বিডিজেন ডেস্ক
১০ মাসে ৪ হাজারের বেশি অভিবাসীকে ফেরত পাঠিয়েছে মালদ্বীপ। দেশটির ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে ২২ সেপ্টেম্বর (রোববার) স্থানীয় গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
মালদ্বীপ অভিবাসন বিভাগের তথ্যমতে, অবৈধভাবে কর্মরত ও ব্যবসা পরিচালনার দায়ে ২০২৩ সালের ১৭ নভেম্বর থেকে এ বছরের ১৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মোট ৪ হাজার ৫৪ অভিবাসীকে আটক করে তাদের নিজ নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে।
সবচেয়ে বেশিসংখ্যক অভিবাসীদের ফেরত পাঠানো হয়েছে এ বছরের জুন ও সেপ্টেম্বর মাসে। যা গত বছরের একই সময়ের চেয়ে ৬৫ দশমিক ৪ শতাংশ বেশি।
ফেরত পাঠানো অভিবাসীদের মধ্যে কোন দেশের কতজন নাগরিক রয়েছে তা উল্লেখ করা হয়নি।
মালদ্বীপে ২০২৩ সালের নভেম্বরে অভিযান শুরু হয়। ওই মাসে অবৈধ অভিবাসী আটক করা হয় ৯০ জন। এরপর প্রতি মাসেই আটকের সংখ্যা বেড়েছে।
ডিসেম্বরে ২০২ জন, এ বছরের জানুয়ারিতে ২৩৭ জন, ফেব্রুয়ারিতে ৩০৯, মার্চে ৩৩২ জন, এপ্রিলে ২৪০ জন, মে মাসে ৩৭৭ জন, জুনে ৬৯০ জন, জুলাইতে ৪৬১ জন, আগস্টে ৪৫৩ জন এবং ১৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৬৬৩ জন আটক করা হয়।
মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুইজ্জু দেশটির নাগরিকদের দাবির মুখে অবৈধ অভিবাসন সমস্যা সমাধানের জন্য এই উদ্যোগ নিয়েছেন। এরই ধারাবাহিকতায় অবৈধ অভিবাসীদের আবাসস্থল ও খাদ্য প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানে প্রায়ই বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে দেশটির অভিবাসন বিভাগ।
এ ছাড়া, দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও অভিবাসন বিভাগের যৌথ অভিযানের ফলে অবৈধ ব্যবসা এবং খাদ্য উৎপাদন কার্যক্রমের সঙ্গে জড়িত বেশ কিছু অভিবাসী ব্যবসায়ীকে আটক করা হয়েছে। এসব অবৈধ ব্যবসায়ীদেরও দ্রুত সংশ্লিষ্ট দেশে ফেরত পাঠানোর চেষ্টা চলছে বলে জানানো হয়েছে।
মূলত বৈধ পাস বা পারমিট ছাড়া কাজ করা এবং ফ্রি ভিসায় এসে এক কোম্পানির হয়ে অন্য কোম্পানিতে কাজ করা এমন অভিবাসীদের বিরুদ্ধে এ অভিযান চলছে।
১০ মাসে ৪ হাজারের বেশি অভিবাসীকে ফেরত পাঠিয়েছে মালদ্বীপ। দেশটির ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে ২২ সেপ্টেম্বর (রোববার) স্থানীয় গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
মালদ্বীপ অভিবাসন বিভাগের তথ্যমতে, অবৈধভাবে কর্মরত ও ব্যবসা পরিচালনার দায়ে ২০২৩ সালের ১৭ নভেম্বর থেকে এ বছরের ১৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মোট ৪ হাজার ৫৪ অভিবাসীকে আটক করে তাদের নিজ নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে।
সবচেয়ে বেশিসংখ্যক অভিবাসীদের ফেরত পাঠানো হয়েছে এ বছরের জুন ও সেপ্টেম্বর মাসে। যা গত বছরের একই সময়ের চেয়ে ৬৫ দশমিক ৪ শতাংশ বেশি।
ফেরত পাঠানো অভিবাসীদের মধ্যে কোন দেশের কতজন নাগরিক রয়েছে তা উল্লেখ করা হয়নি।
মালদ্বীপে ২০২৩ সালের নভেম্বরে অভিযান শুরু হয়। ওই মাসে অবৈধ অভিবাসী আটক করা হয় ৯০ জন। এরপর প্রতি মাসেই আটকের সংখ্যা বেড়েছে।
ডিসেম্বরে ২০২ জন, এ বছরের জানুয়ারিতে ২৩৭ জন, ফেব্রুয়ারিতে ৩০৯, মার্চে ৩৩২ জন, এপ্রিলে ২৪০ জন, মে মাসে ৩৭৭ জন, জুনে ৬৯০ জন, জুলাইতে ৪৬১ জন, আগস্টে ৪৫৩ জন এবং ১৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৬৬৩ জন আটক করা হয়।
মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুইজ্জু দেশটির নাগরিকদের দাবির মুখে অবৈধ অভিবাসন সমস্যা সমাধানের জন্য এই উদ্যোগ নিয়েছেন। এরই ধারাবাহিকতায় অবৈধ অভিবাসীদের আবাসস্থল ও খাদ্য প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানে প্রায়ই বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে দেশটির অভিবাসন বিভাগ।
এ ছাড়া, দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও অভিবাসন বিভাগের যৌথ অভিযানের ফলে অবৈধ ব্যবসা এবং খাদ্য উৎপাদন কার্যক্রমের সঙ্গে জড়িত বেশ কিছু অভিবাসী ব্যবসায়ীকে আটক করা হয়েছে। এসব অবৈধ ব্যবসায়ীদেরও দ্রুত সংশ্লিষ্ট দেশে ফেরত পাঠানোর চেষ্টা চলছে বলে জানানো হয়েছে।
মূলত বৈধ পাস বা পারমিট ছাড়া কাজ করা এবং ফ্রি ভিসায় এসে এক কোম্পানির হয়ে অন্য কোম্পানিতে কাজ করা এমন অভিবাসীদের বিরুদ্ধে এ অভিযান চলছে।
স্থানীয় সময় দুপুরে নিউ সাউথ ওয়েলসের প্রিমিয়ার ক্রিস মিন্স ফিতা কেটে জাঁকজমকপূর্ণভাবে এই এক্সপোর উদ্বোধন করেন। অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস ফোরাম এই এক্সপোর আয়োজন করেছে।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাজধানী আবুধাবিতে ইয়োর্স হোম রিয়েল এস্টেটের উদ্যোগে ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে আলোচনা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের সহায়তা ও অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ গঠনের লক্ষ্যে অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের সিডনিতে অনুষ্ঠিত হয়েছে রাইজঅনের বিশেষ আয়োজন ‘টি অ্যান্ড টক: এনডিআইএস এডিশন’।
অভিভাবক ও কার্যকরি কমিটির সদস্যরাও স্বতঃস্ফূর্তভাবে এই ক্রীড়া উৎসবে যোগদান করেন। উৎসবে আমাদের নিজস্ব ঐতিহ্য ধারণ করে এমন সব খেলার ছবি প্রদর্শিত হয় এবং সেই খেলাগুলির সম্পর্কে ছাত্রছাত্রীদের সম্যক ধারণা দেওয়া হয়।