বিডিজেন ডেস্ক
সংযুক্ত আরব আমিরাতে চলছে দুই মাসব্যাপী সাধারণ ক্ষমা কর্মসূচি। জেল-জরিমানা ছাড়াই দেশে ফেরার সুযোগ পেয়ে প্রথম দশ দিনেই ট্রাভেল পারমিটের আবেদন করেছেন চার শতাধিক প্রবাসী বাংলাদেশি।
দেশটিতে থাকা দুই বাংলাদেশ মিশন সূত্র জানিয়েছে, ২-৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত দুবাই বাংলাদেশ কনস্যুলেট থেকে ট্রাভেল পারমিট সংগ্রহ করেছেন ৩৭৯ জন। এর মধ্যে নানা অভিযোগে কারাবন্দী ৭৫ বাংলাদেশির আবেদনও রয়েছে। যা জেল কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে তাদের হাতে এসেছে। এ ছাড়া আবুধাবি-বাংলাদেশ দূতাবাস থেকে ট্রাভেল পারমিট সংগ্রহ করেছে ২৯ প্রবাসী।
গত ১ সেপ্টেম্বর থেকে কার্যকর হওয়া সাধারণ ক্ষমার আওতায় দেশটিতে বসবাসরত ভিসার মেয়াদোত্তীর্ণ, অনিয়মিত, কাগজপত্রবিহীন ও অবৈধ অভিবাসীরা আবেদন সাপেক্ষে বৈধ হতে পারছেন। এই সময়ের মধ্যে অবৈধ অভিবাসীদের জেল-জরিমানা ছাড়া দেশে ফেরার সুযোগও দিয়েছে আমিরাত কর্তৃপক্ষ। এ ছাড়া ভ্রমণ ভিসায় আমিরাতে গিয়ে অবৈধ হয়ে অবস্থান করা প্রবাসীরাও বৈধতার আবেদনের সুযোগ পাচ্ছেন। দুই মাস মেয়াদি সাধারণ ক্ষমার এই কার্যক্রম চলবে আগামী ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত।
বাংলাদেশ মিশন জানায়, সাধারণ ক্ষমা চলাকালে আউটপাস নিয়ে দেশে গেলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির ওপর কোনো প্রকার নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হবে না। পুনরায় দেশটিতে প্রবেশের সুযোগও পাবেন তারা।
এদিকে বৈধতার সুযোগ পাওয়ায় প্রতিদিন পাসপোর্টের মেয়াদ বাড়াতে দুটো মিশনে ভিড় করছেন বাংলাদেশিরা। বেড়েছে গড় পাসপোর্টের আবদেন। স্বাভাবিক সময়ে দুবাই ও উত্তর আমিরাতে ৪০০ আবেদন এলেও বর্তমানে কোনো কোনো দিন আবেদন ছাড়িয়ে যাচ্ছে ৬০০-৭০০। বৈধতা নিশ্চিতের জন্য প্রবাসীদের এই চেষ্টাকে ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন মিশন কর্মকর্তারা।
দুবাই বাংলাদেশ কনস্যুলেটের প্রথম সচিব (প্রেস) মো. আরিফুর রহমান জানান, গত ৯ দিনে ৫ হাজার ৪০৮টি ই-পাসপোর্ট ও ৬৫৫টি এমআরপি পাসপোর্টের আবদেন এসেছে।
বাংলাদেশ কনস্যুলেটের শ্রম কাউন্সিলর আব্দুস সালাম সংবাদমাধ্যমকে জানান, অসংখ্য প্রবাসী এই সময় বৈধ হওয়ার সুযোগ পাবেন। দেশীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে সুযোগটি কাজে লাগাতে হবে। শ্রমিক সংকটে থাকা প্রতিষ্ঠানগুলো চাকরি প্রত্যাশীদের নিয়োগ দিয়ে কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দিতে হবে। এতে হাজারো বাংলাদেশি বৈধতা নিশ্চিতের সুযোগ পাবেন।
সংযুক্ত আরব আমিরাতে চলছে দুই মাসব্যাপী সাধারণ ক্ষমা কর্মসূচি। জেল-জরিমানা ছাড়াই দেশে ফেরার সুযোগ পেয়ে প্রথম দশ দিনেই ট্রাভেল পারমিটের আবেদন করেছেন চার শতাধিক প্রবাসী বাংলাদেশি।
দেশটিতে থাকা দুই বাংলাদেশ মিশন সূত্র জানিয়েছে, ২-৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত দুবাই বাংলাদেশ কনস্যুলেট থেকে ট্রাভেল পারমিট সংগ্রহ করেছেন ৩৭৯ জন। এর মধ্যে নানা অভিযোগে কারাবন্দী ৭৫ বাংলাদেশির আবেদনও রয়েছে। যা জেল কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে তাদের হাতে এসেছে। এ ছাড়া আবুধাবি-বাংলাদেশ দূতাবাস থেকে ট্রাভেল পারমিট সংগ্রহ করেছে ২৯ প্রবাসী।
গত ১ সেপ্টেম্বর থেকে কার্যকর হওয়া সাধারণ ক্ষমার আওতায় দেশটিতে বসবাসরত ভিসার মেয়াদোত্তীর্ণ, অনিয়মিত, কাগজপত্রবিহীন ও অবৈধ অভিবাসীরা আবেদন সাপেক্ষে বৈধ হতে পারছেন। এই সময়ের মধ্যে অবৈধ অভিবাসীদের জেল-জরিমানা ছাড়া দেশে ফেরার সুযোগও দিয়েছে আমিরাত কর্তৃপক্ষ। এ ছাড়া ভ্রমণ ভিসায় আমিরাতে গিয়ে অবৈধ হয়ে অবস্থান করা প্রবাসীরাও বৈধতার আবেদনের সুযোগ পাচ্ছেন। দুই মাস মেয়াদি সাধারণ ক্ষমার এই কার্যক্রম চলবে আগামী ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত।
বাংলাদেশ মিশন জানায়, সাধারণ ক্ষমা চলাকালে আউটপাস নিয়ে দেশে গেলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির ওপর কোনো প্রকার নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হবে না। পুনরায় দেশটিতে প্রবেশের সুযোগও পাবেন তারা।
এদিকে বৈধতার সুযোগ পাওয়ায় প্রতিদিন পাসপোর্টের মেয়াদ বাড়াতে দুটো মিশনে ভিড় করছেন বাংলাদেশিরা। বেড়েছে গড় পাসপোর্টের আবদেন। স্বাভাবিক সময়ে দুবাই ও উত্তর আমিরাতে ৪০০ আবেদন এলেও বর্তমানে কোনো কোনো দিন আবেদন ছাড়িয়ে যাচ্ছে ৬০০-৭০০। বৈধতা নিশ্চিতের জন্য প্রবাসীদের এই চেষ্টাকে ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন মিশন কর্মকর্তারা।
দুবাই বাংলাদেশ কনস্যুলেটের প্রথম সচিব (প্রেস) মো. আরিফুর রহমান জানান, গত ৯ দিনে ৫ হাজার ৪০৮টি ই-পাসপোর্ট ও ৬৫৫টি এমআরপি পাসপোর্টের আবদেন এসেছে।
বাংলাদেশ কনস্যুলেটের শ্রম কাউন্সিলর আব্দুস সালাম সংবাদমাধ্যমকে জানান, অসংখ্য প্রবাসী এই সময় বৈধ হওয়ার সুযোগ পাবেন। দেশীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে সুযোগটি কাজে লাগাতে হবে। শ্রমিক সংকটে থাকা প্রতিষ্ঠানগুলো চাকরি প্রত্যাশীদের নিয়োগ দিয়ে কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দিতে হবে। এতে হাজারো বাংলাদেশি বৈধতা নিশ্চিতের সুযোগ পাবেন।
এসব দেশের কোনো নাগরিককে বিয়ে করলেই দ্রুত আপনি পেয়ে যেতে পারেন সেই দেশের নাগরিকত্ব।
সৌদি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, আবাসন, শ্রম ও সীমান্ত নিরাপত্তা আইন মেনে চলা নিশ্চিত করতে এ অভিযান চালানো হয়েছে।
কুয়েতের একটি তদন্ত কমিটি ২ হাজার ৮৯৯ কুয়েতির নাগরিকত্ব বাতিল করেছে। এ সিদ্ধান্তটি এখন অনুমোদনের জন্য মন্ত্রিপরিষদের কাছে পাঠানো হবে।
কুয়েতে ১০ হাজার নার্স নিয়োগে দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাংলাদেশ থেকে তালিকা পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন কুয়েতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল সৈয়দ তারেক হোসেন।