
বিডিজেন ডেস্ক

বিশ্বের অনেক দেশে পরীক্ষামুলক চলছে চার দিনের অফিস আর তিন দিন ছুটি। এতে সুফলও নাকি মিলছে। এরই ধারাবাহিকতায় সৌদি আরবের একটি প্রতিষ্ঠানে তিন দিন ছুটি চালু করছে।
গালফ নিউজে (৮ সেপ্টেম্বর) প্রকাশিত এক খবরে বলা হয়েছে, রাজধানী রিয়াদভিত্তিক প্রতিষ্ঠান লুসিডিয়া কর্মীদের সপ্তাহে তিন দিন ছুটি দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। উৎপাদনশীলতা বাড়াতে এমন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে।
প্রতিষ্ঠানটি ঘোষণা দিয়েছে, তাদের কর্মীরা এখন থেকে সপ্তাহে চার দিন অফিস করবেন আর তিন দিন ছুটি কাটাবেন।
লুসিডিয়া এআই কাস্টমার এক্সপেরিয়েন্স ম্যানেজমেন্ট প্ল্যাটফর্ম।
দেশটির প্রথম কোনো প্রতিষ্ঠান হিসেবে লুসিডিয়া তিন দিনের ছুটি বাস্তবায়ন করতে যাচ্ছে।
প্রতিষ্ঠানটির এ ঘোষণা নিয়ে দেশটিতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বেশ আলোচনা চলছে। তিন দিনের ছুটি কর্মীদের ওপর কেমন প্রভাব ফেলবে, তা দেখার অপেক্ষায় আছে অনেকেই।
তবে প্রথম প্রতিষ্ঠান হিসেবে লুসিডিয়া চার দিন অফিস ও তিন দিন ছুটির ঘোষণা দিলেও সৌদি আরবে ২০২৩ সাল থেকে সরকারিভাবেই এ পরিকল্পনা নিয়ে চিন্তা ভাবনা চলছে।
ওই বছর (১২ মার্চ) গালফ নিউজের এক খবরে বলা হয়েছিল, সৌদি আরবের মানবসম্পদ ও সামাজিক উন্নয়ন মন্ত্রণালয় চার দিন অফিস ও তিন দিন ছুটির পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে। এটি বাস্তবায়িত হলে সৌদি আরবে সপ্তাহে চার দিন অফিস আর বাকি তিন দিন ছুটি থাকবে।
বর্তমানে সৌদি আরবের বেশির ভাগ বড় প্রতিষ্ঠান ও সংস্থায় সাপ্তাহিক ছুটি শুক্র ও শনিবার।
এক টুইটার ব্যবহারকারীর প্রশ্নের জবাবে সৌদি আরবের মানবসম্পদ মন্ত্রণালয় জানায়, তারা অত্যন্ত সক্রিয়ভাবে শ্রমব্যবস্থার মূল্যায়ন, কর্মসংস্থান বৃদ্ধি এবং বাজারকে দেশীয় ও আন্তর্জাতিক বিনিয়োগকারীদের কাছে আরও আকর্ষণীয় করে তুলতে আইন সংশোধন করছে। মানবসম্পদ ও সামাজিক উন্নয়ন মন্ত্রণালয় বলছে, সৌদি আরবের শ্রমব্যবস্থা বর্তমানে পর্যালোচনা করা হচ্ছে। যেকোনো ধরনের পরিবর্তনের ক্ষেত্রে দেশে কর্মসংস্থান বৃদ্ধির বিষয়টি বিবেচনায় নেওয়া হবে।
সূত্র: গালফ নিউজ

বিশ্বের অনেক দেশে পরীক্ষামুলক চলছে চার দিনের অফিস আর তিন দিন ছুটি। এতে সুফলও নাকি মিলছে। এরই ধারাবাহিকতায় সৌদি আরবের একটি প্রতিষ্ঠানে তিন দিন ছুটি চালু করছে।
গালফ নিউজে (৮ সেপ্টেম্বর) প্রকাশিত এক খবরে বলা হয়েছে, রাজধানী রিয়াদভিত্তিক প্রতিষ্ঠান লুসিডিয়া কর্মীদের সপ্তাহে তিন দিন ছুটি দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। উৎপাদনশীলতা বাড়াতে এমন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে।
প্রতিষ্ঠানটি ঘোষণা দিয়েছে, তাদের কর্মীরা এখন থেকে সপ্তাহে চার দিন অফিস করবেন আর তিন দিন ছুটি কাটাবেন।
লুসিডিয়া এআই কাস্টমার এক্সপেরিয়েন্স ম্যানেজমেন্ট প্ল্যাটফর্ম।
দেশটির প্রথম কোনো প্রতিষ্ঠান হিসেবে লুসিডিয়া তিন দিনের ছুটি বাস্তবায়ন করতে যাচ্ছে।
প্রতিষ্ঠানটির এ ঘোষণা নিয়ে দেশটিতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বেশ আলোচনা চলছে। তিন দিনের ছুটি কর্মীদের ওপর কেমন প্রভাব ফেলবে, তা দেখার অপেক্ষায় আছে অনেকেই।
তবে প্রথম প্রতিষ্ঠান হিসেবে লুসিডিয়া চার দিন অফিস ও তিন দিন ছুটির ঘোষণা দিলেও সৌদি আরবে ২০২৩ সাল থেকে সরকারিভাবেই এ পরিকল্পনা নিয়ে চিন্তা ভাবনা চলছে।
ওই বছর (১২ মার্চ) গালফ নিউজের এক খবরে বলা হয়েছিল, সৌদি আরবের মানবসম্পদ ও সামাজিক উন্নয়ন মন্ত্রণালয় চার দিন অফিস ও তিন দিন ছুটির পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে। এটি বাস্তবায়িত হলে সৌদি আরবে সপ্তাহে চার দিন অফিস আর বাকি তিন দিন ছুটি থাকবে।
বর্তমানে সৌদি আরবের বেশির ভাগ বড় প্রতিষ্ঠান ও সংস্থায় সাপ্তাহিক ছুটি শুক্র ও শনিবার।
এক টুইটার ব্যবহারকারীর প্রশ্নের জবাবে সৌদি আরবের মানবসম্পদ মন্ত্রণালয় জানায়, তারা অত্যন্ত সক্রিয়ভাবে শ্রমব্যবস্থার মূল্যায়ন, কর্মসংস্থান বৃদ্ধি এবং বাজারকে দেশীয় ও আন্তর্জাতিক বিনিয়োগকারীদের কাছে আরও আকর্ষণীয় করে তুলতে আইন সংশোধন করছে। মানবসম্পদ ও সামাজিক উন্নয়ন মন্ত্রণালয় বলছে, সৌদি আরবের শ্রমব্যবস্থা বর্তমানে পর্যালোচনা করা হচ্ছে। যেকোনো ধরনের পরিবর্তনের ক্ষেত্রে দেশে কর্মসংস্থান বৃদ্ধির বিষয়টি বিবেচনায় নেওয়া হবে।
সূত্র: গালফ নিউজ
“তারা দূর দেশে, প্রিয়জনদের থেকে বহু দূরে থেকে কাজ করেন—শুধু ঘরের মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর জন্য। কিন্তু সেই পথে তারা নিজের আনন্দের মুহূর্তগুলো হারিয়ে ফেলেন,” বড় মঞ্চে দর্শকদের সঙ্গে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে বলেন আসিফ।
হাজারো প্রবাসী বাংলাদেশি ও তাদের পরিবার উৎসবে অংশ নেন। নাচ, গান ও আলোকসজ্জায় গোটা পার্ক রূপ নেয় উৎসবের নগরে। প্রবাসী রুমেল বলেন, “এটি সত্যিই অসাধারণ। প্রতিদিন কাজের চাপে থাকি, পরিবারের মুখে হাসি রাখতে লড়াই করি। এই আয়োজন আমাদের ক্লান্তি ভুলিয়ে দিয়েছে।
জাঁকজমকপূর্ণ এই উৎসবে থাকছে প্রাণবন্ত পরিবেশনা, ঐতিহ্যবাহী সংগীত ও নৃত্য, সঙ্গে থাকবে আসল বাংলাদেশি খাবারের স্বাদ—সব মিলিয়ে এটি হয়ে উঠবে বাংলাদেশের ঐতিহ্যের এক চমৎকার প্রদর্শনী।
সমুদ্রে বিপদগ্রস্ত মানুষের জীবন রক্ষা আন্তর্জাতিক সামুদ্রিক আইনের অধীনে মানবিক ও নৈতিক দায়িত্ব। ইউএনএইচসিআর ও আইওএম আহ্বান জানিয়েছে, এমন ট্র্যাজেডি রোধে অনুসন্ধান ও উদ্ধার সক্ষমতা বৃদ্ধি, নিরাপদ আশ্রয়ে প্রবেশের সুযোগ নিশ্চিতকরণ এবং আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা জোরদারের জন্য।