
বিডিজেন ডেস্ক

সম্প্রতি ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে নতুন করে সৃষ্ট আকস্মিক বন্যায় আফগানিস্তানে অন্তত ১৩ জন নিহত হয়েছে। এ দুর্যোগে আরও অন্তত ১৬ জন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
আফগানিস্তানের জাতীয় দুর্যোগ কর্তৃপক্ষের এক কর্মকর্তা মঙ্গলবার (১ অক্টোবর) রাতে এ তথ্য জানান।
কর্তৃপক্ষের মুখপাত্র মোল্লা জানান সায়েক জানিয়েছেন, গত ১০ দিন ধরে ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে দেশটির গজনি, লাঘমান, নানগারহার, ফারাহ, পাকতিয়া, বাদঘিস, হেরাত ও দায়কুন্দি প্রদেশে আকস্মিক বন্যা দেখা দিয়েছে।
দুর্যোগের কারণে ওইসব প্রদেশে প্রচুর সম্পত্তির ক্ষতি হয়েছে। ১০৯টি আবাসিক বাড়ি সম্পূর্ণ বা আংশিকভাবে ধ্বংস হয়েছে এবং প্রায় ৬৫০ একর কৃষিজমি প্লাবিত হয়েছে।
বৃষ্টিপাতজনিত সৃষ্ট দুর্ঘটনায় চলতি বছরের মে মাস থেকে এ পর্যন্ত দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার এ দেশটিতে ৪০০ লোক নিহত হয়েছে, আহত হয়েছে আরও শত শত মানুষ। এর পাশাপাশি যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশটির বিভিন্ন অংশে গবাদিপশুর ব্যাপক প্রাণহানি ও সম্পদের ক্ষতি হয়েছে।

সম্প্রতি ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে নতুন করে সৃষ্ট আকস্মিক বন্যায় আফগানিস্তানে অন্তত ১৩ জন নিহত হয়েছে। এ দুর্যোগে আরও অন্তত ১৬ জন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
আফগানিস্তানের জাতীয় দুর্যোগ কর্তৃপক্ষের এক কর্মকর্তা মঙ্গলবার (১ অক্টোবর) রাতে এ তথ্য জানান।
কর্তৃপক্ষের মুখপাত্র মোল্লা জানান সায়েক জানিয়েছেন, গত ১০ দিন ধরে ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে দেশটির গজনি, লাঘমান, নানগারহার, ফারাহ, পাকতিয়া, বাদঘিস, হেরাত ও দায়কুন্দি প্রদেশে আকস্মিক বন্যা দেখা দিয়েছে।
দুর্যোগের কারণে ওইসব প্রদেশে প্রচুর সম্পত্তির ক্ষতি হয়েছে। ১০৯টি আবাসিক বাড়ি সম্পূর্ণ বা আংশিকভাবে ধ্বংস হয়েছে এবং প্রায় ৬৫০ একর কৃষিজমি প্লাবিত হয়েছে।
বৃষ্টিপাতজনিত সৃষ্ট দুর্ঘটনায় চলতি বছরের মে মাস থেকে এ পর্যন্ত দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার এ দেশটিতে ৪০০ লোক নিহত হয়েছে, আহত হয়েছে আরও শত শত মানুষ। এর পাশাপাশি যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশটির বিভিন্ন অংশে গবাদিপশুর ব্যাপক প্রাণহানি ও সম্পদের ক্ষতি হয়েছে।
“তারা দূর দেশে, প্রিয়জনদের থেকে বহু দূরে থেকে কাজ করেন—শুধু ঘরের মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর জন্য। কিন্তু সেই পথে তারা নিজের আনন্দের মুহূর্তগুলো হারিয়ে ফেলেন,” বড় মঞ্চে দর্শকদের সঙ্গে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে বলেন আসিফ।
হাজারো প্রবাসী বাংলাদেশি ও তাদের পরিবার উৎসবে অংশ নেন। নাচ, গান ও আলোকসজ্জায় গোটা পার্ক রূপ নেয় উৎসবের নগরে। প্রবাসী রুমেল বলেন, “এটি সত্যিই অসাধারণ। প্রতিদিন কাজের চাপে থাকি, পরিবারের মুখে হাসি রাখতে লড়াই করি। এই আয়োজন আমাদের ক্লান্তি ভুলিয়ে দিয়েছে।
জাঁকজমকপূর্ণ এই উৎসবে থাকছে প্রাণবন্ত পরিবেশনা, ঐতিহ্যবাহী সংগীত ও নৃত্য, সঙ্গে থাকবে আসল বাংলাদেশি খাবারের স্বাদ—সব মিলিয়ে এটি হয়ে উঠবে বাংলাদেশের ঐতিহ্যের এক চমৎকার প্রদর্শনী।
সমুদ্রে বিপদগ্রস্ত মানুষের জীবন রক্ষা আন্তর্জাতিক সামুদ্রিক আইনের অধীনে মানবিক ও নৈতিক দায়িত্ব। ইউএনএইচসিআর ও আইওএম আহ্বান জানিয়েছে, এমন ট্র্যাজেডি রোধে অনুসন্ধান ও উদ্ধার সক্ষমতা বৃদ্ধি, নিরাপদ আশ্রয়ে প্রবেশের সুযোগ নিশ্চিতকরণ এবং আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা জোরদারের জন্য।