বিডিজেন ডেস্ক
ইরান থেকে ইসরায়েলে দূরপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করা হয়েছে। ইরান হামলা চালাতে পারে বলে গতকার মঙ্গলবার (১ অক্টোবর) আমেরিকা ইঙ্গিত দেওয়ার পরপরই ওই হামলা শুরু হয়। ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) বিবৃতিতে বলেছে, কিছুক্ষণ আগেই ইরান থেকে ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়া হয়েছে। ইসরায়েল জুড়ে সাইরেন বাজানো হয়েছে।
মার্কিন গণমাধ্যম সিএনএন বলছে, তাদের সাংবাদিকেরা ইসরায়েলের রাজধানী তেল আবিব, জেরুজালেম এবং হাইফা শহরের ওপর কয়েক ডজন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাতে দেখেছে। ইরানের ইসলামি বিপ্লবী গার্ড বাহিনী বলেছে, হামলাটি ইসরায়েলি নিরাপত্তা এবং সামরিক লক্ষ্যবস্তুকে কেন্দ্র করে এবং হিজবুল্লাহ নেতা হাসান নাসরুল্লাহ এবং অন্যদের হত্যার প্রতিক্রিয়া হিসেবে ইরান চালিয়েছে।
ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী প্রাথমিকভাবে অনুমান করেছিল প্রায় ১৮০টি ক্ষেপনাস্ত্র হামলা চালান হবে। এর আগে, আমেরিকাও বলেছিল যে, তারা বিশ্বাস করে যে ইরান ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ক্ষেপণাস্ত্র হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে। ইসরায়েলের দক্ষিণ লেবাননে ইরান-সমর্থিত হিজবুল্লাহকে লক্ষ্য করে স্থল অভিযান শুরু করার পরপরই এই হামলা হলো। ইসরায়েলি কর্মকর্তারা লেবাননে স্থল আক্রমণকে ‘স্থানীয় অভিযান’ বলে বর্ণনা করেছেন।
রয়টার্সের প্রতিবেদন বলছে, লেবাননে তেহরানের মিত্র হিজবুল্লাহর বিরুদ্ধে ইসরায়েলের অভিযানের প্রতিশোধ নিতে ইরান ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে।
হামলা শুরুর পরই ইসরায়েল জুড়ে সতর্ক সংকেত বেজে ওঠে। জেরুজালেম এবং জর্ডান নদীর তীরবর্তী এলাকায় বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনের রিপোর্টাররা সরাসরি সম্প্রচারের সময় মাটিতে শুয়ে পড়েন। ইসরায়েলিরা আশ্রয়ের জন্য ছোটাছুটি করতে থাকে।
রয়টার্সের সাংবাদিকেরা প্রতিবেশি জর্ডানের আকাশসীমায় ক্ষেপণাস্ত্র দেখেছেন। ইসরায়েলি গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১০০টির বেশি ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করা হয়েছে।
একজন মার্কিন কর্মকর্তা সিএনএনকে বলেন, আমেরিকা বিশ্বাস করে, ইরান ইসরায়েলের বিরুদ্ধে অবিলম্বে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ইঙ্গিত রয়েছে যে, ইরান দ্রুত ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে।
বিবৃতিতে ওই কর্মকর্তা আরও বলেন, আমরা এই হামলা থেকে ইসরায়েলকে রক্ষা করার জন্য প্রতিরক্ষামূলক প্রস্তুতিকে সমর্থন করছি। ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইরান থেকে সরাসরি সামরিক হামলা ইরানের জন্য মারাত্মক পরিণতি বয়ে আনবে।
ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী আইডিএফ বলেছে, হামলা হলে তার জবাব দিতে প্রস্তুত আছে ইসরায়েল।
গত বছরের ৭ অক্টোবর গাজা উপত্যকায় হামলা শুরু করে ইসরায়েল। এতে এ পর্যন্ত প্রাণ গেছে ৪১ হাজারেরও বেশি মানুষের। ইসরায়েল–হামাস যুদ্ধে হামাসের প্রতি সমর্থন জানিয়ে আসছে ইরান। আর লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লার সঙ্গে ইসরায়েলের সংঘাতেও হিজবুল্লাহার প্রতি সমর্থন আছে ইরানের।
মার্কিন সমর্থন: একজন মার্কিন প্রতিরক্ষা কর্মকর্তা বলেছেন যে মধ্যপ্রাচ্যে মার্কিন বাহিনী "ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ইরানি ক্ষেপনাস্ত্র ঠেকাতে সহায়তা করেছে। এদিকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এবং ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস হোয়াইট হাউসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষে বসে হামলা পর্যবেক্ষণ করছেন। ন্যাশনাল সিকিউরিটি কাউন্সিলের একজন মুখপাত্র বলেছেন, প্রেসিডেন্ট মার্কিন সামরিক বাহিনীকে ইরানি হামলার বিরুদ্ধে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা এবং ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ ঠেকাতে করতে সহায়তা করার নির্দেশ দিয়েছেন।
হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র এমিলি সিমন্সের মতে, প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন মঙ্গলবার ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস এবং শীর্ষ জাতীয় নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের সাথে বৈঠক ডেকেছেন। বৈঠকে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা নিয়ে আলোচনা হবে। সিমন্স যোগ করেছেন, ‘তারা ইসরায়েলকে আক্রমণ থেকে রক্ষা করতে এবং মার্কিন কর্মীদের সুরক্ষায় সহায়তা করার জন্য মার্কিন প্রস্তুতির অবস্থা পর্যালোচনা করেছেন।’
ইরান থেকে ইসরায়েলে দূরপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করা হয়েছে। ইরান হামলা চালাতে পারে বলে গতকার মঙ্গলবার (১ অক্টোবর) আমেরিকা ইঙ্গিত দেওয়ার পরপরই ওই হামলা শুরু হয়। ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) বিবৃতিতে বলেছে, কিছুক্ষণ আগেই ইরান থেকে ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়া হয়েছে। ইসরায়েল জুড়ে সাইরেন বাজানো হয়েছে।
মার্কিন গণমাধ্যম সিএনএন বলছে, তাদের সাংবাদিকেরা ইসরায়েলের রাজধানী তেল আবিব, জেরুজালেম এবং হাইফা শহরের ওপর কয়েক ডজন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাতে দেখেছে। ইরানের ইসলামি বিপ্লবী গার্ড বাহিনী বলেছে, হামলাটি ইসরায়েলি নিরাপত্তা এবং সামরিক লক্ষ্যবস্তুকে কেন্দ্র করে এবং হিজবুল্লাহ নেতা হাসান নাসরুল্লাহ এবং অন্যদের হত্যার প্রতিক্রিয়া হিসেবে ইরান চালিয়েছে।
ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী প্রাথমিকভাবে অনুমান করেছিল প্রায় ১৮০টি ক্ষেপনাস্ত্র হামলা চালান হবে। এর আগে, আমেরিকাও বলেছিল যে, তারা বিশ্বাস করে যে ইরান ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ক্ষেপণাস্ত্র হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে। ইসরায়েলের দক্ষিণ লেবাননে ইরান-সমর্থিত হিজবুল্লাহকে লক্ষ্য করে স্থল অভিযান শুরু করার পরপরই এই হামলা হলো। ইসরায়েলি কর্মকর্তারা লেবাননে স্থল আক্রমণকে ‘স্থানীয় অভিযান’ বলে বর্ণনা করেছেন।
রয়টার্সের প্রতিবেদন বলছে, লেবাননে তেহরানের মিত্র হিজবুল্লাহর বিরুদ্ধে ইসরায়েলের অভিযানের প্রতিশোধ নিতে ইরান ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে।
হামলা শুরুর পরই ইসরায়েল জুড়ে সতর্ক সংকেত বেজে ওঠে। জেরুজালেম এবং জর্ডান নদীর তীরবর্তী এলাকায় বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনের রিপোর্টাররা সরাসরি সম্প্রচারের সময় মাটিতে শুয়ে পড়েন। ইসরায়েলিরা আশ্রয়ের জন্য ছোটাছুটি করতে থাকে।
রয়টার্সের সাংবাদিকেরা প্রতিবেশি জর্ডানের আকাশসীমায় ক্ষেপণাস্ত্র দেখেছেন। ইসরায়েলি গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১০০টির বেশি ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করা হয়েছে।
একজন মার্কিন কর্মকর্তা সিএনএনকে বলেন, আমেরিকা বিশ্বাস করে, ইরান ইসরায়েলের বিরুদ্ধে অবিলম্বে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ইঙ্গিত রয়েছে যে, ইরান দ্রুত ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে।
বিবৃতিতে ওই কর্মকর্তা আরও বলেন, আমরা এই হামলা থেকে ইসরায়েলকে রক্ষা করার জন্য প্রতিরক্ষামূলক প্রস্তুতিকে সমর্থন করছি। ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইরান থেকে সরাসরি সামরিক হামলা ইরানের জন্য মারাত্মক পরিণতি বয়ে আনবে।
ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী আইডিএফ বলেছে, হামলা হলে তার জবাব দিতে প্রস্তুত আছে ইসরায়েল।
গত বছরের ৭ অক্টোবর গাজা উপত্যকায় হামলা শুরু করে ইসরায়েল। এতে এ পর্যন্ত প্রাণ গেছে ৪১ হাজারেরও বেশি মানুষের। ইসরায়েল–হামাস যুদ্ধে হামাসের প্রতি সমর্থন জানিয়ে আসছে ইরান। আর লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লার সঙ্গে ইসরায়েলের সংঘাতেও হিজবুল্লাহার প্রতি সমর্থন আছে ইরানের।
মার্কিন সমর্থন: একজন মার্কিন প্রতিরক্ষা কর্মকর্তা বলেছেন যে মধ্যপ্রাচ্যে মার্কিন বাহিনী "ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ইরানি ক্ষেপনাস্ত্র ঠেকাতে সহায়তা করেছে। এদিকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এবং ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস হোয়াইট হাউসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষে বসে হামলা পর্যবেক্ষণ করছেন। ন্যাশনাল সিকিউরিটি কাউন্সিলের একজন মুখপাত্র বলেছেন, প্রেসিডেন্ট মার্কিন সামরিক বাহিনীকে ইরানি হামলার বিরুদ্ধে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা এবং ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ ঠেকাতে করতে সহায়তা করার নির্দেশ দিয়েছেন।
হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র এমিলি সিমন্সের মতে, প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন মঙ্গলবার ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস এবং শীর্ষ জাতীয় নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের সাথে বৈঠক ডেকেছেন। বৈঠকে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা নিয়ে আলোচনা হবে। সিমন্স যোগ করেছেন, ‘তারা ইসরায়েলকে আক্রমণ থেকে রক্ষা করতে এবং মার্কিন কর্মীদের সুরক্ষায় সহায়তা করার জন্য মার্কিন প্রস্তুতির অবস্থা পর্যালোচনা করেছেন।’
সৌদি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, আবাসন, শ্রম ও সীমান্ত নিরাপত্তা আইন মেনে চলা নিশ্চিত করতে এ অভিযান চালানো হয়েছে।
কুয়েতের একটি তদন্ত কমিটি ২ হাজার ৮৯৯ কুয়েতির নাগরিকত্ব বাতিল করেছে। এ সিদ্ধান্তটি এখন অনুমোদনের জন্য মন্ত্রিপরিষদের কাছে পাঠানো হবে।
কুয়েতে ১০ হাজার নার্স নিয়োগে দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাংলাদেশ থেকে তালিকা পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন কুয়েতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল সৈয়দ তারেক হোসেন।
সৌদি রেড ক্রিসেন্টের মদিনা শাখার পরিচালক ডা. আহমেদ বিন আলী আল জাহরানির ও মদিনা অঞ্চলের গভর্নর প্রিন্স সালমান বিন সুলতান বিন আব্দুলাজিজ আনুষ্ঠানিকভাবে এই সার্ভিসটির উদ্বোধন করেন।