
বিডিজেন ডেস্ক

সৌদি আরবের মানবসম্পদ ও সামাজিক উন্নয়ন মন্ত্রণালয় ঘোষণা করেছে, তারা আগামী ২৬-২৭ জানুয়ারি রিয়াদের কিং আবদুল আজিজ ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স সেন্টারে (KAICC) গ্লোবাল লেবার মার্কেট কনফারেন্সের (জিএলএমসি) তৃতীয় আসর আয়োজন করবে।
খবর বার্তা সংস্থা ইউএনবির।
‘ফিউচার ইন প্রোগ্রেস’ শিরোনামে ২০২৬ সালের জিএলএমসিতে নীতিনির্ধারক, ব্যবসায়িক নেতা, শ্রমবাজার বিশেষজ্ঞ এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিরা অংশ নেবেন ভবিষ্যতের কর্মপরিবেশ গঠনে।
গতকাল সোমবার (১ ডিসেম্বর) আয়োজকদের পক্ষ থেকে বলা হয়, বিশ্বব্যাপী জরুরি কর্মসংস্থান ও শ্রমসংক্রান্ত চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় যৌথ সহযোগিতা এবং আলোচনার একটি প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজ করবে এ সম্মেলন।
মানবসম্পদ ও সামাজিক উন্নয়নমন্ত্রী ইঞ্জি. আহমাদ বিন সুলাইমান আলরাজহি বলেন, “জিএলএমসির জন্য মক্কা ও মদিনার দুই পবিত্র মসজিদের খেদমতেরত অভিভাবক, বাদশাহ সালমান বিন আবদুলআজিজ আল সৌদের পৃষ্ঠপোষকতায় পৃষ্ঠপোষকতায় আমরা সম্মানিত। এটি এখন বৈশ্বিক শ্রমখাতের একটি গুরুত্বপূর্ণ ভিত্তি এবং ভবিষ্যতের কর্মক্ষেত্র নিয়ে তাৎপর্যপূর্ণ আলোচনার প্রধান প্ল্যাটফর্ম হিসেবে দাঁড়িয়েছে।”
তিনি আরও বলেন, “এই সম্মেলন আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বৃদ্ধি ও উদ্ভাবনী সমাধান বিকাশে অব্যাহত অঙ্গীকারকে প্রতিফলিত করে। যা শ্রমবাজারকে আরও শক্তিশালী ও বিশ্বের কর্মীদের সক্ষমতা বৃদ্ধি করে। আমরা বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আমাদের অংশীদার ও স্বার্থসংশ্লিষ্টদের আবার স্বাগত জানাতে আগ্রহী।”
এই তৃতীয় সংস্করণে ৪৫টিরও বেশি দেশের মন্ত্রী অংশ নেবেন, যার মধ্যে একটি বিশেষ মন্ত্রিসভা গোলটেবিল বৈঠকও থাকবে, যাতে বৈশ্বিক শ্রম ইস্যুগুলোর নীতি-সমাধান এগিয়ে নেওয়া হবে।
পুরো অনুষ্ঠানজুড়ে ৬টি থিম্যাটিক পিলার থাকবে, যেখানে বাণিজ্য পরিবর্তন ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার শ্রমবাজারে প্রভাব, নতুন দক্ষতা, ছায়া অর্থনীতিতে কর্মরত শ্রমিক, শ্রমশক্তির স্থিতিস্থাপকতা এবং মানব অগ্রগতির সঙ্গে শ্রমবাজারের সামঞ্জস্য—এসব বিষয়ে আলোচনা করা হবে।
এ ছাড়াও, এবার সম্মেলনে প্রথমবারের মতো কিছু উদ্ভাবনী ফরম্যাট যুক্ত করা হচ্ছে, যেমন—নীতি ‘হ্যাকাথন’, যেখানে উদ্ভাবনী নীতিমালা সমাধান তৈরি করা হবে; ‘স্পটলাইট’ সেশন, যেখানে বক্তারা তাদের সবচেয়ে বড় শ্রমবাজার চ্যালেঞ্জ এবং সাহসী নীতি-প্রয়াস তুলে ধরবেন; এবং শিক্ষাবিদদের জন্য মুক্ত বিতর্ক ও চ্যালেঞ্জের সুযোগ।
সামগ্রিকভাবে ২০০-র বেশি বক্তা এবং ৭ হাজারের বেশি অংশগ্রহণকারী ৫০টিরও বেশি সেশনে অংশ নেবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
২০২৩ সালে যাত্রা শুরু করা জিএলএমসি এখন সারা বছরের একটি বৈশ্বিক থিঙ্ক-ট্যাঙ্কে পরিণত হয়েছে, যা গবেষণা, উদ্ভাবন ও অংশীদারত্ব উন্নয়নে কাজ করছে বৈশ্বিক শ্রমবাজার অগ্রগতির লক্ষ্যে।
গ্লোবাল লেবার মার্কেট অ্যাকাডেমি (জিএলএমসি) বিশ্বব্যাংক এবং তাকামোল হোল্ডিংয়ের একটি যৌথ উদ্যোগের মতো চলমান প্রকল্পের মাধ্যমে জিএলএমসি ইতিমধ্যেই একটি কর্মমুখী অনুঘটক হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছে, যা সরকার, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এবং শ্রমিকদের আরও টেকসই শ্রমব্যবস্থা গঠনে বাস্তবসম্মত সমাধান প্রদান করছে।

সৌদি আরবের মানবসম্পদ ও সামাজিক উন্নয়ন মন্ত্রণালয় ঘোষণা করেছে, তারা আগামী ২৬-২৭ জানুয়ারি রিয়াদের কিং আবদুল আজিজ ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স সেন্টারে (KAICC) গ্লোবাল লেবার মার্কেট কনফারেন্সের (জিএলএমসি) তৃতীয় আসর আয়োজন করবে।
খবর বার্তা সংস্থা ইউএনবির।
‘ফিউচার ইন প্রোগ্রেস’ শিরোনামে ২০২৬ সালের জিএলএমসিতে নীতিনির্ধারক, ব্যবসায়িক নেতা, শ্রমবাজার বিশেষজ্ঞ এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিরা অংশ নেবেন ভবিষ্যতের কর্মপরিবেশ গঠনে।
গতকাল সোমবার (১ ডিসেম্বর) আয়োজকদের পক্ষ থেকে বলা হয়, বিশ্বব্যাপী জরুরি কর্মসংস্থান ও শ্রমসংক্রান্ত চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় যৌথ সহযোগিতা এবং আলোচনার একটি প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজ করবে এ সম্মেলন।
মানবসম্পদ ও সামাজিক উন্নয়নমন্ত্রী ইঞ্জি. আহমাদ বিন সুলাইমান আলরাজহি বলেন, “জিএলএমসির জন্য মক্কা ও মদিনার দুই পবিত্র মসজিদের খেদমতেরত অভিভাবক, বাদশাহ সালমান বিন আবদুলআজিজ আল সৌদের পৃষ্ঠপোষকতায় পৃষ্ঠপোষকতায় আমরা সম্মানিত। এটি এখন বৈশ্বিক শ্রমখাতের একটি গুরুত্বপূর্ণ ভিত্তি এবং ভবিষ্যতের কর্মক্ষেত্র নিয়ে তাৎপর্যপূর্ণ আলোচনার প্রধান প্ল্যাটফর্ম হিসেবে দাঁড়িয়েছে।”
তিনি আরও বলেন, “এই সম্মেলন আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বৃদ্ধি ও উদ্ভাবনী সমাধান বিকাশে অব্যাহত অঙ্গীকারকে প্রতিফলিত করে। যা শ্রমবাজারকে আরও শক্তিশালী ও বিশ্বের কর্মীদের সক্ষমতা বৃদ্ধি করে। আমরা বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আমাদের অংশীদার ও স্বার্থসংশ্লিষ্টদের আবার স্বাগত জানাতে আগ্রহী।”
এই তৃতীয় সংস্করণে ৪৫টিরও বেশি দেশের মন্ত্রী অংশ নেবেন, যার মধ্যে একটি বিশেষ মন্ত্রিসভা গোলটেবিল বৈঠকও থাকবে, যাতে বৈশ্বিক শ্রম ইস্যুগুলোর নীতি-সমাধান এগিয়ে নেওয়া হবে।
পুরো অনুষ্ঠানজুড়ে ৬টি থিম্যাটিক পিলার থাকবে, যেখানে বাণিজ্য পরিবর্তন ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার শ্রমবাজারে প্রভাব, নতুন দক্ষতা, ছায়া অর্থনীতিতে কর্মরত শ্রমিক, শ্রমশক্তির স্থিতিস্থাপকতা এবং মানব অগ্রগতির সঙ্গে শ্রমবাজারের সামঞ্জস্য—এসব বিষয়ে আলোচনা করা হবে।
এ ছাড়াও, এবার সম্মেলনে প্রথমবারের মতো কিছু উদ্ভাবনী ফরম্যাট যুক্ত করা হচ্ছে, যেমন—নীতি ‘হ্যাকাথন’, যেখানে উদ্ভাবনী নীতিমালা সমাধান তৈরি করা হবে; ‘স্পটলাইট’ সেশন, যেখানে বক্তারা তাদের সবচেয়ে বড় শ্রমবাজার চ্যালেঞ্জ এবং সাহসী নীতি-প্রয়াস তুলে ধরবেন; এবং শিক্ষাবিদদের জন্য মুক্ত বিতর্ক ও চ্যালেঞ্জের সুযোগ।
সামগ্রিকভাবে ২০০-র বেশি বক্তা এবং ৭ হাজারের বেশি অংশগ্রহণকারী ৫০টিরও বেশি সেশনে অংশ নেবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
২০২৩ সালে যাত্রা শুরু করা জিএলএমসি এখন সারা বছরের একটি বৈশ্বিক থিঙ্ক-ট্যাঙ্কে পরিণত হয়েছে, যা গবেষণা, উদ্ভাবন ও অংশীদারত্ব উন্নয়নে কাজ করছে বৈশ্বিক শ্রমবাজার অগ্রগতির লক্ষ্যে।
গ্লোবাল লেবার মার্কেট অ্যাকাডেমি (জিএলএমসি) বিশ্বব্যাংক এবং তাকামোল হোল্ডিংয়ের একটি যৌথ উদ্যোগের মতো চলমান প্রকল্পের মাধ্যমে জিএলএমসি ইতিমধ্যেই একটি কর্মমুখী অনুঘটক হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছে, যা সরকার, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এবং শ্রমিকদের আরও টেকসই শ্রমব্যবস্থা গঠনে বাস্তবসম্মত সমাধান প্রদান করছে।
সৌদি আরবের মানবসম্পদ ও সামাজিক উন্নয়ন মন্ত্রণালয় ঘোষণা করেছে, তারা আগামী ২৬-২৭ জানুয়ারি রিয়াদের কিং আবদুল আজিজ ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স সেন্টারে (KAICC) গ্লোবাল লেবার মার্কেট কনফারেন্সের (জিএলএমসি) তৃতীয় আসর আয়োজন করবে।
আইন-শৃঙ্খলা ও দুর্নীতিমুক্ততার দিক থেকে ফিনল্যান্ড বিশ্বের শীর্ষে। পুলিশ ও প্রশাসনের প্রতি মানুষের আস্থা বিস্ময়করভাবে দৃঢ়। এই সুশাসন, সামাজিক সমতা, মানসম্পন্ন শিক্ষা ও স্বাস্থ্যব্যবস্থা এবং প্রাকৃতিক ভারসাম্যই গড়েছে ‘সুখী দেশ’—যার সুফল উপভোগ করেন প্রায় ৫৬ লাখ নাগরিক।
প্রথম দিনেই জমে ওঠে প্রতিযোগিতা। তরুণদের নিয়ে গঠিত পদ্মা দল অভিজ্ঞ খেলোয়াড়দের সমন্বয়ে গঠিত মেঘনা দলকে ২-১ সেটে পরাজিত করে পয়েন্ট তালিকায় এগিয়ে যায়। দিনের অপর খেলায় যমুনা দল হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ে সুরমা দলকে পরাজিত করে।
বৈরি আবহাওয়া ও ঝিরিঝিরে বৃষ্টি উপেক্ষা করে অস্ট্রেলিয়াজুড়ে ছড়িয়ে থাকা বিএমসি–বিডিসিয়ানরা মেলবোর্নে একত্রিত হন আড্ডা, স্মৃতিচারণ ও বন্ধুত্বের উষ্ণতায়। বৃষ্টিকে সঙ্গী করেই মিলনমেলায় মেতে উঠেছিলেন তারা।