
বিডিজেন ডেস্ক

হালাল পর্যটন শিল্পোন্নয়নে কাতারের সহায়তা চাইল ফিলিপাইন সরকার। সম্প্রতি কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ টাইমসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এমনটি জানান ফিলিপাইনের বাণিজ্য ও শিল্প বিভাগের (ডিটিআই) কর্মকর্তা আলিম সিদ্দিকী এম গুইয়াপাল।
মালয়েশিয়া অনুষ্ঠিত ইন্টারন্যাশনাল হালাল শোকেস (এমআইএইচএএস) ২০২৪- এর সাইডলাইনে তিনি গালফ টাইমসের সঙ্গে কথা বলেন। এই আয়োজনে অংশ নিচ্ছে ফিলিপাইনের প্রায় ২০টির বেশি কোম্পানি।
গুইয়াপাল জানান, ফিলিপাইনে একটি বড় বাজার রয়েছে যা বিভিন্ন ধরনের হালাল-সম্পর্কিত প্রকল্পের জন্য কাতারের বিনিয়োগকে আকৃষ্ট করতে পারে।
তিনি বলেন, ফিলিপাইনে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার তৃতীয় বৃহত্তম মুসলিম জনসংখ্যার দেশ । সেখানে এক কোটি ২০ লাখ মুসলিম বাস করে। ফিলিপাইনে হালাল পণ্য ও পরিষেবার জন্য একটি প্রস্তুত বাজার রয়েছে।
আইনি কাঠামোর বিষয়ে ডিটিআই কর্মকর্তা জানান, ফিলিপাইন সরকার হালাল পণ্য উন্নয়ন, বিনিয়োগ প্রণোদনা এবং ইসলামি ব্যাংক প্রতিষ্ঠার জন্য আইন প্রয়োগ করেছে।
ফিলিপাইনের এই কর্মকর্তা বলেন, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো একটি অত্যন্ত উন্নত হালাল পর্যটন শিল্পের জন্য রাজনৈতিক ইচ্ছাশক্তি রয়েছে ফিলিপাইনের। প্রেসিডেন্ট মার্কোস এই শিল্পের প্রতি দৃঢ় সমর্থন দেখিয়েছেন।
হালাল পর্যটনের প্রচারে সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং কাতারের মতো জিসিসি দেশগুলোতে রোডশো করার পরিকল্পনা রয়েছে বলেও জানান গুইয়াপাল।
তিনি বলেন, এমিরেটস, টার্কিশ এয়ারলাইন এবং কাতার এয়ারওয়েজের মতো মধ্যপ্রাচ্যের বিমান সংস্থাগুলো এখন ক্লার্ক বিমানবন্দরে অবতরণ করছে, যার ফলে এই অঞ্চলে আন্তর্জাতিক পর্যটকদের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে।
কাতারিদের মতো মধ্যপ্রাচ্যের অন্যান্য দেশের নাগরিকরাো ভ্রমণের সময় বেশি ব্যয় করেন। গুইয়াপাল বলেন, ছুটিতে যাওয়ার সময়, বেশিরভাগ কাতারিরা তাদের পুরো পরিবারকে নিয়ে আসে। এটি ফিলিপাইনের পর্যটন খাতের জন্য একটি উল্লেখযোগ্য সুযোগ।

হালাল পর্যটন শিল্পোন্নয়নে কাতারের সহায়তা চাইল ফিলিপাইন সরকার। সম্প্রতি কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ টাইমসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এমনটি জানান ফিলিপাইনের বাণিজ্য ও শিল্প বিভাগের (ডিটিআই) কর্মকর্তা আলিম সিদ্দিকী এম গুইয়াপাল।
মালয়েশিয়া অনুষ্ঠিত ইন্টারন্যাশনাল হালাল শোকেস (এমআইএইচএএস) ২০২৪- এর সাইডলাইনে তিনি গালফ টাইমসের সঙ্গে কথা বলেন। এই আয়োজনে অংশ নিচ্ছে ফিলিপাইনের প্রায় ২০টির বেশি কোম্পানি।
গুইয়াপাল জানান, ফিলিপাইনে একটি বড় বাজার রয়েছে যা বিভিন্ন ধরনের হালাল-সম্পর্কিত প্রকল্পের জন্য কাতারের বিনিয়োগকে আকৃষ্ট করতে পারে।
তিনি বলেন, ফিলিপাইনে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার তৃতীয় বৃহত্তম মুসলিম জনসংখ্যার দেশ । সেখানে এক কোটি ২০ লাখ মুসলিম বাস করে। ফিলিপাইনে হালাল পণ্য ও পরিষেবার জন্য একটি প্রস্তুত বাজার রয়েছে।
আইনি কাঠামোর বিষয়ে ডিটিআই কর্মকর্তা জানান, ফিলিপাইন সরকার হালাল পণ্য উন্নয়ন, বিনিয়োগ প্রণোদনা এবং ইসলামি ব্যাংক প্রতিষ্ঠার জন্য আইন প্রয়োগ করেছে।
ফিলিপাইনের এই কর্মকর্তা বলেন, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো একটি অত্যন্ত উন্নত হালাল পর্যটন শিল্পের জন্য রাজনৈতিক ইচ্ছাশক্তি রয়েছে ফিলিপাইনের। প্রেসিডেন্ট মার্কোস এই শিল্পের প্রতি দৃঢ় সমর্থন দেখিয়েছেন।
হালাল পর্যটনের প্রচারে সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং কাতারের মতো জিসিসি দেশগুলোতে রোডশো করার পরিকল্পনা রয়েছে বলেও জানান গুইয়াপাল।
তিনি বলেন, এমিরেটস, টার্কিশ এয়ারলাইন এবং কাতার এয়ারওয়েজের মতো মধ্যপ্রাচ্যের বিমান সংস্থাগুলো এখন ক্লার্ক বিমানবন্দরে অবতরণ করছে, যার ফলে এই অঞ্চলে আন্তর্জাতিক পর্যটকদের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে।
কাতারিদের মতো মধ্যপ্রাচ্যের অন্যান্য দেশের নাগরিকরাো ভ্রমণের সময় বেশি ব্যয় করেন। গুইয়াপাল বলেন, ছুটিতে যাওয়ার সময়, বেশিরভাগ কাতারিরা তাদের পুরো পরিবারকে নিয়ে আসে। এটি ফিলিপাইনের পর্যটন খাতের জন্য একটি উল্লেখযোগ্য সুযোগ।
সিডনিতে বসবাসরত বুয়েট অ্যালামনাই পরিবারগুলোর মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় করতে এবং নতুন প্রজন্মকে একত্রিত করতে এ আয়োজন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। সারা দিনের হাসি-আনন্দ, খেলা আর বন্ধুত্বের মেলবন্ধন সকল অংশগ্রহণকারীর মনে তৈরি করে স্মরণীয় স্মৃতি।
ব্রিটেনের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী শাবানা মাহমুদ বলেন, “বিপদ থেকে পালিয়ে আসা লোকদের স্বাগত জানানোর ঐতিহ্য এই দেশের আছে। আমাদের উদারতা অবৈধ অভিবাসীদের আকর্ষণ করছে। অভিবাসনের গতি এবং মাত্রা দেশের ওপর প্রচণ্ড চাপ সৃষ্টি করছে।”
বিবৃতিতে বলা হয়, দুটি নৌকা ডুবির ঘটনা ঘটেছে। প্রথম নৌকাটিতে বাংলাদেশ থেকে আসা ২৬ জন ছিলেন। তাদের মধ্যে ৪ জন মারা গেছেন।
সভায় বক্তারা ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসের আলোচনার পাশাপাশি বাংলাদেশের আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোট বিপ্লবের মাধ্যমে বিএনপিকে বিজয়ী করতে প্রবাস থেকে সবাইকে একযোগে কাজ করার কথা বলেন।