বিডিজেন ডেস্ক
ইসরায়েলি হামলায় গাজা ভূখন্ডের হামাসের সিনিয়র কর্মকর্তা রাভি মুশতাহা নিহত হয়েছেন বলে দাবি করেছে ইসরায়েলি নিরাপত্তা বাহিনী আইডিএফ। রাভি হামাস সরকারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন বলেও জানিয়েছে আইডিএফ।
বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) এক বিবৃতিতে আইডিএফ দাবি করে, তিন মাস আগে চালানো হামলায় রাভি মুশতাহাসহ হামাসের আরও দুজন জ্যেষ্ঠ নেতা নিহত হয়েছেন।
ইসরায়েলের সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েল এ খবর জানিয়েছে।
নিহত অপর দুজন হলেন হামাসের নিরাপত্তা ব্যুরোর প্রধান সামেহ আল-সিরাজ এবং হামাসের ‘জেনারেল সিকিউরিটি মেকানিজম’–এর প্রধান শামি উদেহ।
আইডিএফ নিশ্চিত করছে, তিন মাস আগে যুদ্ধবিমান দিয়ে ওই হামলাটি চালানো হয়েছিল। উত্তর গাজা উপত্যকার জাবালিয়ায় একটি সুড়ঙ্গে লুকিয়ে থাকা অবস্থায় তাদের লক্ষ্যবস্তু করা হয়েছিল। হামলায় এই তিনজনই নিহত হয়েছেন।
আইডিএফ আরও জানিয়েছে, তাদের কাছে সুনির্দিষ্ট গোয়েন্দা তথ্য ছিল যে তিন কর্মকর্তা ওই সুড়ঙ্গেই অবস্থান করছিলেন।
ইসরায়েলি বাহিনী সুড়ঙ্গটিকে ‘একটি সুরক্ষিত এবং সজ্জিত ভূগর্ভস্থ স্থাপনা’ হিসেবে বর্ণনা করেছে যা ‘হামাসের কমান্ড ও নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র’ হিসেবে কাজ করছিল।
হামাস অবশ্য শীর্ষ এই কর্মকর্তাদের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেনি।
তবে আইডিএফ বলছে, হামাস তাদের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের কার্যক্ষমতা হ্রাস রোধ করতে তাদের ক্ষয়ক্ষতি ও নেতাদের নিহতের খবরটি সামনে আনেনি।
আইডিএফ জানিয়েছে, মুশতাহা হামাস নেতা ইয়াহিয়া সিনওয়ারের ডান হাত এবং তাঁর সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ সহযোগীদের একজন ছিলেন। হামাস যোদ্ধাদের কোথায় কীভাবে মোতায়েন করা হবে, সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত প্রণয়নে সরাসরি প্রভাব রাখতেন তিনি। তাঁকে গাজা উপত্যকায় হামাসের রাজনৈতিক ব্যুরোর সবচেয়ে সিনিয়র ব্যক্তি হিসেবে বিবেচনা করা হতো।
আইডিএফ-এর মতে, মুশতাহা এবং সিনওয়ার একসঙ্গে ইসরায়েলের একটি কারাগারে শাস্তি ভোগ করেছিলেন এবং পরবর্তীতে একসঙ্গে হামাসের সাধারণ নিরাপত্তা ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাস যোদ্ধারা ইসরায়েলের ভূখণ্ডে ঢুকে হামলা চালিয়ে সহস্রাধিক ব্যক্তিকে হত্যা ও ২৫০ জনকে জিম্মি করে নিয়ে আসে। এর জবাবে ওই দিন থেকেই গাজায় হামলা চালিয়ে আসছে ইসরায়েল। হামাসকে নির্মূল অভিযানে গত এক বছরে ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় এখন পর্যন্ত ৪১ হাজার ৭৮৮ বেসামরিক ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে।
ইসরায়েলি হামলায় গাজা ভূখন্ডের হামাসের সিনিয়র কর্মকর্তা রাভি মুশতাহা নিহত হয়েছেন বলে দাবি করেছে ইসরায়েলি নিরাপত্তা বাহিনী আইডিএফ। রাভি হামাস সরকারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন বলেও জানিয়েছে আইডিএফ।
বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) এক বিবৃতিতে আইডিএফ দাবি করে, তিন মাস আগে চালানো হামলায় রাভি মুশতাহাসহ হামাসের আরও দুজন জ্যেষ্ঠ নেতা নিহত হয়েছেন।
ইসরায়েলের সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েল এ খবর জানিয়েছে।
নিহত অপর দুজন হলেন হামাসের নিরাপত্তা ব্যুরোর প্রধান সামেহ আল-সিরাজ এবং হামাসের ‘জেনারেল সিকিউরিটি মেকানিজম’–এর প্রধান শামি উদেহ।
আইডিএফ নিশ্চিত করছে, তিন মাস আগে যুদ্ধবিমান দিয়ে ওই হামলাটি চালানো হয়েছিল। উত্তর গাজা উপত্যকার জাবালিয়ায় একটি সুড়ঙ্গে লুকিয়ে থাকা অবস্থায় তাদের লক্ষ্যবস্তু করা হয়েছিল। হামলায় এই তিনজনই নিহত হয়েছেন।
আইডিএফ আরও জানিয়েছে, তাদের কাছে সুনির্দিষ্ট গোয়েন্দা তথ্য ছিল যে তিন কর্মকর্তা ওই সুড়ঙ্গেই অবস্থান করছিলেন।
ইসরায়েলি বাহিনী সুড়ঙ্গটিকে ‘একটি সুরক্ষিত এবং সজ্জিত ভূগর্ভস্থ স্থাপনা’ হিসেবে বর্ণনা করেছে যা ‘হামাসের কমান্ড ও নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র’ হিসেবে কাজ করছিল।
হামাস অবশ্য শীর্ষ এই কর্মকর্তাদের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেনি।
তবে আইডিএফ বলছে, হামাস তাদের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের কার্যক্ষমতা হ্রাস রোধ করতে তাদের ক্ষয়ক্ষতি ও নেতাদের নিহতের খবরটি সামনে আনেনি।
আইডিএফ জানিয়েছে, মুশতাহা হামাস নেতা ইয়াহিয়া সিনওয়ারের ডান হাত এবং তাঁর সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ সহযোগীদের একজন ছিলেন। হামাস যোদ্ধাদের কোথায় কীভাবে মোতায়েন করা হবে, সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত প্রণয়নে সরাসরি প্রভাব রাখতেন তিনি। তাঁকে গাজা উপত্যকায় হামাসের রাজনৈতিক ব্যুরোর সবচেয়ে সিনিয়র ব্যক্তি হিসেবে বিবেচনা করা হতো।
আইডিএফ-এর মতে, মুশতাহা এবং সিনওয়ার একসঙ্গে ইসরায়েলের একটি কারাগারে শাস্তি ভোগ করেছিলেন এবং পরবর্তীতে একসঙ্গে হামাসের সাধারণ নিরাপত্তা ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাস যোদ্ধারা ইসরায়েলের ভূখণ্ডে ঢুকে হামলা চালিয়ে সহস্রাধিক ব্যক্তিকে হত্যা ও ২৫০ জনকে জিম্মি করে নিয়ে আসে। এর জবাবে ওই দিন থেকেই গাজায় হামলা চালিয়ে আসছে ইসরায়েল। হামাসকে নির্মূল অভিযানে গত এক বছরে ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় এখন পর্যন্ত ৪১ হাজার ৭৮৮ বেসামরিক ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে।
অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের সিডনিতে চট্টগ্রাম ক্লাব অস্ট্রেলিয়ার (সিসিএ) উদ্যোগে ‘মেজবান ২০২৫’-এর সফলতা উদ্যাপন উপলক্ষে এক বিশেষ পারিবারিক মধ্যাহ্নভোজ ও মিলনমেলার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সৌদি আরবের বন্দর নগরী জেদ্দায় এই ঐতিহাসিক উদ্যোগের প্রতি প্রবাসী বাংলাদেশিদের সাড়া এখনো আশানুরূপ নয়। মধ্যপ্রাচ্যের এই দেশটিতে প্রায় ৩০ লাখ বাংলাদেশি কর্মরত আছেন, তাদের মধ্যে এখন পর্যন্ত মাত্র ২ হাজার ৫০০ জন ভোটার হিসেবে নিবন্ধন সম্পন্ন করেছেন।
ড. আসিফ নজরুল তার আলোচনার শুরুতে বাহরাইন ও বাংলাদেশের মাঝে বন্ধুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক সর্ম্পকের কথা তুলে ধরেন। তিনি দুই দেশের দ্বিপক্ষীয় বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোকপাত করেন। বিশেষ করে বাহরাইনে বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য দীর্ঘ দিন বন্ধ থাকা শ্রমবাজার ও ভিসা উন্মুক্ত করে দেওয়ার জন্য আহ্বান জানান তিনি।
এ বছর সূচকে চীনের অগ্রগতি চোখে পড়ার মতো। ২০২৪ সালে ১৯তম অবস্থান থেকে উঠে এসে এবার ৬ষ্ঠ হয়েছে দেশটি। অন্যদিকে মালয়েশিয়া প্রথমবারের মতো শীর্ষ ১০-এ প্রবেশ করেছে। ভিয়েতনাম রয়েছে ৫ম স্থানে।