
বাহার উদ্দিন বকুল, জেদ্দা থেকে

সৌদি আরবের বন্দর নগরী জেদ্দায় ইন্টারন্যাশনাল এক্সিবিশন অ্যান্ড কনভেনশন সেন্টারে অনুষ্ঠিত হয়েছে আন্তর্জাতিক অ্যাগ্রোফুড এক্সপো ২০২৫।
বুধবার (৩ ডিসেম্বর) আনুষ্ঠানিকভাবে এই এক্সপোর উদ্বোধন করেন জেদ্দার গভর্নর প্রিন্স সউদ বিন আবদুল্লাহ বিন জলাওয়ি। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিভিন্ন দেশের সরকারি প্রতিনিধি, কুটনীতিক, ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা ও আন্তর্জাতিক প্রদর্শকেরা অংশ নেয়।
বাংলাদেশ সরকারের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো ও জেদ্দার বাংলাদেশ কন্স্যুলেটের সার্বিক সহযোগিতায় আন্তর্জাতিক অ্যাগ্রোফুড এক্সপোর এবারের আসরে বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্য উপস্থিতি নিয়ে অংশগ্রহণ করে।

বাংলাদেশের পাঁচটি প্রতিষ্ঠান—ঘরের বাজার, গ্লোব সফট ড্রিংক্স লিমিটেড, আগ্রো ফ্রুটস অ্যান্ড ভেজিটেবলস লিমিটেড, ছোয়া ফ্রোজেন ফুডস লিমিটেড ও গোল্ডেন প্লাস ফুড অ্যান্ড বেভারেজ লিমিটেড—এই আন্তর্জাতিক প্রদর্শনীতে অংশ নিয়েছে।
মেলায় বাংলাদেশি পণ্যের গুণগত মান ও বৈচিত্র্য দর্শনার্থীদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে।
জেদ্দায় নিযুক্ত বাংলাদেশের কনসাল জেনারেল মো. সাখাওয়াৎ হোসেন বলেন, অ্যাগ্রোফুড এক্সপো ২০২৫ মধ্যপ্রাচ্যের বাজারে নতুন ব্যবসায়িক সুযোগ তৈরির পাশাপাশি অংশগ্রহণকারী দেশগুলোর মধ্যে কৃষি ও খাদ্য নিরাপত্তা খাতে সহযোগিতা আরও জোরদার করবে।

কনস্যুলেটের কমার্শিয়াল কাউন্সেলর সৈয়দা নাহিদা হাবিবা বলেন, অ্যাগ্রোফুড এক্সপো ২০২৫ মধ্যপ্রাচ্যের বাজারে বাণিজ্য সম্প্রসারণের একটি বড় সুযোগ সৃষ্টি করবে। বাংলাদেশের অংশগ্রহণ সৌদি আমদানিকারকদের সঙ্গে ব্যবসায়িক সংযোগ শক্তিশালী করার পাশাপাশি দেশের কৃষিপণ্য, খাদ্য প্রক্রিয়াজাত শিল্প এবং আন্তর্জাতিক মানের উৎপাদন সক্ষমতা বিশ্বমঞ্চে আরও দৃশ্যমান করবে।
মেলাটি ৩ ডিসেম্বর থেকে ৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলে। প্রতিদিন বেলা ১২টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত সবার জন্য উম্মুক্ত ছিল মেলা প্রাঙ্গণ।
বাংলাদেশের অংশগ্রহণ দেশটির রপ্তানি সম্প্রসারণ, ব্যবসায়িক অংশীদারত্ব বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে।

সৌদি আরবের বন্দর নগরী জেদ্দায় ইন্টারন্যাশনাল এক্সিবিশন অ্যান্ড কনভেনশন সেন্টারে অনুষ্ঠিত হয়েছে আন্তর্জাতিক অ্যাগ্রোফুড এক্সপো ২০২৫।
বুধবার (৩ ডিসেম্বর) আনুষ্ঠানিকভাবে এই এক্সপোর উদ্বোধন করেন জেদ্দার গভর্নর প্রিন্স সউদ বিন আবদুল্লাহ বিন জলাওয়ি। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিভিন্ন দেশের সরকারি প্রতিনিধি, কুটনীতিক, ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা ও আন্তর্জাতিক প্রদর্শকেরা অংশ নেয়।
বাংলাদেশ সরকারের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো ও জেদ্দার বাংলাদেশ কন্স্যুলেটের সার্বিক সহযোগিতায় আন্তর্জাতিক অ্যাগ্রোফুড এক্সপোর এবারের আসরে বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্য উপস্থিতি নিয়ে অংশগ্রহণ করে।

বাংলাদেশের পাঁচটি প্রতিষ্ঠান—ঘরের বাজার, গ্লোব সফট ড্রিংক্স লিমিটেড, আগ্রো ফ্রুটস অ্যান্ড ভেজিটেবলস লিমিটেড, ছোয়া ফ্রোজেন ফুডস লিমিটেড ও গোল্ডেন প্লাস ফুড অ্যান্ড বেভারেজ লিমিটেড—এই আন্তর্জাতিক প্রদর্শনীতে অংশ নিয়েছে।
মেলায় বাংলাদেশি পণ্যের গুণগত মান ও বৈচিত্র্য দর্শনার্থীদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে।
জেদ্দায় নিযুক্ত বাংলাদেশের কনসাল জেনারেল মো. সাখাওয়াৎ হোসেন বলেন, অ্যাগ্রোফুড এক্সপো ২০২৫ মধ্যপ্রাচ্যের বাজারে নতুন ব্যবসায়িক সুযোগ তৈরির পাশাপাশি অংশগ্রহণকারী দেশগুলোর মধ্যে কৃষি ও খাদ্য নিরাপত্তা খাতে সহযোগিতা আরও জোরদার করবে।

কনস্যুলেটের কমার্শিয়াল কাউন্সেলর সৈয়দা নাহিদা হাবিবা বলেন, অ্যাগ্রোফুড এক্সপো ২০২৫ মধ্যপ্রাচ্যের বাজারে বাণিজ্য সম্প্রসারণের একটি বড় সুযোগ সৃষ্টি করবে। বাংলাদেশের অংশগ্রহণ সৌদি আমদানিকারকদের সঙ্গে ব্যবসায়িক সংযোগ শক্তিশালী করার পাশাপাশি দেশের কৃষিপণ্য, খাদ্য প্রক্রিয়াজাত শিল্প এবং আন্তর্জাতিক মানের উৎপাদন সক্ষমতা বিশ্বমঞ্চে আরও দৃশ্যমান করবে।
মেলাটি ৩ ডিসেম্বর থেকে ৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলে। প্রতিদিন বেলা ১২টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত সবার জন্য উম্মুক্ত ছিল মেলা প্রাঙ্গণ।
বাংলাদেশের অংশগ্রহণ দেশটির রপ্তানি সম্প্রসারণ, ব্যবসায়িক অংশীদারত্ব বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে।
বাংলাদেশ সরকারের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো ও জেদ্দার বাংলাদেশ কন্স্যুলেটের সার্বিক সহযোগিতায় আন্তর্জাতিক অ্যাগ্রোফুড এক্সপোর এবারের আসরে বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্য উপস্থিতি নিয়ে অংশগ্রহণ করে।
প্রায় তিন ঘণ্টাব্যাপী এ অনুষ্ঠানে গানের পাশাপাশি সলিল চৌধুরীর ভাবনা, দর্শন ও সৃজনযাত্রা নতুনভাবে ধরা দেয় শ্রোতা–দর্শকদের সামনে।
কবি সাহিদুল আলম টুকুর ৬০তম জন্মবার্ষিকীর আনন্দ–আড্ডায় তার কবিতা গ্রন্থ থেকে আবৃত্তি করেন দিলারা নাহার বাবু, ফারিয়া সাহেলী ও মানবী মৃধা। সংগীত পরিবেশন করেন শিরীন চৌধুরী ও শামীম আমিনুর রহমান।
১৯৯৪ সালে ‘প্রবাস’ নামে যে সংগঠনটির জন্ম, কালের পরিক্রমায় সেই সংগঠন আজ বাংলাদেশ ক্লাব, জেনেভা। সংগঠনটি দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশি কমিউনিটিকে সুইজারল্যান্ডে পরিচ্ছন্ন ও ঐক্যবদ্ধ প্ল্যাটফর্ম হিসেবে উপস্থাপন করে আসছে।