বিডিজেন ডেস্ক
ভিজিট ভিসায় কর্মরত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে দুবাই কর্তৃপক্ষ। এর ফলে দেশটিতে মেয়াদোত্তীর্ণ সময়ের জন্য অবস্থানকারীর সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পেয়েছে। এমনটাই জানিয়েছেন এজেন্টরা।
এ নিয়ে স্মার্ট ট্রাভেলসের জেনারেল ম্যানেজার সাফির মোহাম্মদ দাবি করেছেন, ‘আমরা সম্প্রতি একাধিক কোম্পানিতে কর্তৃপক্ষ পর্যবেক্ষণে যাচ্ছে বলে শুনেছি। গত কয়েক মাস ধরে পরিদর্শন দলগুলো আমাদের অফিস টাওয়ারেও বেশ কয়েকবার এসেছে। ভিজিট ভিসায় কাজ করা সর্বদা অবৈধ হলেও কর্তৃপক্ষ এখন নিশ্চিত করতে চাইছে যে, সবাই কঠোরভাবে নিয়ম মেনে চলছে কি না।’
এই প্রকল্পের অধীনে, যারা তাদের ভিসার মেয়াদোত্তীর্ণ সময়সীমা অতিক্রম করেছে তারা হয় তাদের অবস্থা বৈধ করতে পারে অথবা জরিমানা ছাড়াই চলে যেতে পারে।
সংবাদমাধ্যম খালিজ টাইমস বলছে, গত সেপ্টেম্বর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত চলমান প্রোগ্রামটি হাজার হাজার ভিসা সমস্যা সমাধানে সহায়তা করেছে। এ ছাড়া জানুয়ারিতে অভিযানের সময় ৬ হাজারের বেশি লঙ্ঘনকারীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
সাফির উল্লেখ করেছেন, এই ব্যবস্থা ভিজিট ভিসার মেয়াদোত্তীর্ণদের সংখ্যা অর্ধেকের বেশি হ্রাসে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।
প্লুটো ট্রাভেলসের ভারত আইদাসানি জোর দিয়ে বলেছেন যে সংযুক্ত আরব আমিরাতে ভিজিট ভিসায় কাজ করা সর্বদা অবৈধ। তিনি বলেন, ‘আমরা আমাদের গ্রাহকদের কঠোরভাবে পরামর্শ দিচ্ছি এটি না করার জন্য। জরিমানা কঠোর, যার ফলে ভিজিট ভিসায় কাজ করা যে কেউ ধরা পড়লে তাকে নির্বাসন দেওয়া হবে।’
গত বছরের আগস্টে সংযুক্ত আরব আমিরাত তাদের শ্রম আইন সংশোধন করেছে। এতে যেসব কোম্পানি যথাযথ অনুমতি ছাড়া কর্মী নিয়োগ করে অথবা তাদের জন্য চাকরি নিশ্চিত না করে দেশে নিয়ে আসে, তাদের ওপর ১ লাখ থেকে ১০ লাখ দিরহাম পর্যন্ত জরিমানা আরোপ করা হয়।
ভিজিট ভিসায় কর্মরত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে দুবাই কর্তৃপক্ষ। এর ফলে দেশটিতে মেয়াদোত্তীর্ণ সময়ের জন্য অবস্থানকারীর সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পেয়েছে। এমনটাই জানিয়েছেন এজেন্টরা।
এ নিয়ে স্মার্ট ট্রাভেলসের জেনারেল ম্যানেজার সাফির মোহাম্মদ দাবি করেছেন, ‘আমরা সম্প্রতি একাধিক কোম্পানিতে কর্তৃপক্ষ পর্যবেক্ষণে যাচ্ছে বলে শুনেছি। গত কয়েক মাস ধরে পরিদর্শন দলগুলো আমাদের অফিস টাওয়ারেও বেশ কয়েকবার এসেছে। ভিজিট ভিসায় কাজ করা সর্বদা অবৈধ হলেও কর্তৃপক্ষ এখন নিশ্চিত করতে চাইছে যে, সবাই কঠোরভাবে নিয়ম মেনে চলছে কি না।’
এই প্রকল্পের অধীনে, যারা তাদের ভিসার মেয়াদোত্তীর্ণ সময়সীমা অতিক্রম করেছে তারা হয় তাদের অবস্থা বৈধ করতে পারে অথবা জরিমানা ছাড়াই চলে যেতে পারে।
সংবাদমাধ্যম খালিজ টাইমস বলছে, গত সেপ্টেম্বর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত চলমান প্রোগ্রামটি হাজার হাজার ভিসা সমস্যা সমাধানে সহায়তা করেছে। এ ছাড়া জানুয়ারিতে অভিযানের সময় ৬ হাজারের বেশি লঙ্ঘনকারীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
সাফির উল্লেখ করেছেন, এই ব্যবস্থা ভিজিট ভিসার মেয়াদোত্তীর্ণদের সংখ্যা অর্ধেকের বেশি হ্রাসে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।
প্লুটো ট্রাভেলসের ভারত আইদাসানি জোর দিয়ে বলেছেন যে সংযুক্ত আরব আমিরাতে ভিজিট ভিসায় কাজ করা সর্বদা অবৈধ। তিনি বলেন, ‘আমরা আমাদের গ্রাহকদের কঠোরভাবে পরামর্শ দিচ্ছি এটি না করার জন্য। জরিমানা কঠোর, যার ফলে ভিজিট ভিসায় কাজ করা যে কেউ ধরা পড়লে তাকে নির্বাসন দেওয়া হবে।’
গত বছরের আগস্টে সংযুক্ত আরব আমিরাত তাদের শ্রম আইন সংশোধন করেছে। এতে যেসব কোম্পানি যথাযথ অনুমতি ছাড়া কর্মী নিয়োগ করে অথবা তাদের জন্য চাকরি নিশ্চিত না করে দেশে নিয়ে আসে, তাদের ওপর ১ লাখ থেকে ১০ লাখ দিরহাম পর্যন্ত জরিমানা আরোপ করা হয়।
অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের সিডনিতে চট্টগ্রাম ক্লাব অস্ট্রেলিয়ার (সিসিএ) উদ্যোগে ‘মেজবান ২০২৫’-এর সফলতা উদ্যাপন উপলক্ষে এক বিশেষ পারিবারিক মধ্যাহ্নভোজ ও মিলনমেলার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সৌদি আরবের বন্দর নগরী জেদ্দায় এই ঐতিহাসিক উদ্যোগের প্রতি প্রবাসী বাংলাদেশিদের সাড়া এখনো আশানুরূপ নয়। মধ্যপ্রাচ্যের এই দেশটিতে প্রায় ৩০ লাখ বাংলাদেশি কর্মরত আছেন, তাদের মধ্যে এখন পর্যন্ত মাত্র ২ হাজার ৫০০ জন ভোটার হিসেবে নিবন্ধন সম্পন্ন করেছেন।
ড. আসিফ নজরুল তার আলোচনার শুরুতে বাহরাইন ও বাংলাদেশের মাঝে বন্ধুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক সর্ম্পকের কথা তুলে ধরেন। তিনি দুই দেশের দ্বিপক্ষীয় বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোকপাত করেন। বিশেষ করে বাহরাইনে বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য দীর্ঘ দিন বন্ধ থাকা শ্রমবাজার ও ভিসা উন্মুক্ত করে দেওয়ার জন্য আহ্বান জানান তিনি।
এ বছর সূচকে চীনের অগ্রগতি চোখে পড়ার মতো। ২০২৪ সালে ১৯তম অবস্থান থেকে উঠে এসে এবার ৬ষ্ঠ হয়েছে দেশটি। অন্যদিকে মালয়েশিয়া প্রথমবারের মতো শীর্ষ ১০-এ প্রবেশ করেছে। ভিয়েতনাম রয়েছে ৫ম স্থানে।