বিডিজেন ডেস্ক
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী পাচার সিন্ডিকেটের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে ২১ বাংলাদেশিকে আটক করেছে দেশটির পুলিশ।
স্থানীয় সিনার হারিয়ানের প্রতিবেদনে (৩ অক্টোবর) বলা হয়, জোহর সীমান্তে অবৈধ অভিবাসীদের রাখা একটি আশ্রয়কেন্দ্রে অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়।
জোহর বাহরু ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে আটক বাংলাদেশির বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়েরের পর রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আগামী ১৩ অক্টোবর মামলার পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য রয়েছে।
এক বিবৃতিতে এসব তথ্য জানিয়েছেন দেশটির জোহর পুলিশপ্রধান এম কুমার। তিনি বলেন, গোয়েন্দা তথ্যের ভিওিতে জোহর বেড়িবাঁধ এলাকায় এই অভিবাসী পাচারের তৎপরতা চালানো হয়।
তিনি জানান, চলতি বছরের আগস্ট থেকে বাংলাদেশি ও স্থানীয় ব্যক্তিরা এসব সিন্ডিকেট পরিচালনা করে আসছিল। এসব অবৈধ অভিবাসীদের নির্দিষ্ট গন্তব্যে নিয়ে যাওয়ার আগে তামান দায়ার একটি আশ্রয়কেন্দ্রে রাখা হতো এবং সেখান থেকে জনপ্রতি ২০ হাজার রিঙ্গিত (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৬ লাখ টাকা) আদায় করা হতো।
এম কুমার আরও জানান, গত ৯ সেপ্টেম্বর ভোর সাড়ে ৫টার দিকে ভাইস প্রিভেনশন অব ভাইস, জুয়া অ্যান্ড ইলিসিট ক্রাইম ডিভিশন (ডি৭) এবং জোহর কন্টিনজেন্ট পুলিশ সদর দপ্তরের অপরাধ তদন্ত বিভাগ ওই আশ্রয়কেন্দ্রে অভিযান চালিয়ে এসব অবৈধ কর্মকাণ্ডের রহস্য উন্মোচন করে।
অভিযানের সময় স্থানীয় এক নারী এবং ম্যানেজার, পরিবহনকারী ও তত্ত্বাবধায়ক হিসেবে কাজ করা তিন বিদেশি পুরুষকে আটক করা হয়। এ ছাড়া, ১৯ থেকে ৪৪ বছর বয়সী ২১ বাংলাদেশিকে আটক করা হয়।
এ সময় তাদের কাছ থেকে ২৫টি মোবাইল ফোন, বাংলাদেশি পাসপোর্ট, মালয়েশিয়ার নগদ এক হাজার ২০০ রিঙ্গিত, সিঙ্গাপুরের ডলার, বাংলাদেশি ৫ হাজার ৪৬০ টাকা এবং দুটি গাড়ি জব্দ করা হয়।
অভিবাসীরা সিন্ডিকেট এজেন্টদের ব্যবস্থাপনায় দুর্গম পথ দিয়ে হেঁটে মালয়েশিয়ায় প্রবেশের আগে সিঙ্গাপুরের চাঙ্গি বিমানবন্দর থেকে ট্রানজিট নেন। পরবর্তীতে আশ্রয়কেন্দ্রে পাঠানোর জন্য অভিবাসীদের গাড়ি দিয়ে পরিবহনকারীরা পৌঁছে দিতেন।
রিমান্ডে থাকা সবার তদন্তের কাগজপত্র ডেপুটি পাবলিক প্রসিকিউটর অফিসে পাঠানো হয়েছে এবং ইমিগ্রেশন অ্যাক্ট ১৯৫৯/৬৩ এর ৬(১)(সি) ধারায় ২১ জন অভিবাসীকে অভিযুক্ত করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আশ্রয়কেন্দ্রের চার ম্যানেজার বা পরিবহনকারী বা তত্ত্বাবধায়ককে ২০০৭ সালের মানবপাচার ও অভিবাসীদের চোরাচালানবিরোধী আইনের ২৬(এ) ধারায় অভিযুক্ত করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী পাচার সিন্ডিকেটের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে ২১ বাংলাদেশিকে আটক করেছে দেশটির পুলিশ।
স্থানীয় সিনার হারিয়ানের প্রতিবেদনে (৩ অক্টোবর) বলা হয়, জোহর সীমান্তে অবৈধ অভিবাসীদের রাখা একটি আশ্রয়কেন্দ্রে অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়।
জোহর বাহরু ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে আটক বাংলাদেশির বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়েরের পর রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আগামী ১৩ অক্টোবর মামলার পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য রয়েছে।
এক বিবৃতিতে এসব তথ্য জানিয়েছেন দেশটির জোহর পুলিশপ্রধান এম কুমার। তিনি বলেন, গোয়েন্দা তথ্যের ভিওিতে জোহর বেড়িবাঁধ এলাকায় এই অভিবাসী পাচারের তৎপরতা চালানো হয়।
তিনি জানান, চলতি বছরের আগস্ট থেকে বাংলাদেশি ও স্থানীয় ব্যক্তিরা এসব সিন্ডিকেট পরিচালনা করে আসছিল। এসব অবৈধ অভিবাসীদের নির্দিষ্ট গন্তব্যে নিয়ে যাওয়ার আগে তামান দায়ার একটি আশ্রয়কেন্দ্রে রাখা হতো এবং সেখান থেকে জনপ্রতি ২০ হাজার রিঙ্গিত (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৬ লাখ টাকা) আদায় করা হতো।
এম কুমার আরও জানান, গত ৯ সেপ্টেম্বর ভোর সাড়ে ৫টার দিকে ভাইস প্রিভেনশন অব ভাইস, জুয়া অ্যান্ড ইলিসিট ক্রাইম ডিভিশন (ডি৭) এবং জোহর কন্টিনজেন্ট পুলিশ সদর দপ্তরের অপরাধ তদন্ত বিভাগ ওই আশ্রয়কেন্দ্রে অভিযান চালিয়ে এসব অবৈধ কর্মকাণ্ডের রহস্য উন্মোচন করে।
অভিযানের সময় স্থানীয় এক নারী এবং ম্যানেজার, পরিবহনকারী ও তত্ত্বাবধায়ক হিসেবে কাজ করা তিন বিদেশি পুরুষকে আটক করা হয়। এ ছাড়া, ১৯ থেকে ৪৪ বছর বয়সী ২১ বাংলাদেশিকে আটক করা হয়।
এ সময় তাদের কাছ থেকে ২৫টি মোবাইল ফোন, বাংলাদেশি পাসপোর্ট, মালয়েশিয়ার নগদ এক হাজার ২০০ রিঙ্গিত, সিঙ্গাপুরের ডলার, বাংলাদেশি ৫ হাজার ৪৬০ টাকা এবং দুটি গাড়ি জব্দ করা হয়।
অভিবাসীরা সিন্ডিকেট এজেন্টদের ব্যবস্থাপনায় দুর্গম পথ দিয়ে হেঁটে মালয়েশিয়ায় প্রবেশের আগে সিঙ্গাপুরের চাঙ্গি বিমানবন্দর থেকে ট্রানজিট নেন। পরবর্তীতে আশ্রয়কেন্দ্রে পাঠানোর জন্য অভিবাসীদের গাড়ি দিয়ে পরিবহনকারীরা পৌঁছে দিতেন।
রিমান্ডে থাকা সবার তদন্তের কাগজপত্র ডেপুটি পাবলিক প্রসিকিউটর অফিসে পাঠানো হয়েছে এবং ইমিগ্রেশন অ্যাক্ট ১৯৫৯/৬৩ এর ৬(১)(সি) ধারায় ২১ জন অভিবাসীকে অভিযুক্ত করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আশ্রয়কেন্দ্রের চার ম্যানেজার বা পরিবহনকারী বা তত্ত্বাবধায়ককে ২০০৭ সালের মানবপাচার ও অভিবাসীদের চোরাচালানবিরোধী আইনের ২৬(এ) ধারায় অভিযুক্ত করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
সৌদি আরবের বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের এক কর্মকর্তা নাম না প্রকাশের শর্তে এএফপিকে বলেন, 'ইরানি হজযাত্রীদের সৌদি আরবে আনতে শনিবার তেহরানের ইমাম খোমেনি বিমানবন্দর থেকে আবারও হজ ফ্লাইট চালু করেছে উড়োজাহাজ সংস্থা ফ্লাইনাস।'
ইয়েমেন থেকে উড়ে আসা ক্ষেপণাস্ত্রের কারণে ইসরায়েলের বেন গুরিয়ন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বিমান ওঠানামা সাময়িকভাবে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার (১৮ মে) বিমানবন্দরে বিমান ওঠানামা সাময়িকভাবে বন্ধ করা হয়েছে। ইসরায়েলের সম্প্রচারমাধ্যম চ্যানেল ১২ এ খবর জানিয়েছে।
মালয়েশিয়া সরকার ৫০০ রিঙ্গিত ও ৩০০ রিঙ্গিত জরিমানা দিয়ে বাংলাদেশিসহ অনথিভুক্ত অভিবাসীদের শর্ত সাপেক্ষে দেশে ফেরার সুযোগ দিয়েছে। দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী দাতুক সেরি সাইফুদ্দিন নাসুশন ইসমাইল গতকাল শুক্রবার (১৬ মে) এক অনুষ্ঠানে এই সিদ্ধান্তের কথা জানান।
বাংলাদেশে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর ভারতের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক শীতল হয়ে পড়ে। এর প্রভাব পড়ে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলোর সঙ্গে মূল ভূখণ্ডের যোগাযোগ ব্যবস্থা নিয়েও। বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে যোগাযোগের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত হয়ে পড়ায় ভারত এখন নতুন করে বিকল্প সংযোগ প্রতিষ্ঠার পথে এগোচ্ছে।