বিডিজেন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন ও ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক হয়েছে।
ওয়াশিংটন ডিসিতে স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (১ অক্টোবর) এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
পররাষ্ট্র দপ্তরে অনুষ্ঠিত বৈঠকে তাঁরা বিভিন্ন বিষয়ের সঙ্গে ভারত উপমহাদেশের চলমান ঘটনাপ্রবাহ নিয়ে আলোচনা করেন।
দুই পররাষ্ট্রমন্ত্রী বৈঠকে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতার সম্পর্ক, মধ্যপ্রাচ্য, ভারতীয় উপমহাদেশের চলমান ঘটনাপ্রবাহ, ভারত–প্রশান্ত মহাসাগর ও ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে আলোচনা করেন।
বৈঠকের পর মঙ্গলবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে দেওয়া এক পোস্টে এস জয়শঙ্কর লিখেছেন, ‘আজ ওয়াশিংটন ডিসিতে অ্যান্টনি ব্লিংকেনের সঙ্গে বৈঠক করে আমি উচ্ছ্বসিত। দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা, পশ্চিম এশিয়া (মধ্যপ্রাচ্য) পরিস্থিতি, ভারতীয় উপমহাদেশে চলমান ঘটনাপ্রবাহ, ভারত ও প্রশান্ত মহাসাগর এবং ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে আমরা আলোচনা করেছি।’
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতেও অ্যান্টনি ব্লিংকেন ও এস জয়শঙ্করের মধ্যে বৈঠকের বিষয়টি জানানো হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক আরও গভীর করা নিয়ে ব্লিংকেন ও জয়শঙ্কর আলোচনা করেছেন। পাশাপাশি আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা, নতুন ও সংবেদনশীল প্রযুক্তি নিয়ে সহযোগিতার সম্পর্ক জোরদার করার বিষয়েও আলোচনা করেন তাঁরা।
গত আগস্টে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ইউক্রেন সফরের বিষয়টি উল্লেখ করে ইউক্রেনে টেকসই শান্তি প্রতিষ্ঠার বিষয়ে গুরুত্বারোপ করেন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে উদ্ভূত সংকট মোকাবিলায় নবায়নযোগ্য জ্বালানির জন্য উদ্যোগ গ্রহণের বিষয়েও দুই পররাষ্ট্রমন্ত্রীর মধ্যে আলোচনা হয়েছে বলে পররাষ্ট্র দপ্তরের বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, ভারতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে টানা তৃতীয়বার বিজেপি সরকার গঠন করার পর প্রথমবারের মতো দ্বিপক্ষীয় সফরে যুক্তরাষ্ট্রে গেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর।
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন ও ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক হয়েছে।
ওয়াশিংটন ডিসিতে স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (১ অক্টোবর) এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
পররাষ্ট্র দপ্তরে অনুষ্ঠিত বৈঠকে তাঁরা বিভিন্ন বিষয়ের সঙ্গে ভারত উপমহাদেশের চলমান ঘটনাপ্রবাহ নিয়ে আলোচনা করেন।
দুই পররাষ্ট্রমন্ত্রী বৈঠকে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতার সম্পর্ক, মধ্যপ্রাচ্য, ভারতীয় উপমহাদেশের চলমান ঘটনাপ্রবাহ, ভারত–প্রশান্ত মহাসাগর ও ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে আলোচনা করেন।
বৈঠকের পর মঙ্গলবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে দেওয়া এক পোস্টে এস জয়শঙ্কর লিখেছেন, ‘আজ ওয়াশিংটন ডিসিতে অ্যান্টনি ব্লিংকেনের সঙ্গে বৈঠক করে আমি উচ্ছ্বসিত। দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা, পশ্চিম এশিয়া (মধ্যপ্রাচ্য) পরিস্থিতি, ভারতীয় উপমহাদেশে চলমান ঘটনাপ্রবাহ, ভারত ও প্রশান্ত মহাসাগর এবং ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে আমরা আলোচনা করেছি।’
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতেও অ্যান্টনি ব্লিংকেন ও এস জয়শঙ্করের মধ্যে বৈঠকের বিষয়টি জানানো হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক আরও গভীর করা নিয়ে ব্লিংকেন ও জয়শঙ্কর আলোচনা করেছেন। পাশাপাশি আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা, নতুন ও সংবেদনশীল প্রযুক্তি নিয়ে সহযোগিতার সম্পর্ক জোরদার করার বিষয়েও আলোচনা করেন তাঁরা।
গত আগস্টে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ইউক্রেন সফরের বিষয়টি উল্লেখ করে ইউক্রেনে টেকসই শান্তি প্রতিষ্ঠার বিষয়ে গুরুত্বারোপ করেন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে উদ্ভূত সংকট মোকাবিলায় নবায়নযোগ্য জ্বালানির জন্য উদ্যোগ গ্রহণের বিষয়েও দুই পররাষ্ট্রমন্ত্রীর মধ্যে আলোচনা হয়েছে বলে পররাষ্ট্র দপ্তরের বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, ভারতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে টানা তৃতীয়বার বিজেপি সরকার গঠন করার পর প্রথমবারের মতো দ্বিপক্ষীয় সফরে যুক্তরাষ্ট্রে গেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর।
সৌদি আরবের বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের এক কর্মকর্তা নাম না প্রকাশের শর্তে এএফপিকে বলেন, 'ইরানি হজযাত্রীদের সৌদি আরবে আনতে শনিবার তেহরানের ইমাম খোমেনি বিমানবন্দর থেকে আবারও হজ ফ্লাইট চালু করেছে উড়োজাহাজ সংস্থা ফ্লাইনাস।'
ইয়েমেন থেকে উড়ে আসা ক্ষেপণাস্ত্রের কারণে ইসরায়েলের বেন গুরিয়ন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বিমান ওঠানামা সাময়িকভাবে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার (১৮ মে) বিমানবন্দরে বিমান ওঠানামা সাময়িকভাবে বন্ধ করা হয়েছে। ইসরায়েলের সম্প্রচারমাধ্যম চ্যানেল ১২ এ খবর জানিয়েছে।
মালয়েশিয়া সরকার ৫০০ রিঙ্গিত ও ৩০০ রিঙ্গিত জরিমানা দিয়ে বাংলাদেশিসহ অনথিভুক্ত অভিবাসীদের শর্ত সাপেক্ষে দেশে ফেরার সুযোগ দিয়েছে। দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী দাতুক সেরি সাইফুদ্দিন নাসুশন ইসমাইল গতকাল শুক্রবার (১৬ মে) এক অনুষ্ঠানে এই সিদ্ধান্তের কথা জানান।
বাংলাদেশে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর ভারতের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক শীতল হয়ে পড়ে। এর প্রভাব পড়ে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলোর সঙ্গে মূল ভূখণ্ডের যোগাযোগ ব্যবস্থা নিয়েও। বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে যোগাযোগের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত হয়ে পড়ায় ভারত এখন নতুন করে বিকল্প সংযোগ প্রতিষ্ঠার পথে এগোচ্ছে।