
বিডিজেন ডেস্ক

ইতালি থেকে প্রথমবারের মতো অভিবাসন প্রত্যাশীদের একটি দলকে নৌবাহিনীর জাহাজে করে আলবেনিয়ায় পাঠানো হচ্ছে। বিষয়টি জানা আছে, এমন একটি সূত্র সোমবার (১৪ অক্টোবর) এ তথ্য জানিয়েছে। এর মধ্য দিয়ে অভিবাসন প্রত্যাশীদের বিদেশে পাঠিয়ে দেওয়ার বিতর্কিত পরিকল্পনা কাগজে–কলমে শুরু করল ইতালি সরকার।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স এই খবর দিয়ে বলেছে, অভিবাসন প্রত্যাশীদের জন্য আলবেনিয়ায় দুটি আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণ করেছে ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনির সরকার। সূত্র জানিয়েছে, এরই মধ্যে ভূমধ্যসাগরে ইতালির লামপেদুসা দ্বীপের কাছে থেকে ওই অভিবাসন প্রত্যাশীদের নিয়ে ছেড়ে গেছে একটি জাহাজ। সম্প্রতি তাদের সাগর থেকে উদ্ধার করা হয়েছিল। তবে প্রথম চালানে কতজনকে আলবেনিয়ায় পাঠানো হচ্ছে, তা জানাননি তিনি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই সূত্র জানিয়েছে, আলবেনিয়ার উদ্দেশে রওনা দেওয়া ওই অভিবাসন প্রত্যাশীরা সবাই পুরুষ। এই অভিবাসন প্রত্যাশীদের নিজ দেশে ‘নিরাপদ’ বলে মনে করা হয়, এমন ২১টি দেশের তালিকা থেকে তাঁদের বেছে নেওয়া হয়েছে। ইতালির করা এই নিরাপদ দেশের তালিকায় রয়েছে বাংলাদেশ, মিসর, আইভরি কোস্ট ও তিউনিসিয়া। ২০২৩ সালে শুধু এই চার দেশ থেকে ৫৬ হাজার ৫৮৮ অভিবাসন প্রত্যাশী ইতালিতে গেছে।
অভিবাসন প্রত্যাশীদের নিয়ে আলবেনিয়া সরকারের সঙ্গে একটি চুক্তি করেছে ইতালি। ওই চুক্তির শর্ত অনুযায়ী ইতালিতে অভিবাসন প্রত্যাশীদের আবেদন যাচাই–বাছাইয়ের প্রক্রিয়া চলার সময়টাতে তাদের আলবেনিয়ায় রাখা হবে। প্রতিবছর ‘নিরাপদ’ দেশ থেকে আসা সর্বোচ্চ ৩৬ হাজার অভিবাসন প্রত্যাশীকে দেশটিতে পাঠানো যাবে।

ইতালি থেকে প্রথমবারের মতো অভিবাসন প্রত্যাশীদের একটি দলকে নৌবাহিনীর জাহাজে করে আলবেনিয়ায় পাঠানো হচ্ছে। বিষয়টি জানা আছে, এমন একটি সূত্র সোমবার (১৪ অক্টোবর) এ তথ্য জানিয়েছে। এর মধ্য দিয়ে অভিবাসন প্রত্যাশীদের বিদেশে পাঠিয়ে দেওয়ার বিতর্কিত পরিকল্পনা কাগজে–কলমে শুরু করল ইতালি সরকার।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স এই খবর দিয়ে বলেছে, অভিবাসন প্রত্যাশীদের জন্য আলবেনিয়ায় দুটি আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণ করেছে ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনির সরকার। সূত্র জানিয়েছে, এরই মধ্যে ভূমধ্যসাগরে ইতালির লামপেদুসা দ্বীপের কাছে থেকে ওই অভিবাসন প্রত্যাশীদের নিয়ে ছেড়ে গেছে একটি জাহাজ। সম্প্রতি তাদের সাগর থেকে উদ্ধার করা হয়েছিল। তবে প্রথম চালানে কতজনকে আলবেনিয়ায় পাঠানো হচ্ছে, তা জানাননি তিনি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই সূত্র জানিয়েছে, আলবেনিয়ার উদ্দেশে রওনা দেওয়া ওই অভিবাসন প্রত্যাশীরা সবাই পুরুষ। এই অভিবাসন প্রত্যাশীদের নিজ দেশে ‘নিরাপদ’ বলে মনে করা হয়, এমন ২১টি দেশের তালিকা থেকে তাঁদের বেছে নেওয়া হয়েছে। ইতালির করা এই নিরাপদ দেশের তালিকায় রয়েছে বাংলাদেশ, মিসর, আইভরি কোস্ট ও তিউনিসিয়া। ২০২৩ সালে শুধু এই চার দেশ থেকে ৫৬ হাজার ৫৮৮ অভিবাসন প্রত্যাশী ইতালিতে গেছে।
অভিবাসন প্রত্যাশীদের নিয়ে আলবেনিয়া সরকারের সঙ্গে একটি চুক্তি করেছে ইতালি। ওই চুক্তির শর্ত অনুযায়ী ইতালিতে অভিবাসন প্রত্যাশীদের আবেদন যাচাই–বাছাইয়ের প্রক্রিয়া চলার সময়টাতে তাদের আলবেনিয়ায় রাখা হবে। প্রতিবছর ‘নিরাপদ’ দেশ থেকে আসা সর্বোচ্চ ৩৬ হাজার অভিবাসন প্রত্যাশীকে দেশটিতে পাঠানো যাবে।
“তারা দূর দেশে, প্রিয়জনদের থেকে বহু দূরে থেকে কাজ করেন—শুধু ঘরের মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর জন্য। কিন্তু সেই পথে তারা নিজের আনন্দের মুহূর্তগুলো হারিয়ে ফেলেন,” বড় মঞ্চে দর্শকদের সঙ্গে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে বলেন আসিফ।
হাজারো প্রবাসী বাংলাদেশি ও তাদের পরিবার উৎসবে অংশ নেন। নাচ, গান ও আলোকসজ্জায় গোটা পার্ক রূপ নেয় উৎসবের নগরে। প্রবাসী রুমেল বলেন, “এটি সত্যিই অসাধারণ। প্রতিদিন কাজের চাপে থাকি, পরিবারের মুখে হাসি রাখতে লড়াই করি। এই আয়োজন আমাদের ক্লান্তি ভুলিয়ে দিয়েছে।
জাঁকজমকপূর্ণ এই উৎসবে থাকছে প্রাণবন্ত পরিবেশনা, ঐতিহ্যবাহী সংগীত ও নৃত্য, সঙ্গে থাকবে আসল বাংলাদেশি খাবারের স্বাদ—সব মিলিয়ে এটি হয়ে উঠবে বাংলাদেশের ঐতিহ্যের এক চমৎকার প্রদর্শনী।
সমুদ্রে বিপদগ্রস্ত মানুষের জীবন রক্ষা আন্তর্জাতিক সামুদ্রিক আইনের অধীনে মানবিক ও নৈতিক দায়িত্ব। ইউএনএইচসিআর ও আইওএম আহ্বান জানিয়েছে, এমন ট্র্যাজেডি রোধে অনুসন্ধান ও উদ্ধার সক্ষমতা বৃদ্ধি, নিরাপদ আশ্রয়ে প্রবেশের সুযোগ নিশ্চিতকরণ এবং আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা জোরদারের জন্য।