
বিডিজেন ডেস্ক

জমে উঠেছে নারীদের টি-২০ বিশ্বকাপ। এরই মধ্যে প্রথম ম্যাচে স্কটল্যান্ডের সঙ্গে দারুণ জয় পেয়েছে বাংলাদেশের নারীরা। ২০ ওভারের ম্যাচে পলকেই ঘুরে যাচ্ছে রং। আর দর্শক সারিতে উল্লাসে মেতে উঠছে সমর্থকেরা। আগামী ২০ অক্টোবর পর্যন্ত চলবে এই উন্মাদনা। যদিও ১০ দলের এই বিশ্বকাপ বাংলাদেশে হওয়ার কথা ছিল।
এবার সংযুক্ত আরব আমিরাতের (ইউএই) দুটি ভেন্যুতে অনুষ্ঠিত হবে নারী টি-২০ বিশ্বকাপের ২৩টি ম্যাচ। আসুন জেনে নেওয়া যাক নবম আসরের সেই দুই ভেন্যুর বিস্তারিত।
দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়াম
২৫ হাজার দর্শক ধারণক্ষমতা সম্পন্ন এই স্টেডিয়ামের বিশেষত্ব এর ফ্লাডলাইট ব্যবস্থা। আইপিএলের মতো জনপ্রিয় টি-২০ লিগ অনুষ্ঠিত হওয়ায় এরই মধ্যে স্টেডিয়ামটি বেশ জনপ্রিয়তাও পেয়েছে। ২০০৯ সালে প্রথম অস্ট্রেলিয়া-পাকিস্তানের ওয়ানডে ম্যাচ দিয়ে যাত্রা শুরু হয় দুবাই ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট স্টেডিয়ামের।
এই মাঠে নারীদের প্রথম ম্যাচ আয়োজিত হয় ২০১৯ সালে। আর নারী টি-২০ বিশ্বকাপের ম্যাচ হয় ২০২৩ সালে। আইসিসি টি-২০ বিশ্বকাপ ক্রিকেট ২০২১ এ এই মাঠে ১৩টি ম্যাচ হয়।
এবারের নারী বিশ্বকাপে এই মাঠে হবে ১২টি ম্যাচ। এর মধ্যে ফাইনাল ম্যাচ হবে এই মাঠে। এ ছাড়া দুটো সেমিফাইনালের একটি হবে।
স্টেডিয়ামটির বিশেষত্ব হলো এর ফ্লাডলাইট ব্যবস্থা। ৩৫০টি ফ্লাডলাইট পুরো স্টেডিয়ামজুড়ে এমনভাবে প্রতিস্থাপন করা, যেন চাইলে খেলার সুবিধার্থে মাঠে পড়া যেকোনো ছায়া সহজেই কমিয়ে নেওয়া যায়।
শারজাহ ক্রিকেট স্টেডিয়াম
১৯৮২ সালে চালু হওয়ার পর এ পর্যন্ত ২০০টির বেশি আন্তর্জাতিক ওয়ানডে ম্যাচ হয়েছে শারজাহ ক্রিকেট স্টেডিয়ামে। এর মধ্যে প্রথম ম্যাচ হয় ১৯৮৪ সালে, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কার মধ্যে। এরই মধ্যে এই মাঠ সবচেয়ে বেশি ম্যাচ আয়োজনের দিক থেকে গিনেসে নাম লিখিয়েছে।
শারজাহ ক্রিকেট স্টেডিয়ামে একসঙ্গে ১৬ হাজারের বেশি দর্শণার্থী খেলা দেখতে পারেন। এর আগে ২০১৫ সালে এই মাঠে প্রথম নারীদের ম্যাচ আয়োজন করা হয়। ওই ওয়ানডে ম্যাচে পাকিস্তানের মুখোমুখি হয়েছিল শ্রীলঙ্কা। পরে ওই মাঠেই এই দুই দল টি-২০ ম্যাচে মুখোমুখি হয়।
২০২১ সালের টি-২০ বিশ্বকাপে এই শারজাহ ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আয়োজিত হয়েছিল বেশ কয়েকটি ম্যাচ। এবারের নারী বিশ্বকাপে এই মাঠে মোট ১১টি ম্যাচ হবে। এ ছাড়া দ্বিতীয় সেমিফাইনালও এই মাঠেই হবে।

জমে উঠেছে নারীদের টি-২০ বিশ্বকাপ। এরই মধ্যে প্রথম ম্যাচে স্কটল্যান্ডের সঙ্গে দারুণ জয় পেয়েছে বাংলাদেশের নারীরা। ২০ ওভারের ম্যাচে পলকেই ঘুরে যাচ্ছে রং। আর দর্শক সারিতে উল্লাসে মেতে উঠছে সমর্থকেরা। আগামী ২০ অক্টোবর পর্যন্ত চলবে এই উন্মাদনা। যদিও ১০ দলের এই বিশ্বকাপ বাংলাদেশে হওয়ার কথা ছিল।
এবার সংযুক্ত আরব আমিরাতের (ইউএই) দুটি ভেন্যুতে অনুষ্ঠিত হবে নারী টি-২০ বিশ্বকাপের ২৩টি ম্যাচ। আসুন জেনে নেওয়া যাক নবম আসরের সেই দুই ভেন্যুর বিস্তারিত।
দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়াম
২৫ হাজার দর্শক ধারণক্ষমতা সম্পন্ন এই স্টেডিয়ামের বিশেষত্ব এর ফ্লাডলাইট ব্যবস্থা। আইপিএলের মতো জনপ্রিয় টি-২০ লিগ অনুষ্ঠিত হওয়ায় এরই মধ্যে স্টেডিয়ামটি বেশ জনপ্রিয়তাও পেয়েছে। ২০০৯ সালে প্রথম অস্ট্রেলিয়া-পাকিস্তানের ওয়ানডে ম্যাচ দিয়ে যাত্রা শুরু হয় দুবাই ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট স্টেডিয়ামের।
এই মাঠে নারীদের প্রথম ম্যাচ আয়োজিত হয় ২০১৯ সালে। আর নারী টি-২০ বিশ্বকাপের ম্যাচ হয় ২০২৩ সালে। আইসিসি টি-২০ বিশ্বকাপ ক্রিকেট ২০২১ এ এই মাঠে ১৩টি ম্যাচ হয়।
এবারের নারী বিশ্বকাপে এই মাঠে হবে ১২টি ম্যাচ। এর মধ্যে ফাইনাল ম্যাচ হবে এই মাঠে। এ ছাড়া দুটো সেমিফাইনালের একটি হবে।
স্টেডিয়ামটির বিশেষত্ব হলো এর ফ্লাডলাইট ব্যবস্থা। ৩৫০টি ফ্লাডলাইট পুরো স্টেডিয়ামজুড়ে এমনভাবে প্রতিস্থাপন করা, যেন চাইলে খেলার সুবিধার্থে মাঠে পড়া যেকোনো ছায়া সহজেই কমিয়ে নেওয়া যায়।
শারজাহ ক্রিকেট স্টেডিয়াম
১৯৮২ সালে চালু হওয়ার পর এ পর্যন্ত ২০০টির বেশি আন্তর্জাতিক ওয়ানডে ম্যাচ হয়েছে শারজাহ ক্রিকেট স্টেডিয়ামে। এর মধ্যে প্রথম ম্যাচ হয় ১৯৮৪ সালে, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কার মধ্যে। এরই মধ্যে এই মাঠ সবচেয়ে বেশি ম্যাচ আয়োজনের দিক থেকে গিনেসে নাম লিখিয়েছে।
শারজাহ ক্রিকেট স্টেডিয়ামে একসঙ্গে ১৬ হাজারের বেশি দর্শণার্থী খেলা দেখতে পারেন। এর আগে ২০১৫ সালে এই মাঠে প্রথম নারীদের ম্যাচ আয়োজন করা হয়। ওই ওয়ানডে ম্যাচে পাকিস্তানের মুখোমুখি হয়েছিল শ্রীলঙ্কা। পরে ওই মাঠেই এই দুই দল টি-২০ ম্যাচে মুখোমুখি হয়।
২০২১ সালের টি-২০ বিশ্বকাপে এই শারজাহ ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আয়োজিত হয়েছিল বেশ কয়েকটি ম্যাচ। এবারের নারী বিশ্বকাপে এই মাঠে মোট ১১টি ম্যাচ হবে। এ ছাড়া দ্বিতীয় সেমিফাইনালও এই মাঠেই হবে।
“তারা দূর দেশে, প্রিয়জনদের থেকে বহু দূরে থেকে কাজ করেন—শুধু ঘরের মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর জন্য। কিন্তু সেই পথে তারা নিজের আনন্দের মুহূর্তগুলো হারিয়ে ফেলেন,” বড় মঞ্চে দর্শকদের সঙ্গে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে বলেন আসিফ।
হাজারো প্রবাসী বাংলাদেশি ও তাদের পরিবার উৎসবে অংশ নেন। নাচ, গান ও আলোকসজ্জায় গোটা পার্ক রূপ নেয় উৎসবের নগরে। প্রবাসী রুমেল বলেন, “এটি সত্যিই অসাধারণ। প্রতিদিন কাজের চাপে থাকি, পরিবারের মুখে হাসি রাখতে লড়াই করি। এই আয়োজন আমাদের ক্লান্তি ভুলিয়ে দিয়েছে।
জাঁকজমকপূর্ণ এই উৎসবে থাকছে প্রাণবন্ত পরিবেশনা, ঐতিহ্যবাহী সংগীত ও নৃত্য, সঙ্গে থাকবে আসল বাংলাদেশি খাবারের স্বাদ—সব মিলিয়ে এটি হয়ে উঠবে বাংলাদেশের ঐতিহ্যের এক চমৎকার প্রদর্শনী।
সমুদ্রে বিপদগ্রস্ত মানুষের জীবন রক্ষা আন্তর্জাতিক সামুদ্রিক আইনের অধীনে মানবিক ও নৈতিক দায়িত্ব। ইউএনএইচসিআর ও আইওএম আহ্বান জানিয়েছে, এমন ট্র্যাজেডি রোধে অনুসন্ধান ও উদ্ধার সক্ষমতা বৃদ্ধি, নিরাপদ আশ্রয়ে প্রবেশের সুযোগ নিশ্চিতকরণ এবং আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা জোরদারের জন্য।