গিয়ে বলেছেন যে এই ‘বিকৃত’ প্রদর্শনীতে যা করা হয়েছে তা ‘শয়তানের কার্যকলাপ’।
কানাডীয় ইসলামী লেখক তারিক অব্দ আল-হলিম ‘টেলিগ্রাম’-এ হিদায়াত আলসারি নামে পোস্ট শেয়ার করেন। তিনি লিখেছেন, ‘আরব উপদ্বীপে বহুঈশ্বরবাদ একটা আনুষ্ঠানিক ধর্ম হিসেবে ফিরে এসেছে।’
কেউ কেউ আবার একে ‘পৌত্তলিক প্রথার’ সঙ্গেও তুলনা করেছেন। এদিকে, কট্টরপন্থিদের অনেকেই এই বিতর্কের সঙ্গে যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের নাম জুড়ে দিয়ে তাকেও নিশানা করেছেন।
মরক্কোর ধর্মীয় নেতা আল-হাসান বিন আলি আল-কিত্তানি বলেছেন, ‘এই ঘটনা মূল্যবোধের অবক্ষয় ও দুর্নীতির লক্ষণ।’
সিরিয়া-ভিত্তিক চিন্তাবিদ আবদেল রহমান আল-ইদ্রিসির দাবি, ‘কাবার মতো দেখেতে কোনো কাঠামোর চারপাশে মডেলদের নাচ আসলে সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সলমানের নির্দেশে হয়েছে।’
২০২৫ সালে দেশটির গোল্ডেন ভিসা ও ভ্রমণ ভিসা প্রকল্পের অধীনে নতুন আরও কিছু ক্যাটাগরি নিয়ে এসেছে। যার মধ্যে আবেদন ও যোগ্যতার ক্ষেত্রে কিছু নিয়ম পরিবর্তন করা হয়েছে। এতে পর্যটক, পেশাজীবী ও বাসিন্দারা কীভাবে দেশটিতে প্রবেশ করবেন সেটির নিয়মবালি যুক্ত করা হয়েছে।
সভায় দেশটিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ ভোটারদের কঠোরভাবে সতর্ক করে বলেন, কাকে ভোট দেওয়া হয়েছে, সেই তথ্য সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করা বা অন্য কারও সঙ্গে শেয়ার করা যাবে না। ব্যালটকে তিনি একজন ভোটারের গোপনীয় আমানত হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, এর ব্যবহার অবশ্যই দায়িত্বশীলভাবে করতে হবে।
টেলিগ্রাফের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, একই ঘটনার ভিন্ন আরেকটি অনুসন্ধানে জানা গেছে, চীন, বাংলাদেশ ও ভিয়েতনামে প্রতারকেরা প্রশ্নপত্র ফাঁস করেছে। এমনকি টাকার বিনিময়ে তারা প্রশ্নপত্রগুলো বিক্রি করেছে।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের সকল মসজিদে ২০২৬ সালের জানুয়ারি থেকে জুমার নামাজের নতুন সময়সূচি ঘোষণা করেছে দেশটির ইসলামিক বিষয়ক সরকারি সংস্থা জেনারেল অথরিটি ফর ইসলামিক অ্যাফেয়ার্স অ্যান্ডোমেনটস ও যাকাত (আওকাফ)।

সভায় দেশটিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ ভোটারদের কঠোরভাবে সতর্ক করে বলেন, কাকে ভোট দেওয়া হয়েছে, সেই তথ্য সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করা বা অন্য কারও সঙ্গে শেয়ার করা যাবে না। ব্যালটকে তিনি একজন ভোটারের গোপনীয় আমানত হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, এর ব্যবহার অবশ্যই দায়িত্বশীলভাবে করতে হবে।
১৬ ঘণ্টা আগে