বিডিজেন ডেস্ক
ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের আর জি কর হাসপাতালে নারী চিকিৎসককে ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় নির্যাতিতার বিচারের দীর্ঘসূত্রিতাসহ একাধিক অভিযোগ তুলে জুনিয়র ডাক্তারেরা আবার কর্মবিরতি শুরু করেছেন।
মঙ্গলবার (১ অক্টোবর) সকাল থেকে রাজ্যের সব মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে শুরু হয় জুনিয়র ডাক্তারদের কর্মবিরতি।
এর আগে গত শনিবারের জিবি বৈঠকে হুঁশিয়ারি দিয়ে রেখেছিলেন, রাজ্যের সমস্ত মেডিকেল কলেজ এবং হাসপাতালে পূর্ণ কর্মবিরতি করবেন তারা।
সোমবার গভীর রাত থেকে শেষ রাত পর্যন্ত চলা দীর্ঘ ৮ ঘণ্টার জিবি বৈঠকের পর সেই পথেই হাঁটলেন জুনিয়র ডাক্তারেরা।
চিকিৎসকদের তরফ থেকে মোট ১০ দফা দাবি পেশ করা হয়েছে। সেই দাবিগুলো পূরণ না হওয়া পর্যন্ত কর্মবিরতি চলবে বলে জানিয়েছেন তারা।
জিবি বৈঠক শেষে চিকিৎসকদের দাবি, রাজ্যের পক্ষ থেকে বার বার নিরাপত্তার আশ্বাস মিলেছে। কিন্তু তা সুনিশ্চিত করতে পারেনি সরকার। সাগর দত্ত মেডিকেল কলেজের ঘটনা তারই উদাহরণ। তাই এই সিদ্ধান্ত। ডাক্তারদের পক্ষ থেকে যে ১০ দফা দাবি পেশ করা হয়েছে সেগুলো হলো— নির্যাতিতার দ্রুত ন্যায়বিচার, স্বাস্থ্যসচিবের অপসারণ, হাসপাতালগুলোতে পুলিশি নিরাপত্তা বৃদ্ধি করা, সমস্ত সরকারি হাসপাতালে কেন্দ্রীয় রেফারেল ব্যবস্থা চালু করা, হাসপাতালের খালি বেডের মনিটরিং ব্যবস্থা চালু করা, ছাত্র সংসদ নির্বাচন, হাসপাতালগুলোতে শূন্যপদ পূরণ করা, হুমকি সংস্কৃতির সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ গ্রহণ করা, দ্রুত সমস্ত হাসপাতাল এবং মেডিকেল কলেজে টাস্ক ফোর্স গঠন করে সিসিটিভি, প্যানিক বোতামের ব্যবস্থা করা। এই সব দাবি নিয়েই এ বার পূর্ণ কর্মবিরতিতে ডাক্তারেরা।
এদিকে সোমবার জুনিয়র ডাক্তারদের সবাই তাকিয়ে ছিলেন সুপ্রিম কোর্টে আরজি কর মামলার শুনানির দিকে। সোমবার দেশের শীর্ষ আদালতে শুনানি চলাকালে ‘প্রভাবশালী’ তত্ত্ব উঠে আসে। পাশাপাশি, তদন্তের আওতায় আসা হাসপাতালের সাতজনকে আপাতত সাসপেন্ড করারও দাবি জানান জুনিয়র ডাক্তারদের আইনজীবী ইন্দিরা জয়সিংহ। কারা তদন্তের অধীনে রয়েছেন সেই নামের তালিকা আদালতে জমা দেওয়ার জন্য সিবিআইকে নির্দেশ দেন প্রধান বিচারপতি চন্দ্রচূড়। তখন রাজ্যের আইনজীবী জানান, পাঁচজনকে ইতিমধ্যে সাময়িক পদচ্যুত করা হয়েছে। কোন পাঁচ জনকে পদচ্যুত করা হয়েছে, সেই নামের তালিকাও জানতে চান প্রধান বিচারপতি। রাজ্যের তরফেও আদালতে আশ্বস্ত করা হয়, তদন্তকারী সংস্থা নামের তালিকা দিলে পদক্ষেপ করা হবে। রাজ্যের আইনজীবী জানান, কেউ যত প্রভাবশালীই হোন, সিবিআই তাঁদের নামের তালিকা দিলে পদক্ষেপ করা হবে।
সূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা
ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের আর জি কর হাসপাতালে নারী চিকিৎসককে ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় নির্যাতিতার বিচারের দীর্ঘসূত্রিতাসহ একাধিক অভিযোগ তুলে জুনিয়র ডাক্তারেরা আবার কর্মবিরতি শুরু করেছেন।
মঙ্গলবার (১ অক্টোবর) সকাল থেকে রাজ্যের সব মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে শুরু হয় জুনিয়র ডাক্তারদের কর্মবিরতি।
এর আগে গত শনিবারের জিবি বৈঠকে হুঁশিয়ারি দিয়ে রেখেছিলেন, রাজ্যের সমস্ত মেডিকেল কলেজ এবং হাসপাতালে পূর্ণ কর্মবিরতি করবেন তারা।
সোমবার গভীর রাত থেকে শেষ রাত পর্যন্ত চলা দীর্ঘ ৮ ঘণ্টার জিবি বৈঠকের পর সেই পথেই হাঁটলেন জুনিয়র ডাক্তারেরা।
চিকিৎসকদের তরফ থেকে মোট ১০ দফা দাবি পেশ করা হয়েছে। সেই দাবিগুলো পূরণ না হওয়া পর্যন্ত কর্মবিরতি চলবে বলে জানিয়েছেন তারা।
জিবি বৈঠক শেষে চিকিৎসকদের দাবি, রাজ্যের পক্ষ থেকে বার বার নিরাপত্তার আশ্বাস মিলেছে। কিন্তু তা সুনিশ্চিত করতে পারেনি সরকার। সাগর দত্ত মেডিকেল কলেজের ঘটনা তারই উদাহরণ। তাই এই সিদ্ধান্ত। ডাক্তারদের পক্ষ থেকে যে ১০ দফা দাবি পেশ করা হয়েছে সেগুলো হলো— নির্যাতিতার দ্রুত ন্যায়বিচার, স্বাস্থ্যসচিবের অপসারণ, হাসপাতালগুলোতে পুলিশি নিরাপত্তা বৃদ্ধি করা, সমস্ত সরকারি হাসপাতালে কেন্দ্রীয় রেফারেল ব্যবস্থা চালু করা, হাসপাতালের খালি বেডের মনিটরিং ব্যবস্থা চালু করা, ছাত্র সংসদ নির্বাচন, হাসপাতালগুলোতে শূন্যপদ পূরণ করা, হুমকি সংস্কৃতির সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ গ্রহণ করা, দ্রুত সমস্ত হাসপাতাল এবং মেডিকেল কলেজে টাস্ক ফোর্স গঠন করে সিসিটিভি, প্যানিক বোতামের ব্যবস্থা করা। এই সব দাবি নিয়েই এ বার পূর্ণ কর্মবিরতিতে ডাক্তারেরা।
এদিকে সোমবার জুনিয়র ডাক্তারদের সবাই তাকিয়ে ছিলেন সুপ্রিম কোর্টে আরজি কর মামলার শুনানির দিকে। সোমবার দেশের শীর্ষ আদালতে শুনানি চলাকালে ‘প্রভাবশালী’ তত্ত্ব উঠে আসে। পাশাপাশি, তদন্তের আওতায় আসা হাসপাতালের সাতজনকে আপাতত সাসপেন্ড করারও দাবি জানান জুনিয়র ডাক্তারদের আইনজীবী ইন্দিরা জয়সিংহ। কারা তদন্তের অধীনে রয়েছেন সেই নামের তালিকা আদালতে জমা দেওয়ার জন্য সিবিআইকে নির্দেশ দেন প্রধান বিচারপতি চন্দ্রচূড়। তখন রাজ্যের আইনজীবী জানান, পাঁচজনকে ইতিমধ্যে সাময়িক পদচ্যুত করা হয়েছে। কোন পাঁচ জনকে পদচ্যুত করা হয়েছে, সেই নামের তালিকাও জানতে চান প্রধান বিচারপতি। রাজ্যের তরফেও আদালতে আশ্বস্ত করা হয়, তদন্তকারী সংস্থা নামের তালিকা দিলে পদক্ষেপ করা হবে। রাজ্যের আইনজীবী জানান, কেউ যত প্রভাবশালীই হোন, সিবিআই তাঁদের নামের তালিকা দিলে পদক্ষেপ করা হবে।
সূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা
কুয়েতে সড়ক নিরাপত্তা ব্যবস্থা উন্নত করতে বসানো হয়েছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তি দ্বারা নিয়ন্ত্রিত ক্যামেরা। এ ক্যামেরায় চার দিনে চার হাজারের বেশি ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনের ঘটনা শনাক্ত করা হয়েছে।
সিরা ব্যান্ডের শুরুটা হয়েছিল রিয়াদের একটা আন্ডারগ্রাউন্ড ব্যান্ড হিসেবে। সেখানেই তারা অনুশীলন করত। গত ৪ ডিসেম্বর মুক্তি পেয়েছে তাদের প্রথম অ্যালবাম। অসাধারণ গানের লাইন আর রক-আরব ফিউশনের কারণে রাতারাতি বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে সিরা।
এসব দেশের কোনো নাগরিককে বিয়ে করলেই দ্রুত আপনি পেয়ে যেতে পারেন সেই দেশের নাগরিকত্ব।
সৌদি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, আবাসন, শ্রম ও সীমান্ত নিরাপত্তা আইন মেনে চলা নিশ্চিত করতে এ অভিযান চালানো হয়েছে।