
বিডিজেন ডেস্ক

যদিও সবাই দুবাই সম্পর্কেই বেশি জানেন। কিন্তু এর কাছাকাছি কাতারের দোহা নিউজিল্যান্ড ভ্রমণকারীদের জন্য একটি জনপ্রিয় ট্রানজিট পয়েন্ট হয়ে উঠেছে। মানিহাবের প্রতিষ্ঠাতা ক্রিস্টোফার ওয়ালশ সেই দোহায় এক বা দুই দিনের স্টপওভার (বিরতি) কাটানোর টিপস শেয়ার করেছেন ভ্রমণভিত্তিক ওয়েবসাইট দ্য প্রেসের সঙ্গে।
কাতারের রাজধানীকে একটি বিশ্বমানের ট্রানজিট গন্তব্য হিসেবে গড়ে তোলার জন্য প্রচুর পরিমাণে বিনিয়োগ করেছে এয়ারলাইনস ও বিমানবন্দর। এর আওতায় আপনি ঘুরে দেখতে পারবেন দারুণ এক শহর। আর তা দেখা যাবে খুব অল্প সময়েই।
কাতার এয়ারওয়েজের অকল্যান্ড ফ্লাইট সারা বছর স্থানীয় সময় রাত ৯টার দিকে পৌঁছায়। এরপর এক বা দুই রাতের স্টপওভার আপনাকে আরাম, সুবিধা এবং ভিন্ন কিছু আনন্দের সময় দেবে। তারপর আপনি আপনার যাত্রার জন্য সকালে (বা সন্ধ্যায়) আরাম করে চলে যেতে পারেন।
সকাল: ইসলামিক আর্টের জাদুঘরে গিয়ে আপনার দিন শুরু করতে পারেন। যদিও এটি এত বড় নয়। তবে এর স্থাপত্য ও ওয়াটারফ্রন্টের কারুকার্য চোখের আরাম। বিল্ডিংটি আই. এম. পেই ডিজাইন করেছেন। প্যারিস ল্যুভরের গ্লাস পিরামিডও তাঁর করা। এটি তাঁর একটি মাস্টারপিস। চারপাশে দারুণ পরিবেশে সেরে নিতে পারবেন সকালের নাস্তা কিংবা চুমুক দিতে পারেন এক কাপ কফিতে।
বিকেল: হাঁটা দূরত্বে দোহা বিমানবন্দর থেকে যেতে পারেন জাতীয় জাদুঘরে। এতে রয়েছে কাতারের অতীত ও বর্তমান সংস্কৃতির সব নিদর্শন। আর ভবিষ্যতে তারা কী করতে যাচ্ছে সে ব্যাপারেও ধারণা পেয়ে যাবেন এক ঝলকে। এটি একটি হাই-টেক জাদুঘর, যা দেশের প্রাকৃতিক ইতিহাস, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যকে জীবন্ত করে তোলে। সন্ধ্যার দিকে সুর্যাস্ত দেখার জন্য বন্দরে হাঁটতে পারেন। সেখানে কিছু আনন্দঘন সময়ও কাটবে।
সন্ধ্যা: শহরের সবচেয়ে প্রাণবন্ত ও নান্দনিক স্পটগুলোর মধ্যে একটি সুক ওয়াকিফ। রাতের খাবারের জন্য সেখানে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন মানিহাবের প্রতিষ্ঠাতা ক্রিস্টোফার ওয়ালশ। মশলা দিয়ে দারুণ হাতের রান্না আপনাকে আলাদা স্বাদ দেবে।
এরপর সেখানে আপনি যখন সরু গলির মধ্য দিয়ে হাঁটাহাঁটি করবেন আশপাশের দর্শনীয় স্থান, শব্দ এবং ঘ্রাণ তখন জীবন্ত হয়ে ওঠে। রাতের খাবারের জন্য মানিহাবের প্রতিষ্ঠাতা ক্রিস্টোফার ওয়ালশের পছন্দের মধ্যে রয়েছে ইরাকি, ইয়েমেনি ও পার্সিয়ান রেস্তোরাঁও। এরপর এখানে কিছু সময় ব্যয় করে মনটা শান্ত করে নিন। পরবর্তী ভ্রমণের জন্য যা বেশ দরকারি।
এই শহরে নামিদামী হোটেল ছাড়াও স্পা, স্টিম, জিম ও পুল রয়েছে। তাতে কাটাতে পারেন সময়। বিভিন্ন হোটেলে দেওয়া হয় স্বাস্থ্যসেবাও। ট্যাক্সি রয়েছে, এ ছাড়া রয়েছে মেট্রোও।

যদিও সবাই দুবাই সম্পর্কেই বেশি জানেন। কিন্তু এর কাছাকাছি কাতারের দোহা নিউজিল্যান্ড ভ্রমণকারীদের জন্য একটি জনপ্রিয় ট্রানজিট পয়েন্ট হয়ে উঠেছে। মানিহাবের প্রতিষ্ঠাতা ক্রিস্টোফার ওয়ালশ সেই দোহায় এক বা দুই দিনের স্টপওভার (বিরতি) কাটানোর টিপস শেয়ার করেছেন ভ্রমণভিত্তিক ওয়েবসাইট দ্য প্রেসের সঙ্গে।
কাতারের রাজধানীকে একটি বিশ্বমানের ট্রানজিট গন্তব্য হিসেবে গড়ে তোলার জন্য প্রচুর পরিমাণে বিনিয়োগ করেছে এয়ারলাইনস ও বিমানবন্দর। এর আওতায় আপনি ঘুরে দেখতে পারবেন দারুণ এক শহর। আর তা দেখা যাবে খুব অল্প সময়েই।
কাতার এয়ারওয়েজের অকল্যান্ড ফ্লাইট সারা বছর স্থানীয় সময় রাত ৯টার দিকে পৌঁছায়। এরপর এক বা দুই রাতের স্টপওভার আপনাকে আরাম, সুবিধা এবং ভিন্ন কিছু আনন্দের সময় দেবে। তারপর আপনি আপনার যাত্রার জন্য সকালে (বা সন্ধ্যায়) আরাম করে চলে যেতে পারেন।
সকাল: ইসলামিক আর্টের জাদুঘরে গিয়ে আপনার দিন শুরু করতে পারেন। যদিও এটি এত বড় নয়। তবে এর স্থাপত্য ও ওয়াটারফ্রন্টের কারুকার্য চোখের আরাম। বিল্ডিংটি আই. এম. পেই ডিজাইন করেছেন। প্যারিস ল্যুভরের গ্লাস পিরামিডও তাঁর করা। এটি তাঁর একটি মাস্টারপিস। চারপাশে দারুণ পরিবেশে সেরে নিতে পারবেন সকালের নাস্তা কিংবা চুমুক দিতে পারেন এক কাপ কফিতে।
বিকেল: হাঁটা দূরত্বে দোহা বিমানবন্দর থেকে যেতে পারেন জাতীয় জাদুঘরে। এতে রয়েছে কাতারের অতীত ও বর্তমান সংস্কৃতির সব নিদর্শন। আর ভবিষ্যতে তারা কী করতে যাচ্ছে সে ব্যাপারেও ধারণা পেয়ে যাবেন এক ঝলকে। এটি একটি হাই-টেক জাদুঘর, যা দেশের প্রাকৃতিক ইতিহাস, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যকে জীবন্ত করে তোলে। সন্ধ্যার দিকে সুর্যাস্ত দেখার জন্য বন্দরে হাঁটতে পারেন। সেখানে কিছু আনন্দঘন সময়ও কাটবে।
সন্ধ্যা: শহরের সবচেয়ে প্রাণবন্ত ও নান্দনিক স্পটগুলোর মধ্যে একটি সুক ওয়াকিফ। রাতের খাবারের জন্য সেখানে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন মানিহাবের প্রতিষ্ঠাতা ক্রিস্টোফার ওয়ালশ। মশলা দিয়ে দারুণ হাতের রান্না আপনাকে আলাদা স্বাদ দেবে।
এরপর সেখানে আপনি যখন সরু গলির মধ্য দিয়ে হাঁটাহাঁটি করবেন আশপাশের দর্শনীয় স্থান, শব্দ এবং ঘ্রাণ তখন জীবন্ত হয়ে ওঠে। রাতের খাবারের জন্য মানিহাবের প্রতিষ্ঠাতা ক্রিস্টোফার ওয়ালশের পছন্দের মধ্যে রয়েছে ইরাকি, ইয়েমেনি ও পার্সিয়ান রেস্তোরাঁও। এরপর এখানে কিছু সময় ব্যয় করে মনটা শান্ত করে নিন। পরবর্তী ভ্রমণের জন্য যা বেশ দরকারি।
এই শহরে নামিদামী হোটেল ছাড়াও স্পা, স্টিম, জিম ও পুল রয়েছে। তাতে কাটাতে পারেন সময়। বিভিন্ন হোটেলে দেওয়া হয় স্বাস্থ্যসেবাও। ট্যাক্সি রয়েছে, এ ছাড়া রয়েছে মেট্রোও।
“তারা দূর দেশে, প্রিয়জনদের থেকে বহু দূরে থেকে কাজ করেন—শুধু ঘরের মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর জন্য। কিন্তু সেই পথে তারা নিজের আনন্দের মুহূর্তগুলো হারিয়ে ফেলেন,” বড় মঞ্চে দর্শকদের সঙ্গে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে বলেন আসিফ।
হাজারো প্রবাসী বাংলাদেশি ও তাদের পরিবার উৎসবে অংশ নেন। নাচ, গান ও আলোকসজ্জায় গোটা পার্ক রূপ নেয় উৎসবের নগরে। প্রবাসী রুমেল বলেন, “এটি সত্যিই অসাধারণ। প্রতিদিন কাজের চাপে থাকি, পরিবারের মুখে হাসি রাখতে লড়াই করি। এই আয়োজন আমাদের ক্লান্তি ভুলিয়ে দিয়েছে।
জাঁকজমকপূর্ণ এই উৎসবে থাকছে প্রাণবন্ত পরিবেশনা, ঐতিহ্যবাহী সংগীত ও নৃত্য, সঙ্গে থাকবে আসল বাংলাদেশি খাবারের স্বাদ—সব মিলিয়ে এটি হয়ে উঠবে বাংলাদেশের ঐতিহ্যের এক চমৎকার প্রদর্শনী।
সমুদ্রে বিপদগ্রস্ত মানুষের জীবন রক্ষা আন্তর্জাতিক সামুদ্রিক আইনের অধীনে মানবিক ও নৈতিক দায়িত্ব। ইউএনএইচসিআর ও আইওএম আহ্বান জানিয়েছে, এমন ট্র্যাজেডি রোধে অনুসন্ধান ও উদ্ধার সক্ষমতা বৃদ্ধি, নিরাপদ আশ্রয়ে প্রবেশের সুযোগ নিশ্চিতকরণ এবং আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা জোরদারের জন্য।