বিডিজেন ডেস্ক
লিবিয়ায় আটকে পড়া আরও ১৫০ জন বাংলাদেশি বৃহস্পতিবার (১৯ অক্টোবর) দেশে ফিরেছেন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, ত্রিপোলির বাংলাদেশ দূতাবাস ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার (আইওএম) যৌথ উদ্যোগে এই প্রত্যাবাসন সম্পন্ন হয়েছে।
বৃহস্পতিবার সকালে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করা বুরাক এয়ারের একটি চার্টার্ড ফ্লাইটে (ইউজেড ০২২২) তাঁরা দেশে ফিরে আসেন।
পৌঁছানোর পর ফিরে আসা অভিবাসীদের বিমানবন্দরে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং আইওএমের কর্মকর্তারা স্বাগত জানান।
ফিরে আসা বাংলাদেশিদের বেশির ভাগই মানব পাচারকারীদের মাধ্যমে প্রভাবিত হয়ে সমুদ্রপথে ইউরোপে পৌঁছানোর উদ্দেশে অবৈধভাবে লিবিয়ায় প্রবেশ করেছিলেন। তাঁদের অনেকেই লিবিয়ায় থাকাকালে অপহরণ ও নির্যাতনের শিকার হয়েছেন বলে জানিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা ফিরে আসা অভিবাসীদের অবৈধ অভিবাসন, বিশেষ করে লিবিয়া হয়ে ইউরোপে বিপজ্জনক যাত্রা সম্পর্কে তাঁদের কমিউনিটির মধ্যে সচেতনতা বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন।
আইওএম প্রত্যেককে নগদ ছয় হাজার টাকা অর্থ অনুদান, খাদ্য সরবরাহ, চিকিৎসা সহায়তা এবং প্রয়োজনে সাময়িক বাসস্থানের ব্যবস্থা করেছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, ত্রিপোলিতে বাংলাদেশ মিশন এবং আইওএম লিবিয়াজুড়ে বিভিন্ন আটক কেন্দ্রে থাকা বাংলাদেশি নাগরিকদের নিরাপদ প্রত্যাবাসন নিশ্চিত করতে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
লিবিয়ায় আটকে পড়া আরও ১৫০ জন বাংলাদেশি বৃহস্পতিবার (১৯ অক্টোবর) দেশে ফিরেছেন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, ত্রিপোলির বাংলাদেশ দূতাবাস ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার (আইওএম) যৌথ উদ্যোগে এই প্রত্যাবাসন সম্পন্ন হয়েছে।
বৃহস্পতিবার সকালে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করা বুরাক এয়ারের একটি চার্টার্ড ফ্লাইটে (ইউজেড ০২২২) তাঁরা দেশে ফিরে আসেন।
পৌঁছানোর পর ফিরে আসা অভিবাসীদের বিমানবন্দরে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং আইওএমের কর্মকর্তারা স্বাগত জানান।
ফিরে আসা বাংলাদেশিদের বেশির ভাগই মানব পাচারকারীদের মাধ্যমে প্রভাবিত হয়ে সমুদ্রপথে ইউরোপে পৌঁছানোর উদ্দেশে অবৈধভাবে লিবিয়ায় প্রবেশ করেছিলেন। তাঁদের অনেকেই লিবিয়ায় থাকাকালে অপহরণ ও নির্যাতনের শিকার হয়েছেন বলে জানিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা ফিরে আসা অভিবাসীদের অবৈধ অভিবাসন, বিশেষ করে লিবিয়া হয়ে ইউরোপে বিপজ্জনক যাত্রা সম্পর্কে তাঁদের কমিউনিটির মধ্যে সচেতনতা বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন।
আইওএম প্রত্যেককে নগদ ছয় হাজার টাকা অর্থ অনুদান, খাদ্য সরবরাহ, চিকিৎসা সহায়তা এবং প্রয়োজনে সাময়িক বাসস্থানের ব্যবস্থা করেছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, ত্রিপোলিতে বাংলাদেশ মিশন এবং আইওএম লিবিয়াজুড়ে বিভিন্ন আটক কেন্দ্রে থাকা বাংলাদেশি নাগরিকদের নিরাপদ প্রত্যাবাসন নিশ্চিত করতে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
সৌদি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, আবাসন, শ্রম ও সীমান্ত নিরাপত্তা আইন মেনে চলা নিশ্চিত করতে এ অভিযান চালানো হয়েছে।
কুয়েতের একটি তদন্ত কমিটি ২ হাজার ৮৯৯ কুয়েতির নাগরিকত্ব বাতিল করেছে। এ সিদ্ধান্তটি এখন অনুমোদনের জন্য মন্ত্রিপরিষদের কাছে পাঠানো হবে।
কুয়েতে ১০ হাজার নার্স নিয়োগে দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাংলাদেশ থেকে তালিকা পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন কুয়েতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল সৈয়দ তারেক হোসেন।
সৌদি রেড ক্রিসেন্টের মদিনা শাখার পরিচালক ডা. আহমেদ বিন আলী আল জাহরানির ও মদিনা অঞ্চলের গভর্নর প্রিন্স সালমান বিন সুলতান বিন আব্দুলাজিজ আনুষ্ঠানিকভাবে এই সার্ভিসটির উদ্বোধন করেন।