বিডিজেন ডেস্ক
রোমানিয়ায় অভিবাসীদের নিয়ে আসা এজেন্সিগুলোর কাছ থেকে ওয়ার্ক পারমিট ইস্যুর বিনিময়ে ঘুষ নেওয়ার সময় ধরা পড়েছেন রোমানিয়ার দুই সরকারি কর্মকর্তা।
ভারত, নেপাল ও বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলো থেকে আসা অভিবাসীদের এসব পারমিট ইস্যু করা হতো।
রোমানিয়ার স্থানীয় গণমাধ্যম জিফোর মিডিয়ার এক প্রতিবেনে এ তথ্য উঠে এসেছে।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে রোমানিয়ায় বেড়েছে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলো থেকে যাওয়া অভিবাসীর সংখ্যা।
অভিবাসীরা রোমানিয়ায় আসার আগে সংশ্লিষ্ট কোম্পানিগুলো সরাসরি অথবা এজেন্সির মাধ্যমে তাদের জন্য রোমানিয়ার অভিবাসন দপ্তর থেকে ওয়ার্ক পারমিট ইস্যু করে থাকে।
ওয়ার্ক পারমিটের আবেদনটি করতে সরকারি ফির বাইরে আর কোনো অর্থ দিতে হয় না। কিন্তু কিছু অসাধু কর্মকর্তা নিয়োগকর্তাদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ঘুষ দাবি করে হাতিয়ে নেন বিপুল অর্থ।
জিফোর মিডিয়া জানিয়েছে, রোমানিয়ার জাতীয় দুর্নীতি দমন অধিদপ্তরের (ডিএনএ)-এর হাতে আটক হওয়া ব্যক্তিরা হলেন জেনারেল ইন্সপেক্টরেট ফর ইমিগ্রেশনের (আইজিআই) একজন এজেন্ট এবং বুখারেস্ট অঞ্চলের ইলোমিতা কাউন্টির অভিবাসন ব্যুরোর ভারপ্রাপ্ত প্রধান।
দেশটির প্রসিকিউটরেরা দাবি করেছেন, প্রতিটি পারমিট দিতে জনপ্রতি অন্তত ৩০০ ইউরো ঘুষ নিয়েছেন সংশ্লিষ্ট দুই কর্মকর্তা।
এ বছরের এপ্রিলে দক্ষিণ এশিয়ার কর্মীদের নিয়োগকারী সংস্থাগুলোর মালিকেরা সরাসরি দুর্নীতি দমন অধিদপ্তরের (ডিএনএ)-এর কাছে পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করার পর তদন্ত শুরু হয়েছিল।
এজেন্সি মালিকেরা প্রসিকিউটরদের বলেন, ২০২১ সাল থেকে বেশ কয়েকজন পুলিশ ও অভিবাসন কর্মকর্তা নেপাল, ভারত, বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কা থেকে রোমানিয়ায় আসতে ইচ্ছুক অভিবাসীদের জন্য ঘুষ চেয়েছে।
রোমানিয়ায় অভিবাসীদের নিয়ে আসা এজেন্সিগুলোর কাছ থেকে ওয়ার্ক পারমিট ইস্যুর বিনিময়ে ঘুষ নেওয়ার সময় ধরা পড়েছেন রোমানিয়ার দুই সরকারি কর্মকর্তা।
ভারত, নেপাল ও বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলো থেকে আসা অভিবাসীদের এসব পারমিট ইস্যু করা হতো।
রোমানিয়ার স্থানীয় গণমাধ্যম জিফোর মিডিয়ার এক প্রতিবেনে এ তথ্য উঠে এসেছে।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে রোমানিয়ায় বেড়েছে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলো থেকে যাওয়া অভিবাসীর সংখ্যা।
অভিবাসীরা রোমানিয়ায় আসার আগে সংশ্লিষ্ট কোম্পানিগুলো সরাসরি অথবা এজেন্সির মাধ্যমে তাদের জন্য রোমানিয়ার অভিবাসন দপ্তর থেকে ওয়ার্ক পারমিট ইস্যু করে থাকে।
ওয়ার্ক পারমিটের আবেদনটি করতে সরকারি ফির বাইরে আর কোনো অর্থ দিতে হয় না। কিন্তু কিছু অসাধু কর্মকর্তা নিয়োগকর্তাদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ঘুষ দাবি করে হাতিয়ে নেন বিপুল অর্থ।
জিফোর মিডিয়া জানিয়েছে, রোমানিয়ার জাতীয় দুর্নীতি দমন অধিদপ্তরের (ডিএনএ)-এর হাতে আটক হওয়া ব্যক্তিরা হলেন জেনারেল ইন্সপেক্টরেট ফর ইমিগ্রেশনের (আইজিআই) একজন এজেন্ট এবং বুখারেস্ট অঞ্চলের ইলোমিতা কাউন্টির অভিবাসন ব্যুরোর ভারপ্রাপ্ত প্রধান।
দেশটির প্রসিকিউটরেরা দাবি করেছেন, প্রতিটি পারমিট দিতে জনপ্রতি অন্তত ৩০০ ইউরো ঘুষ নিয়েছেন সংশ্লিষ্ট দুই কর্মকর্তা।
এ বছরের এপ্রিলে দক্ষিণ এশিয়ার কর্মীদের নিয়োগকারী সংস্থাগুলোর মালিকেরা সরাসরি দুর্নীতি দমন অধিদপ্তরের (ডিএনএ)-এর কাছে পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করার পর তদন্ত শুরু হয়েছিল।
এজেন্সি মালিকেরা প্রসিকিউটরদের বলেন, ২০২১ সাল থেকে বেশ কয়েকজন পুলিশ ও অভিবাসন কর্মকর্তা নেপাল, ভারত, বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কা থেকে রোমানিয়ায় আসতে ইচ্ছুক অভিবাসীদের জন্য ঘুষ চেয়েছে।
সৌদি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, আবাসন, শ্রম ও সীমান্ত নিরাপত্তা আইন মেনে চলা নিশ্চিত করতে এ অভিযান চালানো হয়েছে।
কুয়েতের একটি তদন্ত কমিটি ২ হাজার ৮৯৯ কুয়েতির নাগরিকত্ব বাতিল করেছে। এ সিদ্ধান্তটি এখন অনুমোদনের জন্য মন্ত্রিপরিষদের কাছে পাঠানো হবে।
কুয়েতে ১০ হাজার নার্স নিয়োগে দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাংলাদেশ থেকে তালিকা পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন কুয়েতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল সৈয়দ তারেক হোসেন।
সৌদি রেড ক্রিসেন্টের মদিনা শাখার পরিচালক ডা. আহমেদ বিন আলী আল জাহরানির ও মদিনা অঞ্চলের গভর্নর প্রিন্স সালমান বিন সুলতান বিন আব্দুলাজিজ আনুষ্ঠানিকভাবে এই সার্ভিসটির উদ্বোধন করেন।