বিডিজেন ডেস্ক
ভুয়া হোটেল বুকিংয়ের নথি ব্যবহার করে মালয়েশিয়ায় প্রবেশের সময় কুয়ালালামপুর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ৫১ বাংলাদেশিকে আটক করা হয়েছে। তাদের অনেকে ইমিগ্রেশন টেক এড়ানোরও চেষ্টা করেছিলেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
আজ শুক্রবার (২১ মার্চ) মালয়েশিয়ার বার্তা সংস্থা বারনামা মালয়েশিয়ান বর্ডার কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রোটেকশন এজেন্সির (একেপিএস) বিবৃতির বরাত দিয়ে জানায়, টার্মিনালের অ্যারাইভাল হলে ৬৭ জন বিদেশির কাগজপত্র যাচাই করার সময় এই ৫১ ব্যক্তির নথিপত্রে বিভিন্ন অসংগতি ধরা পড়ে।
বিবৃতিতে বলা হয়, কিছু ব্যক্তিকে অ্যারাইভাল হলে সন্দেহজনকভাবে ঘোরাফেরা করতে দেখা যায়। সেখানে দায়িত্বরত কর্মকর্তাদের কাছে তারা নথিপত্র জমা দিতে দেরি করে। এমনকি কিছু ব্যক্তি ইমিগ্রেশন চেক এড়ানোর চেষ্টা করে। এতে কর্তৃপক্ষের সন্দেহ হলে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।
এ ছাড়া, নথিপত্র যাচাইয়ের সময় এক ব্যক্তি পালানোর চেষ্টা করেছিলেন। তাকে আটক করা হয়েছে।
একেপিএস জানায়, ৫১ জন বাংলাদেশিকে ইমিগ্রেশন আইন ১৯৫৯ /৬৩-এর শর্ত পূরণে ব্যর্থ হওয়ার কারণে মালয়েশিয়ায় প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হয়নি।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ভুয়া নথিপত্র ব্যবহারের পাশাপাশি অনেকের কাছে পর্যাপ্ত আর্থিক সামর্থ্য ছিল না এবং তারা তাদের অবস্থানের স্পষ্ট কারণ জানাতে ব্যর্থ হয়েছে। এমনকি কেউ কেউ স্বীকার করেছে যে, তারা মালয়েশিয়ায় কাজ খুঁজতে এসেছেন।
একেপিএস জানিয়েছে, এই ৫১ জন বাংলাদেশিকে দ্রুতই একসঙ্গে দেশে ফেরত পাঠানো হবে।
উল্লেখ্য, এর আগে গত ১৭ মার্চ ক্রিকেটার পরিচয়ে মালয়েশিয়ায় প্রবেশের চেষ্টা করলে ১৫ জন বাংলাদেশিকে আটক করে কুয়ালালামপুর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ।
ভুয়া হোটেল বুকিংয়ের নথি ব্যবহার করে মালয়েশিয়ায় প্রবেশের সময় কুয়ালালামপুর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ৫১ বাংলাদেশিকে আটক করা হয়েছে। তাদের অনেকে ইমিগ্রেশন টেক এড়ানোরও চেষ্টা করেছিলেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
আজ শুক্রবার (২১ মার্চ) মালয়েশিয়ার বার্তা সংস্থা বারনামা মালয়েশিয়ান বর্ডার কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রোটেকশন এজেন্সির (একেপিএস) বিবৃতির বরাত দিয়ে জানায়, টার্মিনালের অ্যারাইভাল হলে ৬৭ জন বিদেশির কাগজপত্র যাচাই করার সময় এই ৫১ ব্যক্তির নথিপত্রে বিভিন্ন অসংগতি ধরা পড়ে।
বিবৃতিতে বলা হয়, কিছু ব্যক্তিকে অ্যারাইভাল হলে সন্দেহজনকভাবে ঘোরাফেরা করতে দেখা যায়। সেখানে দায়িত্বরত কর্মকর্তাদের কাছে তারা নথিপত্র জমা দিতে দেরি করে। এমনকি কিছু ব্যক্তি ইমিগ্রেশন চেক এড়ানোর চেষ্টা করে। এতে কর্তৃপক্ষের সন্দেহ হলে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।
এ ছাড়া, নথিপত্র যাচাইয়ের সময় এক ব্যক্তি পালানোর চেষ্টা করেছিলেন। তাকে আটক করা হয়েছে।
একেপিএস জানায়, ৫১ জন বাংলাদেশিকে ইমিগ্রেশন আইন ১৯৫৯ /৬৩-এর শর্ত পূরণে ব্যর্থ হওয়ার কারণে মালয়েশিয়ায় প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হয়নি।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ভুয়া নথিপত্র ব্যবহারের পাশাপাশি অনেকের কাছে পর্যাপ্ত আর্থিক সামর্থ্য ছিল না এবং তারা তাদের অবস্থানের স্পষ্ট কারণ জানাতে ব্যর্থ হয়েছে। এমনকি কেউ কেউ স্বীকার করেছে যে, তারা মালয়েশিয়ায় কাজ খুঁজতে এসেছেন।
একেপিএস জানিয়েছে, এই ৫১ জন বাংলাদেশিকে দ্রুতই একসঙ্গে দেশে ফেরত পাঠানো হবে।
উল্লেখ্য, এর আগে গত ১৭ মার্চ ক্রিকেটার পরিচয়ে মালয়েশিয়ায় প্রবেশের চেষ্টা করলে ১৫ জন বাংলাদেশিকে আটক করে কুয়ালালামপুর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ।
মালয়েশিয়া সরকার ৫০০ রিঙ্গিত ও ৩০০ রিঙ্গিত জরিমানা দিয়ে বাংলাদেশিসহ অনথিভুক্ত অভিবাসীদের শর্ত সাপেক্ষে দেশে ফেরার সুযোগ দিয়েছে। দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী দাতুক সেরি সাইফুদ্দিন নাসুশন ইসমাইল গতকাল শুক্রবার (১৬ মে) এক অনুষ্ঠানে এই সিদ্ধান্তের কথা জানান।
বাংলাদেশে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর ভারতের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক শীতল হয়ে পড়ে। এর প্রভাব পড়ে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলোর সঙ্গে মূল ভূখণ্ডের যোগাযোগ ব্যবস্থা নিয়েও। বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে যোগাযোগের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত হয়ে পড়ায় ভারত এখন নতুন করে বিকল্প সংযোগ প্রতিষ্ঠার পথে এগোচ্ছে।
ভারতকে পূর্ণাঙ্গ সংলাপে বসার আহ্বান জানিয়েছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ। তিনি কাশ্মীরসহ বিতর্কিত ইস্যু নিষ্পত্তি করে যৌথভাবে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে ভারতের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি বেশ কয়েকটি সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষর করেছেন। এসব চুক্তির আওতায় কমপক্ষে ১ লাখ ২০ হাজার কোটি ডলার মূল্যের অর্থনৈতিক লেনদেন হবে বলে আশা করা হচ্ছে। হোয়াইট হাউস এসব তথ্য জানিয়েছে।
বাংলাদেশে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর ভারতের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক শীতল হয়ে পড়ে। এর প্রভাব পড়ে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলোর সঙ্গে মূল ভূখণ্ডের যোগাযোগ ব্যবস্থা নিয়েও। বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে যোগাযোগের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত হয়ে পড়ায় ভারত এখন নতুন করে বিকল্প সংযোগ প্রতিষ্ঠার পথে এগোচ্ছে।
১৬ ঘণ্টা আগে